ফিচার ডেস্ক
অধিকার, সাফল্য ও নিরাপত্তা—তিনটিই ভিন্ন ভিন্ন মাত্রায় কাজ করে একজন নারীর জীবনে। নারীকে কিছু অধিকার দিয়ে দিলেই তারা সফল হয়ে ওঠে না। আর সেটাকেই ‘নারীর অগ্রগতি’ বলা যায় না। নারীর সফলতার পেছনে থাকতে হয় নিরাপত্তা। সাফল্যের নিরাপত্তা নয়, কাজ, জীবন ও আত্মপরিচয়ের নিরাপত্তা। অনেকে মনে করেন, নারীর ক্ষমতায়ন এই তিন বিষয়ের ওপর নির্ভর করে। এর প্রভাব নারীর ব্যক্তিগত তো বটেই, সামাজিক, রাষ্ট্রীয় এমনকি বৈশ্বিক উন্নয়ন নিশ্চিত করে। কিন্তু এখনো বিশ্বের কোনো দেশেই কন্যাশিশুরা নিরাপদে বেড়ে উঠতে পারছে না।
পরিস্থিতি দেখলে মনে হয়, সারা বিশ্বে এখন যুদ্ধের মৌসুম চলছে। হাজার হাজার মানুষ মারা যাচ্ছে, অনিশ্চিত হয়ে পড়ছে ভবিষ্যৎ। এর বড় ভুক্তভোগী গোষ্ঠীশিশুরা। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাশাসিত দুনিয়ায় তাদের এমন এক অন্ধকার ভবিষ্যতের দিকে ঠেলে দেওয়া হচ্ছে, যেখান থেকে উত্তরণের পথ খুব সহজ নয়। যুদ্ধ, হত্যা, ধর্ষণ, আত্মপরিচয়ের সংকট—সব মিলিয়ে এক অদ্ভুত অস্থিরতার মধ্যে বড় হচ্ছে শিশুরা, বিশেষ করে কন্যাশিশুরা। বেশির ভাগ দেশে মানবাধিকারের পাশাপাশি লঙ্ঘিত হচ্ছে নারী ও শিশুর অধিকার।
আমেরিকা প্রভাবিত শাসন থেকে নিজেদের মুক্ত করে তালেবানি শাসনে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে আফগান নারীরা। ওই দেশের কন্যাশিশুরা পাচ্ছে না শিক্ষার অধিকার। বড় হয়েও তারা পেশাগত স্বাধীনতা পাবে না। অন্তত সে রকম কোনো ইঙ্গিত নেই এখনো। ইরানের নারীদের বেঁধে দেওয়া হয়েছে হাজার রকম নিয়মের নিগড়ে। সিরিয়ায় শত শত নারী হত্যা আর নির্যাতনের শিকার হচ্ছে। লেবানন চলছে অটোমান যুগের আইনে, যেখানে নারীদের বেঁধে দেওয়া হয়েছে কঠোর নিয়মকানুনের নাগপাশে। যুদ্ধাবস্থায় থাকা ফিলিস্তিনের নারীদের অবস্থার কথা না বললেও চলে। যুদ্ধাবস্থার মধ্যে আছে ইউক্রেনের নারীরাও। আফ্রিকা মহাদেশের বেশির ভাগ দেশে নারী ও কন্যাশিশুরা সংকটে আছে, সে খবর পাওয়া যায় গণমাধ্যমগুলো থেকে। এশিয়ার বিভিন্ন দেশের অবস্থাও যে খুব ভালো, তা বলা যায় না।
পত্রপত্রিকা ও গবেষণা জার্নাল ঘাঁটলে নারী ও কন্যাশিশুদের ধর্ষণ, নির্যাতন, হত্যার রাশি রাশি তথ্য পাওয়া যায়। কিন্তু অভিজ্ঞরা মনে করেন, এসব তথ্য ঘটে চলা বাস্তবতার কণামাত্র। এই কণামাত্র পরিসংখ্যানের দিকে তাকালেই বোঝা যায়, তার দেশ তার জন্য নিজেকে কীভাবে গড়ে তুলছে। যুদ্ধ আর উন্নয়নের আড়ালে, পরিবেশগত আলোচনার আড়ালে, সর্বাধুনিক প্রযুক্তি আর পণ্যের আড়ালে, পুরস্কার আর প্রাপ্তির আড়ালে কন্যাশিশুর অধিকার নিয়ে লড়াইটা হঠাৎ হঠাৎ বদলে যায়।
প্রতিবছরের মতো এবারও ১১ অক্টোবর পালিত হচ্ছে আন্তর্জাতিক কন্যা শিশু দিবস। এবারের প্রতিপাদ্য ‘গার্লস ভিশন ফর দ্য ফিউচার’ বা ভবিষ্যতের জন্য মেয়েদের দৃষ্টিভঙ্গি। এই দৃষ্টিভঙ্গি তৈরি হওয়ার জায়গাটা নিশ্চিত করার দায়িত্ব কার?
অধিকার, সাফল্য ও নিরাপত্তা—তিনটিই ভিন্ন ভিন্ন মাত্রায় কাজ করে একজন নারীর জীবনে। নারীকে কিছু অধিকার দিয়ে দিলেই তারা সফল হয়ে ওঠে না। আর সেটাকেই ‘নারীর অগ্রগতি’ বলা যায় না। নারীর সফলতার পেছনে থাকতে হয় নিরাপত্তা। সাফল্যের নিরাপত্তা নয়, কাজ, জীবন ও আত্মপরিচয়ের নিরাপত্তা। অনেকে মনে করেন, নারীর ক্ষমতায়ন এই তিন বিষয়ের ওপর নির্ভর করে। এর প্রভাব নারীর ব্যক্তিগত তো বটেই, সামাজিক, রাষ্ট্রীয় এমনকি বৈশ্বিক উন্নয়ন নিশ্চিত করে। কিন্তু এখনো বিশ্বের কোনো দেশেই কন্যাশিশুরা নিরাপদে বেড়ে উঠতে পারছে না।
পরিস্থিতি দেখলে মনে হয়, সারা বিশ্বে এখন যুদ্ধের মৌসুম চলছে। হাজার হাজার মানুষ মারা যাচ্ছে, অনিশ্চিত হয়ে পড়ছে ভবিষ্যৎ। এর বড় ভুক্তভোগী গোষ্ঠীশিশুরা। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাশাসিত দুনিয়ায় তাদের এমন এক অন্ধকার ভবিষ্যতের দিকে ঠেলে দেওয়া হচ্ছে, যেখান থেকে উত্তরণের পথ খুব সহজ নয়। যুদ্ধ, হত্যা, ধর্ষণ, আত্মপরিচয়ের সংকট—সব মিলিয়ে এক অদ্ভুত অস্থিরতার মধ্যে বড় হচ্ছে শিশুরা, বিশেষ করে কন্যাশিশুরা। বেশির ভাগ দেশে মানবাধিকারের পাশাপাশি লঙ্ঘিত হচ্ছে নারী ও শিশুর অধিকার।
আমেরিকা প্রভাবিত শাসন থেকে নিজেদের মুক্ত করে তালেবানি শাসনে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে আফগান নারীরা। ওই দেশের কন্যাশিশুরা পাচ্ছে না শিক্ষার অধিকার। বড় হয়েও তারা পেশাগত স্বাধীনতা পাবে না। অন্তত সে রকম কোনো ইঙ্গিত নেই এখনো। ইরানের নারীদের বেঁধে দেওয়া হয়েছে হাজার রকম নিয়মের নিগড়ে। সিরিয়ায় শত শত নারী হত্যা আর নির্যাতনের শিকার হচ্ছে। লেবানন চলছে অটোমান যুগের আইনে, যেখানে নারীদের বেঁধে দেওয়া হয়েছে কঠোর নিয়মকানুনের নাগপাশে। যুদ্ধাবস্থায় থাকা ফিলিস্তিনের নারীদের অবস্থার কথা না বললেও চলে। যুদ্ধাবস্থার মধ্যে আছে ইউক্রেনের নারীরাও। আফ্রিকা মহাদেশের বেশির ভাগ দেশে নারী ও কন্যাশিশুরা সংকটে আছে, সে খবর পাওয়া যায় গণমাধ্যমগুলো থেকে। এশিয়ার বিভিন্ন দেশের অবস্থাও যে খুব ভালো, তা বলা যায় না।
পত্রপত্রিকা ও গবেষণা জার্নাল ঘাঁটলে নারী ও কন্যাশিশুদের ধর্ষণ, নির্যাতন, হত্যার রাশি রাশি তথ্য পাওয়া যায়। কিন্তু অভিজ্ঞরা মনে করেন, এসব তথ্য ঘটে চলা বাস্তবতার কণামাত্র। এই কণামাত্র পরিসংখ্যানের দিকে তাকালেই বোঝা যায়, তার দেশ তার জন্য নিজেকে কীভাবে গড়ে তুলছে। যুদ্ধ আর উন্নয়নের আড়ালে, পরিবেশগত আলোচনার আড়ালে, সর্বাধুনিক প্রযুক্তি আর পণ্যের আড়ালে, পুরস্কার আর প্রাপ্তির আড়ালে কন্যাশিশুর অধিকার নিয়ে লড়াইটা হঠাৎ হঠাৎ বদলে যায়।
প্রতিবছরের মতো এবারও ১১ অক্টোবর পালিত হচ্ছে আন্তর্জাতিক কন্যা শিশু দিবস। এবারের প্রতিপাদ্য ‘গার্লস ভিশন ফর দ্য ফিউচার’ বা ভবিষ্যতের জন্য মেয়েদের দৃষ্টিভঙ্গি। এই দৃষ্টিভঙ্গি তৈরি হওয়ার জায়গাটা নিশ্চিত করার দায়িত্ব কার?
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদে গ্রাফিক ডিজাইনে পড়ার সময়ের কথা। অনেকটা শখের বশে শুরু করেন শরদিন্দু নামে একটি শপ। বিক্রি করেছেন হাতে আঁকা টি-শার্ট। ক্রেতা ছিলেন তাঁরই পরিচিত লোকজন। এরই মধ্যে চারুকলায় পড়াশোনা শেষ হলে লন্ডনের ইউনিভার্সিটি ফর দ্য ক্রিয়েটিভ আর্টসে স্নাতকোত্তর করতে পাড়ি জমান। তত দিনে
১ ঘণ্টা আগেকথাসাহিত্যিক, শিক্ষাবিদ এবং একাত্তরের ঘাতক দালালবিরোধী আন্দোলনের নেত্রী জাহানারা ইমাম। ১৯৯২ সালের ১৯ জানুয়ারি ১০১ সদস্যবিশিষ্ট একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটি গঠিত হয় তাঁর নেতৃত্বে। জাহানারা ইমামের জন্ম ১৯২৯ সালের ৩ মে।
২ ঘণ্টা আগেবিশ্বের বিভিন্ন দেশে ১২ মে পালন করা হয় আন্তর্জাতিক নার্স দিবস। তবে যুক্তরাষ্ট্র ৬ মে থেকে ১২ মে পর্যন্ত পালন করে জাতীয় নার্স সপ্তাহ। সপ্তাহ কিংবা দিবস—যা-ই হোক না কেন, এর মূল লক্ষ্য হলো নার্সদের কঠোর পরিশ্রম, মানবিকতা ও স্বাস্থ্যসেবায় অবদানের স্বীকৃতি দেওয়া। এই সময় দেশগুলো নার্সিং পেশাজীবীদের সম্মা
২ ঘণ্টা আগেফ্রান্সের একটি বিদ্যুৎ কোম্পানির একজন অবসরপ্রাপ্ত কর্মী ছিলেন ডমিনিক পেলিকট। তিনি ১৯৭৩ সালে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হয়েছিলেন গিসেল নামের এক নারীর সঙ্গে। ৫০ বছরের সংসারজীবনে তাঁরা তিনটি সন্তানের জনক-জননী হন। সন্তান এবং নাতি-নাতনিদের নিয়ে যদিও ছবির মতো নিখুঁত একটি পারিবারিক জীবন ছিল তাঁদের।
২ ঘণ্টা আগে