নিজস্ব প্রতিবেদক, বরিশাল
বরিশালে তরমুজের দাম অর্ধেকে নেমেছে। গত দুই দিন বৃষ্টি এবং মেঘলা আবহাওয়ায় তরমুজ ব্যবসায় ধস নেমেছে। যদিও ফল ব্যবসায়ীরা এখনো তরমুজের বাড়তি দাম হাঁকাচ্ছেন।
নগরের পোর্ট রোড তরমুজ মোকাম ঘুরে দেখা গেছে, দুই-তিন তিন আগেও যে তরমুজ বিক্রি হয়েছে ৫০০ টাকায়, সেটি এখন বিক্রি চলছে ২০০ টাকায়। রোজার শুরুতে প্রতি কেজি তরমুজ ৮০ টাকা হিসেবে মেপে বিক্রেতারা পিস বিক্রি করতেন। কিন্তু বর্তমানে কেজিতে হিসাব করলে ৩০ থেকে ৩৫ টাকা পড়ছে। এদিকে ভোলা, পটুয়াখালীর রাঙ্গাবালীর মতো দূর-দূরান্ত থেকে ট্রলার ভরে তরমুজ আসায় বিক্রি করতে না পারায় পচন ধরেছে।
আজ শনিবার বাজার ঘুরে দেখা গেছে, ছোট সাইজের তরমুজ জোড়া বিক্রি হচ্ছে ১০০ টাকায়। যদিও এক সপ্তাহে আগে ওই সাইজের একটি তরমুজ বিক্রি হতো ১০০ টাকায়।
ভোলার চরফ্যাশন কৃষক মোহাম্মদ আলী বলেন, ‘তরমুজের শতক বিক্রি হয় ১২ হাজার টাকা। ছয়-সাত কেজি ওজন হয়ে থাকে। তাতে প্রতি পিস তরমুজের দাম পড়ে ১২০ টাকা। তবে এই দাম অনুযায়ী ব্যবসায়ীদের গড়ে তরমুজের ক্রয়মূল্য হয় কেজি প্রতি ১৫ থেকে ২০ টাকা।’
রাঙ্গাবালীর আরেক চাষি মোসলেহ উদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ছোট সাইজের তরমুজের শতক ৬ হাজার টাকা, তা-ও আড়তদারেরা কিনছে না।’
পটুয়াখালী জেলার বাউফল উপজেলার কালাইয়া থেকে ট্রলারে তরমুজ নিয়ে আসা চাষি আব্দুস সাত্তার বলেন, ‘গত সপ্তাহের চেয়ে এ সপ্তাহে দাম অর্ধেকে নেমে এসেছে। ক্রেতাদের আগ্রহ না থাকার কারণে তরমুজ বাজারে ধস নেমেছে। নিয়ম অনুযায়ী বিক্রেতারা তরমুজ যেভাবে কিনবেন, সেভাবেই বিক্রি করতে হবে।’
তরমুজের পাইকারি দাম পড়লেও ফলের দোকানে তরমুজের দাম বেশি হাঁকানো হচ্ছে। নগরের ফলপট্টির হাওলাদার ফল ভান্ডার এর ব্যবসায়ী মো. আরাফাত হোসেন বলেন, ‘তরমুজ আগে কিনে রাখায় বেশি দামে বিক্রি করতে হচ্ছে।’
এ ব্যপারে বরিশাল মার্কেটিং অফিসার মো. রাসেল খান বলেন, ‘বাজার মনিটরিংয়ের লক্ষ্যে আমাদের কয়েকটি টিম অভিযান পরিচালনা করছে। সাধারণ মানুষের ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে তরমুজ রাখতে পিস হিসেবে বিক্রিতে বাধ্য করা হয়েছে। অতিরিক্ত মুনাফার জন্য ভোক্তাদের জিম্মি করার কোনো সুযোগ নেই।’
বরিশালে তরমুজের দাম অর্ধেকে নেমেছে। গত দুই দিন বৃষ্টি এবং মেঘলা আবহাওয়ায় তরমুজ ব্যবসায় ধস নেমেছে। যদিও ফল ব্যবসায়ীরা এখনো তরমুজের বাড়তি দাম হাঁকাচ্ছেন।
নগরের পোর্ট রোড তরমুজ মোকাম ঘুরে দেখা গেছে, দুই-তিন তিন আগেও যে তরমুজ বিক্রি হয়েছে ৫০০ টাকায়, সেটি এখন বিক্রি চলছে ২০০ টাকায়। রোজার শুরুতে প্রতি কেজি তরমুজ ৮০ টাকা হিসেবে মেপে বিক্রেতারা পিস বিক্রি করতেন। কিন্তু বর্তমানে কেজিতে হিসাব করলে ৩০ থেকে ৩৫ টাকা পড়ছে। এদিকে ভোলা, পটুয়াখালীর রাঙ্গাবালীর মতো দূর-দূরান্ত থেকে ট্রলার ভরে তরমুজ আসায় বিক্রি করতে না পারায় পচন ধরেছে।
আজ শনিবার বাজার ঘুরে দেখা গেছে, ছোট সাইজের তরমুজ জোড়া বিক্রি হচ্ছে ১০০ টাকায়। যদিও এক সপ্তাহে আগে ওই সাইজের একটি তরমুজ বিক্রি হতো ১০০ টাকায়।
ভোলার চরফ্যাশন কৃষক মোহাম্মদ আলী বলেন, ‘তরমুজের শতক বিক্রি হয় ১২ হাজার টাকা। ছয়-সাত কেজি ওজন হয়ে থাকে। তাতে প্রতি পিস তরমুজের দাম পড়ে ১২০ টাকা। তবে এই দাম অনুযায়ী ব্যবসায়ীদের গড়ে তরমুজের ক্রয়মূল্য হয় কেজি প্রতি ১৫ থেকে ২০ টাকা।’
রাঙ্গাবালীর আরেক চাষি মোসলেহ উদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ছোট সাইজের তরমুজের শতক ৬ হাজার টাকা, তা-ও আড়তদারেরা কিনছে না।’
পটুয়াখালী জেলার বাউফল উপজেলার কালাইয়া থেকে ট্রলারে তরমুজ নিয়ে আসা চাষি আব্দুস সাত্তার বলেন, ‘গত সপ্তাহের চেয়ে এ সপ্তাহে দাম অর্ধেকে নেমে এসেছে। ক্রেতাদের আগ্রহ না থাকার কারণে তরমুজ বাজারে ধস নেমেছে। নিয়ম অনুযায়ী বিক্রেতারা তরমুজ যেভাবে কিনবেন, সেভাবেই বিক্রি করতে হবে।’
তরমুজের পাইকারি দাম পড়লেও ফলের দোকানে তরমুজের দাম বেশি হাঁকানো হচ্ছে। নগরের ফলপট্টির হাওলাদার ফল ভান্ডার এর ব্যবসায়ী মো. আরাফাত হোসেন বলেন, ‘তরমুজ আগে কিনে রাখায় বেশি দামে বিক্রি করতে হচ্ছে।’
এ ব্যপারে বরিশাল মার্কেটিং অফিসার মো. রাসেল খান বলেন, ‘বাজার মনিটরিংয়ের লক্ষ্যে আমাদের কয়েকটি টিম অভিযান পরিচালনা করছে। সাধারণ মানুষের ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে তরমুজ রাখতে পিস হিসেবে বিক্রিতে বাধ্য করা হয়েছে। অতিরিক্ত মুনাফার জন্য ভোক্তাদের জিম্মি করার কোনো সুযোগ নেই।’
ঘন কুয়াশার কারণে প্রায় ১১ ঘণ্টা বন্ধ থাকার পর পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া এবং আরিচা-কাজিরহাট নৌপথে ফেরি চলাচল শুরু হয়েছে। দীর্ঘ সময় ফেরি চলাচল বন্ধ থাকায় দুই পথের উভয় প্রান্তে আটকা পড়ে অ্যাম্বুলেন্স, ব্যক্তিগত গাড়ি, যাত্রীবাহী বাসসহ দুই শতাধিক পণ্যবাহী ট্রাক।
২৫ মিনিট আগেরংপুরে ঘন কুয়াশার কারণে সড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে একই স্থানে একে একে ছয়টি পরিবহন দুর্ঘটনার কবলে পড়েছে। এতে প্রাণহানির কোনো ঘটনা না ঘটলেও অন্তত ২৫ জন আহত হয়েছেন। দুর্ঘটনাকবলিত পরিবহনগুলোর মধ্যে তিনটি যাত্রীবাহী বাসসহ ট্রাক, পিকআপ ও কাভার্ডভ্যান রয়েছে। গাড়িগুলো ঘটনাস্থল থেকে সরিয়ে নেওয়ার কাজ চলছে...
২৬ মিনিট আগেচট্টগ্রামের বিভিন্ন স্থান থেকে বাসে-ট্রাকে করে মানুষ মাহফিলে আসতে থাকে। বিকেল ৪টা নাগাদ প্যারেড ময়দানের আশপাশের রাস্তাঘাট লোকারণ্য হয়ে যায়, বন্ধ হয়ে যায় যান চলাচল। প্যারেড ময়দানসংলগ্ন চকবাজার তেলিপট্টি মোড় থেকে এক্সেস রোড, অলিখাঁ মোড় থেকে গণি বেকারির মোড় পর্যন্ত যানচলাচল সীমিত হয়ে পড়ে।
৪২ মিনিট আগেমাঝনদীতে আটকা পড়া এসব ফেরিতে ১৫টির মতো যাত্রীবাহী বাস আছে। এসব বাসের যাত্রীরা কনকনে শীতে চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন। এদিকে পাটুরিয়া ঘাটে ৩০টির মতো যাত্রীবাহী বাস এবং শতাধিক পণ্যবাহী যানবাহন আটকা পড়েছে।
২ ঘণ্টা আগে