প্রতিনিধি, মিরসরাই (চট্টগ্রাম)
মিরসরাই উপজেলার গুরুত্বপূর্ণ রেলস্টেশন রোডে (খাদ্যগুদাম রোড) পাকিস্তান আমলে তৈরি করা একটি ব্রিজ বর্তমানে ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে। ব্রিজের মাঝখানে ভেঙে বড় একটি গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। একই সাথে অনেক আসেই ভেঙে গেছে পাশের রেলিং। এ ছাড়া ব্রিজের নিচে গার্ডারের পলেস্তারা খসে পড়ে যাচ্ছে। পিলারগুলো দেখলে মনে হবে এই বুঝি একটি ভারী গাড়ি উঠলে পড়ে যাবে। তবুও ঝুঁকিপূর্ণ ব্রিজটি দিয়ে প্রতিদিন উপজেলা খাদ্যগুদামের গাড়ি যাতায়াত করছে।
জানা গেছে, ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের সঙ্গে সংযুক্ত মিরসরাই সদর ইউনিয়নের ৬ নম্বর ওয়ার্ডের উত্তর তালবাড়ীয়া গ্রামে অবস্থিত মিরসরাই রেলস্টেশন সড়কটি। এই সড়কটির মতো আর কোন সড়কের পাশে এক সাথে এতগুলো সরকারি প্রতিষ্ঠান নেই। এই সড়কের দুপাশে রয়েছে ফায়ার সার্ভিস স্টেশন, মিরসরাই রেলওয়ে স্টেশন, উপজেলা খাদ্যগুদাম, মিরসরাই বিসিক শিল্পনগরী, মিরসরাই বিটিআরসি অফিস, গুলিস্তান হ্যাচারি, তালবাড়িয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, মিরসরাই বধ্যভূমি। এ ছাড়া উত্তর তালবাড়ীয়া গ্রামের প্রায় ৬ হাজার মানুষের যাতায়াতের একমাত্র মাধ্যম এ সড়কটি। ব্রিজের দুপাশের সড়ক কয়েক দফায় সংস্কার করা হলেও ঝুঁকিপূর্ণ ব্রিজটি নির্মাণের কোন উদ্যোগ না নেওয়ায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন এলাকাবাসীরা।
স্বাধীনতার পরবর্তীকালীন নির্বাচিত ইউপি সাবেক চেয়ারম্যান আজহারুল হক চৌধুরী নওশা মিয়া বলেন, দৈর্ঘ্য ৫০ ফুট ও প্রস্থ ১৮ ফুট আয়তনের এ ব্রিজটি স্বাধীনতা সংগ্রামের আগে নির্মাণ করা হয়। দেশ স্বাধীনের পর ৭৭ সালে আমার আমলে একবার ব্রিজের ওপরে দুটি গর্ত হলে ওপরের অংশ নতুন করে ঢালাই দেওয়া হয়। ওই সময় ঠিকাদার ছিলেন করেরহাটের মো. হারেছ। কিন্তু বর্তমানে দেশ স্বাধীনের ৫০ বছর পার হলেও কোন সংস্কার না হওয়ায় এই ব্রিজটি ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে আছে। ব্রিজটি দ্রুত নির্মাণ করা না হলে যে কোন সময় দুর্ঘটনার আশঙ্কা রয়েছে।
মিরসরাই সদর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মো. এমরান উদ্দিন জানান, মিরসরাই স্টেশন রোডের ঝুঁকিপূর্ণ ব্রিজটি পুনর্নির্মাণের জন্য উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার কাছে নাম দেওয়া হয়েছে। শিগগিরই ব্রিজের টেন্ডার দেওয়া হবে বলেও জানান তিনি।
উপজেলা খাদ্য কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) সামছুন্নাহার স্বর্ণা বলেন, মিরসরাই স্টেশন সড়কটি দিয়ে উপজেলা খাদ্য গুদামের গাড়ি ঝুঁকি নিয়ে নিয়মিত যাতায়াত করছে। সড়কের মাঝখানে অবস্থিত ঝুঁকিপূর্ণ ব্রিজটির বিষয়ে আমি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) কে জানিয়েছি।
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা (পিআইও) সাইফুল্লাহ মজুমদার বলেন, মিরসরাই স্টেশন রোডের ঝুঁকিপূর্ণ ব্রিজটি পুনর্নির্মাণের জন্য টেন্ডার তালিকায় নাম রাখা হয়েছে। কিন্তু করোনার কারণে গত ২৪ মার্চ থেকে দুর্যোগ ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় নতুন করে টেন্ডার দেওয়ার প্রক্রিয়া বন্ধ রেখেছেন। টেন্ডার প্রক্রিয়া শুরু হলে ব্রিজটিরও নাম দেওয়া হবে।
সাইফুল্লাহ মজুমদার আরও বলেন, সড়কটি যেহেতু খুবই গুরুত্বপূর্ণ তাই ব্রিজের কাজ করার আগে যানবাহন চলাচলের জন্য বিকল্প সড়ক নির্মাণ করতে ইউপি চেয়ারম্যানকে অনুরোধ করছি।
মিরসরাই উপজেলার গুরুত্বপূর্ণ রেলস্টেশন রোডে (খাদ্যগুদাম রোড) পাকিস্তান আমলে তৈরি করা একটি ব্রিজ বর্তমানে ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে। ব্রিজের মাঝখানে ভেঙে বড় একটি গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। একই সাথে অনেক আসেই ভেঙে গেছে পাশের রেলিং। এ ছাড়া ব্রিজের নিচে গার্ডারের পলেস্তারা খসে পড়ে যাচ্ছে। পিলারগুলো দেখলে মনে হবে এই বুঝি একটি ভারী গাড়ি উঠলে পড়ে যাবে। তবুও ঝুঁকিপূর্ণ ব্রিজটি দিয়ে প্রতিদিন উপজেলা খাদ্যগুদামের গাড়ি যাতায়াত করছে।
জানা গেছে, ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের সঙ্গে সংযুক্ত মিরসরাই সদর ইউনিয়নের ৬ নম্বর ওয়ার্ডের উত্তর তালবাড়ীয়া গ্রামে অবস্থিত মিরসরাই রেলস্টেশন সড়কটি। এই সড়কটির মতো আর কোন সড়কের পাশে এক সাথে এতগুলো সরকারি প্রতিষ্ঠান নেই। এই সড়কের দুপাশে রয়েছে ফায়ার সার্ভিস স্টেশন, মিরসরাই রেলওয়ে স্টেশন, উপজেলা খাদ্যগুদাম, মিরসরাই বিসিক শিল্পনগরী, মিরসরাই বিটিআরসি অফিস, গুলিস্তান হ্যাচারি, তালবাড়িয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, মিরসরাই বধ্যভূমি। এ ছাড়া উত্তর তালবাড়ীয়া গ্রামের প্রায় ৬ হাজার মানুষের যাতায়াতের একমাত্র মাধ্যম এ সড়কটি। ব্রিজের দুপাশের সড়ক কয়েক দফায় সংস্কার করা হলেও ঝুঁকিপূর্ণ ব্রিজটি নির্মাণের কোন উদ্যোগ না নেওয়ায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন এলাকাবাসীরা।
স্বাধীনতার পরবর্তীকালীন নির্বাচিত ইউপি সাবেক চেয়ারম্যান আজহারুল হক চৌধুরী নওশা মিয়া বলেন, দৈর্ঘ্য ৫০ ফুট ও প্রস্থ ১৮ ফুট আয়তনের এ ব্রিজটি স্বাধীনতা সংগ্রামের আগে নির্মাণ করা হয়। দেশ স্বাধীনের পর ৭৭ সালে আমার আমলে একবার ব্রিজের ওপরে দুটি গর্ত হলে ওপরের অংশ নতুন করে ঢালাই দেওয়া হয়। ওই সময় ঠিকাদার ছিলেন করেরহাটের মো. হারেছ। কিন্তু বর্তমানে দেশ স্বাধীনের ৫০ বছর পার হলেও কোন সংস্কার না হওয়ায় এই ব্রিজটি ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে আছে। ব্রিজটি দ্রুত নির্মাণ করা না হলে যে কোন সময় দুর্ঘটনার আশঙ্কা রয়েছে।
মিরসরাই সদর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মো. এমরান উদ্দিন জানান, মিরসরাই স্টেশন রোডের ঝুঁকিপূর্ণ ব্রিজটি পুনর্নির্মাণের জন্য উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার কাছে নাম দেওয়া হয়েছে। শিগগিরই ব্রিজের টেন্ডার দেওয়া হবে বলেও জানান তিনি।
উপজেলা খাদ্য কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) সামছুন্নাহার স্বর্ণা বলেন, মিরসরাই স্টেশন সড়কটি দিয়ে উপজেলা খাদ্য গুদামের গাড়ি ঝুঁকি নিয়ে নিয়মিত যাতায়াত করছে। সড়কের মাঝখানে অবস্থিত ঝুঁকিপূর্ণ ব্রিজটির বিষয়ে আমি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) কে জানিয়েছি।
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা (পিআইও) সাইফুল্লাহ মজুমদার বলেন, মিরসরাই স্টেশন রোডের ঝুঁকিপূর্ণ ব্রিজটি পুনর্নির্মাণের জন্য টেন্ডার তালিকায় নাম রাখা হয়েছে। কিন্তু করোনার কারণে গত ২৪ মার্চ থেকে দুর্যোগ ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় নতুন করে টেন্ডার দেওয়ার প্রক্রিয়া বন্ধ রেখেছেন। টেন্ডার প্রক্রিয়া শুরু হলে ব্রিজটিরও নাম দেওয়া হবে।
সাইফুল্লাহ মজুমদার আরও বলেন, সড়কটি যেহেতু খুবই গুরুত্বপূর্ণ তাই ব্রিজের কাজ করার আগে যানবাহন চলাচলের জন্য বিকল্প সড়ক নির্মাণ করতে ইউপি চেয়ারম্যানকে অনুরোধ করছি।
স্ত্রীর মৃত্যুর শোকে জানাজার সময় মারা গেলেন স্বামী জমশিদ আলীও। ঘটনাটি ঘটেছে সিলেটের বিশ্বনাথ পৌরসভার ইলামেরগাঁও আটঘর গ্রামে। অল্প সময়ের ব্যবধানে স্বামী-স্ত্রীর মৃত্যুতে এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
৩ মিনিট আগেটঙ্গী বিশ্ব ইজতেমার মোনাজাত চলাকালীন ড্রোন আছড়ে পড়ে অর্ধশতাধিক মুসল্লি পদদলিত হয়ে আহতের ঘটনায় গণবিজ্ঞপ্তি জারি করেছে পুলিশ। আজ রোববার সন্ধ্যায় গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার ড. নাজমুল করিম খানের স্বাক্ষরিত এই গণবিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়।
২২ মিনিট আগেসিরাজগঞ্জের কামারখন্দে গোসলে নেমে নিখোঁজ হওয়া আরও দুই শিক্ষার্থীর লাশ পাওয়া গেছে। আজ রোববার (২ ফেব্রুয়ারি) দুপুর ১২টার দিকে উপজেলার ঝাটিবেলাই গ্রামে ফুলজোড় নদে তাদের লাশ পাওয়া যায়। এ নিয়ে নিখোঁজ তিনজনেরই লাশ পাওয়া গেল।
২৯ মিনিট আগেরাজধানীর শিশুমেলা সড়কে জুলাই-আগস্টে আহতদের আন্দোলনে সংহতি জানিয়ে বক্তব্য দেওয়ার সময় ‘জয় বাংলা’ স্লোগান দেওয়ায় এক বৃদ্ধ গণপিটুনির শিকার হয়েছেন। আজ রোববার বিকেল ৫টা ২০ মিনিটের দিকে এ ঘটনা ঘটে।
৩৪ মিনিট আগে