অর্চি হক, ঢাকা
২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের বরাদ্দ প্রায় ১৪৫ কোটি টাকা কমানো হয়েছে। নতুন বাজেটে ৫ হাজার ৭৭ কোটি ৮৯ লাখ ২৯ হাজার টাকা বরাদ্দের প্রস্তাব করা হয়েছে। ২০২৪-২৫ অর্থবছরে এই মন্ত্রণালয়ের জন্য বরাদ্দ ছিল ৫ হাজার ২২২ কোটি ১৯ লাখ ৬২ হাজার টাকা।
গত সোমবার বিকেলে ৭ লাখ ৮৯ হাজার ৯৯৯ কোটি টাকার প্রস্তাবিত বাজেট উপস্থাপন করেন অন্তর্বর্তী সরকারের অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ। তাঁর বাজেট প্রস্তাবনায় মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের পরিচালন ব্যয় ধরা হয়েছে ৪ হাজার ৬৫৯ কোটি এবং উন্নয়ন ব্যয় ধরা হয়েছে ৪১৯ কোটি টাকা। ২০২৪-২৫ অর্থবছরের বাজেটে এই মন্ত্রণালয়ের পরিচালন ব্যয় ধরা হয়েছিল ৪ হাজার ৩৪৭ কোটি এবং উন্নয়ন বাজেট ছিল ৮৭৫ কোটি টাকা। অর্থাৎ এই বাজেটে মন্ত্রণালয়ের উন্নয়ন ব্যয় কমিয়ে পরিচালন ব্যয় বাড়ানো হয়েছে।
বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের সভাপতি ডা. ফওজিয়া মোসলেম বলেন, ‘যদি আমি এসডিজি বাস্তবায়নের কথা বলি, নারী উন্নয়নের কথা বলি, সেখানে যদি মহিলা মন্ত্রণালয়ের বাজেট কমিয়ে দিই, তাহলে কি আমাদের লক্ষ্যমাত্রা বাস্তবায়িত হবে? আমার মনে হয়, এটা যথাযথ হলো না। গৃহস্থালি পণ্য; যেমন ফ্রিজ, ওয়াশিং মেশিন—এগুলোর দাম বাড়লে নারীর জীবনযাত্রা কঠিন হয়ে পড়বে। মোবাইলের দাম এবার বাড়ানো হয়েছে দেখলাম। ফলে নারীর ইন্টারনেট অ্যাকসেস আরও কমে যাবে।’
প্রস্তাবিত বাজেটে নারী উদ্যোক্তাদের জন্য ১২৫ কোটি টাকা বরাদ্দের প্রস্তাব করা হয়েছে। স্যানিটারি ন্যাপকিনে ভ্যাট অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। নারীর অস্বীকৃত ও অবৈতনিক সেবামূলক কাজের স্বীকৃতি দিতে পদক্ষেপ নেওয়া হবে বলে বাজেট বক্তৃতায় জানিয়েছেন অর্থ উপদেষ্টা। তিনি বলেন, কর্মজীবী নারীর পাশাপাশি অনেক নারী হোমমেকার হিসেবে তাঁদের শ্রম এবং সময় উৎসর্গ করছেন। কিন্তু তাঁদের এই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকাকে প্রায়ই যথাযথভাবে মূল্যায়ন করা হয় না।...ভবিষ্যতে তাঁদের অবদান আর্থিক মানদণ্ডের ভিত্তিতে জিডিপিতে যোগ করার লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় পদ্ধতিগত পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
গৃহস্থালি পণ্যের মূল্য বাড়ানোয় নারীর জীবনযাত্রা কঠিন হয়ে পড়বে: মহিলা পরিষদ সভাপতি
জেন্ডার বাজেটেও এবার বরাদ্দ কমেছে। এবার ২ লাখ ৬০ হাজার ৭৬৭ কোটি টাকা জেন্ডার বাজেট হিসেবে বরাদ্দ প্রস্তাব করা হয়েছে। গত অর্থবছরে এর পরিমাণ ছিল ২ লাখ ৭১ হাজার ৮১৯ কোটি টাকা। জেন্ডার বাজেট শুধু নারীদের জন্য বরাদ্দ হয় না, এটি এমন একটি পদ্ধতি, যার মাধ্যমে প্রয়োজনীয় হিসাব করে জাতীয় বাজেটের জেন্ডার সংবেদনশীলতার বিষয়টি বিশ্লেষণ করা হয়। জেন্ডার বাজেটের লক্ষ্য হলো, সরকারি বিভিন্ন কর্মসূচি বা প্রকল্পে জেন্ডার সংবেদনশীলতা চিহ্নিত করে এমনভাবে বাজেট বরাদ্দ রাখা, যাতে নারী-পুরুষের মধ্যে বৈষম্য কমে আসে বা সমতা প্রতিষ্ঠিত হয়।
নারীর অবৈতনিক সেবামূলক কাজের স্বীকৃতির উদ্যোগকে স্বাগত জানাই: নির্বাহী পরিচালক, এমজেএফ
বাজেট বক্তৃতায় নারীর অস্বীকৃত ও অবৈতনিক সেবামূলক কাজের স্বীকৃতি প্রসঙ্গে অর্থ উপদেষ্টার বক্তব্যকে স্বাগত জানিয়েছে নারী অধিকারকর্মী ও সংগঠনগুলো। বেসরকারি সংস্থা মানুষের জন্য ফাউন্ডেশনের (এমজেএফ) নির্বাহী পরিচালক শাহীন আনাম তাঁর প্রতিক্রিয়ায় জানিয়েছেন, অন্তর্ভুক্তিমূলক অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ও জেন্ডার সমতা অর্জনের জন্য জাতীয় বাজেটে নারীর গৃহস্থালি ও সেবামূলক কাজের স্বীকৃতি দেওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। চিরাচরিত অর্থনৈতিক সূচকগুলোর কারণে নারীর অবৈতনিক গৃহস্থালি শ্রমের গুরুত্বপূর্ণ অবদান প্রায়ই অদৃশ্য থেকে যায়। এ কাজের মূল্য নির্ধারণ করে জাতীয় আয় বা জিডিপিতে অন্তর্ভুক্ত করার ঘোষণা একটি ঐতিহাসিক পদক্ষেপ। এই স্বীকৃতি নারীর মর্যাদা বাড়াবে, তাঁর প্রতি বিদ্যমান নেতিবাচক মনোভাব পরিবর্তনে সহায়তা করবে।
এবারের বাজেটকে নারীবান্ধব মনে করি না: প্রধান নির্বাহী, আমরাই পারি জোট
সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) এক জরিপ অনুযায়ী, নারীর অবৈতনিক সেবামূলক কাজের আর্থিক মূল্য তাঁদের বেতনভুক্ত শ্রম থেকে পাওয়া আয়ের চেয়ে ২ দশমিক ৫ থেকে ২ দশমিক ৯ গুণ বেশি।
নারীর অবৈতনিক সেবামূলক কাজকে স্বীকৃতি দেওয়ার বিষয়ে অর্থ উপদেষ্টার বক্তব্যকে ইতিবাচক মনে করেন মানবাধিকার সংগঠন আমরাই পারি জোটের প্রধান নির্বাহী জিনাত আরা হক। তবে সামগ্রিকভাবে ২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেট নারীবান্ধব নয় বলে মনে করেন এই মানবাধিকারকর্মী। তিনি বলেন, ‘নারীর সেবামূলক কাজকে আমরা যদি অর্থমূল্যে নির্ধারণ করি এবং সেটা বাজেটে রাখি, তাহলে নারী “ফ্রি অব কস্ট” কত কাজ করে, সেটা জাতীয়ভাবে স্বীকৃত হবে। তখন নারীর প্রতি সম্মান ও মর্যাদা বাড়বে এবং অন্যান্য আইনে এর প্রভাব পড়বে। কাজেই এবারের বাজেট ঘোষণায় এটা ভালো দিক ছিল। তবে সামগ্রিকভাবে এবারের বাজেটকে নারীবান্ধব মনে করছি না।’
এর কারণ হিসেবে জিনাত আরা হক জানান, নারীবান্ধব বাজেটের যেসব ইন্ডিকেটর রয়েছে, সেগুলো এবারের বাজেটে ‘ফুলফিল’ হয়নি। মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের বরাদ্দ ও জেন্ডার বাজেট কমানো হয়েছে। তিনি বলেন, ‘আমরা আশা করেছিলাম, বর্তমান সরকার এই মন্ত্রণালয়কে আলাদাভাবে গুরুত্ব দেবে। কিন্তু এর কোনো প্রতিফলন আমরা পাইনি।’
২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের বরাদ্দ প্রায় ১৪৫ কোটি টাকা কমানো হয়েছে। নতুন বাজেটে ৫ হাজার ৭৭ কোটি ৮৯ লাখ ২৯ হাজার টাকা বরাদ্দের প্রস্তাব করা হয়েছে। ২০২৪-২৫ অর্থবছরে এই মন্ত্রণালয়ের জন্য বরাদ্দ ছিল ৫ হাজার ২২২ কোটি ১৯ লাখ ৬২ হাজার টাকা।
গত সোমবার বিকেলে ৭ লাখ ৮৯ হাজার ৯৯৯ কোটি টাকার প্রস্তাবিত বাজেট উপস্থাপন করেন অন্তর্বর্তী সরকারের অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ। তাঁর বাজেট প্রস্তাবনায় মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের পরিচালন ব্যয় ধরা হয়েছে ৪ হাজার ৬৫৯ কোটি এবং উন্নয়ন ব্যয় ধরা হয়েছে ৪১৯ কোটি টাকা। ২০২৪-২৫ অর্থবছরের বাজেটে এই মন্ত্রণালয়ের পরিচালন ব্যয় ধরা হয়েছিল ৪ হাজার ৩৪৭ কোটি এবং উন্নয়ন বাজেট ছিল ৮৭৫ কোটি টাকা। অর্থাৎ এই বাজেটে মন্ত্রণালয়ের উন্নয়ন ব্যয় কমিয়ে পরিচালন ব্যয় বাড়ানো হয়েছে।
বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের সভাপতি ডা. ফওজিয়া মোসলেম বলেন, ‘যদি আমি এসডিজি বাস্তবায়নের কথা বলি, নারী উন্নয়নের কথা বলি, সেখানে যদি মহিলা মন্ত্রণালয়ের বাজেট কমিয়ে দিই, তাহলে কি আমাদের লক্ষ্যমাত্রা বাস্তবায়িত হবে? আমার মনে হয়, এটা যথাযথ হলো না। গৃহস্থালি পণ্য; যেমন ফ্রিজ, ওয়াশিং মেশিন—এগুলোর দাম বাড়লে নারীর জীবনযাত্রা কঠিন হয়ে পড়বে। মোবাইলের দাম এবার বাড়ানো হয়েছে দেখলাম। ফলে নারীর ইন্টারনেট অ্যাকসেস আরও কমে যাবে।’
প্রস্তাবিত বাজেটে নারী উদ্যোক্তাদের জন্য ১২৫ কোটি টাকা বরাদ্দের প্রস্তাব করা হয়েছে। স্যানিটারি ন্যাপকিনে ভ্যাট অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। নারীর অস্বীকৃত ও অবৈতনিক সেবামূলক কাজের স্বীকৃতি দিতে পদক্ষেপ নেওয়া হবে বলে বাজেট বক্তৃতায় জানিয়েছেন অর্থ উপদেষ্টা। তিনি বলেন, কর্মজীবী নারীর পাশাপাশি অনেক নারী হোমমেকার হিসেবে তাঁদের শ্রম এবং সময় উৎসর্গ করছেন। কিন্তু তাঁদের এই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকাকে প্রায়ই যথাযথভাবে মূল্যায়ন করা হয় না।...ভবিষ্যতে তাঁদের অবদান আর্থিক মানদণ্ডের ভিত্তিতে জিডিপিতে যোগ করার লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় পদ্ধতিগত পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
গৃহস্থালি পণ্যের মূল্য বাড়ানোয় নারীর জীবনযাত্রা কঠিন হয়ে পড়বে: মহিলা পরিষদ সভাপতি
জেন্ডার বাজেটেও এবার বরাদ্দ কমেছে। এবার ২ লাখ ৬০ হাজার ৭৬৭ কোটি টাকা জেন্ডার বাজেট হিসেবে বরাদ্দ প্রস্তাব করা হয়েছে। গত অর্থবছরে এর পরিমাণ ছিল ২ লাখ ৭১ হাজার ৮১৯ কোটি টাকা। জেন্ডার বাজেট শুধু নারীদের জন্য বরাদ্দ হয় না, এটি এমন একটি পদ্ধতি, যার মাধ্যমে প্রয়োজনীয় হিসাব করে জাতীয় বাজেটের জেন্ডার সংবেদনশীলতার বিষয়টি বিশ্লেষণ করা হয়। জেন্ডার বাজেটের লক্ষ্য হলো, সরকারি বিভিন্ন কর্মসূচি বা প্রকল্পে জেন্ডার সংবেদনশীলতা চিহ্নিত করে এমনভাবে বাজেট বরাদ্দ রাখা, যাতে নারী-পুরুষের মধ্যে বৈষম্য কমে আসে বা সমতা প্রতিষ্ঠিত হয়।
নারীর অবৈতনিক সেবামূলক কাজের স্বীকৃতির উদ্যোগকে স্বাগত জানাই: নির্বাহী পরিচালক, এমজেএফ
বাজেট বক্তৃতায় নারীর অস্বীকৃত ও অবৈতনিক সেবামূলক কাজের স্বীকৃতি প্রসঙ্গে অর্থ উপদেষ্টার বক্তব্যকে স্বাগত জানিয়েছে নারী অধিকারকর্মী ও সংগঠনগুলো। বেসরকারি সংস্থা মানুষের জন্য ফাউন্ডেশনের (এমজেএফ) নির্বাহী পরিচালক শাহীন আনাম তাঁর প্রতিক্রিয়ায় জানিয়েছেন, অন্তর্ভুক্তিমূলক অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ও জেন্ডার সমতা অর্জনের জন্য জাতীয় বাজেটে নারীর গৃহস্থালি ও সেবামূলক কাজের স্বীকৃতি দেওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। চিরাচরিত অর্থনৈতিক সূচকগুলোর কারণে নারীর অবৈতনিক গৃহস্থালি শ্রমের গুরুত্বপূর্ণ অবদান প্রায়ই অদৃশ্য থেকে যায়। এ কাজের মূল্য নির্ধারণ করে জাতীয় আয় বা জিডিপিতে অন্তর্ভুক্ত করার ঘোষণা একটি ঐতিহাসিক পদক্ষেপ। এই স্বীকৃতি নারীর মর্যাদা বাড়াবে, তাঁর প্রতি বিদ্যমান নেতিবাচক মনোভাব পরিবর্তনে সহায়তা করবে।
এবারের বাজেটকে নারীবান্ধব মনে করি না: প্রধান নির্বাহী, আমরাই পারি জোট
সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) এক জরিপ অনুযায়ী, নারীর অবৈতনিক সেবামূলক কাজের আর্থিক মূল্য তাঁদের বেতনভুক্ত শ্রম থেকে পাওয়া আয়ের চেয়ে ২ দশমিক ৫ থেকে ২ দশমিক ৯ গুণ বেশি।
নারীর অবৈতনিক সেবামূলক কাজকে স্বীকৃতি দেওয়ার বিষয়ে অর্থ উপদেষ্টার বক্তব্যকে ইতিবাচক মনে করেন মানবাধিকার সংগঠন আমরাই পারি জোটের প্রধান নির্বাহী জিনাত আরা হক। তবে সামগ্রিকভাবে ২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেট নারীবান্ধব নয় বলে মনে করেন এই মানবাধিকারকর্মী। তিনি বলেন, ‘নারীর সেবামূলক কাজকে আমরা যদি অর্থমূল্যে নির্ধারণ করি এবং সেটা বাজেটে রাখি, তাহলে নারী “ফ্রি অব কস্ট” কত কাজ করে, সেটা জাতীয়ভাবে স্বীকৃত হবে। তখন নারীর প্রতি সম্মান ও মর্যাদা বাড়বে এবং অন্যান্য আইনে এর প্রভাব পড়বে। কাজেই এবারের বাজেট ঘোষণায় এটা ভালো দিক ছিল। তবে সামগ্রিকভাবে এবারের বাজেটকে নারীবান্ধব মনে করছি না।’
এর কারণ হিসেবে জিনাত আরা হক জানান, নারীবান্ধব বাজেটের যেসব ইন্ডিকেটর রয়েছে, সেগুলো এবারের বাজেটে ‘ফুলফিল’ হয়নি। মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের বরাদ্দ ও জেন্ডার বাজেট কমানো হয়েছে। তিনি বলেন, ‘আমরা আশা করেছিলাম, বর্তমান সরকার এই মন্ত্রণালয়কে আলাদাভাবে গুরুত্ব দেবে। কিন্তু এর কোনো প্রতিফলন আমরা পাইনি।’
মধ্যপ্রাচ্যে সর্বপ্রথম নারীদের নিয়ে সি রেঞ্জার বাহিনী গঠন করেছে সৌদি আরব। আজ বৃহস্পতিবার (৩১ জুলাই) বিশ্ব রেঞ্জার দিবস উপলক্ষে এই রেঞ্জার বাহিনীর কথা জানান সৌদি আরবের প্রিন্স মোহাম্মদ বিন সালমান রয়্যাল রিজার্ভ। সৌদি আরবের ভিশন ২০৩০-এর অংশ হিসেবে পরিবেশ সংরক্ষণ ও নারী ক্ষমতায়নের প্রতি দেশটির প্রতিশ্র
২ দিন আগেচব্বিশের জুলাই। ৩১ দিনে নয়, শেষ হয়েছিল ৩৬ দিনে। সেই উত্তাল সময় তৈরি করেছে নানা আনন্দের স্মৃতি ও বেদনার ক্ষত। তৈরি হয়েছে এক ঐতিহাসিক অধ্যায়। কেউ কেউ জীবনের পরোয়া না করে ইতিহাস সৃষ্টি করেছিলেন সে সময়। কেউ পানি দিয়েছিলেন, কেউ আহত ব্যক্তিদের নিজের রিকশায় নিয়ে গিয়েছিলেন হাসপাতালে...
৩ দিন আগে৩০ বছর ধরে পাঁপড় বানিয়ে চলেছেন! সেই পাঁপড় বিক্রি করে চলছে সংসার, প্রতিবন্ধী মেয়ের চিকিৎসা ও ছেলের পড়াশোনা। বলছি মাদারীপুর শহরের পাকদি এলাকার হারুন-অর-রশীদ (৬৫) ও মজিদা বেগম (৫০) দম্পতির গল্প।
৩ দিন আগেসুতার নাম কেভলার। সুতি বা কটন, রেশম, রেয়ন ইত্যাদি সুতার কথা আমরা জানি। সেগুলো দিয়ে তৈরি বিভিন্ন ধরনের পোশাক ব্যবহারও করি। কিন্তু কেভলার? না, সাধারণ মানুষ এই সুতায় তৈরি পোশাক ব্যবহার করে না। বিশেষ অবস্থার জন্য বিশেষ ধরনের পোশাক তৈরিতেই শুধু এই কেভলার ফাইবার ব্যবহার করা হয়।
৩ দিন আগে