
দেশের সার্বিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক ও স্থিতিশীল রাখতে পবিত্র ঈদ-উল-আজহা উপলক্ষে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী দেশব্যাপী কঠোর নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে। জনসাধারণের জানমাল রক্ষা এবং ঈদের ছুটি চলাকালীন যেকোনো অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা প্রতিরোধে সেনাবাহিনীর অভিযান অব্যাহত রয়েছে। একই সঙ্গে সেনাবাহিনীর সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগের জন্য আপডেটেড হটলাইন নম্বরসমূহ প্রকাশ করা হয়েছে।
সেনাবাহিনীর বিভিন্ন ফর্মেশনের ইউনিটসমূহ ইতোমধ্যে গুরুত্বপূর্ণ এলাকায় চেকপোস্ট স্থাপন ও টহল কার্যক্রম পরিচালনার মাধ্যমে সার্বক্ষণিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করছে। বিশেষত, কোরবানির পশুর হাটগুলোতে চাঁদাবাজি রোধ ও নিরাপদ পরিবেশ বজায় রাখতে টহল টিম নিরলসভাবে কাজ করছে।
এছাড়াও, ঈদের আগে-পরে শহর থেকে গ্রামে সাধারণ মানুষের যাত্রা নির্বিঘ্ন করতে আন্তঃজেলা বাস টার্মিনাল ও সংযোগ সড়কে তল্লাশি ও নজরদারি কার্যক্রম জোরদার করা হয়েছে। টিকিট কালোবাজারি বন্ধে সেনাবাহিনী অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গে সমন্বয় করে অভিযান পরিচালনা করছে।
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী জানিয়েছে, দেশের শান্তি, নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে তারা সর্বদা প্রস্তুত। যে কোনো সন্দেহজনক কার্যকলাপ বা অপরাধমূলক তথ্য সরাসরি নিকটস্থ সেনা ক্যাম্পে অথবা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কাছে প্রদান করতে নাগরিকদের প্রতি আহ্বান জানানো হয়েছে।
📞 সেনা ক্যাম্পের হটলাইন নম্বরসমূহ:
রংপুর বিভাগ
১। রংপুর, রংপুর ক্যাডেট কলেজ, রংপুর সদর, গংগাচড়া, কাউনিয়া, পীরগাছা, মিঠাপুকুর, তারাগঞ্জ, পীরগঞ্জ এবং বদরগঞ্জ।
০১৭৬৯৬৬২৫১৪
০১৭৬৯৫১২০৮৮
০১৭৬৯৬৬২২২১
২। দিনাজপুর বড়পুকুরিয়া কয়লার খনি, বড় পুকুরিয়া তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র, মধ্যপাড়া কঠিন শিলা খনি, দিনাজপুর সদর, দিনাজপুর, পার্বতীপুর (লোকোমোটিভ ওয়ার্কশপ অয়েল রিফুয়েলিং), বিরামপুর, নবাবগঞ্জ, হাকিমপুর, ঘোড়াঘাট, কাহারুল, বোচাগঞ্জ, খানসামা, বিরল, বীরগঞ্জ, চিরিরবন্দর, পার্বতীপুর এবং ফুলবাড়ি।
০১৭৬৯৬৮২৪৪০
০১৮৮৬৫৩৬৩০৯
০১৮২৪৩৮৮৫৭৪
০১৭২১৪৬৮৮৮৯
৩। পঞ্চগড়, পঞ্চগড় সদর, তেতুলিয়া, আটোয়ারী, দেবিগঞ্জ এবং বোদা।
০১৭৬৯৬৭২৫৯৮
০১৭৬৯৬৭৬৭২১
০১৭৬৯৬৭৫০০৬
৪। ঠাকুরগাঁও, ঠাকুরগাঁও এয়ার ফিল্ড, ঠাকুরগাঁও বিটিভি স্টেশন এবং বেতার স্টেশন, ঠাকুরগাঁও সদর, বালিয়াডাঙ্গী, পীরগঞ্জ, হরিপুর এবং রানী শৈংকল।
০১৭৬৯৬৭২৬১৬
০১৭৬৯৬৬২৫২৬
০১৮২৯৬৭৫০৮৬
৫। নীলফামারী, সৈয়দপুর বিমানবন্দর, নীলফামারী সদর, ডিমলা, জলঢাকা, কিশোরগঞ্জ, ডোমার এবং সৈয়দপুর।
০১৭৬৯৬৮২৩৮৮
০১৮১৪৭৫৩৫৯৯
০১৬৩২৮২৭৮৪৬
৬। লালমনিরহাট, লালমনিরহাট মিলিটারি ফার্ম, সদর উপজেলা, কালিগঞ্জ, আদিতমারি, হাতীবান্ধা এবং পাটগ্রাম।
০১৭৬৯৬৮২৩৬০
০১৭৬৯৫১১৭৪০
০১৭৬৯৬৮২৩৬৬
৭। গাইবান্ধা, গাইবান্ধা সদর, সুন্দরগঞ্জ, পলাশবাড়ী সাদুল্লাপুর, ফুলছড়ি, সাঘাটা এবং গোবিন্দগঞ্জ।
০১৬২৫৪৬২৫৮৮
০১৭৯১৪৬৮৪৮৭
০১৭৯১৪৬৮৪৮৮
৮। কুড়িগ্রাম, কুড়িগ্রাম সদর, উলিপুর, চিলমারি ফুলবাড়ি, নাগেশ্বরী, ভুরুঙ্গামারী, রাজারহাট রৌমারী এবং রাজিবপুর।
০১৭৬৯৬৬২৫৪৬
রাজশাহী বিভাগ
১। বগুড়া সদর, মাঝিড়া, দুপচাঁচিয়া এবং সারিয়াকান্দি।
০১৭৬৯১১৭৯৬৩
০১৭৫৪৯৩০৮৬৬
০১৭৫৪৯৩০৬৯৪
০১৭৫৯৯৬১২১০
২। নওগাঁ সদর, পত্মীতলা এবং নিয়ামতপুর।
০১৭৬৯১২২১২২
০১৭৬৯১২২১০৭
০১৭৬৯১২২১০৯
৩। জয়পুরহাট, কালাই, খেতলাল, পাঁচবিবি এবং আক্কেলপুর।
০১৭৬৯১১২১৪৪
৪। সিরাজগঞ্জ সদর, বেলকুচি, কাজীপুর, তাড়াশ এবং উল্লাপাড়া।
০১৭৬৯১২৬০১৫
০১৭৬৯১২২৪৪৯
০১৭৬৯১২২৪১৯
০১৭৬৯১২২৪৯৬
০১৭৬৯১২২৪৭৬
৫। নাটোর সদর, লালপুর এবং সিংড়া থানা।
০১৭৬৯১১২৪৪৭
০১৭৬৯১১২৪৫৪
০১৭৬৯১১২৪৫৬
৬। রাজশাহী সিটি ।
০১৭৬৯১১২৩৮৮
৭। দুর্গাপুর।
০১৭৬৯১১৮৯৭১
৮। মোহনপুর।
০১৭৬৯১১৮৯৭২
৯। চারঘাট।
০১৭৬৯১১৮৯৭৩
১০। পাবনা সদর, সাঁথিয়া এবং ভাঙ্গুড়া।
০১৩৩৯৫০২৭১০
১১। চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর।
০১৭৬৯১১২৩৭২
১২। শিবগঞ্জ।
০১৭৬৯১১৭৩৯২
খুলনা বিভাগ
১। কুষ্টিয়া সদর, মিরপুর, কুমারখালী, খোকশা, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, দৌলতপুর এবং ভেড়ামারা।
০১৭৬৯৫৫২৩৬২
০১৭৬৯৫৫৮৬৪২
২। মুজিবনগর, মেহেরপুর সদর এবং গাংনী।
০১৭৬৯৫৫৮৪৫০
০১৭৬৯৫৫৮৬৫১
৩। ঝিনাইদহ সদর, কালীগঞ্জ, শৈলকুপা, হরিণাকুন্ড, মহেশপুর এবং কোটচাঁদপুর।
০১৭৬৯৫৫২৪৩৬
০১৭৬৯৫৫২৪৪২
০১৭৬৯৫৫২৪৩৮
৪। চুয়াডাঙ্গা সদর, দামুড়হুদা, জীবননগর এবং আলমডাঙ্গা।
০১৭৬৯৫৫৬৭১৫
০১৭৬৯০২৬০০৬
৫। যশোর সদর, চৌগাছা, বাঘারপাড়া, ঝিকরগাছা, শার্শা, অভয়নগর, কেশবপুর এবং মনিরামপুর।
০১৭৬৯৫৫৮১৬৮
০১৭৬৯৫৫৮১৬৭
০১৭৬৯৫৫৮১৬৬
৬। নড়াইল সদর, লোহাগড়া, নড়াগাতী এবং কালিয়া।
০১৭৬৯৫৫৪৫০৫
০১৭৬৯৫৫৮৩৫১
৭। মাগুরা সদর, শ্রীপুর, মোহাম্মদপুর এবং শালিখা।
০১৭৬৯৫৫৪৫২২
০১৭৯৭৪৭০২৯১
৮। খুলনা সদর, সোনাডাঙ্গা, রূপসা, ফুলতলা, খালিশপুর, বয়রা, ডুমুরিয়া, দাকোপ, বটিয়াঘাটা এবং পাইকগাছা।
০১৩৩৪৭৯৬৩৯৫
০১৩৩৪৭৯৬৩৯৯
০১৩৩৪৭৯৬৩৯৮
০১৩৩৪৭৯৬৩৯৭
০১৩৩৪৭৯৬৪০০
৯। সাতক্ষীরা, কলরোয়া, তালা, পাটকেলঘাটা, কালিগঞ্জ, দেবহাটা, শ্যামনগর এবং আশাশুনি।
০১৭৬৯৫৫৮৬৪৭
০১৭৬৯৫৫৮৬৪৮
০১৭৬৯৫৫৮৬৪৯
১০। বাগেরহাট সদর।
০১৭৬৯-০৭৮৪২৩
১১। মোড়েলগঞ্জ।
০১৭৬৯-০৭৮৪২০
১২। মোল্লাহাট।
০১৭৬৯-০৭৮৪২১
১৩। চিতলমারী।
০১৭৬৯-০৭৮৪২২
১৪। রামপাল।
০১৭৬৯-০৭৮৪১৯
চট্টগ্রাম বিভাগ
১। মীরসরাই, সীতাকুণ্ড, বায়েজিদ বোস্তামী, হাটহাজারী, এবং রাউজান।
০১৭৬৯২৪৫২৪৩
২। খুলসী, হালিশহর, পাহাড়তলী, বন্দর, পতেঙ্গা, ইপিজেড এবং আকবরশাহ।
০১৭৬৯২৫৩৬৪৯
৩। আনোয়ারা, কর্ণফুলী, এবং বোয়ালখালী।
০১৭৬৯২৪৪২১৪
৪। কোতোয়ালি, রাঙ্গুনিয়া, ডাবলমুরিং, সদরঘাট, পাঁচলাইশ, চাঁদগাঁও এবং চকবাজার।
০১৭৬৯২৪২৬১৭
০১৭৬৯২৪২৬১৫
৫। পটিয়া।
০১৩৩৬৬১৯৪২৫
৬। চন্দনাইশ।
০১৭৬৯১০২৪০১
৭। সাতকানিয়া।
০১৮৫৮৩৬৭৯৩৭
৮। বাশখালি।
০১৭৬৯১০২৮২২
৯। লোহাগাঁড়া।
০১৭৬৯১০৪৫৫৪
১০। কক্সবাজার সদর উপজেলা।
০১৮৩১৩৮৭৭৯৬
১১। ঈদগাঁও।
০১৭৬৯১০২৬৪৭
১২। রামু।
০১৭৬৯১০২৬৪৬
১৩। উখিয়া।
০১৮২৬৫৫২০৭৫
১৪। চকরিয়া।
০১৭৬৯১০৪৬১৭
১৫। পেকুয়া।
০১৭৬৯১০৭৪৬৯
১৬। নোয়াখালী সদর, সোনাইমুড়ী, কোম্পানীগঞ্জ এবং সেনাবাগ।
০১৭৬৯-৩৩২৩৬৬
০১৭৬৯-৩৩২৩৬৮
০১৬০২-০৩২৩৬২
০১৭৬৯-৩৩২১৮০
১৭। ফেনী সদর, সোনাগাজী, দাগনভূঞা এবং ফুলগাজী ।
০১৭৬৯-৩৩২৪১০
০১৭৬৯-৫১১১৮০
০১৭০৯-৩৪২৭৯৮
০১৭৬৯-৩৩২১৬৬
১৮। লক্ষীপুর সদর, রামগঞ্জ, রায়পুর এবং রামগতি।
০১৭৬৯-৩৩২৩৮২
০১৭৬৯-৩৩২৩৭২
০১৭৭০-৫৫২১৬৫
০১৭৬৯-৩৩১২৫৯
১৯। চাঁদপুর সদর, হাজিগঞ্জ এবং ফরিদগঞ্জ।
০১৭৬৯-৩৩২৬৫৭
০১৭৬৯-৩৩৭৬৫৩
০১৬২৭-৫০৬০০৪
২০। কুমিল্লা সদর, আলেখারচর, চৌদ্দগ্রাম, লাকসাম, নাঙ্গলকোট, মনোহরগঞ্জ, বুড়িচং, দেবিদ্বার, হোমনা, দাউদকান্দি, লালমাই এবং চান্দিনা।
০১৭৬৯-৩৩২৪৪৪০
০১৭৬৯-৩৩২৪৪৮
০১৭৬৯-৩৩২৪৪৬
০১৭৬৯৩৩২১৩৩
০১৭৬৯৩৩৭৬৫৫
০১৭৬৯-৩৩২২৫৫
০১৭৬৯-৩৩৮১৯৭
০১৭৬৯-৩৩১০৫৭
০১৭৬৯-৩৩০৩৫০
০১৭৬৯-৩৩২২৯৯
০১৮১১-৭৮১২৫৭
০১৭৬৯-৩৩১৩৩২
২১। ব্রাক্ষণবাড়িয়া সদর, আখাউড়া, আশুগঞ্জ এবং নবীনগর।
০১৭৬৯-৩৩২৬০৯
০১৭৬৯-৩৩০৩৬৫
০১৭৬৯-১১৬৪২০
০১৭৬৯-১১৬৪৪৭
সিলেট বিভাগ
১। বড়লেখা, জুরি এবং কুলাউড়া।
০১৭৬৯৫১১০৮১
২। মৌলভীবাজার, রাজনগর, শ্রীমঙ্গল এবং কমলগঞ্জ।
০১৭৬৯১৭২৩৮৬
৩। সুনামগঞ্জ সদর, তাহেরপুর, মধ্যনগর, বিষমপুর, শান্তিগঞ্জ, দিরাই, ধর্মপাশা, শাল্লা এবং জামালগঞ্জ।
০১৭৬৯১৭৮৭৫৫
৪। ছাতক, দোয়ারাবাজার এবং জগন্নাথপুর।
০১৫৭৫৫৪৫৩৯৫
৫। গোয়াইনঘাট, জৈন্তাপুর, কানাইঘাট এবং জকিগঞ্জ।
০১৭৬৯১৭৭৬৪৩
৬। গোলাপগঞ্জ, বিয়ানীবাজার, ফেঞ্চুগঞ্জ, দক্ষিণ সুরমা এবং মোগলা বাজার।
০১৭৬৯১৭২৫৩৪
৭। জালালাবাদ, কোতোয়ালি, বিমানবন্দর, শাহপরান এবং কোম্পানীগঞ্জ।
০১৭৬৯১৭২৫৫৬
৮। ওসমানীনগর, বালাগঞ্জ এবং বিশ্বনাথ।
০১৭৭৪৫৪০৪৫০
৯। হবিগঞ্জ, বাহুবল এবং রশিদপুর।
০১৭৬৯১৭২৬১৪
১০। বানিয়াচং, নবীগঞ্জ এবং আজমিরিগঞ্জ।
০১৭৬৯১৭২৬১৬
১১। মাধবপুর, শায়েস্তাগঞ্জ এবং চুনারুঘাট।
০১৭৪৫৭৭৬৪৮৮
ময়মনসিংহ বিভাগ
১। নেত্রকোনা সদর, আটপাড়া, বারহাট্টা, মোহনগঞ্জ
০১৭৬৯২০২৪৩৬
২। মদন, কেন্দুয়া, খালিয়াজুরী
০১৩০৩১২১৫৫১
৩। দুর্গাপুর, পূর্বধলা
০১৭৬৯১৯২০৯৬
৪। ময়মনসিংহ সদর, মুক্তাগাছা, ফুলবাড়িয়া
০১৭৬৯২০২৫১৬
০১৭৬৯২০৬০১৩
৫। তারাকান্দা, ফুলপুর, হালুয়াঘাট, ধোবাউরা
০১৭৬৯২০২৫৩০
৬। গৌরীপুর, ঈশ্বরগঞ্জ, নান্দাইল
০১৭৬৯১৯২১১২
৭। ভালুকা, ত্রিশাল
০১৭৬৯১৯২১৭৪
৮। গফরগাঁও
০১৭৬৯১৯২১৭৩
৯। জামালপুর সদর, মেলান্দহ
০১৮২৯৫৫৪৫৯২
১০। মাদারগঞ্জ
০১৬০৯২৫১৯৬০
১১। সরিষাবাড়ী
০১৭৪৭৩২৬৭১৯
১২। দেওয়ানগঞ্জ, বকশীগঞ্জ, ইসলামপুর
০১৭৬৯১৯২১৪৬
১৩। শেরপুর সদর
০১৭৬৯১৯২৫২০
১৪। নকলা, নালিতাবাড়ী
০১৭৬৯৫৫৬৬৬৬
১৫। শ্রীবরদী, ঝিনাইগাতী
০১৭৬৯৫১০০১২
বরিশাল বিভাগ
১। বরিশাল সদর
০১৭৬৯-০৭৮৪০০
০১৭৬৯-০৭৮৪০১
০১৭৬৯-০৭৮৪০২
২। হিজলা।
০১৭৬৯-০৭৮৪০৩
৩। বাবুগঞ্জ।
০১৭৬৯-০৭৮৪০৪
৪। গৌরনদী।
০১৭৬৯-০৭৮৪০৫
৫। বাকেরগঞ্জ।
০১৭৬৯-০৭৮৪০৬
০১৭৬৯-০৭৮৪০৭
৬। পটুয়াখালী সদর।
০১৭৬৯-০৭৮৪০৯
৭। মির্জাগঞ্জ।
০১৭৬৯-০৭৮৪০৮
৮। গলাচিপা।
০১৭৬৯-০৭৮৪১০
৯। বাউফল।
০১৭৬৯-০৭৮৪১১
১০। কলাপাড়া।
০১৭৬৯-০৭৮৪১২
০১৭৬৯-০৭৮৪১৩
১১। ঝালকাঠি সদর।
০১৭৬৯-০৭৮৪১৪
১২। কাঠালিয়া।
০১৭৬৯-০৭৮৪১৫
১৩। পিরোজপুর সদর।
০১৭৬৯-০৭৮৪১৬
১৪। মঠবাড়িয়া।
০১৭৬৯-০৭৮৪১৭
১৫। নেছারাবাদ (স্বরূপকাঠি)।
০১৭৬৯-০৭৮৪১৮
ঢাকা বিভাগ
১। কিশোরগঞ্জ সদর, হোসেনপুর, কটিয়াদী, পাকুন্দিয়া
০১৭৬৯৫১১১৪১
২। ভৈরব
০১৭৬৯২০২৩৫৬
৩। বাজিতপুর, কুলিয়ারচর
০১৬৭৯৪৩৫৬৭২
৪। করিমগঞ্জ, তারাইল, নিকলী
০১৭৬৯১৯৫০২৩
৫। মিঠামইন, অষ্টাগ্রাম
০১৭৬৯২১৫১০৪
৬। ইটনা
০১৭২৭৯৬৯৪৫৩
৭। টাঙ্গাইল সদর
০১৭৮৯৩১৭৩২৭
৮। বাসাইল, সখিপুর
০১৭৬৯২১০০৪১
৯। কালিহাতী
০১৭৬৯২১০০৪২
১০। ভুয়াপুর, গোপালপুর
০১৭৬৯২১২৬০৮
১১। মধুপুর, ধনবাড়ী
০১৭৬৯৫১০৯২৬
১২। মির্জাপুর
০১৭৬৯২৮৮৭৮৪
১৩। নাগরপুর, দেলদুয়ার, চৌহালী
০১৯৩১৩০১৭৯৯
১৪। ঘাটাইল
০১৭৬৯১৯৫০৩০
১৫। রাজবাড়ি, গোয়ালন্দ, বালিয়াকান্দি, কালুখালী এবং পাংশা।
০১৭৬৯৫৫২৩৮০
০১৭৬৯৫৫৮১৯৪
১৬। মাদারীপুর সদর
০১৭৬৯-০৭৮৪২৪
১৭। শিবচর, কালকিনি
০১৭৬৯-০৭৮৪২৫
০১৭৬৯-০৭৮৪২৬
১৮। গোপালগঞ্জ সদর, কাশিয়ানী, মুকসুদপুর, টুঙ্গিপাড়া এবং কোটালীপাড়া।
০১৭৬৯৫৫২১৬২
০১৩২৫৭৮৯৯০৮
০১৭৬৯৫৫২১৬৬
১৯। গাজীপুর, কোনাবাড়ী, পূবাইল, কালিয়াকৈর, জয়দেবপুর, টঙ্গি, কাপাসিয়া, কালিগঞ্জ, কাশিমপুর, শ্রীপুর, নারায়ণগঞ্জ, বন্দর, ফতুল্লা, সিদ্ধিরগঞ্জ, আড়াইহাজার, রূপগঞ্জ, সোনারগাঁও এবং গজারিয়া।
০১৭৬৯-০৯৫১৯৮
০১৭৬৯-০৯৫২৫০
০১৭৬৯-০৯১০২০
২০। সাভার, আশুলিয়া, কেরানীগঞ্জ, হেমায়েতপুর, বাইপাইল, দোহার, গাজীপুর, মৌচাক এবং মানিকগঞ্জ।
০১৭৬৯-০৯৫২০৯
০১৭৬৯-০৯৫১৯৮
০১৭৬৯-০৯৫২৫০
০১৭৬৯-০৯১০২০
২১। ফরিদপুর, নরসিংদী, মুন্সিগঞ্জ এবং শরীয়তপুর।
০১৭৬৯-০৯৩৫০৯
০১৭৬৯-০৯৫১৯৮
০১৭৬৯-০৯৫২৫০
০১৭৬৯-০৯১০২০
ঢাকা মহানগর
১। বিমানবন্দর, খিলক্ষেত, দক্ষিন খান, উত্তরখান, উত্তরা পূর্ব।
০১৭৬৯-০২৫৭৬৬
০১৭৬৯-০২৫৭৬৯
০১৭৬৯-০২৫৮৬৫
০১৭৬৯-০২৫৭৬৭
২। মিরপুর মডেল থানা, মিরপুর-২, ৬, ৭, ১০, দুয়ারীপাড়া, রুপনগর, কাজীপাড়া, শেওড়াপাড়া, মনিপুর।
০১৭৬৯-০৫০৭১০
০১৭৬৯-০৫০৬৯৩
০১৭৬৯-০৫০৬৯৫
০১৭৬৯-০৫০৬৯৬
৩। উত্তরা তুরাগ থানা ও উত্তরা পশ্চিম থানা।
০১৭৬৯-০৮২৮৩৬
০১৩১৮-৩৭১৫৫৪
০১৩১৮-৩৭১৫৫৫
৪। দারুসসালাম থানা এবং শাহআলী থানা।
০১৭৬৯-০৩৩৭০০
০১৭৬৯-০৩৩৭০২
০১৭৬৯-০৩৩৭০৪
৫। গুলশান, বনানী, ভাটারা এবং বাড্ডা থানা
০১৭৬৯০৫০২৮৩
০১৭৬৯০১১৫৫৯
৬। খিলগাঁও, সবুজবাগ ও মুগদা থানা
০১৭৬৯০৫৩১৪৪
৭। রামপুরা, সবুজবাগ এবং তেজগাঁও শিল্পাঞ্চল থানা
০১৭৬৯০৫৩১৬৮
৮। ক্যান্টনমেন্ট, কাফরুল, ভাসানটেক।
০১৭৬৯-০৫১৮২৫
০১৭৬৯-০১৯০৭৩
০১৭৬৯-০১৩২৩৬
৯। হাজারীবাগ, ধানমন্ডি, কলাবাগান এবং নিউমার্কেট থানা।
০১৮৯৭৯১৪৮৬২
০১৮৯৭৯১৪৮৬৩
০১৮৯৭৯১৪৮৬৪
০১৮৯৭৯১৪৮৬৫
০১৭৬৯০৫১৮৩৮
০১৭৬৯০৫১৮৩৯
১০। শের-ই-বাংলা নগর, আদাবর এবং মোহাম্মদপুর থানা।
০১৮১৫৭৯৫৯৫১
০১৭৬৯০৫৯৮৮৮
০১৭৬৯০৫১৮৩৮
০১৭৬৯০৫১৮৩৯
১১। তেজগাঁও থানা।
০১৭৬৯০১৯৪০৯
০১৭৬৯০১৯৪১৫
০১৭৬৯০৫১৮৩৮
০১৭৬৯০৫১৮৩৯
১২। লালবাগ, চকবাজার এবং কামরাঙ্গীরচর থানা।
০১৭৬৯০১৩৪৩৯
০১৬১৯৮৩২০৬৯
০১৭৬৯০৫১৮৩৮
০১৭৬৯০৫১৮৩৯
১৩। ডেমরা, ওয়ারী, রমনা, শাহবাগ, পল্টন, মতিঝিল, কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন, শাহজাহানপুর, কোতোয়ালী, বংশাল, গেন্ডারিয়া, সূত্রাপুর, যাত্রাবাড়ী, শ্যামপুর এবং কদমতলী।
০১৭৬৯-০৯২৪২৮
০১৭৬৯-০৯৫১৯৮
০১৭৬৯-০৯৫২৫০
০১৭৬৯-০৯১০২০

দেশের সার্বিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক ও স্থিতিশীল রাখতে পবিত্র ঈদ-উল-আজহা উপলক্ষে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী দেশব্যাপী কঠোর নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে। জনসাধারণের জানমাল রক্ষা এবং ঈদের ছুটি চলাকালীন যেকোনো অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা প্রতিরোধে সেনাবাহিনীর অভিযান অব্যাহত রয়েছে। একই সঙ্গে সেনাবাহিনীর সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগের জন্য আপডেটেড হটলাইন নম্বরসমূহ প্রকাশ করা হয়েছে।
সেনাবাহিনীর বিভিন্ন ফর্মেশনের ইউনিটসমূহ ইতোমধ্যে গুরুত্বপূর্ণ এলাকায় চেকপোস্ট স্থাপন ও টহল কার্যক্রম পরিচালনার মাধ্যমে সার্বক্ষণিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করছে। বিশেষত, কোরবানির পশুর হাটগুলোতে চাঁদাবাজি রোধ ও নিরাপদ পরিবেশ বজায় রাখতে টহল টিম নিরলসভাবে কাজ করছে।
এছাড়াও, ঈদের আগে-পরে শহর থেকে গ্রামে সাধারণ মানুষের যাত্রা নির্বিঘ্ন করতে আন্তঃজেলা বাস টার্মিনাল ও সংযোগ সড়কে তল্লাশি ও নজরদারি কার্যক্রম জোরদার করা হয়েছে। টিকিট কালোবাজারি বন্ধে সেনাবাহিনী অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গে সমন্বয় করে অভিযান পরিচালনা করছে।
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী জানিয়েছে, দেশের শান্তি, নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে তারা সর্বদা প্রস্তুত। যে কোনো সন্দেহজনক কার্যকলাপ বা অপরাধমূলক তথ্য সরাসরি নিকটস্থ সেনা ক্যাম্পে অথবা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কাছে প্রদান করতে নাগরিকদের প্রতি আহ্বান জানানো হয়েছে।
📞 সেনা ক্যাম্পের হটলাইন নম্বরসমূহ:
রংপুর বিভাগ
১। রংপুর, রংপুর ক্যাডেট কলেজ, রংপুর সদর, গংগাচড়া, কাউনিয়া, পীরগাছা, মিঠাপুকুর, তারাগঞ্জ, পীরগঞ্জ এবং বদরগঞ্জ।
০১৭৬৯৬৬২৫১৪
০১৭৬৯৫১২০৮৮
০১৭৬৯৬৬২২২১
২। দিনাজপুর বড়পুকুরিয়া কয়লার খনি, বড় পুকুরিয়া তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র, মধ্যপাড়া কঠিন শিলা খনি, দিনাজপুর সদর, দিনাজপুর, পার্বতীপুর (লোকোমোটিভ ওয়ার্কশপ অয়েল রিফুয়েলিং), বিরামপুর, নবাবগঞ্জ, হাকিমপুর, ঘোড়াঘাট, কাহারুল, বোচাগঞ্জ, খানসামা, বিরল, বীরগঞ্জ, চিরিরবন্দর, পার্বতীপুর এবং ফুলবাড়ি।
০১৭৬৯৬৮২৪৪০
০১৮৮৬৫৩৬৩০৯
০১৮২৪৩৮৮৫৭৪
০১৭২১৪৬৮৮৮৯
৩। পঞ্চগড়, পঞ্চগড় সদর, তেতুলিয়া, আটোয়ারী, দেবিগঞ্জ এবং বোদা।
০১৭৬৯৬৭২৫৯৮
০১৭৬৯৬৭৬৭২১
০১৭৬৯৬৭৫০০৬
৪। ঠাকুরগাঁও, ঠাকুরগাঁও এয়ার ফিল্ড, ঠাকুরগাঁও বিটিভি স্টেশন এবং বেতার স্টেশন, ঠাকুরগাঁও সদর, বালিয়াডাঙ্গী, পীরগঞ্জ, হরিপুর এবং রানী শৈংকল।
০১৭৬৯৬৭২৬১৬
০১৭৬৯৬৬২৫২৬
০১৮২৯৬৭৫০৮৬
৫। নীলফামারী, সৈয়দপুর বিমানবন্দর, নীলফামারী সদর, ডিমলা, জলঢাকা, কিশোরগঞ্জ, ডোমার এবং সৈয়দপুর।
০১৭৬৯৬৮২৩৮৮
০১৮১৪৭৫৩৫৯৯
০১৬৩২৮২৭৮৪৬
৬। লালমনিরহাট, লালমনিরহাট মিলিটারি ফার্ম, সদর উপজেলা, কালিগঞ্জ, আদিতমারি, হাতীবান্ধা এবং পাটগ্রাম।
০১৭৬৯৬৮২৩৬০
০১৭৬৯৫১১৭৪০
০১৭৬৯৬৮২৩৬৬
৭। গাইবান্ধা, গাইবান্ধা সদর, সুন্দরগঞ্জ, পলাশবাড়ী সাদুল্লাপুর, ফুলছড়ি, সাঘাটা এবং গোবিন্দগঞ্জ।
০১৬২৫৪৬২৫৮৮
০১৭৯১৪৬৮৪৮৭
০১৭৯১৪৬৮৪৮৮
৮। কুড়িগ্রাম, কুড়িগ্রাম সদর, উলিপুর, চিলমারি ফুলবাড়ি, নাগেশ্বরী, ভুরুঙ্গামারী, রাজারহাট রৌমারী এবং রাজিবপুর।
০১৭৬৯৬৬২৫৪৬
রাজশাহী বিভাগ
১। বগুড়া সদর, মাঝিড়া, দুপচাঁচিয়া এবং সারিয়াকান্দি।
০১৭৬৯১১৭৯৬৩
০১৭৫৪৯৩০৮৬৬
০১৭৫৪৯৩০৬৯৪
০১৭৫৯৯৬১২১০
২। নওগাঁ সদর, পত্মীতলা এবং নিয়ামতপুর।
০১৭৬৯১২২১২২
০১৭৬৯১২২১০৭
০১৭৬৯১২২১০৯
৩। জয়পুরহাট, কালাই, খেতলাল, পাঁচবিবি এবং আক্কেলপুর।
০১৭৬৯১১২১৪৪
৪। সিরাজগঞ্জ সদর, বেলকুচি, কাজীপুর, তাড়াশ এবং উল্লাপাড়া।
০১৭৬৯১২৬০১৫
০১৭৬৯১২২৪৪৯
০১৭৬৯১২২৪১৯
০১৭৬৯১২২৪৯৬
০১৭৬৯১২২৪৭৬
৫। নাটোর সদর, লালপুর এবং সিংড়া থানা।
০১৭৬৯১১২৪৪৭
০১৭৬৯১১২৪৫৪
০১৭৬৯১১২৪৫৬
৬। রাজশাহী সিটি ।
০১৭৬৯১১২৩৮৮
৭। দুর্গাপুর।
০১৭৬৯১১৮৯৭১
৮। মোহনপুর।
০১৭৬৯১১৮৯৭২
৯। চারঘাট।
০১৭৬৯১১৮৯৭৩
১০। পাবনা সদর, সাঁথিয়া এবং ভাঙ্গুড়া।
০১৩৩৯৫০২৭১০
১১। চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর।
০১৭৬৯১১২৩৭২
১২। শিবগঞ্জ।
০১৭৬৯১১৭৩৯২
খুলনা বিভাগ
১। কুষ্টিয়া সদর, মিরপুর, কুমারখালী, খোকশা, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, দৌলতপুর এবং ভেড়ামারা।
০১৭৬৯৫৫২৩৬২
০১৭৬৯৫৫৮৬৪২
২। মুজিবনগর, মেহেরপুর সদর এবং গাংনী।
০১৭৬৯৫৫৮৪৫০
০১৭৬৯৫৫৮৬৫১
৩। ঝিনাইদহ সদর, কালীগঞ্জ, শৈলকুপা, হরিণাকুন্ড, মহেশপুর এবং কোটচাঁদপুর।
০১৭৬৯৫৫২৪৩৬
০১৭৬৯৫৫২৪৪২
০১৭৬৯৫৫২৪৩৮
৪। চুয়াডাঙ্গা সদর, দামুড়হুদা, জীবননগর এবং আলমডাঙ্গা।
০১৭৬৯৫৫৬৭১৫
০১৭৬৯০২৬০০৬
৫। যশোর সদর, চৌগাছা, বাঘারপাড়া, ঝিকরগাছা, শার্শা, অভয়নগর, কেশবপুর এবং মনিরামপুর।
০১৭৬৯৫৫৮১৬৮
০১৭৬৯৫৫৮১৬৭
০১৭৬৯৫৫৮১৬৬
৬। নড়াইল সদর, লোহাগড়া, নড়াগাতী এবং কালিয়া।
০১৭৬৯৫৫৪৫০৫
০১৭৬৯৫৫৮৩৫১
৭। মাগুরা সদর, শ্রীপুর, মোহাম্মদপুর এবং শালিখা।
০১৭৬৯৫৫৪৫২২
০১৭৯৭৪৭০২৯১
৮। খুলনা সদর, সোনাডাঙ্গা, রূপসা, ফুলতলা, খালিশপুর, বয়রা, ডুমুরিয়া, দাকোপ, বটিয়াঘাটা এবং পাইকগাছা।
০১৩৩৪৭৯৬৩৯৫
০১৩৩৪৭৯৬৩৯৯
০১৩৩৪৭৯৬৩৯৮
০১৩৩৪৭৯৬৩৯৭
০১৩৩৪৭৯৬৪০০
৯। সাতক্ষীরা, কলরোয়া, তালা, পাটকেলঘাটা, কালিগঞ্জ, দেবহাটা, শ্যামনগর এবং আশাশুনি।
০১৭৬৯৫৫৮৬৪৭
০১৭৬৯৫৫৮৬৪৮
০১৭৬৯৫৫৮৬৪৯
১০। বাগেরহাট সদর।
০১৭৬৯-০৭৮৪২৩
১১। মোড়েলগঞ্জ।
০১৭৬৯-০৭৮৪২০
১২। মোল্লাহাট।
০১৭৬৯-০৭৮৪২১
১৩। চিতলমারী।
০১৭৬৯-০৭৮৪২২
১৪। রামপাল।
০১৭৬৯-০৭৮৪১৯
চট্টগ্রাম বিভাগ
১। মীরসরাই, সীতাকুণ্ড, বায়েজিদ বোস্তামী, হাটহাজারী, এবং রাউজান।
০১৭৬৯২৪৫২৪৩
২। খুলসী, হালিশহর, পাহাড়তলী, বন্দর, পতেঙ্গা, ইপিজেড এবং আকবরশাহ।
০১৭৬৯২৫৩৬৪৯
৩। আনোয়ারা, কর্ণফুলী, এবং বোয়ালখালী।
০১৭৬৯২৪৪২১৪
৪। কোতোয়ালি, রাঙ্গুনিয়া, ডাবলমুরিং, সদরঘাট, পাঁচলাইশ, চাঁদগাঁও এবং চকবাজার।
০১৭৬৯২৪২৬১৭
০১৭৬৯২৪২৬১৫
৫। পটিয়া।
০১৩৩৬৬১৯৪২৫
৬। চন্দনাইশ।
০১৭৬৯১০২৪০১
৭। সাতকানিয়া।
০১৮৫৮৩৬৭৯৩৭
৮। বাশখালি।
০১৭৬৯১০২৮২২
৯। লোহাগাঁড়া।
০১৭৬৯১০৪৫৫৪
১০। কক্সবাজার সদর উপজেলা।
০১৮৩১৩৮৭৭৯৬
১১। ঈদগাঁও।
০১৭৬৯১০২৬৪৭
১২। রামু।
০১৭৬৯১০২৬৪৬
১৩। উখিয়া।
০১৮২৬৫৫২০৭৫
১৪। চকরিয়া।
০১৭৬৯১০৪৬১৭
১৫। পেকুয়া।
০১৭৬৯১০৭৪৬৯
১৬। নোয়াখালী সদর, সোনাইমুড়ী, কোম্পানীগঞ্জ এবং সেনাবাগ।
০১৭৬৯-৩৩২৩৬৬
০১৭৬৯-৩৩২৩৬৮
০১৬০২-০৩২৩৬২
০১৭৬৯-৩৩২১৮০
১৭। ফেনী সদর, সোনাগাজী, দাগনভূঞা এবং ফুলগাজী ।
০১৭৬৯-৩৩২৪১০
০১৭৬৯-৫১১১৮০
০১৭০৯-৩৪২৭৯৮
০১৭৬৯-৩৩২১৬৬
১৮। লক্ষীপুর সদর, রামগঞ্জ, রায়পুর এবং রামগতি।
০১৭৬৯-৩৩২৩৮২
০১৭৬৯-৩৩২৩৭২
০১৭৭০-৫৫২১৬৫
০১৭৬৯-৩৩১২৫৯
১৯। চাঁদপুর সদর, হাজিগঞ্জ এবং ফরিদগঞ্জ।
০১৭৬৯-৩৩২৬৫৭
০১৭৬৯-৩৩৭৬৫৩
০১৬২৭-৫০৬০০৪
২০। কুমিল্লা সদর, আলেখারচর, চৌদ্দগ্রাম, লাকসাম, নাঙ্গলকোট, মনোহরগঞ্জ, বুড়িচং, দেবিদ্বার, হোমনা, দাউদকান্দি, লালমাই এবং চান্দিনা।
০১৭৬৯-৩৩২৪৪৪০
০১৭৬৯-৩৩২৪৪৮
০১৭৬৯-৩৩২৪৪৬
০১৭৬৯৩৩২১৩৩
০১৭৬৯৩৩৭৬৫৫
০১৭৬৯-৩৩২২৫৫
০১৭৬৯-৩৩৮১৯৭
০১৭৬৯-৩৩১০৫৭
০১৭৬৯-৩৩০৩৫০
০১৭৬৯-৩৩২২৯৯
০১৮১১-৭৮১২৫৭
০১৭৬৯-৩৩১৩৩২
২১। ব্রাক্ষণবাড়িয়া সদর, আখাউড়া, আশুগঞ্জ এবং নবীনগর।
০১৭৬৯-৩৩২৬০৯
০১৭৬৯-৩৩০৩৬৫
০১৭৬৯-১১৬৪২০
০১৭৬৯-১১৬৪৪৭
সিলেট বিভাগ
১। বড়লেখা, জুরি এবং কুলাউড়া।
০১৭৬৯৫১১০৮১
২। মৌলভীবাজার, রাজনগর, শ্রীমঙ্গল এবং কমলগঞ্জ।
০১৭৬৯১৭২৩৮৬
৩। সুনামগঞ্জ সদর, তাহেরপুর, মধ্যনগর, বিষমপুর, শান্তিগঞ্জ, দিরাই, ধর্মপাশা, শাল্লা এবং জামালগঞ্জ।
০১৭৬৯১৭৮৭৫৫
৪। ছাতক, দোয়ারাবাজার এবং জগন্নাথপুর।
০১৫৭৫৫৪৫৩৯৫
৫। গোয়াইনঘাট, জৈন্তাপুর, কানাইঘাট এবং জকিগঞ্জ।
০১৭৬৯১৭৭৬৪৩
৬। গোলাপগঞ্জ, বিয়ানীবাজার, ফেঞ্চুগঞ্জ, দক্ষিণ সুরমা এবং মোগলা বাজার।
০১৭৬৯১৭২৫৩৪
৭। জালালাবাদ, কোতোয়ালি, বিমানবন্দর, শাহপরান এবং কোম্পানীগঞ্জ।
০১৭৬৯১৭২৫৫৬
৮। ওসমানীনগর, বালাগঞ্জ এবং বিশ্বনাথ।
০১৭৭৪৫৪০৪৫০
৯। হবিগঞ্জ, বাহুবল এবং রশিদপুর।
০১৭৬৯১৭২৬১৪
১০। বানিয়াচং, নবীগঞ্জ এবং আজমিরিগঞ্জ।
০১৭৬৯১৭২৬১৬
১১। মাধবপুর, শায়েস্তাগঞ্জ এবং চুনারুঘাট।
০১৭৪৫৭৭৬৪৮৮
ময়মনসিংহ বিভাগ
১। নেত্রকোনা সদর, আটপাড়া, বারহাট্টা, মোহনগঞ্জ
০১৭৬৯২০২৪৩৬
২। মদন, কেন্দুয়া, খালিয়াজুরী
০১৩০৩১২১৫৫১
৩। দুর্গাপুর, পূর্বধলা
০১৭৬৯১৯২০৯৬
৪। ময়মনসিংহ সদর, মুক্তাগাছা, ফুলবাড়িয়া
০১৭৬৯২০২৫১৬
০১৭৬৯২০৬০১৩
৫। তারাকান্দা, ফুলপুর, হালুয়াঘাট, ধোবাউরা
০১৭৬৯২০২৫৩০
৬। গৌরীপুর, ঈশ্বরগঞ্জ, নান্দাইল
০১৭৬৯১৯২১১২
৭। ভালুকা, ত্রিশাল
০১৭৬৯১৯২১৭৪
৮। গফরগাঁও
০১৭৬৯১৯২১৭৩
৯। জামালপুর সদর, মেলান্দহ
০১৮২৯৫৫৪৫৯২
১০। মাদারগঞ্জ
০১৬০৯২৫১৯৬০
১১। সরিষাবাড়ী
০১৭৪৭৩২৬৭১৯
১২। দেওয়ানগঞ্জ, বকশীগঞ্জ, ইসলামপুর
০১৭৬৯১৯২১৪৬
১৩। শেরপুর সদর
০১৭৬৯১৯২৫২০
১৪। নকলা, নালিতাবাড়ী
০১৭৬৯৫৫৬৬৬৬
১৫। শ্রীবরদী, ঝিনাইগাতী
০১৭৬৯৫১০০১২
বরিশাল বিভাগ
১। বরিশাল সদর
০১৭৬৯-০৭৮৪০০
০১৭৬৯-০৭৮৪০১
০১৭৬৯-০৭৮৪০২
২। হিজলা।
০১৭৬৯-০৭৮৪০৩
৩। বাবুগঞ্জ।
০১৭৬৯-০৭৮৪০৪
৪। গৌরনদী।
০১৭৬৯-০৭৮৪০৫
৫। বাকেরগঞ্জ।
০১৭৬৯-০৭৮৪০৬
০১৭৬৯-০৭৮৪০৭
৬। পটুয়াখালী সদর।
০১৭৬৯-০৭৮৪০৯
৭। মির্জাগঞ্জ।
০১৭৬৯-০৭৮৪০৮
৮। গলাচিপা।
০১৭৬৯-০৭৮৪১০
৯। বাউফল।
০১৭৬৯-০৭৮৪১১
১০। কলাপাড়া।
০১৭৬৯-০৭৮৪১২
০১৭৬৯-০৭৮৪১৩
১১। ঝালকাঠি সদর।
০১৭৬৯-০৭৮৪১৪
১২। কাঠালিয়া।
০১৭৬৯-০৭৮৪১৫
১৩। পিরোজপুর সদর।
০১৭৬৯-০৭৮৪১৬
১৪। মঠবাড়িয়া।
০১৭৬৯-০৭৮৪১৭
১৫। নেছারাবাদ (স্বরূপকাঠি)।
০১৭৬৯-০৭৮৪১৮
ঢাকা বিভাগ
১। কিশোরগঞ্জ সদর, হোসেনপুর, কটিয়াদী, পাকুন্দিয়া
০১৭৬৯৫১১১৪১
২। ভৈরব
০১৭৬৯২০২৩৫৬
৩। বাজিতপুর, কুলিয়ারচর
০১৬৭৯৪৩৫৬৭২
৪। করিমগঞ্জ, তারাইল, নিকলী
০১৭৬৯১৯৫০২৩
৫। মিঠামইন, অষ্টাগ্রাম
০১৭৬৯২১৫১০৪
৬। ইটনা
০১৭২৭৯৬৯৪৫৩
৭। টাঙ্গাইল সদর
০১৭৮৯৩১৭৩২৭
৮। বাসাইল, সখিপুর
০১৭৬৯২১০০৪১
৯। কালিহাতী
০১৭৬৯২১০০৪২
১০। ভুয়াপুর, গোপালপুর
০১৭৬৯২১২৬০৮
১১। মধুপুর, ধনবাড়ী
০১৭৬৯৫১০৯২৬
১২। মির্জাপুর
০১৭৬৯২৮৮৭৮৪
১৩। নাগরপুর, দেলদুয়ার, চৌহালী
০১৯৩১৩০১৭৯৯
১৪। ঘাটাইল
০১৭৬৯১৯৫০৩০
১৫। রাজবাড়ি, গোয়ালন্দ, বালিয়াকান্দি, কালুখালী এবং পাংশা।
০১৭৬৯৫৫২৩৮০
০১৭৬৯৫৫৮১৯৪
১৬। মাদারীপুর সদর
০১৭৬৯-০৭৮৪২৪
১৭। শিবচর, কালকিনি
০১৭৬৯-০৭৮৪২৫
০১৭৬৯-০৭৮৪২৬
১৮। গোপালগঞ্জ সদর, কাশিয়ানী, মুকসুদপুর, টুঙ্গিপাড়া এবং কোটালীপাড়া।
০১৭৬৯৫৫২১৬২
০১৩২৫৭৮৯৯০৮
০১৭৬৯৫৫২১৬৬
১৯। গাজীপুর, কোনাবাড়ী, পূবাইল, কালিয়াকৈর, জয়দেবপুর, টঙ্গি, কাপাসিয়া, কালিগঞ্জ, কাশিমপুর, শ্রীপুর, নারায়ণগঞ্জ, বন্দর, ফতুল্লা, সিদ্ধিরগঞ্জ, আড়াইহাজার, রূপগঞ্জ, সোনারগাঁও এবং গজারিয়া।
০১৭৬৯-০৯৫১৯৮
০১৭৬৯-০৯৫২৫০
০১৭৬৯-০৯১০২০
২০। সাভার, আশুলিয়া, কেরানীগঞ্জ, হেমায়েতপুর, বাইপাইল, দোহার, গাজীপুর, মৌচাক এবং মানিকগঞ্জ।
০১৭৬৯-০৯৫২০৯
০১৭৬৯-০৯৫১৯৮
০১৭৬৯-০৯৫২৫০
০১৭৬৯-০৯১০২০
২১। ফরিদপুর, নরসিংদী, মুন্সিগঞ্জ এবং শরীয়তপুর।
০১৭৬৯-০৯৩৫০৯
০১৭৬৯-০৯৫১৯৮
০১৭৬৯-০৯৫২৫০
০১৭৬৯-০৯১০২০
ঢাকা মহানগর
১। বিমানবন্দর, খিলক্ষেত, দক্ষিন খান, উত্তরখান, উত্তরা পূর্ব।
০১৭৬৯-০২৫৭৬৬
০১৭৬৯-০২৫৭৬৯
০১৭৬৯-০২৫৮৬৫
০১৭৬৯-০২৫৭৬৭
২। মিরপুর মডেল থানা, মিরপুর-২, ৬, ৭, ১০, দুয়ারীপাড়া, রুপনগর, কাজীপাড়া, শেওড়াপাড়া, মনিপুর।
০১৭৬৯-০৫০৭১০
০১৭৬৯-০৫০৬৯৩
০১৭৬৯-০৫০৬৯৫
০১৭৬৯-০৫০৬৯৬
৩। উত্তরা তুরাগ থানা ও উত্তরা পশ্চিম থানা।
০১৭৬৯-০৮২৮৩৬
০১৩১৮-৩৭১৫৫৪
০১৩১৮-৩৭১৫৫৫
৪। দারুসসালাম থানা এবং শাহআলী থানা।
০১৭৬৯-০৩৩৭০০
০১৭৬৯-০৩৩৭০২
০১৭৬৯-০৩৩৭০৪
৫। গুলশান, বনানী, ভাটারা এবং বাড্ডা থানা
০১৭৬৯০৫০২৮৩
০১৭৬৯০১১৫৫৯
৬। খিলগাঁও, সবুজবাগ ও মুগদা থানা
০১৭৬৯০৫৩১৪৪
৭। রামপুরা, সবুজবাগ এবং তেজগাঁও শিল্পাঞ্চল থানা
০১৭৬৯০৫৩১৬৮
৮। ক্যান্টনমেন্ট, কাফরুল, ভাসানটেক।
০১৭৬৯-০৫১৮২৫
০১৭৬৯-০১৯০৭৩
০১৭৬৯-০১৩২৩৬
৯। হাজারীবাগ, ধানমন্ডি, কলাবাগান এবং নিউমার্কেট থানা।
০১৮৯৭৯১৪৮৬২
০১৮৯৭৯১৪৮৬৩
০১৮৯৭৯১৪৮৬৪
০১৮৯৭৯১৪৮৬৫
০১৭৬৯০৫১৮৩৮
০১৭৬৯০৫১৮৩৯
১০। শের-ই-বাংলা নগর, আদাবর এবং মোহাম্মদপুর থানা।
০১৮১৫৭৯৫৯৫১
০১৭৬৯০৫৯৮৮৮
০১৭৬৯০৫১৮৩৮
০১৭৬৯০৫১৮৩৯
১১। তেজগাঁও থানা।
০১৭৬৯০১৯৪০৯
০১৭৬৯০১৯৪১৫
০১৭৬৯০৫১৮৩৮
০১৭৬৯০৫১৮৩৯
১২। লালবাগ, চকবাজার এবং কামরাঙ্গীরচর থানা।
০১৭৬৯০১৩৪৩৯
০১৬১৯৮৩২০৬৯
০১৭৬৯০৫১৮৩৮
০১৭৬৯০৫১৮৩৯
১৩। ডেমরা, ওয়ারী, রমনা, শাহবাগ, পল্টন, মতিঝিল, কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন, শাহজাহানপুর, কোতোয়ালী, বংশাল, গেন্ডারিয়া, সূত্রাপুর, যাত্রাবাড়ী, শ্যামপুর এবং কদমতলী।
০১৭৬৯-০৯২৪২৮
০১৭৬৯-০৯৫১৯৮
০১৭৬৯-০৯৫২৫০
০১৭৬৯-০৯১০২০

দেশের সার্বিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক ও স্থিতিশীল রাখতে পবিত্র ঈদ-উল-আজহা উপলক্ষে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী দেশব্যাপী কঠোর নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে। জনসাধারণের জানমাল রক্ষা এবং ঈদের ছুটি চলাকালীন যেকোনো অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা প্রতিরোধে সেনাবাহিনীর অভিযান অব্যাহত রয়েছে। একই সঙ্গে সেনাবাহিনীর সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগের জন্য আপডেটেড হটলাইন নম্বরসমূহ প্রকাশ করা হয়েছে।
সেনাবাহিনীর বিভিন্ন ফর্মেশনের ইউনিটসমূহ ইতোমধ্যে গুরুত্বপূর্ণ এলাকায় চেকপোস্ট স্থাপন ও টহল কার্যক্রম পরিচালনার মাধ্যমে সার্বক্ষণিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করছে। বিশেষত, কোরবানির পশুর হাটগুলোতে চাঁদাবাজি রোধ ও নিরাপদ পরিবেশ বজায় রাখতে টহল টিম নিরলসভাবে কাজ করছে।
এছাড়াও, ঈদের আগে-পরে শহর থেকে গ্রামে সাধারণ মানুষের যাত্রা নির্বিঘ্ন করতে আন্তঃজেলা বাস টার্মিনাল ও সংযোগ সড়কে তল্লাশি ও নজরদারি কার্যক্রম জোরদার করা হয়েছে। টিকিট কালোবাজারি বন্ধে সেনাবাহিনী অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গে সমন্বয় করে অভিযান পরিচালনা করছে।
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী জানিয়েছে, দেশের শান্তি, নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে তারা সর্বদা প্রস্তুত। যে কোনো সন্দেহজনক কার্যকলাপ বা অপরাধমূলক তথ্য সরাসরি নিকটস্থ সেনা ক্যাম্পে অথবা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কাছে প্রদান করতে নাগরিকদের প্রতি আহ্বান জানানো হয়েছে।
📞 সেনা ক্যাম্পের হটলাইন নম্বরসমূহ:
রংপুর বিভাগ
১। রংপুর, রংপুর ক্যাডেট কলেজ, রংপুর সদর, গংগাচড়া, কাউনিয়া, পীরগাছা, মিঠাপুকুর, তারাগঞ্জ, পীরগঞ্জ এবং বদরগঞ্জ।
০১৭৬৯৬৬২৫১৪
০১৭৬৯৫১২০৮৮
০১৭৬৯৬৬২২২১
২। দিনাজপুর বড়পুকুরিয়া কয়লার খনি, বড় পুকুরিয়া তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র, মধ্যপাড়া কঠিন শিলা খনি, দিনাজপুর সদর, দিনাজপুর, পার্বতীপুর (লোকোমোটিভ ওয়ার্কশপ অয়েল রিফুয়েলিং), বিরামপুর, নবাবগঞ্জ, হাকিমপুর, ঘোড়াঘাট, কাহারুল, বোচাগঞ্জ, খানসামা, বিরল, বীরগঞ্জ, চিরিরবন্দর, পার্বতীপুর এবং ফুলবাড়ি।
০১৭৬৯৬৮২৪৪০
০১৮৮৬৫৩৬৩০৯
০১৮২৪৩৮৮৫৭৪
০১৭২১৪৬৮৮৮৯
৩। পঞ্চগড়, পঞ্চগড় সদর, তেতুলিয়া, আটোয়ারী, দেবিগঞ্জ এবং বোদা।
০১৭৬৯৬৭২৫৯৮
০১৭৬৯৬৭৬৭২১
০১৭৬৯৬৭৫০০৬
৪। ঠাকুরগাঁও, ঠাকুরগাঁও এয়ার ফিল্ড, ঠাকুরগাঁও বিটিভি স্টেশন এবং বেতার স্টেশন, ঠাকুরগাঁও সদর, বালিয়াডাঙ্গী, পীরগঞ্জ, হরিপুর এবং রানী শৈংকল।
০১৭৬৯৬৭২৬১৬
০১৭৬৯৬৬২৫২৬
০১৮২৯৬৭৫০৮৬
৫। নীলফামারী, সৈয়দপুর বিমানবন্দর, নীলফামারী সদর, ডিমলা, জলঢাকা, কিশোরগঞ্জ, ডোমার এবং সৈয়দপুর।
০১৭৬৯৬৮২৩৮৮
০১৮১৪৭৫৩৫৯৯
০১৬৩২৮২৭৮৪৬
৬। লালমনিরহাট, লালমনিরহাট মিলিটারি ফার্ম, সদর উপজেলা, কালিগঞ্জ, আদিতমারি, হাতীবান্ধা এবং পাটগ্রাম।
০১৭৬৯৬৮২৩৬০
০১৭৬৯৫১১৭৪০
০১৭৬৯৬৮২৩৬৬
৭। গাইবান্ধা, গাইবান্ধা সদর, সুন্দরগঞ্জ, পলাশবাড়ী সাদুল্লাপুর, ফুলছড়ি, সাঘাটা এবং গোবিন্দগঞ্জ।
০১৬২৫৪৬২৫৮৮
০১৭৯১৪৬৮৪৮৭
০১৭৯১৪৬৮৪৮৮
৮। কুড়িগ্রাম, কুড়িগ্রাম সদর, উলিপুর, চিলমারি ফুলবাড়ি, নাগেশ্বরী, ভুরুঙ্গামারী, রাজারহাট রৌমারী এবং রাজিবপুর।
০১৭৬৯৬৬২৫৪৬
রাজশাহী বিভাগ
১। বগুড়া সদর, মাঝিড়া, দুপচাঁচিয়া এবং সারিয়াকান্দি।
০১৭৬৯১১৭৯৬৩
০১৭৫৪৯৩০৮৬৬
০১৭৫৪৯৩০৬৯৪
০১৭৫৯৯৬১২১০
২। নওগাঁ সদর, পত্মীতলা এবং নিয়ামতপুর।
০১৭৬৯১২২১২২
০১৭৬৯১২২১০৭
০১৭৬৯১২২১০৯
৩। জয়পুরহাট, কালাই, খেতলাল, পাঁচবিবি এবং আক্কেলপুর।
০১৭৬৯১১২১৪৪
৪। সিরাজগঞ্জ সদর, বেলকুচি, কাজীপুর, তাড়াশ এবং উল্লাপাড়া।
০১৭৬৯১২৬০১৫
০১৭৬৯১২২৪৪৯
০১৭৬৯১২২৪১৯
০১৭৬৯১২২৪৯৬
০১৭৬৯১২২৪৭৬
৫। নাটোর সদর, লালপুর এবং সিংড়া থানা।
০১৭৬৯১১২৪৪৭
০১৭৬৯১১২৪৫৪
০১৭৬৯১১২৪৫৬
৬। রাজশাহী সিটি ।
০১৭৬৯১১২৩৮৮
৭। দুর্গাপুর।
০১৭৬৯১১৮৯৭১
৮। মোহনপুর।
০১৭৬৯১১৮৯৭২
৯। চারঘাট।
০১৭৬৯১১৮৯৭৩
১০। পাবনা সদর, সাঁথিয়া এবং ভাঙ্গুড়া।
০১৩৩৯৫০২৭১০
১১। চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর।
০১৭৬৯১১২৩৭২
১২। শিবগঞ্জ।
০১৭৬৯১১৭৩৯২
খুলনা বিভাগ
১। কুষ্টিয়া সদর, মিরপুর, কুমারখালী, খোকশা, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, দৌলতপুর এবং ভেড়ামারা।
০১৭৬৯৫৫২৩৬২
০১৭৬৯৫৫৮৬৪২
২। মুজিবনগর, মেহেরপুর সদর এবং গাংনী।
০১৭৬৯৫৫৮৪৫০
০১৭৬৯৫৫৮৬৫১
৩। ঝিনাইদহ সদর, কালীগঞ্জ, শৈলকুপা, হরিণাকুন্ড, মহেশপুর এবং কোটচাঁদপুর।
০১৭৬৯৫৫২৪৩৬
০১৭৬৯৫৫২৪৪২
০১৭৬৯৫৫২৪৩৮
৪। চুয়াডাঙ্গা সদর, দামুড়হুদা, জীবননগর এবং আলমডাঙ্গা।
০১৭৬৯৫৫৬৭১৫
০১৭৬৯০২৬০০৬
৫। যশোর সদর, চৌগাছা, বাঘারপাড়া, ঝিকরগাছা, শার্শা, অভয়নগর, কেশবপুর এবং মনিরামপুর।
০১৭৬৯৫৫৮১৬৮
০১৭৬৯৫৫৮১৬৭
০১৭৬৯৫৫৮১৬৬
৬। নড়াইল সদর, লোহাগড়া, নড়াগাতী এবং কালিয়া।
০১৭৬৯৫৫৪৫০৫
০১৭৬৯৫৫৮৩৫১
৭। মাগুরা সদর, শ্রীপুর, মোহাম্মদপুর এবং শালিখা।
০১৭৬৯৫৫৪৫২২
০১৭৯৭৪৭০২৯১
৮। খুলনা সদর, সোনাডাঙ্গা, রূপসা, ফুলতলা, খালিশপুর, বয়রা, ডুমুরিয়া, দাকোপ, বটিয়াঘাটা এবং পাইকগাছা।
০১৩৩৪৭৯৬৩৯৫
০১৩৩৪৭৯৬৩৯৯
০১৩৩৪৭৯৬৩৯৮
০১৩৩৪৭৯৬৩৯৭
০১৩৩৪৭৯৬৪০০
৯। সাতক্ষীরা, কলরোয়া, তালা, পাটকেলঘাটা, কালিগঞ্জ, দেবহাটা, শ্যামনগর এবং আশাশুনি।
০১৭৬৯৫৫৮৬৪৭
০১৭৬৯৫৫৮৬৪৮
০১৭৬৯৫৫৮৬৪৯
১০। বাগেরহাট সদর।
০১৭৬৯-০৭৮৪২৩
১১। মোড়েলগঞ্জ।
০১৭৬৯-০৭৮৪২০
১২। মোল্লাহাট।
০১৭৬৯-০৭৮৪২১
১৩। চিতলমারী।
০১৭৬৯-০৭৮৪২২
১৪। রামপাল।
০১৭৬৯-০৭৮৪১৯
চট্টগ্রাম বিভাগ
১। মীরসরাই, সীতাকুণ্ড, বায়েজিদ বোস্তামী, হাটহাজারী, এবং রাউজান।
০১৭৬৯২৪৫২৪৩
২। খুলসী, হালিশহর, পাহাড়তলী, বন্দর, পতেঙ্গা, ইপিজেড এবং আকবরশাহ।
০১৭৬৯২৫৩৬৪৯
৩। আনোয়ারা, কর্ণফুলী, এবং বোয়ালখালী।
০১৭৬৯২৪৪২১৪
৪। কোতোয়ালি, রাঙ্গুনিয়া, ডাবলমুরিং, সদরঘাট, পাঁচলাইশ, চাঁদগাঁও এবং চকবাজার।
০১৭৬৯২৪২৬১৭
০১৭৬৯২৪২৬১৫
৫। পটিয়া।
০১৩৩৬৬১৯৪২৫
৬। চন্দনাইশ।
০১৭৬৯১০২৪০১
৭। সাতকানিয়া।
০১৮৫৮৩৬৭৯৩৭
৮। বাশখালি।
০১৭৬৯১০২৮২২
৯। লোহাগাঁড়া।
০১৭৬৯১০৪৫৫৪
১০। কক্সবাজার সদর উপজেলা।
০১৮৩১৩৮৭৭৯৬
১১। ঈদগাঁও।
০১৭৬৯১০২৬৪৭
১২। রামু।
০১৭৬৯১০২৬৪৬
১৩। উখিয়া।
০১৮২৬৫৫২০৭৫
১৪। চকরিয়া।
০১৭৬৯১০৪৬১৭
১৫। পেকুয়া।
০১৭৬৯১০৭৪৬৯
১৬। নোয়াখালী সদর, সোনাইমুড়ী, কোম্পানীগঞ্জ এবং সেনাবাগ।
০১৭৬৯-৩৩২৩৬৬
০১৭৬৯-৩৩২৩৬৮
০১৬০২-০৩২৩৬২
০১৭৬৯-৩৩২১৮০
১৭। ফেনী সদর, সোনাগাজী, দাগনভূঞা এবং ফুলগাজী ।
০১৭৬৯-৩৩২৪১০
০১৭৬৯-৫১১১৮০
০১৭০৯-৩৪২৭৯৮
০১৭৬৯-৩৩২১৬৬
১৮। লক্ষীপুর সদর, রামগঞ্জ, রায়পুর এবং রামগতি।
০১৭৬৯-৩৩২৩৮২
০১৭৬৯-৩৩২৩৭২
০১৭৭০-৫৫২১৬৫
০১৭৬৯-৩৩১২৫৯
১৯। চাঁদপুর সদর, হাজিগঞ্জ এবং ফরিদগঞ্জ।
০১৭৬৯-৩৩২৬৫৭
০১৭৬৯-৩৩৭৬৫৩
০১৬২৭-৫০৬০০৪
২০। কুমিল্লা সদর, আলেখারচর, চৌদ্দগ্রাম, লাকসাম, নাঙ্গলকোট, মনোহরগঞ্জ, বুড়িচং, দেবিদ্বার, হোমনা, দাউদকান্দি, লালমাই এবং চান্দিনা।
০১৭৬৯-৩৩২৪৪৪০
০১৭৬৯-৩৩২৪৪৮
০১৭৬৯-৩৩২৪৪৬
০১৭৬৯৩৩২১৩৩
০১৭৬৯৩৩৭৬৫৫
০১৭৬৯-৩৩২২৫৫
০১৭৬৯-৩৩৮১৯৭
০১৭৬৯-৩৩১০৫৭
০১৭৬৯-৩৩০৩৫০
০১৭৬৯-৩৩২২৯৯
০১৮১১-৭৮১২৫৭
০১৭৬৯-৩৩১৩৩২
২১। ব্রাক্ষণবাড়িয়া সদর, আখাউড়া, আশুগঞ্জ এবং নবীনগর।
০১৭৬৯-৩৩২৬০৯
০১৭৬৯-৩৩০৩৬৫
০১৭৬৯-১১৬৪২০
০১৭৬৯-১১৬৪৪৭
সিলেট বিভাগ
১। বড়লেখা, জুরি এবং কুলাউড়া।
০১৭৬৯৫১১০৮১
২। মৌলভীবাজার, রাজনগর, শ্রীমঙ্গল এবং কমলগঞ্জ।
০১৭৬৯১৭২৩৮৬
৩। সুনামগঞ্জ সদর, তাহেরপুর, মধ্যনগর, বিষমপুর, শান্তিগঞ্জ, দিরাই, ধর্মপাশা, শাল্লা এবং জামালগঞ্জ।
০১৭৬৯১৭৮৭৫৫
৪। ছাতক, দোয়ারাবাজার এবং জগন্নাথপুর।
০১৫৭৫৫৪৫৩৯৫
৫। গোয়াইনঘাট, জৈন্তাপুর, কানাইঘাট এবং জকিগঞ্জ।
০১৭৬৯১৭৭৬৪৩
৬। গোলাপগঞ্জ, বিয়ানীবাজার, ফেঞ্চুগঞ্জ, দক্ষিণ সুরমা এবং মোগলা বাজার।
০১৭৬৯১৭২৫৩৪
৭। জালালাবাদ, কোতোয়ালি, বিমানবন্দর, শাহপরান এবং কোম্পানীগঞ্জ।
০১৭৬৯১৭২৫৫৬
৮। ওসমানীনগর, বালাগঞ্জ এবং বিশ্বনাথ।
০১৭৭৪৫৪০৪৫০
৯। হবিগঞ্জ, বাহুবল এবং রশিদপুর।
০১৭৬৯১৭২৬১৪
১০। বানিয়াচং, নবীগঞ্জ এবং আজমিরিগঞ্জ।
০১৭৬৯১৭২৬১৬
১১। মাধবপুর, শায়েস্তাগঞ্জ এবং চুনারুঘাট।
০১৭৪৫৭৭৬৪৮৮
ময়মনসিংহ বিভাগ
১। নেত্রকোনা সদর, আটপাড়া, বারহাট্টা, মোহনগঞ্জ
০১৭৬৯২০২৪৩৬
২। মদন, কেন্দুয়া, খালিয়াজুরী
০১৩০৩১২১৫৫১
৩। দুর্গাপুর, পূর্বধলা
০১৭৬৯১৯২০৯৬
৪। ময়মনসিংহ সদর, মুক্তাগাছা, ফুলবাড়িয়া
০১৭৬৯২০২৫১৬
০১৭৬৯২০৬০১৩
৫। তারাকান্দা, ফুলপুর, হালুয়াঘাট, ধোবাউরা
০১৭৬৯২০২৫৩০
৬। গৌরীপুর, ঈশ্বরগঞ্জ, নান্দাইল
০১৭৬৯১৯২১১২
৭। ভালুকা, ত্রিশাল
০১৭৬৯১৯২১৭৪
৮। গফরগাঁও
০১৭৬৯১৯২১৭৩
৯। জামালপুর সদর, মেলান্দহ
০১৮২৯৫৫৪৫৯২
১০। মাদারগঞ্জ
০১৬০৯২৫১৯৬০
১১। সরিষাবাড়ী
০১৭৪৭৩২৬৭১৯
১২। দেওয়ানগঞ্জ, বকশীগঞ্জ, ইসলামপুর
০১৭৬৯১৯২১৪৬
১৩। শেরপুর সদর
০১৭৬৯১৯২৫২০
১৪। নকলা, নালিতাবাড়ী
০১৭৬৯৫৫৬৬৬৬
১৫। শ্রীবরদী, ঝিনাইগাতী
০১৭৬৯৫১০০১২
বরিশাল বিভাগ
১। বরিশাল সদর
০১৭৬৯-০৭৮৪০০
০১৭৬৯-০৭৮৪০১
০১৭৬৯-০৭৮৪০২
২। হিজলা।
০১৭৬৯-০৭৮৪০৩
৩। বাবুগঞ্জ।
০১৭৬৯-০৭৮৪০৪
৪। গৌরনদী।
০১৭৬৯-০৭৮৪০৫
৫। বাকেরগঞ্জ।
০১৭৬৯-০৭৮৪০৬
০১৭৬৯-০৭৮৪০৭
৬। পটুয়াখালী সদর।
০১৭৬৯-০৭৮৪০৯
৭। মির্জাগঞ্জ।
০১৭৬৯-০৭৮৪০৮
৮। গলাচিপা।
০১৭৬৯-০৭৮৪১০
৯। বাউফল।
০১৭৬৯-০৭৮৪১১
১০। কলাপাড়া।
০১৭৬৯-০৭৮৪১২
০১৭৬৯-০৭৮৪১৩
১১। ঝালকাঠি সদর।
০১৭৬৯-০৭৮৪১৪
১২। কাঠালিয়া।
০১৭৬৯-০৭৮৪১৫
১৩। পিরোজপুর সদর।
০১৭৬৯-০৭৮৪১৬
১৪। মঠবাড়িয়া।
০১৭৬৯-০৭৮৪১৭
১৫। নেছারাবাদ (স্বরূপকাঠি)।
০১৭৬৯-০৭৮৪১৮
ঢাকা বিভাগ
১। কিশোরগঞ্জ সদর, হোসেনপুর, কটিয়াদী, পাকুন্দিয়া
০১৭৬৯৫১১১৪১
২। ভৈরব
০১৭৬৯২০২৩৫৬
৩। বাজিতপুর, কুলিয়ারচর
০১৬৭৯৪৩৫৬৭২
৪। করিমগঞ্জ, তারাইল, নিকলী
০১৭৬৯১৯৫০২৩
৫। মিঠামইন, অষ্টাগ্রাম
০১৭৬৯২১৫১০৪
৬। ইটনা
০১৭২৭৯৬৯৪৫৩
৭। টাঙ্গাইল সদর
০১৭৮৯৩১৭৩২৭
৮। বাসাইল, সখিপুর
০১৭৬৯২১০০৪১
৯। কালিহাতী
০১৭৬৯২১০০৪২
১০। ভুয়াপুর, গোপালপুর
০১৭৬৯২১২৬০৮
১১। মধুপুর, ধনবাড়ী
০১৭৬৯৫১০৯২৬
১২। মির্জাপুর
০১৭৬৯২৮৮৭৮৪
১৩। নাগরপুর, দেলদুয়ার, চৌহালী
০১৯৩১৩০১৭৯৯
১৪। ঘাটাইল
০১৭৬৯১৯৫০৩০
১৫। রাজবাড়ি, গোয়ালন্দ, বালিয়াকান্দি, কালুখালী এবং পাংশা।
০১৭৬৯৫৫২৩৮০
০১৭৬৯৫৫৮১৯৪
১৬। মাদারীপুর সদর
০১৭৬৯-০৭৮৪২৪
১৭। শিবচর, কালকিনি
০১৭৬৯-০৭৮৪২৫
০১৭৬৯-০৭৮৪২৬
১৮। গোপালগঞ্জ সদর, কাশিয়ানী, মুকসুদপুর, টুঙ্গিপাড়া এবং কোটালীপাড়া।
০১৭৬৯৫৫২১৬২
০১৩২৫৭৮৯৯০৮
০১৭৬৯৫৫২১৬৬
১৯। গাজীপুর, কোনাবাড়ী, পূবাইল, কালিয়াকৈর, জয়দেবপুর, টঙ্গি, কাপাসিয়া, কালিগঞ্জ, কাশিমপুর, শ্রীপুর, নারায়ণগঞ্জ, বন্দর, ফতুল্লা, সিদ্ধিরগঞ্জ, আড়াইহাজার, রূপগঞ্জ, সোনারগাঁও এবং গজারিয়া।
০১৭৬৯-০৯৫১৯৮
০১৭৬৯-০৯৫২৫০
০১৭৬৯-০৯১০২০
২০। সাভার, আশুলিয়া, কেরানীগঞ্জ, হেমায়েতপুর, বাইপাইল, দোহার, গাজীপুর, মৌচাক এবং মানিকগঞ্জ।
০১৭৬৯-০৯৫২০৯
০১৭৬৯-০৯৫১৯৮
০১৭৬৯-০৯৫২৫০
০১৭৬৯-০৯১০২০
২১। ফরিদপুর, নরসিংদী, মুন্সিগঞ্জ এবং শরীয়তপুর।
০১৭৬৯-০৯৩৫০৯
০১৭৬৯-০৯৫১৯৮
০১৭৬৯-০৯৫২৫০
০১৭৬৯-০৯১০২০
ঢাকা মহানগর
১। বিমানবন্দর, খিলক্ষেত, দক্ষিন খান, উত্তরখান, উত্তরা পূর্ব।
০১৭৬৯-০২৫৭৬৬
০১৭৬৯-০২৫৭৬৯
০১৭৬৯-০২৫৮৬৫
০১৭৬৯-০২৫৭৬৭
২। মিরপুর মডেল থানা, মিরপুর-২, ৬, ৭, ১০, দুয়ারীপাড়া, রুপনগর, কাজীপাড়া, শেওড়াপাড়া, মনিপুর।
০১৭৬৯-০৫০৭১০
০১৭৬৯-০৫০৬৯৩
০১৭৬৯-০৫০৬৯৫
০১৭৬৯-০৫০৬৯৬
৩। উত্তরা তুরাগ থানা ও উত্তরা পশ্চিম থানা।
০১৭৬৯-০৮২৮৩৬
০১৩১৮-৩৭১৫৫৪
০১৩১৮-৩৭১৫৫৫
৪। দারুসসালাম থানা এবং শাহআলী থানা।
০১৭৬৯-০৩৩৭০০
০১৭৬৯-০৩৩৭০২
০১৭৬৯-০৩৩৭০৪
৫। গুলশান, বনানী, ভাটারা এবং বাড্ডা থানা
০১৭৬৯০৫০২৮৩
০১৭৬৯০১১৫৫৯
৬। খিলগাঁও, সবুজবাগ ও মুগদা থানা
০১৭৬৯০৫৩১৪৪
৭। রামপুরা, সবুজবাগ এবং তেজগাঁও শিল্পাঞ্চল থানা
০১৭৬৯০৫৩১৬৮
৮। ক্যান্টনমেন্ট, কাফরুল, ভাসানটেক।
০১৭৬৯-০৫১৮২৫
০১৭৬৯-০১৯০৭৩
০১৭৬৯-০১৩২৩৬
৯। হাজারীবাগ, ধানমন্ডি, কলাবাগান এবং নিউমার্কেট থানা।
০১৮৯৭৯১৪৮৬২
০১৮৯৭৯১৪৮৬৩
০১৮৯৭৯১৪৮৬৪
০১৮৯৭৯১৪৮৬৫
০১৭৬৯০৫১৮৩৮
০১৭৬৯০৫১৮৩৯
১০। শের-ই-বাংলা নগর, আদাবর এবং মোহাম্মদপুর থানা।
০১৮১৫৭৯৫৯৫১
০১৭৬৯০৫৯৮৮৮
০১৭৬৯০৫১৮৩৮
০১৭৬৯০৫১৮৩৯
১১। তেজগাঁও থানা।
০১৭৬৯০১৯৪০৯
০১৭৬৯০১৯৪১৫
০১৭৬৯০৫১৮৩৮
০১৭৬৯০৫১৮৩৯
১২। লালবাগ, চকবাজার এবং কামরাঙ্গীরচর থানা।
০১৭৬৯০১৩৪৩৯
০১৬১৯৮৩২০৬৯
০১৭৬৯০৫১৮৩৮
০১৭৬৯০৫১৮৩৯
১৩। ডেমরা, ওয়ারী, রমনা, শাহবাগ, পল্টন, মতিঝিল, কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন, শাহজাহানপুর, কোতোয়ালী, বংশাল, গেন্ডারিয়া, সূত্রাপুর, যাত্রাবাড়ী, শ্যামপুর এবং কদমতলী।
০১৭৬৯-০৯২৪২৮
০১৭৬৯-০৯৫১৯৮
০১৭৬৯-০৯৫২৫০
০১৭৬৯-০৯১০২০

দেশের সার্বিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক ও স্থিতিশীল রাখতে পবিত্র ঈদ-উল-আজহা উপলক্ষে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী দেশব্যাপী কঠোর নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে। জনসাধারণের জানমাল রক্ষা এবং ঈদের ছুটি চলাকালীন যেকোনো অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা প্রতিরোধে সেনাবাহিনীর অভিযান অব্যাহত রয়েছে। একই সঙ্গে সেনাবাহিনীর সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগের জন্য আপডেটেড হটলাইন নম্বরসমূহ প্রকাশ করা হয়েছে।
সেনাবাহিনীর বিভিন্ন ফর্মেশনের ইউনিটসমূহ ইতোমধ্যে গুরুত্বপূর্ণ এলাকায় চেকপোস্ট স্থাপন ও টহল কার্যক্রম পরিচালনার মাধ্যমে সার্বক্ষণিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করছে। বিশেষত, কোরবানির পশুর হাটগুলোতে চাঁদাবাজি রোধ ও নিরাপদ পরিবেশ বজায় রাখতে টহল টিম নিরলসভাবে কাজ করছে।
এছাড়াও, ঈদের আগে-পরে শহর থেকে গ্রামে সাধারণ মানুষের যাত্রা নির্বিঘ্ন করতে আন্তঃজেলা বাস টার্মিনাল ও সংযোগ সড়কে তল্লাশি ও নজরদারি কার্যক্রম জোরদার করা হয়েছে। টিকিট কালোবাজারি বন্ধে সেনাবাহিনী অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গে সমন্বয় করে অভিযান পরিচালনা করছে।
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী জানিয়েছে, দেশের শান্তি, নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে তারা সর্বদা প্রস্তুত। যে কোনো সন্দেহজনক কার্যকলাপ বা অপরাধমূলক তথ্য সরাসরি নিকটস্থ সেনা ক্যাম্পে অথবা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কাছে প্রদান করতে নাগরিকদের প্রতি আহ্বান জানানো হয়েছে।
📞 সেনা ক্যাম্পের হটলাইন নম্বরসমূহ:
রংপুর বিভাগ
১। রংপুর, রংপুর ক্যাডেট কলেজ, রংপুর সদর, গংগাচড়া, কাউনিয়া, পীরগাছা, মিঠাপুকুর, তারাগঞ্জ, পীরগঞ্জ এবং বদরগঞ্জ।
০১৭৬৯৬৬২৫১৪
০১৭৬৯৫১২০৮৮
০১৭৬৯৬৬২২২১
২। দিনাজপুর বড়পুকুরিয়া কয়লার খনি, বড় পুকুরিয়া তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র, মধ্যপাড়া কঠিন শিলা খনি, দিনাজপুর সদর, দিনাজপুর, পার্বতীপুর (লোকোমোটিভ ওয়ার্কশপ অয়েল রিফুয়েলিং), বিরামপুর, নবাবগঞ্জ, হাকিমপুর, ঘোড়াঘাট, কাহারুল, বোচাগঞ্জ, খানসামা, বিরল, বীরগঞ্জ, চিরিরবন্দর, পার্বতীপুর এবং ফুলবাড়ি।
০১৭৬৯৬৮২৪৪০
০১৮৮৬৫৩৬৩০৯
০১৮২৪৩৮৮৫৭৪
০১৭২১৪৬৮৮৮৯
৩। পঞ্চগড়, পঞ্চগড় সদর, তেতুলিয়া, আটোয়ারী, দেবিগঞ্জ এবং বোদা।
০১৭৬৯৬৭২৫৯৮
০১৭৬৯৬৭৬৭২১
০১৭৬৯৬৭৫০০৬
৪। ঠাকুরগাঁও, ঠাকুরগাঁও এয়ার ফিল্ড, ঠাকুরগাঁও বিটিভি স্টেশন এবং বেতার স্টেশন, ঠাকুরগাঁও সদর, বালিয়াডাঙ্গী, পীরগঞ্জ, হরিপুর এবং রানী শৈংকল।
০১৭৬৯৬৭২৬১৬
০১৭৬৯৬৬২৫২৬
০১৮২৯৬৭৫০৮৬
৫। নীলফামারী, সৈয়দপুর বিমানবন্দর, নীলফামারী সদর, ডিমলা, জলঢাকা, কিশোরগঞ্জ, ডোমার এবং সৈয়দপুর।
০১৭৬৯৬৮২৩৮৮
০১৮১৪৭৫৩৫৯৯
০১৬৩২৮২৭৮৪৬
৬। লালমনিরহাট, লালমনিরহাট মিলিটারি ফার্ম, সদর উপজেলা, কালিগঞ্জ, আদিতমারি, হাতীবান্ধা এবং পাটগ্রাম।
০১৭৬৯৬৮২৩৬০
০১৭৬৯৫১১৭৪০
০১৭৬৯৬৮২৩৬৬
৭। গাইবান্ধা, গাইবান্ধা সদর, সুন্দরগঞ্জ, পলাশবাড়ী সাদুল্লাপুর, ফুলছড়ি, সাঘাটা এবং গোবিন্দগঞ্জ।
০১৬২৫৪৬২৫৮৮
০১৭৯১৪৬৮৪৮৭
০১৭৯১৪৬৮৪৮৮
৮। কুড়িগ্রাম, কুড়িগ্রাম সদর, উলিপুর, চিলমারি ফুলবাড়ি, নাগেশ্বরী, ভুরুঙ্গামারী, রাজারহাট রৌমারী এবং রাজিবপুর।
০১৭৬৯৬৬২৫৪৬
রাজশাহী বিভাগ
১। বগুড়া সদর, মাঝিড়া, দুপচাঁচিয়া এবং সারিয়াকান্দি।
০১৭৬৯১১৭৯৬৩
০১৭৫৪৯৩০৮৬৬
০১৭৫৪৯৩০৬৯৪
০১৭৫৯৯৬১২১০
২। নওগাঁ সদর, পত্মীতলা এবং নিয়ামতপুর।
০১৭৬৯১২২১২২
০১৭৬৯১২২১০৭
০১৭৬৯১২২১০৯
৩। জয়পুরহাট, কালাই, খেতলাল, পাঁচবিবি এবং আক্কেলপুর।
০১৭৬৯১১২১৪৪
৪। সিরাজগঞ্জ সদর, বেলকুচি, কাজীপুর, তাড়াশ এবং উল্লাপাড়া।
০১৭৬৯১২৬০১৫
০১৭৬৯১২২৪৪৯
০১৭৬৯১২২৪১৯
০১৭৬৯১২২৪৯৬
০১৭৬৯১২২৪৭৬
৫। নাটোর সদর, লালপুর এবং সিংড়া থানা।
০১৭৬৯১১২৪৪৭
০১৭৬৯১১২৪৫৪
০১৭৬৯১১২৪৫৬
৬। রাজশাহী সিটি ।
০১৭৬৯১১২৩৮৮
৭। দুর্গাপুর।
০১৭৬৯১১৮৯৭১
৮। মোহনপুর।
০১৭৬৯১১৮৯৭২
৯। চারঘাট।
০১৭৬৯১১৮৯৭৩
১০। পাবনা সদর, সাঁথিয়া এবং ভাঙ্গুড়া।
০১৩৩৯৫০২৭১০
১১। চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর।
০১৭৬৯১১২৩৭২
১২। শিবগঞ্জ।
০১৭৬৯১১৭৩৯২
খুলনা বিভাগ
১। কুষ্টিয়া সদর, মিরপুর, কুমারখালী, খোকশা, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, দৌলতপুর এবং ভেড়ামারা।
০১৭৬৯৫৫২৩৬২
০১৭৬৯৫৫৮৬৪২
২। মুজিবনগর, মেহেরপুর সদর এবং গাংনী।
০১৭৬৯৫৫৮৪৫০
০১৭৬৯৫৫৮৬৫১
৩। ঝিনাইদহ সদর, কালীগঞ্জ, শৈলকুপা, হরিণাকুন্ড, মহেশপুর এবং কোটচাঁদপুর।
০১৭৬৯৫৫২৪৩৬
০১৭৬৯৫৫২৪৪২
০১৭৬৯৫৫২৪৩৮
৪। চুয়াডাঙ্গা সদর, দামুড়হুদা, জীবননগর এবং আলমডাঙ্গা।
০১৭৬৯৫৫৬৭১৫
০১৭৬৯০২৬০০৬
৫। যশোর সদর, চৌগাছা, বাঘারপাড়া, ঝিকরগাছা, শার্শা, অভয়নগর, কেশবপুর এবং মনিরামপুর।
০১৭৬৯৫৫৮১৬৮
০১৭৬৯৫৫৮১৬৭
০১৭৬৯৫৫৮১৬৬
৬। নড়াইল সদর, লোহাগড়া, নড়াগাতী এবং কালিয়া।
০১৭৬৯৫৫৪৫০৫
০১৭৬৯৫৫৮৩৫১
৭। মাগুরা সদর, শ্রীপুর, মোহাম্মদপুর এবং শালিখা।
০১৭৬৯৫৫৪৫২২
০১৭৯৭৪৭০২৯১
৮। খুলনা সদর, সোনাডাঙ্গা, রূপসা, ফুলতলা, খালিশপুর, বয়রা, ডুমুরিয়া, দাকোপ, বটিয়াঘাটা এবং পাইকগাছা।
০১৩৩৪৭৯৬৩৯৫
০১৩৩৪৭৯৬৩৯৯
০১৩৩৪৭৯৬৩৯৮
০১৩৩৪৭৯৬৩৯৭
০১৩৩৪৭৯৬৪০০
৯। সাতক্ষীরা, কলরোয়া, তালা, পাটকেলঘাটা, কালিগঞ্জ, দেবহাটা, শ্যামনগর এবং আশাশুনি।
০১৭৬৯৫৫৮৬৪৭
০১৭৬৯৫৫৮৬৪৮
০১৭৬৯৫৫৮৬৪৯
১০। বাগেরহাট সদর।
০১৭৬৯-০৭৮৪২৩
১১। মোড়েলগঞ্জ।
০১৭৬৯-০৭৮৪২০
১২। মোল্লাহাট।
০১৭৬৯-০৭৮৪২১
১৩। চিতলমারী।
০১৭৬৯-০৭৮৪২২
১৪। রামপাল।
০১৭৬৯-০৭৮৪১৯
চট্টগ্রাম বিভাগ
১। মীরসরাই, সীতাকুণ্ড, বায়েজিদ বোস্তামী, হাটহাজারী, এবং রাউজান।
০১৭৬৯২৪৫২৪৩
২। খুলসী, হালিশহর, পাহাড়তলী, বন্দর, পতেঙ্গা, ইপিজেড এবং আকবরশাহ।
০১৭৬৯২৫৩৬৪৯
৩। আনোয়ারা, কর্ণফুলী, এবং বোয়ালখালী।
০১৭৬৯২৪৪২১৪
৪। কোতোয়ালি, রাঙ্গুনিয়া, ডাবলমুরিং, সদরঘাট, পাঁচলাইশ, চাঁদগাঁও এবং চকবাজার।
০১৭৬৯২৪২৬১৭
০১৭৬৯২৪২৬১৫
৫। পটিয়া।
০১৩৩৬৬১৯৪২৫
৬। চন্দনাইশ।
০১৭৬৯১০২৪০১
৭। সাতকানিয়া।
০১৮৫৮৩৬৭৯৩৭
৮। বাশখালি।
০১৭৬৯১০২৮২২
৯। লোহাগাঁড়া।
০১৭৬৯১০৪৫৫৪
১০। কক্সবাজার সদর উপজেলা।
০১৮৩১৩৮৭৭৯৬
১১। ঈদগাঁও।
০১৭৬৯১০২৬৪৭
১২। রামু।
০১৭৬৯১০২৬৪৬
১৩। উখিয়া।
০১৮২৬৫৫২০৭৫
১৪। চকরিয়া।
০১৭৬৯১০৪৬১৭
১৫। পেকুয়া।
০১৭৬৯১০৭৪৬৯
১৬। নোয়াখালী সদর, সোনাইমুড়ী, কোম্পানীগঞ্জ এবং সেনাবাগ।
০১৭৬৯-৩৩২৩৬৬
০১৭৬৯-৩৩২৩৬৮
০১৬০২-০৩২৩৬২
০১৭৬৯-৩৩২১৮০
১৭। ফেনী সদর, সোনাগাজী, দাগনভূঞা এবং ফুলগাজী ।
০১৭৬৯-৩৩২৪১০
০১৭৬৯-৫১১১৮০
০১৭০৯-৩৪২৭৯৮
০১৭৬৯-৩৩২১৬৬
১৮। লক্ষীপুর সদর, রামগঞ্জ, রায়পুর এবং রামগতি।
০১৭৬৯-৩৩২৩৮২
০১৭৬৯-৩৩২৩৭২
০১৭৭০-৫৫২১৬৫
০১৭৬৯-৩৩১২৫৯
১৯। চাঁদপুর সদর, হাজিগঞ্জ এবং ফরিদগঞ্জ।
০১৭৬৯-৩৩২৬৫৭
০১৭৬৯-৩৩৭৬৫৩
০১৬২৭-৫০৬০০৪
২০। কুমিল্লা সদর, আলেখারচর, চৌদ্দগ্রাম, লাকসাম, নাঙ্গলকোট, মনোহরগঞ্জ, বুড়িচং, দেবিদ্বার, হোমনা, দাউদকান্দি, লালমাই এবং চান্দিনা।
০১৭৬৯-৩৩২৪৪৪০
০১৭৬৯-৩৩২৪৪৮
০১৭৬৯-৩৩২৪৪৬
০১৭৬৯৩৩২১৩৩
০১৭৬৯৩৩৭৬৫৫
০১৭৬৯-৩৩২২৫৫
০১৭৬৯-৩৩৮১৯৭
০১৭৬৯-৩৩১০৫৭
০১৭৬৯-৩৩০৩৫০
০১৭৬৯-৩৩২২৯৯
০১৮১১-৭৮১২৫৭
০১৭৬৯-৩৩১৩৩২
২১। ব্রাক্ষণবাড়িয়া সদর, আখাউড়া, আশুগঞ্জ এবং নবীনগর।
০১৭৬৯-৩৩২৬০৯
০১৭৬৯-৩৩০৩৬৫
০১৭৬৯-১১৬৪২০
০১৭৬৯-১১৬৪৪৭
সিলেট বিভাগ
১। বড়লেখা, জুরি এবং কুলাউড়া।
০১৭৬৯৫১১০৮১
২। মৌলভীবাজার, রাজনগর, শ্রীমঙ্গল এবং কমলগঞ্জ।
০১৭৬৯১৭২৩৮৬
৩। সুনামগঞ্জ সদর, তাহেরপুর, মধ্যনগর, বিষমপুর, শান্তিগঞ্জ, দিরাই, ধর্মপাশা, শাল্লা এবং জামালগঞ্জ।
০১৭৬৯১৭৮৭৫৫
৪। ছাতক, দোয়ারাবাজার এবং জগন্নাথপুর।
০১৫৭৫৫৪৫৩৯৫
৫। গোয়াইনঘাট, জৈন্তাপুর, কানাইঘাট এবং জকিগঞ্জ।
০১৭৬৯১৭৭৬৪৩
৬। গোলাপগঞ্জ, বিয়ানীবাজার, ফেঞ্চুগঞ্জ, দক্ষিণ সুরমা এবং মোগলা বাজার।
০১৭৬৯১৭২৫৩৪
৭। জালালাবাদ, কোতোয়ালি, বিমানবন্দর, শাহপরান এবং কোম্পানীগঞ্জ।
০১৭৬৯১৭২৫৫৬
৮। ওসমানীনগর, বালাগঞ্জ এবং বিশ্বনাথ।
০১৭৭৪৫৪০৪৫০
৯। হবিগঞ্জ, বাহুবল এবং রশিদপুর।
০১৭৬৯১৭২৬১৪
১০। বানিয়াচং, নবীগঞ্জ এবং আজমিরিগঞ্জ।
০১৭৬৯১৭২৬১৬
১১। মাধবপুর, শায়েস্তাগঞ্জ এবং চুনারুঘাট।
০১৭৪৫৭৭৬৪৮৮
ময়মনসিংহ বিভাগ
১। নেত্রকোনা সদর, আটপাড়া, বারহাট্টা, মোহনগঞ্জ
০১৭৬৯২০২৪৩৬
২। মদন, কেন্দুয়া, খালিয়াজুরী
০১৩০৩১২১৫৫১
৩। দুর্গাপুর, পূর্বধলা
০১৭৬৯১৯২০৯৬
৪। ময়মনসিংহ সদর, মুক্তাগাছা, ফুলবাড়িয়া
০১৭৬৯২০২৫১৬
০১৭৬৯২০৬০১৩
৫। তারাকান্দা, ফুলপুর, হালুয়াঘাট, ধোবাউরা
০১৭৬৯২০২৫৩০
৬। গৌরীপুর, ঈশ্বরগঞ্জ, নান্দাইল
০১৭৬৯১৯২১১২
৭। ভালুকা, ত্রিশাল
০১৭৬৯১৯২১৭৪
৮। গফরগাঁও
০১৭৬৯১৯২১৭৩
৯। জামালপুর সদর, মেলান্দহ
০১৮২৯৫৫৪৫৯২
১০। মাদারগঞ্জ
০১৬০৯২৫১৯৬০
১১। সরিষাবাড়ী
০১৭৪৭৩২৬৭১৯
১২। দেওয়ানগঞ্জ, বকশীগঞ্জ, ইসলামপুর
০১৭৬৯১৯২১৪৬
১৩। শেরপুর সদর
০১৭৬৯১৯২৫২০
১৪। নকলা, নালিতাবাড়ী
০১৭৬৯৫৫৬৬৬৬
১৫। শ্রীবরদী, ঝিনাইগাতী
০১৭৬৯৫১০০১২
বরিশাল বিভাগ
১। বরিশাল সদর
০১৭৬৯-০৭৮৪০০
০১৭৬৯-০৭৮৪০১
০১৭৬৯-০৭৮৪০২
২। হিজলা।
০১৭৬৯-০৭৮৪০৩
৩। বাবুগঞ্জ।
০১৭৬৯-০৭৮৪০৪
৪। গৌরনদী।
০১৭৬৯-০৭৮৪০৫
৫। বাকেরগঞ্জ।
০১৭৬৯-০৭৮৪০৬
০১৭৬৯-০৭৮৪০৭
৬। পটুয়াখালী সদর।
০১৭৬৯-০৭৮৪০৯
৭। মির্জাগঞ্জ।
০১৭৬৯-০৭৮৪০৮
৮। গলাচিপা।
০১৭৬৯-০৭৮৪১০
৯। বাউফল।
০১৭৬৯-০৭৮৪১১
১০। কলাপাড়া।
০১৭৬৯-০৭৮৪১২
০১৭৬৯-০৭৮৪১৩
১১। ঝালকাঠি সদর।
০১৭৬৯-০৭৮৪১৪
১২। কাঠালিয়া।
০১৭৬৯-০৭৮৪১৫
১৩। পিরোজপুর সদর।
০১৭৬৯-০৭৮৪১৬
১৪। মঠবাড়িয়া।
০১৭৬৯-০৭৮৪১৭
১৫। নেছারাবাদ (স্বরূপকাঠি)।
০১৭৬৯-০৭৮৪১৮
ঢাকা বিভাগ
১। কিশোরগঞ্জ সদর, হোসেনপুর, কটিয়াদী, পাকুন্দিয়া
০১৭৬৯৫১১১৪১
২। ভৈরব
০১৭৬৯২০২৩৫৬
৩। বাজিতপুর, কুলিয়ারচর
০১৬৭৯৪৩৫৬৭২
৪। করিমগঞ্জ, তারাইল, নিকলী
০১৭৬৯১৯৫০২৩
৫। মিঠামইন, অষ্টাগ্রাম
০১৭৬৯২১৫১০৪
৬। ইটনা
০১৭২৭৯৬৯৪৫৩
৭। টাঙ্গাইল সদর
০১৭৮৯৩১৭৩২৭
৮। বাসাইল, সখিপুর
০১৭৬৯২১০০৪১
৯। কালিহাতী
০১৭৬৯২১০০৪২
১০। ভুয়াপুর, গোপালপুর
০১৭৬৯২১২৬০৮
১১। মধুপুর, ধনবাড়ী
০১৭৬৯৫১০৯২৬
১২। মির্জাপুর
০১৭৬৯২৮৮৭৮৪
১৩। নাগরপুর, দেলদুয়ার, চৌহালী
০১৯৩১৩০১৭৯৯
১৪। ঘাটাইল
০১৭৬৯১৯৫০৩০
১৫। রাজবাড়ি, গোয়ালন্দ, বালিয়াকান্দি, কালুখালী এবং পাংশা।
০১৭৬৯৫৫২৩৮০
০১৭৬৯৫৫৮১৯৪
১৬। মাদারীপুর সদর
০১৭৬৯-০৭৮৪২৪
১৭। শিবচর, কালকিনি
০১৭৬৯-০৭৮৪২৫
০১৭৬৯-০৭৮৪২৬
১৮। গোপালগঞ্জ সদর, কাশিয়ানী, মুকসুদপুর, টুঙ্গিপাড়া এবং কোটালীপাড়া।
০১৭৬৯৫৫২১৬২
০১৩২৫৭৮৯৯০৮
০১৭৬৯৫৫২১৬৬
১৯। গাজীপুর, কোনাবাড়ী, পূবাইল, কালিয়াকৈর, জয়দেবপুর, টঙ্গি, কাপাসিয়া, কালিগঞ্জ, কাশিমপুর, শ্রীপুর, নারায়ণগঞ্জ, বন্দর, ফতুল্লা, সিদ্ধিরগঞ্জ, আড়াইহাজার, রূপগঞ্জ, সোনারগাঁও এবং গজারিয়া।
০১৭৬৯-০৯৫১৯৮
০১৭৬৯-০৯৫২৫০
০১৭৬৯-০৯১০২০
২০। সাভার, আশুলিয়া, কেরানীগঞ্জ, হেমায়েতপুর, বাইপাইল, দোহার, গাজীপুর, মৌচাক এবং মানিকগঞ্জ।
০১৭৬৯-০৯৫২০৯
০১৭৬৯-০৯৫১৯৮
০১৭৬৯-০৯৫২৫০
০১৭৬৯-০৯১০২০
২১। ফরিদপুর, নরসিংদী, মুন্সিগঞ্জ এবং শরীয়তপুর।
০১৭৬৯-০৯৩৫০৯
০১৭৬৯-০৯৫১৯৮
০১৭৬৯-০৯৫২৫০
০১৭৬৯-০৯১০২০
ঢাকা মহানগর
১। বিমানবন্দর, খিলক্ষেত, দক্ষিন খান, উত্তরখান, উত্তরা পূর্ব।
০১৭৬৯-০২৫৭৬৬
০১৭৬৯-০২৫৭৬৯
০১৭৬৯-০২৫৮৬৫
০১৭৬৯-০২৫৭৬৭
২। মিরপুর মডেল থানা, মিরপুর-২, ৬, ৭, ১০, দুয়ারীপাড়া, রুপনগর, কাজীপাড়া, শেওড়াপাড়া, মনিপুর।
০১৭৬৯-০৫০৭১০
০১৭৬৯-০৫০৬৯৩
০১৭৬৯-০৫০৬৯৫
০১৭৬৯-০৫০৬৯৬
৩। উত্তরা তুরাগ থানা ও উত্তরা পশ্চিম থানা।
০১৭৬৯-০৮২৮৩৬
০১৩১৮-৩৭১৫৫৪
০১৩১৮-৩৭১৫৫৫
৪। দারুসসালাম থানা এবং শাহআলী থানা।
০১৭৬৯-০৩৩৭০০
০১৭৬৯-০৩৩৭০২
০১৭৬৯-০৩৩৭০৪
৫। গুলশান, বনানী, ভাটারা এবং বাড্ডা থানা
০১৭৬৯০৫০২৮৩
০১৭৬৯০১১৫৫৯
৬। খিলগাঁও, সবুজবাগ ও মুগদা থানা
০১৭৬৯০৫৩১৪৪
৭। রামপুরা, সবুজবাগ এবং তেজগাঁও শিল্পাঞ্চল থানা
০১৭৬৯০৫৩১৬৮
৮। ক্যান্টনমেন্ট, কাফরুল, ভাসানটেক।
০১৭৬৯-০৫১৮২৫
০১৭৬৯-০১৯০৭৩
০১৭৬৯-০১৩২৩৬
৯। হাজারীবাগ, ধানমন্ডি, কলাবাগান এবং নিউমার্কেট থানা।
০১৮৯৭৯১৪৮৬২
০১৮৯৭৯১৪৮৬৩
০১৮৯৭৯১৪৮৬৪
০১৮৯৭৯১৪৮৬৫
০১৭৬৯০৫১৮৩৮
০১৭৬৯০৫১৮৩৯
১০। শের-ই-বাংলা নগর, আদাবর এবং মোহাম্মদপুর থানা।
০১৮১৫৭৯৫৯৫১
০১৭৬৯০৫৯৮৮৮
০১৭৬৯০৫১৮৩৮
০১৭৬৯০৫১৮৩৯
১১। তেজগাঁও থানা।
০১৭৬৯০১৯৪০৯
০১৭৬৯০১৯৪১৫
০১৭৬৯০৫১৮৩৮
০১৭৬৯০৫১৮৩৯
১২। লালবাগ, চকবাজার এবং কামরাঙ্গীরচর থানা।
০১৭৬৯০১৩৪৩৯
০১৬১৯৮৩২০৬৯
০১৭৬৯০৫১৮৩৮
০১৭৬৯০৫১৮৩৯
১৩। ডেমরা, ওয়ারী, রমনা, শাহবাগ, পল্টন, মতিঝিল, কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন, শাহজাহানপুর, কোতোয়ালী, বংশাল, গেন্ডারিয়া, সূত্রাপুর, যাত্রাবাড়ী, শ্যামপুর এবং কদমতলী।
০১৭৬৯-০৯২৪২৮
০১৭৬৯-০৯৫১৯৮
০১৭৬৯-০৯৫২৫০
০১৭৬৯-০৯১০২০

সন্ন জাতীয় নির্বাচন উপলক্ষে সার্বিক প্রস্তুতি, সারাদেশে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি ও অভিযান পরিচালনা এবং সহিংসতা সৃষ্টিকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণসহ বিভিন্ন বিষয়ে নিয়ে বৈঠকে বসছে আইন-শৃঙ্খলা সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি।
৩৭ মিনিট আগে
আগামী জাতীয় সংসদ নিয়মিত সংসদের পাশাপাশি সংবিধান সংস্কার পরিষদ হিসেবে ২৭০ দিনের (৯ মাস) মধ্যে জুলাই সনদের সংবিধানসংক্রান্ত বিষয়গুলো সংবিধানে যুক্ত করবে বলে মতৈক্য হয়েছে। তবে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে তা সম্পন্ন করার বিষয়টি কীভাবে নিশ্চিত হবে, গতকাল শনিবার পর্যন্ত তার কিনারা করতে পারেনি...
৭ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ (আরপিও) সংশোধন, ২০২৫-এর খসড়া নীতিগত ও চূড়ান্ত অনুমোদন করেছে উপদেষ্টা পরিষদ। গত বৃহস্পতিবার সংশোধিত আরপিও প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে পরিষদে অনুমোদন দেওয়া হয়।
১১ ঘণ্টা আগে
বিচারকদের উদ্দেশে তিনি বলেন, গুমের বিচার বাস্তবায়নে বিচারকদের সাহসী ও ন্যায্য ভূমিকা রাখা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বিচার বিভাগের নিরপেক্ষতা ও দৃঢ় অবস্থানই একদিন বাংলাদেশ থেকে গুমের সংস্কৃতি নির্মূল করবে।
১৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সন্ন জাতীয় নির্বাচন উপলক্ষে সার্বিক প্রস্তুতি, সারাদেশে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি ও অভিযান পরিচালনা এবং সহিংসতা সৃষ্টিকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণসহ বিভিন্ন বিষয়ে নিয়ে বৈঠকে বসছে আইন-শৃঙ্খলা সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি।
আজ রোববার সকাল ১১টায় সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে।
আইন-শৃঙ্খলা সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির ১৫তম বৈঠকে সভাপতিত্ব করবেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে এই বৈঠকের আলোচিত বিষয়গুলোর মধ্যে রয়েছে—
১. দেশব্যাপী চুরি, ছিনতাই, চাঁদাবাজি, দখলবাজি, সংঘবদ্ধ দুষ্কৃতিকারীদের কর্মকাণ্ড রোধে ব্যবস্থা গ্রহণ।
২. জুলাই হত্যাকাণ্ডের শহীদদের মামলার রেকর্ড, তদন্ত ও অগ্রগতি বিষয়ক আলোচনা, দেশে অস্থিরতা সৃষ্টিকারী উসকানিমূলক সাইবার প্রচারণার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ।
৩. নারী ও শিশু নির্যাতন এবং ধর্ষণের বিরুদ্ধে আইনগত ও সামাজিক প্রতিরোধ গড়ে তোলা।
৪. মাদকের অপব্যবহার রোধে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ সম্পর্কিত আলোচনা।
৫. শীর্ষ সন্ত্রাসীদের জামিন পরবর্তী সন্ত্রাসী কার্যক্রম ও প্রতিরোধ, নির্মূল ও নিয়ন্ত্রণ এবং নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠনসমূহের অপতৎপরতা রোধে ব্যবস্থা গ্রহণ।
৬. গার্মেন্টস বা শিল্পকারখানার শ্রমিকদের বেতন-বোনাস পরিশোধ নিশ্চিত করা।
৭. গার্মেন্টস কারখানা, ঔষধ শিল্পসহ বিভিন্ন শিল্পপ্রতিষ্ঠানে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির তৎপরতা বিষয়ে আলোচনা।
৮. অস্ত্র জমা ও অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার অভিযান পরিচালনা সংক্রান্ত আলোচনা।
৯. সীমান্ত ও পার্বত্যাঞ্চল পরিস্থিতি বিষয়ক আলোচনা।
১০. রোহিঙ্গা ক্যাম্পের আইন-শৃঙ্খলাসহ সার্বিক পরিস্থিতি বিষয়ক আলোচনা।
১১. মা ইলিশ সংরক্ষণ সংক্রান্ত আলোচনা।
জানা গেছে, বৈঠকে উপস্থিত থাকবেন আইন বিচার ও সংসদ বিষয়ক এবং প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান বিষয়ক উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল, শিল্প-ও গৃহায়ণ মন্ত্রণালয় বিষয়ক উপদেষ্টা আদিলুর রহমান, খাদ্য ও ভূমি বিষয়ক উপদেষ্টা আলী ইমাম মজুমদার, বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ এবং সড়ক পরিবহন ও সেতু এবং রেলপথ উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান, যুব ও ক্রীড়া এবং স্থানীয় সরকার উপদেষ্ট আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া, মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ, ধর্ম বিষয়ক উপদেষ্টা আ ফ ম খালিদ হোসেন, পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমাসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা এবং বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধিরা।

সন্ন জাতীয় নির্বাচন উপলক্ষে সার্বিক প্রস্তুতি, সারাদেশে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি ও অভিযান পরিচালনা এবং সহিংসতা সৃষ্টিকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণসহ বিভিন্ন বিষয়ে নিয়ে বৈঠকে বসছে আইন-শৃঙ্খলা সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি।
আজ রোববার সকাল ১১টায় সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে।
আইন-শৃঙ্খলা সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির ১৫তম বৈঠকে সভাপতিত্ব করবেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে এই বৈঠকের আলোচিত বিষয়গুলোর মধ্যে রয়েছে—
১. দেশব্যাপী চুরি, ছিনতাই, চাঁদাবাজি, দখলবাজি, সংঘবদ্ধ দুষ্কৃতিকারীদের কর্মকাণ্ড রোধে ব্যবস্থা গ্রহণ।
২. জুলাই হত্যাকাণ্ডের শহীদদের মামলার রেকর্ড, তদন্ত ও অগ্রগতি বিষয়ক আলোচনা, দেশে অস্থিরতা সৃষ্টিকারী উসকানিমূলক সাইবার প্রচারণার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ।
৩. নারী ও শিশু নির্যাতন এবং ধর্ষণের বিরুদ্ধে আইনগত ও সামাজিক প্রতিরোধ গড়ে তোলা।
৪. মাদকের অপব্যবহার রোধে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ সম্পর্কিত আলোচনা।
৫. শীর্ষ সন্ত্রাসীদের জামিন পরবর্তী সন্ত্রাসী কার্যক্রম ও প্রতিরোধ, নির্মূল ও নিয়ন্ত্রণ এবং নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠনসমূহের অপতৎপরতা রোধে ব্যবস্থা গ্রহণ।
৬. গার্মেন্টস বা শিল্পকারখানার শ্রমিকদের বেতন-বোনাস পরিশোধ নিশ্চিত করা।
৭. গার্মেন্টস কারখানা, ঔষধ শিল্পসহ বিভিন্ন শিল্পপ্রতিষ্ঠানে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির তৎপরতা বিষয়ে আলোচনা।
৮. অস্ত্র জমা ও অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার অভিযান পরিচালনা সংক্রান্ত আলোচনা।
৯. সীমান্ত ও পার্বত্যাঞ্চল পরিস্থিতি বিষয়ক আলোচনা।
১০. রোহিঙ্গা ক্যাম্পের আইন-শৃঙ্খলাসহ সার্বিক পরিস্থিতি বিষয়ক আলোচনা।
১১. মা ইলিশ সংরক্ষণ সংক্রান্ত আলোচনা।
জানা গেছে, বৈঠকে উপস্থিত থাকবেন আইন বিচার ও সংসদ বিষয়ক এবং প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান বিষয়ক উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল, শিল্প-ও গৃহায়ণ মন্ত্রণালয় বিষয়ক উপদেষ্টা আদিলুর রহমান, খাদ্য ও ভূমি বিষয়ক উপদেষ্টা আলী ইমাম মজুমদার, বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ এবং সড়ক পরিবহন ও সেতু এবং রেলপথ উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান, যুব ও ক্রীড়া এবং স্থানীয় সরকার উপদেষ্ট আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া, মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ, ধর্ম বিষয়ক উপদেষ্টা আ ফ ম খালিদ হোসেন, পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমাসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা এবং বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধিরা।

দেশের সার্বিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক ও স্থিতিশীল রাখতে পবিত্র ঈদ-উল-আজহা উপলক্ষে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী দেশব্যাপী কঠোর নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে। জনসাধারণের জানমাল রক্ষা এবং ঈদের ছুটি চলাকালীন যেকোনো অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা প্রতিরোধে সেনাবাহিনীর অভিযান অব্যাহত রয়েছে। একই সঙ্গে সেনাবাহিনীর সঙ
০৭ জুন ২০২৫
আগামী জাতীয় সংসদ নিয়মিত সংসদের পাশাপাশি সংবিধান সংস্কার পরিষদ হিসেবে ২৭০ দিনের (৯ মাস) মধ্যে জুলাই সনদের সংবিধানসংক্রান্ত বিষয়গুলো সংবিধানে যুক্ত করবে বলে মতৈক্য হয়েছে। তবে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে তা সম্পন্ন করার বিষয়টি কীভাবে নিশ্চিত হবে, গতকাল শনিবার পর্যন্ত তার কিনারা করতে পারেনি...
৭ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ (আরপিও) সংশোধন, ২০২৫-এর খসড়া নীতিগত ও চূড়ান্ত অনুমোদন করেছে উপদেষ্টা পরিষদ। গত বৃহস্পতিবার সংশোধিত আরপিও প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে পরিষদে অনুমোদন দেওয়া হয়।
১১ ঘণ্টা আগে
বিচারকদের উদ্দেশে তিনি বলেন, গুমের বিচার বাস্তবায়নে বিচারকদের সাহসী ও ন্যায্য ভূমিকা রাখা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বিচার বিভাগের নিরপেক্ষতা ও দৃঢ় অবস্থানই একদিন বাংলাদেশ থেকে গুমের সংস্কৃতি নির্মূল করবে।
১৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আগামী জাতীয় সংসদ নিয়মিত সংসদের পাশাপাশি সংবিধান সংস্কার পরিষদ হিসেবে ২৭০ দিনের (৯ মাস) মধ্যে জুলাই সনদের সংবিধানসংক্রান্ত বিষয়গুলো সংবিধানে যুক্ত করবে বলে মতৈক্য হয়েছে। তবে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে তা সম্পন্ন করার বিষয়টি কীভাবে নিশ্চিত হবে, গতকাল শনিবার পর্যন্ত তার কিনারা করতে পারেনি জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। বৃহস্পতিবারের পর ঐকমত্য কমিশন গতকালও বিশেষজ্ঞদের নিয়ে বৈঠক করলেও কোনো সমাধান মেলেনি। এমন প্রেক্ষাপটে আজ রোববার কমিশন আবার নিজেরা বৈঠক করবে এবং প্রয়োজনে বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে আবার বসবে।
ঐকমত্য কমিশনের জাতীয় সংসদ ভবনের কার্যালয়ে গতকাল বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে বৈঠকটি বেলা দেড়টার পর শুরু হয়ে সন্ধ্যা ৬টার পরে শেষ হয়। প্রায় চার ঘণ্টার বৈঠকেও সংবিধান নিয়ে সময়সীমার মধ্যে কাজ শেষ করার উপায় বের হয়নি।
সূত্র জানায়, এখন পর্যন্ত জুলাই সনদ বাস্তবায়নে কমিশনের সিদ্ধান্ত হলো, গণ-অভ্যুত্থানকে ভিত্তি ধরে প্রথমে ‘জুলাই সনদ বাস্তবায়ন (সংবিধান সংস্কার) আদেশ’ নামে একটি আদেশ জারি করা হবে। তার অধীনে জারি হবে গণভোট-বিষয়ক একটি অধ্যাদেশ। এর ভিত্তিতেই হবে গণভোট। একটি নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত (২৭০ দিন বা প্রথম ৯ মাস) আগামী সংসদ কাজ করবে সংবিধান সংস্কার পরিষদ হিসেবে। এ সময়ের মধ্যেই সংবিধান-সংক্রান্ত সংস্কার প্রস্তাবগুলো সংসদে অনুমোদন করা হবে। প্রসঙ্গত, একই সময় এ পরিষদ নিয়মিত সংসদ হিসেবেও কাজ করবে। সাধারণ সংখ্যাগরিষ্ঠতায়ই সংবিধান সংস্কার হবে।
গতকালের আলোচনা বিষয়ে একজন বিশেষজ্ঞ বলেন, ‘সংসদ সদস্যরা ২৭০ দিনের মধ্যে বাস্তবায়ন না করলে সনদে থাকা বিষয়গুলো কী হবে—সেখানেই আটকে যাচ্ছে আলোচনা। কারণ আমরা তেমন সমাধান দিতে পারছি না। দেশে অতীতে এ-সংক্রান্ত কোনো উদাহরণ নেই। দেশের বাইরেও এ ধরনের উদাহরণ পাইনি।’
কোনো দল আগামী নির্বাচনে সরকার গঠনে প্রয়োজনীয় দুই-তৃতীয়াংশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা না পেলে সংবিধান সংস্কার কীভাবে হবে, এ প্রশ্নও আছে। বিষয়টি তখন মূলত নির্ভর করবে বেশি আসন পাওয়া কয়েকটি দলের সদিচ্ছার ওপর। কিন্তু কমিশন চাইছে এ অনিশ্চয়তার অবকাশ না রেখে এমন কোনো বিধান করা, যা সনদ বাস্তবায়নের নিশ্চয়তা দেবে।
গতকালের বৈঠকে বিশেষজ্ঞরা একাধিক মত দিয়ে বলেছেন, সেগুলো আইনগত ও রাজনৈতিকভাবে পুরোপুরি গ্রহণযোগ্য বলে মনে করেন না তাঁ। একটি মত হলো,নির্ধারিত সময়ে সংস্কার বাস্তবায়ন করা না হলে সংসদ বিলুপ্ত হয়ে যাবে। এটি আইনগতভাবে ঠিক হলেও রাজনৈতিকভাবে গ্রহণযোগ্য হবে না বলে বিশেষজ্ঞদের ধারণা। সংসদ এভাবে বিলুপ্ত হলে নতুন সংকট তৈরি হতে পারে বলে মনে করেন তাঁরা।
আরও যে কয়েকটি মত গতকাল এসেছে তার মধ্যে রয়েছে, প্রথমত, পরিষদে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে সনদের বিষয়গুলো বাস্তবায়ন না হলে তা স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হয়ে যাওয়া এবং দ্বিতীয়ত, আগে সংবিধান সংস্কার পরিষদ বৈঠকে বসে সনদের সংযুক্তি বাস্তবায়ন করবে এবং তারপর সংসদ বসবে। কিন্তু এগুলোও কার্যকর বা বাস্তবসম্মত মনে করেননি বিশেষজ্ঞদের সবাই।
একজন বিশেষজ্ঞ বলেন, সময়সীমার মধ্যে না সম্পন্ন করলে আপনা থেকেই সংবিধানে বিষয়গুলো যুক্ত হওয়ার ধারণা বাস্তবসম্মত না। কারণ বিলগুলোর খসড়া তৈরি করা নেই। এটা করা বিশেষজ্ঞদের কাজ না। সংসদে আলোচনা করে নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিরাই এ সিদ্ধান্ত নেবেন। তিনি আরও বলেন, সনদের একটি বিধান হচ্ছে, মৌলিক অধিকার সম্প্রসারণ করা হবে। কিন্তু কোন মৌলিক অধিকারটি সম্প্রসারণ করা হবে, তা বলা নেই। সংসদ সদস্যদের আলোচনা করে এ সিদ্ধান্ত নিতে হবে। ওই বিশেষজ্ঞ বলেন, ‘এসব কারণে আমরা সিদ্ধান্ত দিতে পারিনি। কমিশন জানিয়েছে, বিষয়টি নিয়ে তাঁরা বৈঠক করবেন, প্রয়োজনে আমাদের সহযোগিতা নেবেন।’
গতকালের বৈঠকে আগে সংবিধান সংস্কার পরিষদ বসে বিষয়গুলো বাস্তবায়ন করার যে প্রস্তাব আসে তার পক্ষে বলা হয়, এতে নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিরা দ্রুত সনদ বাস্তবায়নে কাজ করবেন। কারণ তাঁরা বিলম্ব না করে সংসদ সদস্য হিসেবে শপথ নিতে চাইবেন। একজন বিশেষজ্ঞ বলেন, প্রস্তাবটি নিয়ে আলোচনা হলেও বেশির ভাগের মত, এটিও বাস্তবসম্মত নয়। কারণ জনপ্রতিনিধিদের শপথের মাধ্যমে সংসদ গঠিত না হওয়া পর্যন্ত অন্তর্বর্তী সরকারকে দায়িত্বে থেকে যেতে হবে। এটা প্রধান উপদেষ্টাই মানবেন না।
এ অবস্থায় সমাধান কী হতে পারে, এমন প্রশ্নের জবাবে ওই বিশেষজ্ঞ বলেন, ‘আমরা আদৌ কোনো বাধ্যবাধকতা তৈরি করে দিতে পারব কি না, তা নিয়ে সন্দেহ আছে। কারণ এমন আইনি ও রাজনৈতিক গ্রহণযোগ্য সমাধান পাইনি। তাই বিষয়টি আমাদের সুপারিশে না-ও থাকতে পারে।’
সনদ-বিষয়ক আদেশের খুঁটিনাটি নিয়েও আলোচনা হয়েছে। গণভোটের দিনক্ষণ সরকারের ওপর ছেড়ে দেওয়ার বিষয়ে মত দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।
কমিশন সূত্র জানায়, আজ সকালে নিজেরা বৈঠক করার পর প্রয়োজন হলে বিশেষজ্ঞদের সঙ্গেও আবার বৈঠক করা হবে। ৩১ অক্টোবরের মেয়াদের মধ্যেই সনদ বাস্তবায়নের উপায় নিয়ে সুপারিশ চূড়ান্ত করতে চায় কমিশন।
এনসিপির সঙ্গে বৈঠক
গতকাল বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে বসার আগে কমিশনের সদস্যরা জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সঙ্গে বৈঠক করেন। ১৭ অক্টোবর জুলাই সনদের স্বাক্ষর অনুষ্ঠান হলেও দলটি সই করেনি। এনসিপি বলেছিল, বাস্তবায়নের আদেশের চূড়ান্ত খসড়া না দেখে তারা স্বাক্ষর করবে না।
কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেছেন, গতকালের বৈঠকে এনসিপির প্রতিনিধিরা ‘স্পষ্টভাবে’ জানিয়েছেন যে তাঁরা স্বাক্ষর করতে চান। তাঁরা কিছু প্রস্তাব দিয়েছেন, যা কমিশন আইনি বিশেষজ্ঞদের কাছে পাঠিয়েছে। এনসিপির প্রস্তাবে ইতিবাচক ও নেতিবাচক দুই দিকই আছে। সেই বিষয়গুলো বিবেচনা করে কমিশন এগোচ্ছে। মূল লক্ষ্য হচ্ছে, যেন সবাই স্বাক্ষরের দিকে আসে।
বিশেষজ্ঞ হিসেবে বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি এম এ মতিন, সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী ড. শরিফ ভূইয়া, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন অনুষদের ডিন মোহাম্মদ ইকরামুল হক, ব্যারিস্টার ইমরান সিদ্দিক ও ব্যারিস্টার তানিম হোসেইন শাওন।
আলোচনায় কমিশনের পক্ষে অংশ নেন সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ, সদস্য ড. বদিউল আলম মজুমদার, বিচারপতি মো. এমদাদুল হক, ড. ইফতেখারুজ্জামান ও ড. মোহাম্মদ আইয়ুব মিয়া। প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দারও এ সময় উপস্থিত ছিলেন।

আগামী জাতীয় সংসদ নিয়মিত সংসদের পাশাপাশি সংবিধান সংস্কার পরিষদ হিসেবে ২৭০ দিনের (৯ মাস) মধ্যে জুলাই সনদের সংবিধানসংক্রান্ত বিষয়গুলো সংবিধানে যুক্ত করবে বলে মতৈক্য হয়েছে। তবে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে তা সম্পন্ন করার বিষয়টি কীভাবে নিশ্চিত হবে, গতকাল শনিবার পর্যন্ত তার কিনারা করতে পারেনি জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। বৃহস্পতিবারের পর ঐকমত্য কমিশন গতকালও বিশেষজ্ঞদের নিয়ে বৈঠক করলেও কোনো সমাধান মেলেনি। এমন প্রেক্ষাপটে আজ রোববার কমিশন আবার নিজেরা বৈঠক করবে এবং প্রয়োজনে বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে আবার বসবে।
ঐকমত্য কমিশনের জাতীয় সংসদ ভবনের কার্যালয়ে গতকাল বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে বৈঠকটি বেলা দেড়টার পর শুরু হয়ে সন্ধ্যা ৬টার পরে শেষ হয়। প্রায় চার ঘণ্টার বৈঠকেও সংবিধান নিয়ে সময়সীমার মধ্যে কাজ শেষ করার উপায় বের হয়নি।
সূত্র জানায়, এখন পর্যন্ত জুলাই সনদ বাস্তবায়নে কমিশনের সিদ্ধান্ত হলো, গণ-অভ্যুত্থানকে ভিত্তি ধরে প্রথমে ‘জুলাই সনদ বাস্তবায়ন (সংবিধান সংস্কার) আদেশ’ নামে একটি আদেশ জারি করা হবে। তার অধীনে জারি হবে গণভোট-বিষয়ক একটি অধ্যাদেশ। এর ভিত্তিতেই হবে গণভোট। একটি নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত (২৭০ দিন বা প্রথম ৯ মাস) আগামী সংসদ কাজ করবে সংবিধান সংস্কার পরিষদ হিসেবে। এ সময়ের মধ্যেই সংবিধান-সংক্রান্ত সংস্কার প্রস্তাবগুলো সংসদে অনুমোদন করা হবে। প্রসঙ্গত, একই সময় এ পরিষদ নিয়মিত সংসদ হিসেবেও কাজ করবে। সাধারণ সংখ্যাগরিষ্ঠতায়ই সংবিধান সংস্কার হবে।
গতকালের আলোচনা বিষয়ে একজন বিশেষজ্ঞ বলেন, ‘সংসদ সদস্যরা ২৭০ দিনের মধ্যে বাস্তবায়ন না করলে সনদে থাকা বিষয়গুলো কী হবে—সেখানেই আটকে যাচ্ছে আলোচনা। কারণ আমরা তেমন সমাধান দিতে পারছি না। দেশে অতীতে এ-সংক্রান্ত কোনো উদাহরণ নেই। দেশের বাইরেও এ ধরনের উদাহরণ পাইনি।’
কোনো দল আগামী নির্বাচনে সরকার গঠনে প্রয়োজনীয় দুই-তৃতীয়াংশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা না পেলে সংবিধান সংস্কার কীভাবে হবে, এ প্রশ্নও আছে। বিষয়টি তখন মূলত নির্ভর করবে বেশি আসন পাওয়া কয়েকটি দলের সদিচ্ছার ওপর। কিন্তু কমিশন চাইছে এ অনিশ্চয়তার অবকাশ না রেখে এমন কোনো বিধান করা, যা সনদ বাস্তবায়নের নিশ্চয়তা দেবে।
গতকালের বৈঠকে বিশেষজ্ঞরা একাধিক মত দিয়ে বলেছেন, সেগুলো আইনগত ও রাজনৈতিকভাবে পুরোপুরি গ্রহণযোগ্য বলে মনে করেন না তাঁ। একটি মত হলো,নির্ধারিত সময়ে সংস্কার বাস্তবায়ন করা না হলে সংসদ বিলুপ্ত হয়ে যাবে। এটি আইনগতভাবে ঠিক হলেও রাজনৈতিকভাবে গ্রহণযোগ্য হবে না বলে বিশেষজ্ঞদের ধারণা। সংসদ এভাবে বিলুপ্ত হলে নতুন সংকট তৈরি হতে পারে বলে মনে করেন তাঁরা।
আরও যে কয়েকটি মত গতকাল এসেছে তার মধ্যে রয়েছে, প্রথমত, পরিষদে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে সনদের বিষয়গুলো বাস্তবায়ন না হলে তা স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হয়ে যাওয়া এবং দ্বিতীয়ত, আগে সংবিধান সংস্কার পরিষদ বৈঠকে বসে সনদের সংযুক্তি বাস্তবায়ন করবে এবং তারপর সংসদ বসবে। কিন্তু এগুলোও কার্যকর বা বাস্তবসম্মত মনে করেননি বিশেষজ্ঞদের সবাই।
একজন বিশেষজ্ঞ বলেন, সময়সীমার মধ্যে না সম্পন্ন করলে আপনা থেকেই সংবিধানে বিষয়গুলো যুক্ত হওয়ার ধারণা বাস্তবসম্মত না। কারণ বিলগুলোর খসড়া তৈরি করা নেই। এটা করা বিশেষজ্ঞদের কাজ না। সংসদে আলোচনা করে নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিরাই এ সিদ্ধান্ত নেবেন। তিনি আরও বলেন, সনদের একটি বিধান হচ্ছে, মৌলিক অধিকার সম্প্রসারণ করা হবে। কিন্তু কোন মৌলিক অধিকারটি সম্প্রসারণ করা হবে, তা বলা নেই। সংসদ সদস্যদের আলোচনা করে এ সিদ্ধান্ত নিতে হবে। ওই বিশেষজ্ঞ বলেন, ‘এসব কারণে আমরা সিদ্ধান্ত দিতে পারিনি। কমিশন জানিয়েছে, বিষয়টি নিয়ে তাঁরা বৈঠক করবেন, প্রয়োজনে আমাদের সহযোগিতা নেবেন।’
গতকালের বৈঠকে আগে সংবিধান সংস্কার পরিষদ বসে বিষয়গুলো বাস্তবায়ন করার যে প্রস্তাব আসে তার পক্ষে বলা হয়, এতে নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিরা দ্রুত সনদ বাস্তবায়নে কাজ করবেন। কারণ তাঁরা বিলম্ব না করে সংসদ সদস্য হিসেবে শপথ নিতে চাইবেন। একজন বিশেষজ্ঞ বলেন, প্রস্তাবটি নিয়ে আলোচনা হলেও বেশির ভাগের মত, এটিও বাস্তবসম্মত নয়। কারণ জনপ্রতিনিধিদের শপথের মাধ্যমে সংসদ গঠিত না হওয়া পর্যন্ত অন্তর্বর্তী সরকারকে দায়িত্বে থেকে যেতে হবে। এটা প্রধান উপদেষ্টাই মানবেন না।
এ অবস্থায় সমাধান কী হতে পারে, এমন প্রশ্নের জবাবে ওই বিশেষজ্ঞ বলেন, ‘আমরা আদৌ কোনো বাধ্যবাধকতা তৈরি করে দিতে পারব কি না, তা নিয়ে সন্দেহ আছে। কারণ এমন আইনি ও রাজনৈতিক গ্রহণযোগ্য সমাধান পাইনি। তাই বিষয়টি আমাদের সুপারিশে না-ও থাকতে পারে।’
সনদ-বিষয়ক আদেশের খুঁটিনাটি নিয়েও আলোচনা হয়েছে। গণভোটের দিনক্ষণ সরকারের ওপর ছেড়ে দেওয়ার বিষয়ে মত দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।
কমিশন সূত্র জানায়, আজ সকালে নিজেরা বৈঠক করার পর প্রয়োজন হলে বিশেষজ্ঞদের সঙ্গেও আবার বৈঠক করা হবে। ৩১ অক্টোবরের মেয়াদের মধ্যেই সনদ বাস্তবায়নের উপায় নিয়ে সুপারিশ চূড়ান্ত করতে চায় কমিশন।
এনসিপির সঙ্গে বৈঠক
গতকাল বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে বসার আগে কমিশনের সদস্যরা জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সঙ্গে বৈঠক করেন। ১৭ অক্টোবর জুলাই সনদের স্বাক্ষর অনুষ্ঠান হলেও দলটি সই করেনি। এনসিপি বলেছিল, বাস্তবায়নের আদেশের চূড়ান্ত খসড়া না দেখে তারা স্বাক্ষর করবে না।
কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেছেন, গতকালের বৈঠকে এনসিপির প্রতিনিধিরা ‘স্পষ্টভাবে’ জানিয়েছেন যে তাঁরা স্বাক্ষর করতে চান। তাঁরা কিছু প্রস্তাব দিয়েছেন, যা কমিশন আইনি বিশেষজ্ঞদের কাছে পাঠিয়েছে। এনসিপির প্রস্তাবে ইতিবাচক ও নেতিবাচক দুই দিকই আছে। সেই বিষয়গুলো বিবেচনা করে কমিশন এগোচ্ছে। মূল লক্ষ্য হচ্ছে, যেন সবাই স্বাক্ষরের দিকে আসে।
বিশেষজ্ঞ হিসেবে বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি এম এ মতিন, সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী ড. শরিফ ভূইয়া, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন অনুষদের ডিন মোহাম্মদ ইকরামুল হক, ব্যারিস্টার ইমরান সিদ্দিক ও ব্যারিস্টার তানিম হোসেইন শাওন।
আলোচনায় কমিশনের পক্ষে অংশ নেন সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ, সদস্য ড. বদিউল আলম মজুমদার, বিচারপতি মো. এমদাদুল হক, ড. ইফতেখারুজ্জামান ও ড. মোহাম্মদ আইয়ুব মিয়া। প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দারও এ সময় উপস্থিত ছিলেন।

দেশের সার্বিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক ও স্থিতিশীল রাখতে পবিত্র ঈদ-উল-আজহা উপলক্ষে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী দেশব্যাপী কঠোর নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে। জনসাধারণের জানমাল রক্ষা এবং ঈদের ছুটি চলাকালীন যেকোনো অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা প্রতিরোধে সেনাবাহিনীর অভিযান অব্যাহত রয়েছে। একই সঙ্গে সেনাবাহিনীর সঙ
০৭ জুন ২০২৫
সন্ন জাতীয় নির্বাচন উপলক্ষে সার্বিক প্রস্তুতি, সারাদেশে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি ও অভিযান পরিচালনা এবং সহিংসতা সৃষ্টিকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণসহ বিভিন্ন বিষয়ে নিয়ে বৈঠকে বসছে আইন-শৃঙ্খলা সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি।
৩৭ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ (আরপিও) সংশোধন, ২০২৫-এর খসড়া নীতিগত ও চূড়ান্ত অনুমোদন করেছে উপদেষ্টা পরিষদ। গত বৃহস্পতিবার সংশোধিত আরপিও প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে পরিষদে অনুমোদন দেওয়া হয়।
১১ ঘণ্টা আগে
বিচারকদের উদ্দেশে তিনি বলেন, গুমের বিচার বাস্তবায়নে বিচারকদের সাহসী ও ন্যায্য ভূমিকা রাখা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বিচার বিভাগের নিরপেক্ষতা ও দৃঢ় অবস্থানই একদিন বাংলাদেশ থেকে গুমের সংস্কৃতি নির্মূল করবে।
১৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ (আরপিও) সংশোধন, ২০২৫-এর খসড়া নীতিগত ও চূড়ান্ত অনুমোদন করেছে উপদেষ্টা পরিষদ। গত বৃহস্পতিবার সংশোধিত আরপিও প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে পরিষদে অনুমোদন দেওয়া হয়। এতে বেশ কিছু বিষয়ে পরিবর্তন আনা হয়েছে, যুক্ত করা হয়েছে নতুন বিধান, আবার কিছু কিছু বিধান আরপিও থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে।
সেগুলোর মধ্যে রয়েছে—ইভিএম ব্যবহার বাতিল, ‘না ভোট’ পুনর্বহাল, প্রার্থীদের দেশি-বিদেশি আয় ও সম্পত্তির বিবরণ প্রকাশের বাধ্যবাধকতা এবং পলাতক আসামিদের নির্বাচনে অংশগ্রহণ নিষিদ্ধ করা।
সংশোধিত আরপিওর গুরুত্বপূর্ণ কিছু অংশ তুলে ধরা হলো:
আদালত কর্তৃক ফেরারি বা পলাতক আসামি নির্বাচনে অংশ নিতে না পারার বিধান যুক্ত করা হয়েছে।
কোনো আসনে একক প্রার্থী থাকলে তাঁকে না ভোটের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে হবে। নির্বাচনে না ভোট বেশি হলে সেখানে পুনরায় তফসিল ঘোষণা করে নির্বাচন হবে। তবে দ্বিতীয়বারও একক প্রার্থী হলে সেই প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বৈধ হলে তাঁকে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিজয়ী ঘোষণা করা হবে।
ভোট গণনার সময় সাংবাদিকদের উপস্থিত থাকার বিধানটিও যুক্ত করা হয়েছে। তবে ভোট গণনার শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত সেখানে থাকতে হবে।
আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সংজ্ঞায় সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী, বিমানবাহিনী তথা প্রতিরক্ষা কর্ম বিভাগ অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। জেলাভিত্তিক নির্বাচন অফিসগুলোতে দায়িত্ব পালন করবেন জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা। প্রার্থীদের দেশি ও বিদেশি উৎস থেকে আয় ও সম্পত্তির বিবরণ হলফনামায় দিতে হবে, যা নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইটে উন্মুক্তভাবে প্রকাশ করা হবে।
আগে দলগুলো জোটবদ্ধ হয়ে জোটের যেকোনো দলের প্রতীক ব্যবহার করতে পারত। সেটি সংশোধন করা হয়েছে। জোটভুক্ত হলেও প্রার্থীকে নিজ নিজ দলের প্রতীকে ভোট করার বিধান যুক্ত করা হয়েছে। ভোটের সময় অনেকে জোটভুক্ত হলে জনপ্রিয় বা বড় দলের মার্কায় ভোট করতেন। এখন আর সে সুযোগ থাকছে না।
প্রবাসী বাংলাদেশি, নির্বাচনী কাজে নিয়োজিত ব্যক্তিদের জন্য পোস্টাল ব্যালটে ভোটের বিধানটি আরপিওতে যুক্ত করা হয়েছে। এবার আইটি সাপোর্টেড পোস্টাল ভোটিং চালু করা হচ্ছে। সে ক্ষেত্রে প্রবাসী বাংলাদেশি ভোটারদের পাশাপাশি আইনি হেফাজতে থাকা, সরকারি কর্মকর্তা, ভোট গ্রহণ কর্মকর্তারা ভোট দিতে পারবেন।
প্রার্থীর জামানত বাড়ানো হয়েছে। আগে ২০ হাজার টাকা ছিল, তা বাড়িয়ে ৫০ হাজার করা হয়েছে। কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান কোনো রাজনৈতিক দলকে ৫০ হাজার টাকার বেশি অনুদান দিতে চাইলে ব্যাংকিং চ্যানেলের মাধ্যমে দেওয়ার বিধান করা হয়েছে। যিনি অনুদান দেবেন, তাঁর ট্যাক্স রিটার্নও দিতে হবে।
কাজী হাবিবুল আউয়াল কমিশন পুরো আসনের ভোট বন্ধ করার ক্ষমতা কমিয়েছিল। সংশোধিত আরপিওতে শুধু ভোটকেন্দ্র নয়, অনিয়ম হলে ইসি পুরো আসনের ভোট বন্ধ করতে পারবে, সেই ক্ষমতা ফিরিয়ে দেওয়া হয়েছে।
প্রার্থীর হলফনামায় আগে শুধু দেশের সম্পদের হিসাব দেওয়া হতো। সংশোধিত আরপিওতে শুধু দেশের নয়, বিদেশের আয়ের উৎস, সম্পত্তির বিবরণ দিতে হবে।
এ ছাড়া ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম)-সংক্রান্ত বিধানটি সংশোধিত আরপিও থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ (আরপিও) সংশোধন, ২০২৫-এর খসড়া নীতিগত ও চূড়ান্ত অনুমোদন করেছে উপদেষ্টা পরিষদ। গত বৃহস্পতিবার সংশোধিত আরপিও প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে পরিষদে অনুমোদন দেওয়া হয়। এতে বেশ কিছু বিষয়ে পরিবর্তন আনা হয়েছে, যুক্ত করা হয়েছে নতুন বিধান, আবার কিছু কিছু বিধান আরপিও থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে।
সেগুলোর মধ্যে রয়েছে—ইভিএম ব্যবহার বাতিল, ‘না ভোট’ পুনর্বহাল, প্রার্থীদের দেশি-বিদেশি আয় ও সম্পত্তির বিবরণ প্রকাশের বাধ্যবাধকতা এবং পলাতক আসামিদের নির্বাচনে অংশগ্রহণ নিষিদ্ধ করা।
সংশোধিত আরপিওর গুরুত্বপূর্ণ কিছু অংশ তুলে ধরা হলো:
আদালত কর্তৃক ফেরারি বা পলাতক আসামি নির্বাচনে অংশ নিতে না পারার বিধান যুক্ত করা হয়েছে।
কোনো আসনে একক প্রার্থী থাকলে তাঁকে না ভোটের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে হবে। নির্বাচনে না ভোট বেশি হলে সেখানে পুনরায় তফসিল ঘোষণা করে নির্বাচন হবে। তবে দ্বিতীয়বারও একক প্রার্থী হলে সেই প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বৈধ হলে তাঁকে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিজয়ী ঘোষণা করা হবে।
ভোট গণনার সময় সাংবাদিকদের উপস্থিত থাকার বিধানটিও যুক্ত করা হয়েছে। তবে ভোট গণনার শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত সেখানে থাকতে হবে।
আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সংজ্ঞায় সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী, বিমানবাহিনী তথা প্রতিরক্ষা কর্ম বিভাগ অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। জেলাভিত্তিক নির্বাচন অফিসগুলোতে দায়িত্ব পালন করবেন জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা। প্রার্থীদের দেশি ও বিদেশি উৎস থেকে আয় ও সম্পত্তির বিবরণ হলফনামায় দিতে হবে, যা নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইটে উন্মুক্তভাবে প্রকাশ করা হবে।
আগে দলগুলো জোটবদ্ধ হয়ে জোটের যেকোনো দলের প্রতীক ব্যবহার করতে পারত। সেটি সংশোধন করা হয়েছে। জোটভুক্ত হলেও প্রার্থীকে নিজ নিজ দলের প্রতীকে ভোট করার বিধান যুক্ত করা হয়েছে। ভোটের সময় অনেকে জোটভুক্ত হলে জনপ্রিয় বা বড় দলের মার্কায় ভোট করতেন। এখন আর সে সুযোগ থাকছে না।
প্রবাসী বাংলাদেশি, নির্বাচনী কাজে নিয়োজিত ব্যক্তিদের জন্য পোস্টাল ব্যালটে ভোটের বিধানটি আরপিওতে যুক্ত করা হয়েছে। এবার আইটি সাপোর্টেড পোস্টাল ভোটিং চালু করা হচ্ছে। সে ক্ষেত্রে প্রবাসী বাংলাদেশি ভোটারদের পাশাপাশি আইনি হেফাজতে থাকা, সরকারি কর্মকর্তা, ভোট গ্রহণ কর্মকর্তারা ভোট দিতে পারবেন।
প্রার্থীর জামানত বাড়ানো হয়েছে। আগে ২০ হাজার টাকা ছিল, তা বাড়িয়ে ৫০ হাজার করা হয়েছে। কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান কোনো রাজনৈতিক দলকে ৫০ হাজার টাকার বেশি অনুদান দিতে চাইলে ব্যাংকিং চ্যানেলের মাধ্যমে দেওয়ার বিধান করা হয়েছে। যিনি অনুদান দেবেন, তাঁর ট্যাক্স রিটার্নও দিতে হবে।
কাজী হাবিবুল আউয়াল কমিশন পুরো আসনের ভোট বন্ধ করার ক্ষমতা কমিয়েছিল। সংশোধিত আরপিওতে শুধু ভোটকেন্দ্র নয়, অনিয়ম হলে ইসি পুরো আসনের ভোট বন্ধ করতে পারবে, সেই ক্ষমতা ফিরিয়ে দেওয়া হয়েছে।
প্রার্থীর হলফনামায় আগে শুধু দেশের সম্পদের হিসাব দেওয়া হতো। সংশোধিত আরপিওতে শুধু দেশের নয়, বিদেশের আয়ের উৎস, সম্পত্তির বিবরণ দিতে হবে।
এ ছাড়া ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম)-সংক্রান্ত বিধানটি সংশোধিত আরপিও থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে।

দেশের সার্বিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক ও স্থিতিশীল রাখতে পবিত্র ঈদ-উল-আজহা উপলক্ষে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী দেশব্যাপী কঠোর নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে। জনসাধারণের জানমাল রক্ষা এবং ঈদের ছুটি চলাকালীন যেকোনো অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা প্রতিরোধে সেনাবাহিনীর অভিযান অব্যাহত রয়েছে। একই সঙ্গে সেনাবাহিনীর সঙ
০৭ জুন ২০২৫
সন্ন জাতীয় নির্বাচন উপলক্ষে সার্বিক প্রস্তুতি, সারাদেশে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি ও অভিযান পরিচালনা এবং সহিংসতা সৃষ্টিকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণসহ বিভিন্ন বিষয়ে নিয়ে বৈঠকে বসছে আইন-শৃঙ্খলা সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি।
৩৭ মিনিট আগে
আগামী জাতীয় সংসদ নিয়মিত সংসদের পাশাপাশি সংবিধান সংস্কার পরিষদ হিসেবে ২৭০ দিনের (৯ মাস) মধ্যে জুলাই সনদের সংবিধানসংক্রান্ত বিষয়গুলো সংবিধানে যুক্ত করবে বলে মতৈক্য হয়েছে। তবে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে তা সম্পন্ন করার বিষয়টি কীভাবে নিশ্চিত হবে, গতকাল শনিবার পর্যন্ত তার কিনারা করতে পারেনি...
৭ ঘণ্টা আগে
বিচারকদের উদ্দেশে তিনি বলেন, গুমের বিচার বাস্তবায়নে বিচারকদের সাহসী ও ন্যায্য ভূমিকা রাখা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বিচার বিভাগের নিরপেক্ষতা ও দৃঢ় অবস্থানই একদিন বাংলাদেশ থেকে গুমের সংস্কৃতি নির্মূল করবে।
১৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল বলেছেন, গুম হত্যার চেয়েও নিকৃষ্টতম অপরাধ। গুম প্রতিরোধে শুধু আইনগত সংস্কার নয়, প্রয়োজন প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কারও।
আজ শনিবার রাজধানীর গুলশানে হোটেল আমারিতে অনুষ্ঠিত ‘Ensuring Justice: The Role of the Judiciary in Addressing Enforced Disappearances’ শীর্ষক দিনব্যাপী কর্মশালার উদ্বোধনী পর্বে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। গুম-সংক্রান্ত কমিশন অব ইনকোয়ারির উদ্যোগে এবং ঢাকায় জাতিসংঘের মানবাধিকার-বিষয়ক হাইকমিশনারের কার্যালয়ের সহযোগিতায় এই কর্মশালার আয়োজন করা হয়।
কর্মশালায় আসিফ নজরুল বলেন, ‘অনেক প্রাণ ও ত্যাগের বিনিময়ে আমরা আজ একটি পরিবর্তিত পরিবেশে অবস্থান করছি। এই পরিবর্তন স্থায়ী করতে হলে গুমের বিচার নিশ্চিত করা অপরিহার্য।’
বিচারকদের উদ্দেশে তিনি বলেন, গুমের বিচার বাস্তবায়নে বিচারকদের সাহসী ও ন্যায্য ভূমিকা রাখা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বিচার বিভাগের নিরপেক্ষতা ও দৃঢ় অবস্থানই একদিন বাংলাদেশ থেকে গুমের সংস্কৃতি নির্মূল করবে।
কর্মশালায় মূল প্রবন্ধ উপস্থাপনকালে কমিশনের সভাপতি বিচারপতি মইনুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, রায় লেখা একটি সৃজনশীল শিল্প। তাই বিচারকেরা হলেন সৃজনশীল শিল্পী। তাঁদের শিল্পকর্মই তাঁদের রায়।
তিনি বলেন, গুম প্রতিরোধে বিচার বিভাগ, আইনপ্রয়োগকারী সংস্থা ও মানবাধিকার কাঠামোর মধ্যে সমন্বিত সহযোগিতা অপরিহার্য। আন্তর্জাতিক মানবাধিকার আইন, সাক্ষ্য-প্রমাণ বিশ্লেষণ ও আধুনিক প্রযুক্তির যথাযথ প্রয়োগের মাধ্যমে বিচার বিভাগ ও তদন্ত সংস্থার সক্ষমতা বৃদ্ধি গুমের বিচার নিশ্চিতের মূল চাবিকাঠি।
কমিশনের সদস্য বিচারপতি মো. ফরিদ আহমেদ শিবলী বলেন, গুম-সংক্রান্ত মামলাগুলোর কার্যকর তদন্ত ও বিচার নিশ্চিত করতে প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কার এখন সময়ের দাবি। কমিশন এরই মধ্যে বিদ্যমান আইনি কাঠামো পর্যালোচনা করে গুম-সংক্রান্ত মামলার দ্রুত নিষ্পত্তি, সাক্ষী সুরক্ষা ও ভুক্তভোগী পরিবারের আইনি সহায়তা নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় আইন সংশোধনের প্রস্তাব প্রস্তুত করছে।
কর্মশালায় আরও বক্তব্য দেন আইন ও বিচার বিভাগের সচিব লিয়াকত আলী মোল্লা এবং ঢাকায় জাতিসংঘের আবাসিক সমন্বয়কারীর কার্যালয়ের জ্যেষ্ঠ মানবাধিকার-বিষয়ক উপদেষ্টা হুমা খান।

আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল বলেছেন, গুম হত্যার চেয়েও নিকৃষ্টতম অপরাধ। গুম প্রতিরোধে শুধু আইনগত সংস্কার নয়, প্রয়োজন প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কারও।
আজ শনিবার রাজধানীর গুলশানে হোটেল আমারিতে অনুষ্ঠিত ‘Ensuring Justice: The Role of the Judiciary in Addressing Enforced Disappearances’ শীর্ষক দিনব্যাপী কর্মশালার উদ্বোধনী পর্বে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। গুম-সংক্রান্ত কমিশন অব ইনকোয়ারির উদ্যোগে এবং ঢাকায় জাতিসংঘের মানবাধিকার-বিষয়ক হাইকমিশনারের কার্যালয়ের সহযোগিতায় এই কর্মশালার আয়োজন করা হয়।
কর্মশালায় আসিফ নজরুল বলেন, ‘অনেক প্রাণ ও ত্যাগের বিনিময়ে আমরা আজ একটি পরিবর্তিত পরিবেশে অবস্থান করছি। এই পরিবর্তন স্থায়ী করতে হলে গুমের বিচার নিশ্চিত করা অপরিহার্য।’
বিচারকদের উদ্দেশে তিনি বলেন, গুমের বিচার বাস্তবায়নে বিচারকদের সাহসী ও ন্যায্য ভূমিকা রাখা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বিচার বিভাগের নিরপেক্ষতা ও দৃঢ় অবস্থানই একদিন বাংলাদেশ থেকে গুমের সংস্কৃতি নির্মূল করবে।
কর্মশালায় মূল প্রবন্ধ উপস্থাপনকালে কমিশনের সভাপতি বিচারপতি মইনুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, রায় লেখা একটি সৃজনশীল শিল্প। তাই বিচারকেরা হলেন সৃজনশীল শিল্পী। তাঁদের শিল্পকর্মই তাঁদের রায়।
তিনি বলেন, গুম প্রতিরোধে বিচার বিভাগ, আইনপ্রয়োগকারী সংস্থা ও মানবাধিকার কাঠামোর মধ্যে সমন্বিত সহযোগিতা অপরিহার্য। আন্তর্জাতিক মানবাধিকার আইন, সাক্ষ্য-প্রমাণ বিশ্লেষণ ও আধুনিক প্রযুক্তির যথাযথ প্রয়োগের মাধ্যমে বিচার বিভাগ ও তদন্ত সংস্থার সক্ষমতা বৃদ্ধি গুমের বিচার নিশ্চিতের মূল চাবিকাঠি।
কমিশনের সদস্য বিচারপতি মো. ফরিদ আহমেদ শিবলী বলেন, গুম-সংক্রান্ত মামলাগুলোর কার্যকর তদন্ত ও বিচার নিশ্চিত করতে প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কার এখন সময়ের দাবি। কমিশন এরই মধ্যে বিদ্যমান আইনি কাঠামো পর্যালোচনা করে গুম-সংক্রান্ত মামলার দ্রুত নিষ্পত্তি, সাক্ষী সুরক্ষা ও ভুক্তভোগী পরিবারের আইনি সহায়তা নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় আইন সংশোধনের প্রস্তাব প্রস্তুত করছে।
কর্মশালায় আরও বক্তব্য দেন আইন ও বিচার বিভাগের সচিব লিয়াকত আলী মোল্লা এবং ঢাকায় জাতিসংঘের আবাসিক সমন্বয়কারীর কার্যালয়ের জ্যেষ্ঠ মানবাধিকার-বিষয়ক উপদেষ্টা হুমা খান।

দেশের সার্বিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক ও স্থিতিশীল রাখতে পবিত্র ঈদ-উল-আজহা উপলক্ষে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী দেশব্যাপী কঠোর নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে। জনসাধারণের জানমাল রক্ষা এবং ঈদের ছুটি চলাকালীন যেকোনো অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা প্রতিরোধে সেনাবাহিনীর অভিযান অব্যাহত রয়েছে। একই সঙ্গে সেনাবাহিনীর সঙ
০৭ জুন ২০২৫
সন্ন জাতীয় নির্বাচন উপলক্ষে সার্বিক প্রস্তুতি, সারাদেশে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি ও অভিযান পরিচালনা এবং সহিংসতা সৃষ্টিকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণসহ বিভিন্ন বিষয়ে নিয়ে বৈঠকে বসছে আইন-শৃঙ্খলা সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি।
৩৭ মিনিট আগে
আগামী জাতীয় সংসদ নিয়মিত সংসদের পাশাপাশি সংবিধান সংস্কার পরিষদ হিসেবে ২৭০ দিনের (৯ মাস) মধ্যে জুলাই সনদের সংবিধানসংক্রান্ত বিষয়গুলো সংবিধানে যুক্ত করবে বলে মতৈক্য হয়েছে। তবে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে তা সম্পন্ন করার বিষয়টি কীভাবে নিশ্চিত হবে, গতকাল শনিবার পর্যন্ত তার কিনারা করতে পারেনি...
৭ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ (আরপিও) সংশোধন, ২০২৫-এর খসড়া নীতিগত ও চূড়ান্ত অনুমোদন করেছে উপদেষ্টা পরিষদ। গত বৃহস্পতিবার সংশোধিত আরপিও প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে পরিষদে অনুমোদন দেওয়া হয়।
১১ ঘণ্টা আগে