নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
লেখালেখি করতে পছন্দ করতেন রাজিয়া খান। লেখালেখির পাশাপাশি মঞ্চ অভিনয়ে একসময় তাঁর সরব উপস্থিতি ছিল। শিক্ষাজীবনে এমএ পরীক্ষায় প্রথম হন। এরপর রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রভাষক হিসেবে শুরু করেন কর্মজীবন। পরে চলে যান ইংল্যান্ডে। সেখান থেকে ফিরে অবজারভার পত্রিকার সম্পাদকমণ্ডলীতে যোগ দেন। কিন্তু ১৯৫৮ সালে আবার সেন্ট্রাল উইমেন্স কলেজে পুনরায় শিক্ষকতা শুরু করেন। এরপর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ইংরেজি বিভাগে অধ্যাপনার কাজে নিজেকে নিয়োজিত করেন। পরে এই বিভাগের প্রধান হিসেবে অবসর গ্রহণ করেন।
রাজিয়া খানের জন্ম ফরিদপুর জেলায়, ১৯৩৬ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি। পিতা তমিজউদ্দিন খান ব্রিটিশ-বিরোধী আন্দোলনের নেতা ছিলেন। আন্দোলনে অংশ নেওয়ার জন্য কারাগারেও ছিলেন দীর্ঘদিন। মা রাবেয়া রাহাত খান।
রাজিয়া খান ১৫ বছর বয়সে উপন্যাস লিখতে শুরু করেন। তাঁর ১৮ বছর বয়সে লেখা ‘বটতলার উপন্যাস’ সাহিত্যাঙ্গনে আলোড়ন তুলেছিল। এ ছাড়া তাঁর জনপ্রিয় উপন্যাসের মধ্যে আছে ‘দ্রৌপদী’। মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক এ উপন্যাস বাংলাদেশের মতো পশ্চিমবঙ্গেও সমাদৃত হয়।
রাজিয়া খান ১৯৯৭ সালে শিক্ষার জন্য একুশে পদকে ভূষিত হন। সাহিত্যকর্মের জন্য তিনি ১৯৭৫ সালে বাংলা একাডেমি পুরস্কার পান। এ ছাড়া তিনি অনন্যা এবং শিল্পকলা একাডেমি পদক পান। ২০১১ সালের ২৮ ডিসেম্বর রাজিয়া খান ঢাকায় মারা যান।
লেখালেখি করতে পছন্দ করতেন রাজিয়া খান। লেখালেখির পাশাপাশি মঞ্চ অভিনয়ে একসময় তাঁর সরব উপস্থিতি ছিল। শিক্ষাজীবনে এমএ পরীক্ষায় প্রথম হন। এরপর রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রভাষক হিসেবে শুরু করেন কর্মজীবন। পরে চলে যান ইংল্যান্ডে। সেখান থেকে ফিরে অবজারভার পত্রিকার সম্পাদকমণ্ডলীতে যোগ দেন। কিন্তু ১৯৫৮ সালে আবার সেন্ট্রাল উইমেন্স কলেজে পুনরায় শিক্ষকতা শুরু করেন। এরপর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ইংরেজি বিভাগে অধ্যাপনার কাজে নিজেকে নিয়োজিত করেন। পরে এই বিভাগের প্রধান হিসেবে অবসর গ্রহণ করেন।
রাজিয়া খানের জন্ম ফরিদপুর জেলায়, ১৯৩৬ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি। পিতা তমিজউদ্দিন খান ব্রিটিশ-বিরোধী আন্দোলনের নেতা ছিলেন। আন্দোলনে অংশ নেওয়ার জন্য কারাগারেও ছিলেন দীর্ঘদিন। মা রাবেয়া রাহাত খান।
রাজিয়া খান ১৫ বছর বয়সে উপন্যাস লিখতে শুরু করেন। তাঁর ১৮ বছর বয়সে লেখা ‘বটতলার উপন্যাস’ সাহিত্যাঙ্গনে আলোড়ন তুলেছিল। এ ছাড়া তাঁর জনপ্রিয় উপন্যাসের মধ্যে আছে ‘দ্রৌপদী’। মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক এ উপন্যাস বাংলাদেশের মতো পশ্চিমবঙ্গেও সমাদৃত হয়।
রাজিয়া খান ১৯৯৭ সালে শিক্ষার জন্য একুশে পদকে ভূষিত হন। সাহিত্যকর্মের জন্য তিনি ১৯৭৫ সালে বাংলা একাডেমি পুরস্কার পান। এ ছাড়া তিনি অনন্যা এবং শিল্পকলা একাডেমি পদক পান। ২০১১ সালের ২৮ ডিসেম্বর রাজিয়া খান ঢাকায় মারা যান।
জয়পুরহাট ও দিনাজপুরে নারী ফুটবল ম্যাচ আয়োজনকে কেন্দ্র করে সহিংসতা এবং ম্যাচ বন্ধ করে দেওয়ার ঘটনার নিন্দা জানিয়েছে আইন ও সালিশ কেন্দ্র (আসক)। একই সঙ্গে অবিলম্বে হামলাকারীদের বিরুদ্ধে আইনগত পদক্ষেপ নেওয়ার দাবি জানিয়েছে তারা।
১ দিন আগেদেশের প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর মধ্যে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা বাড়ছে। কিন্তু ইন্টারনেট ব্যবহারের মাধ্যমে যে সুফল পাওয়া যায়, সেই জায়গায় তাঁরা পিছিয়ে আছেন এখনো। যেমন এখন অনলাইনে সরকারি বিভিন্ন কাজ, কেনাকাটা, আর্থিক লেনদেন করা যায়। কিন্তু সঠিক তথ্য ও ব্যবহারের অভাবে প্রান্তিক নারীরা এসব সুবিধা নিতে পারছ
৩ দিন আগেকোভিড ইফেক্ট তাঁকেও আক্রান্ত করেছিল। উচ্চশিক্ষিত খাদিজা ভালো বেতনে একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরি করতেন। কোভিডকালে প্রতিষ্ঠানটির ব্যবসা ভালো যাচ্ছিল না। সে সময় খাদিজা অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়েন। নিয়মমাফিক অফিস থেকে ছুটি চাইলে অফিস জানিয়ে দিল, চাকরিটা ছেড়ে দিতে পারেন। খাদিজা চাকরিটা ছেড়ে দিলেন। খাদিজা জা
৩ দিন আগেবাংলাদেশে নারীর প্রতি সহিংসতা প্রতিরোধ এবং লৈঙ্গিক সমতা নিশ্চিত করতে ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) ও ইউএন উইমেন নতুন এক অংশীদারত্ব চুক্তি স্বাক্ষর করেছে। ঢাকার ইইউ কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত এই চুক্তির আওতায় ৪ দশমিক ৮ মিলিয়ন ইউরো বা প্রায় ৬২ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে। এই অর্থ জনপরিসর, কর্মক্ষেত্র এবং উচ্চশিক্
৩ দিন আগে