নোয়াখালী ও কক্সবাজার প্রতিনিধি
কক্সবাজারের বিভিন্ন রোহিঙ্গা ক্যাম্প থেকে নোয়াখালীর দ্বীপ উপজেলা হাতিয়ার ভাসানচরে আনা হয়েছে ৫০৬ জন রোহিঙ্গাকে। এদের সঙ্গে বিভিন্ন ক্যাম্প থেকে পুনরায় ভাসানচর এসেছেন আরও ৪০৬ জন।
আজ মঙ্গলবার বেলা ১১টার দিকে তারা ভাসানচর এসে পৌঁছায়। এর আগে সকাল ৭টা ৪৫ মিনিটে চট্টগ্রামের ফতেঙ্গা থেকে জাহাজ বানৌজা টুনা, বানৌজা তিমি ও বানৌজা ডলফিন ভাসানচরের উদ্দেশ্যে মোট ৯১২ জন রোহিঙ্গা নিয়ে রওনা করে।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, রাতে কক্সবাজারের বিভিন্ন রোহিঙ্গা ক্যাম্প থেকে রোহিঙ্গাদের চট্টগ্রামে আনা হয়। পরে সকাল পৌনে ৮টার দিকে নৌবাহিনীর তত্ত্বাবধানে তাদের তিনটি জাহাজে তোলা হয়।
যার মধ্যে বানৌজা টুনাতে ১১৫ জন পুরুষ, ৮২ জন নারী, ১০৫ শিশু, বানৌজা তিমিতে ৭৭ জন পুরুষ, ৮৬ জন নারী, ১৩৭ শিশু এবং বানৌজা ডলফিনে ৮৯ জন পুরুষ, ৯৫ জন নারী ও ১২৬ জন শিশু রোহিঙ্গা ছিল। এ ছাড়া তিনটি জাহাজে ৬টি মেডিকেল টিম, ২ জন মেডিকেল অফিসার, ৩ জন এনএসআই ও ১৪ জন রেডক্রিসেন্ট সদস্য ছিলেন
ভাসানচর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবু জাফর জানান, এ ধাপে নতুন করে আরও ৫০৬ জন রোহিঙ্গা নারী, পুরুষ ও শিশু রোহিঙ্গাকে ভাসানচর আনা হয়েছে। এ ছাড়া বিভিন্ন সময় ভাসানচর ক্যাম্প থেকে বেড়াতে যাওয়ায় আরও ৪০৬ জন রোহিঙ্গা নতুনদের সঙ্গে ভাসানচর ফিরে এসেছেন।
কক্সবাজার শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার কার্যালয়ের তথ্যমতে, এর আগে মোট ২৩ দফায় ৩৩ হাজার ৫২৭ জন রোহিঙ্গাকে ভাসানচরে পাঠানো হয়েছে। ২০২০ সালের ৪ ডিসেম্বর প্রথম দফায় রোহিঙ্গাদের ভাসানচরে নেওয়া শুরু হয়।
সরকার নোয়াখালীর ভাসানচরে এক লাখ রোহিঙ্গা বসবাসের জন্য আবাসন তৈরি করেছে। বর্তমানে উখিয়া ও টেকনাফের ৩৩টি রোহিঙ্গা আশ্রয়শিবিরে সাড়ে ১২ লাখ রোহিঙ্গা বাস করছে। এর মধ্যে ৮ লাখেরও বেশি রোহিঙ্গা ২০১৭ সালের ২৫ আগস্টের পরে কয়েক মাসের মধ্যে মিয়ানমার থেকে পালিয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নেন। কিন্তু ৭ বছরে একজন রোহিঙ্গাকেও মিয়ানমার কর্তৃপক্ষ ফেরত নিয়ে যায়নি।
কক্সবাজারের বিভিন্ন রোহিঙ্গা ক্যাম্প থেকে নোয়াখালীর দ্বীপ উপজেলা হাতিয়ার ভাসানচরে আনা হয়েছে ৫০৬ জন রোহিঙ্গাকে। এদের সঙ্গে বিভিন্ন ক্যাম্প থেকে পুনরায় ভাসানচর এসেছেন আরও ৪০৬ জন।
আজ মঙ্গলবার বেলা ১১টার দিকে তারা ভাসানচর এসে পৌঁছায়। এর আগে সকাল ৭টা ৪৫ মিনিটে চট্টগ্রামের ফতেঙ্গা থেকে জাহাজ বানৌজা টুনা, বানৌজা তিমি ও বানৌজা ডলফিন ভাসানচরের উদ্দেশ্যে মোট ৯১২ জন রোহিঙ্গা নিয়ে রওনা করে।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, রাতে কক্সবাজারের বিভিন্ন রোহিঙ্গা ক্যাম্প থেকে রোহিঙ্গাদের চট্টগ্রামে আনা হয়। পরে সকাল পৌনে ৮টার দিকে নৌবাহিনীর তত্ত্বাবধানে তাদের তিনটি জাহাজে তোলা হয়।
যার মধ্যে বানৌজা টুনাতে ১১৫ জন পুরুষ, ৮২ জন নারী, ১০৫ শিশু, বানৌজা তিমিতে ৭৭ জন পুরুষ, ৮৬ জন নারী, ১৩৭ শিশু এবং বানৌজা ডলফিনে ৮৯ জন পুরুষ, ৯৫ জন নারী ও ১২৬ জন শিশু রোহিঙ্গা ছিল। এ ছাড়া তিনটি জাহাজে ৬টি মেডিকেল টিম, ২ জন মেডিকেল অফিসার, ৩ জন এনএসআই ও ১৪ জন রেডক্রিসেন্ট সদস্য ছিলেন
ভাসানচর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবু জাফর জানান, এ ধাপে নতুন করে আরও ৫০৬ জন রোহিঙ্গা নারী, পুরুষ ও শিশু রোহিঙ্গাকে ভাসানচর আনা হয়েছে। এ ছাড়া বিভিন্ন সময় ভাসানচর ক্যাম্প থেকে বেড়াতে যাওয়ায় আরও ৪০৬ জন রোহিঙ্গা নতুনদের সঙ্গে ভাসানচর ফিরে এসেছেন।
কক্সবাজার শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার কার্যালয়ের তথ্যমতে, এর আগে মোট ২৩ দফায় ৩৩ হাজার ৫২৭ জন রোহিঙ্গাকে ভাসানচরে পাঠানো হয়েছে। ২০২০ সালের ৪ ডিসেম্বর প্রথম দফায় রোহিঙ্গাদের ভাসানচরে নেওয়া শুরু হয়।
সরকার নোয়াখালীর ভাসানচরে এক লাখ রোহিঙ্গা বসবাসের জন্য আবাসন তৈরি করেছে। বর্তমানে উখিয়া ও টেকনাফের ৩৩টি রোহিঙ্গা আশ্রয়শিবিরে সাড়ে ১২ লাখ রোহিঙ্গা বাস করছে। এর মধ্যে ৮ লাখেরও বেশি রোহিঙ্গা ২০১৭ সালের ২৫ আগস্টের পরে কয়েক মাসের মধ্যে মিয়ানমার থেকে পালিয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নেন। কিন্তু ৭ বছরে একজন রোহিঙ্গাকেও মিয়ানমার কর্তৃপক্ষ ফেরত নিয়ে যায়নি।
ঘন কুয়াশার কারণে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌপথে ফেরি চলাচল বন্ধ রয়েছে। গতকাল শুক্রবার রাত ১২টা থেকে এই পথে ফেরি চলাচল বন্ধ রাখা হয়। আজ শনিবার সকাল ৯টায় এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ফেরি চলাচল বন্ধ ছিল।
১০ মিনিট আগেমাদারীপুরে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষে পাঁচজন আহত হয়েছেন। এ সময় বেশ কয়েকটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। গতকাল শুক্রবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে মাদারীপুর সদর উপজেলার রাস্তি ইউনিয়নের পূর্ব রাস্তি এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে প্রধান শিক্ষক ছাড়াই দীর্ঘদিন ধরে চলছে ১১টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মাদ্রাসা। প্রধান শিক্ষকবিহীন এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচালিত হচ্ছে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে। অভিযোগ রয়েছে, যেসব ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে প্রতিষ্ঠানগুলো পরিচালিত হচ্ছে, তাঁদের অনেকেরই প্রধান শিক্ষক হওয়ার যোগ
৮ ঘণ্টা আগেদুই দশক কিছুটা শান্ত থাকার পর কুড়িগ্রামের চিলমারী-রৌমারী-রাজিবপুর নৌপথে আবার ডাকাতের দৌরাত্ম্য বেড়েছে। এক মাসের ব্যবধানে দুবার ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ দুই ঘটনায় আইনগত কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। প্রতিরোধেও কার্যকর উদ্যোগ নেই স্থানীয় প্রশাসনের। আবার ডাকাতি শুরু হওয়ায় ১৪ কিলোমিটার এই নৌপথের নৌযান, যাত্রী
৮ ঘণ্টা আগে