কক্সবাজার প্রতিনিধি
অবশেষে কক্সবাজার-সেন্ট মার্টিন রুটে পর্যটকবাহী জাহাজ চলাচলের অনুমতি দিয়েছে জেলা প্রশাসন। আগামী বৃহস্পতিবার কক্সবাজার শহরের নুনিয়ারছড়া বিআইডব্লিউটিএর ঘাট থেকে কেয়ারি সিন্দাবাদ নামক একটি জাহাজ পর্যটক নিয়ে সেন্ট মার্টিন যাবে।
কক্সবাজারের অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট (এডিএম) নিজাম উদ্দিন আহমেদ বলেন, কেয়ারি সিন্দাবাদ সেন্ট মার্টিনে যাওয়ার অনুমতি চেয়ে আবেদন করেছিল। এর পরিপ্রেক্ষিতে সবকিছু বিবেচনা নিয়ে তাদের অনুমতি দেওয়া হয়েছে। ২৮ নভেম্বর যাত্রী নিয়ে জাহাজটি সেন্ট মার্টিন যেতে পারবে।
এর আগে ১৯ নভেম্বর পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ সহকারী সচিব সাবরীনা রহমান স্বাক্ষরিত এক আদেশে সেন্ট মার্টিনে ভ্রমণে যাওয়া পর্যটক ও অনুমোদিত জাহাজ নিয়ন্ত্রণে ৫ সদস্যের একটি যৌথ কমিটি গঠন করা হয়। কমিটির আহ্বায়ক করা হয়েছে কক্সবাজার সদর ও টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে (ইউএনও)। এতে পরিবেশ অধিদপ্তরের কক্সবাজার কার্যালয়ের উপপরিচালককে সদস্যসচিব করা হয়।
আদেশে পর্যটকদের সেন্ট মার্টিন ভ্রমণে যেতে কী কী নির্দেশনা মেনে চলতে হবে, তা কমিটির কর্মপরিধিতে উল্লেখ করা হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে—বাংলাদেশ টুরিজম বোর্ডের অ্যাপের মাধ্যমে অনুমোদিত ট্রাভেল পাসধারী পর্যটকদের ভ্রমণ নিশ্চিত করা, জাহাজে নিষিদ্ধ ঘোষিত পলিথিন এবং একবার ব্যবহারযোগ্য প্লাস্টিক বহন না করার বিষয়টি কার্যকর করা, পর্যটকদের ভ্রমণ নিরাপদ ও পরিবেশবান্ধব করতে জাহাজ ছাড়ার এবং দ্বীপে প্রবেশের পয়েন্টে নির্দেশনামূলক বিলবোর্ড স্থাপন করা হবে। পাশাপাশি পর্যটকেরা কোন হোটেলে অবস্থান করবেন, তার তথ্য সংরক্ষণ ও নিবন্ধন করতে হবে।
গত ২৮ অক্টোবর পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপসচিব আসমা শাহীন স্বাক্ষরিত এক পরিপত্রে সেন্ট মার্টিন ভ্রমণে পাঁচটি বিষয় কার্যকরের সিদ্ধান্ত জানানো হয়। এতে বলা হয়, সেন্ট মার্টিনে নৌযান বা জাহাজ চলাচলের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষ ও পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের সম্মতি নিতে হবে। তারপর কক্সবাজারের জেলা প্রশাসক সেন্ট মার্টিনগামী জাহাজ বা নৌযান চলাচলে অনুমতি দিতে পারবেন।
পরিপত্র অনুযায়ী নভেম্বর মাসে দ্বীপে পর্যটক গেলেও দিনেই ফিরে আসতে হবে। রাত যাপন করতে পারবেন না। ডিসেম্বর ও জানুয়ারি মাসে পর্যটকেরা সেন্ট মার্টিনে গিয়ে রাত যাপন করতে পারবেন। তবে পর্যটকের সংখ্যা দৈনিক দুই হাজারের বেশি হতে পারবে না। এ ছাড়া দ্বীপে রাতে আলো ব্যবহার, শব্দদূষণ এবং বারবিকিউ পার্টির মতো কার্যক্রম সম্পূর্ণভাবে নিষিদ্ধ থাকবে। এসব বিধিনিষেধ তুলে নিতে কয়েক দিন ধরে সেন্ট মার্টিনের স্থানীয় বাসিন্দা ও পর্যটনসংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীরা আন্দোলনে নেমেছিলেন।
অবশেষে কক্সবাজার-সেন্ট মার্টিন রুটে পর্যটকবাহী জাহাজ চলাচলের অনুমতি দিয়েছে জেলা প্রশাসন। আগামী বৃহস্পতিবার কক্সবাজার শহরের নুনিয়ারছড়া বিআইডব্লিউটিএর ঘাট থেকে কেয়ারি সিন্দাবাদ নামক একটি জাহাজ পর্যটক নিয়ে সেন্ট মার্টিন যাবে।
কক্সবাজারের অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট (এডিএম) নিজাম উদ্দিন আহমেদ বলেন, কেয়ারি সিন্দাবাদ সেন্ট মার্টিনে যাওয়ার অনুমতি চেয়ে আবেদন করেছিল। এর পরিপ্রেক্ষিতে সবকিছু বিবেচনা নিয়ে তাদের অনুমতি দেওয়া হয়েছে। ২৮ নভেম্বর যাত্রী নিয়ে জাহাজটি সেন্ট মার্টিন যেতে পারবে।
এর আগে ১৯ নভেম্বর পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ সহকারী সচিব সাবরীনা রহমান স্বাক্ষরিত এক আদেশে সেন্ট মার্টিনে ভ্রমণে যাওয়া পর্যটক ও অনুমোদিত জাহাজ নিয়ন্ত্রণে ৫ সদস্যের একটি যৌথ কমিটি গঠন করা হয়। কমিটির আহ্বায়ক করা হয়েছে কক্সবাজার সদর ও টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে (ইউএনও)। এতে পরিবেশ অধিদপ্তরের কক্সবাজার কার্যালয়ের উপপরিচালককে সদস্যসচিব করা হয়।
আদেশে পর্যটকদের সেন্ট মার্টিন ভ্রমণে যেতে কী কী নির্দেশনা মেনে চলতে হবে, তা কমিটির কর্মপরিধিতে উল্লেখ করা হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে—বাংলাদেশ টুরিজম বোর্ডের অ্যাপের মাধ্যমে অনুমোদিত ট্রাভেল পাসধারী পর্যটকদের ভ্রমণ নিশ্চিত করা, জাহাজে নিষিদ্ধ ঘোষিত পলিথিন এবং একবার ব্যবহারযোগ্য প্লাস্টিক বহন না করার বিষয়টি কার্যকর করা, পর্যটকদের ভ্রমণ নিরাপদ ও পরিবেশবান্ধব করতে জাহাজ ছাড়ার এবং দ্বীপে প্রবেশের পয়েন্টে নির্দেশনামূলক বিলবোর্ড স্থাপন করা হবে। পাশাপাশি পর্যটকেরা কোন হোটেলে অবস্থান করবেন, তার তথ্য সংরক্ষণ ও নিবন্ধন করতে হবে।
গত ২৮ অক্টোবর পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপসচিব আসমা শাহীন স্বাক্ষরিত এক পরিপত্রে সেন্ট মার্টিন ভ্রমণে পাঁচটি বিষয় কার্যকরের সিদ্ধান্ত জানানো হয়। এতে বলা হয়, সেন্ট মার্টিনে নৌযান বা জাহাজ চলাচলের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষ ও পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের সম্মতি নিতে হবে। তারপর কক্সবাজারের জেলা প্রশাসক সেন্ট মার্টিনগামী জাহাজ বা নৌযান চলাচলে অনুমতি দিতে পারবেন।
পরিপত্র অনুযায়ী নভেম্বর মাসে দ্বীপে পর্যটক গেলেও দিনেই ফিরে আসতে হবে। রাত যাপন করতে পারবেন না। ডিসেম্বর ও জানুয়ারি মাসে পর্যটকেরা সেন্ট মার্টিনে গিয়ে রাত যাপন করতে পারবেন। তবে পর্যটকের সংখ্যা দৈনিক দুই হাজারের বেশি হতে পারবে না। এ ছাড়া দ্বীপে রাতে আলো ব্যবহার, শব্দদূষণ এবং বারবিকিউ পার্টির মতো কার্যক্রম সম্পূর্ণভাবে নিষিদ্ধ থাকবে। এসব বিধিনিষেধ তুলে নিতে কয়েক দিন ধরে সেন্ট মার্টিনের স্থানীয় বাসিন্দা ও পর্যটনসংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীরা আন্দোলনে নেমেছিলেন।
নারায়ণগঞ্জে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে শহীদ পরিবারের মাঝে কোরবানির পশু উপহার দিয়েছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। আজ শুক্রবার দুপুরে নারায়ণগঞ্জের পাঁচটি উপজেলার ২১টি শহীদ পরিবারের মাঝে একটি করে ছাগল উপহার দেওয়া হয়। শহীদ পরিবারের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে এসব উপহার তুলে দেন এনসিপির নেতা-কর্মীরা।
২৪ মিনিট আগেটাঙ্গাইলের মির্জাপুরে একটি সুপার শপে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। ফায়ার সার্ভিসের সাতটি ইউনিটের তিন ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে। আজ শুক্রবার উপজেলার মেইন রোডের আলীম সুপার মার্কেটে এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেইসরাত খাতুন বলেন, আশুলিয়া থেকে গতকাল বৃহস্পতিবার রাত ১০টায় ট্রাকে উঠেছেন রংপুরের তারাগঞ্জের উদ্দেশে। কিন্তু সেখান থেকে সেতু পূর্ব গোলচত্বরে আসতে তাঁদের সময় লেগেছে প্রায় ১৫ ঘণ্টার মতো। তীব্র গরমে শিশুদের নিয়ে চরম ভোগান্তি ও দুর্ভোগে পড়ছেন। এমন ভয়াবহ যানজটে কোনোবার তাঁরা পড়েননি।
১ ঘণ্টা আগেঈদুল আজহার আগের দিন কোরবানির চূড়ান্ত প্রস্তুতি নিচ্ছে রাজধানীবাসী। আজ শুক্রবার (৬ জুন) রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় কোরবানির কাজে ব্যবহৃত প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম, যেমন—চাটাই, ছুরি, চাপাতি এবং মাংস কাটার খাটিয়া কেনাবেচা করতে দেখা গেছে। এসব প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র কিনে নিয়ে নগরবাসী তাদের কোরবানির সব প্রস্তুতি
১ ঘণ্টা আগে