আইনি পরামর্শ

আমি কাবিনে ৫ লাখ টাকা মোহরানা উল্লেখ করে বিয়ে করি। তবে আমি জানতাম, তাঁর আগের স্ত্রীকে তিনি ডিভোর্স দিয়েছেন। এমনকি তিনি আমাকে একটা ডিভোর্স পেপারও দেখিয়েছিলেন। বিয়েটা কাজি অফিসে হয়। আমার পরিবারের কেউ বিষয়টি জানেন না।

খুব সম্প্রতি আমার ডিভোর্স হয়েছে। আমি নিজেকে গুছিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করছি। কিন্তু ডিভোর্সের কথা পরিবারে জানানোর পর চারপাশ থেকে আবার বিয়ে করার জন্য চাপ দিচ্ছে। এতে আমি ট্রমাটাইজ হয়ে যাচ্ছি। আমি এত বোঝানোর চেষ্টা করছি যে আমার সময় লাগবে, কেউ আসলে বোঝার চেষ্টাই করছে না।

আমি কোর্টের মাধ্যমে স্বামীকে তালাক দিই। সে জন্য তিনটি নোটিশ পাঠাই তাকে। কিন্তু সে প্রবাসে থাকে বলে স্বাক্ষর নেই। এখন অনেক জায়গা থেকে শুনছি, এই তালাক নাকি হয়নি। আমার বিয়ের বয়স চার বছর। বিয়ের প্রথম সপ্তাহেই আমার স্বামী প্রবাসে চলে যায়। প্রথম এক বছর আমার সঙ্গে তার যোগাযোগ ছিল।

ডিপফেক ছবি তৈরি ও প্রচার এবং ভুয়া তথ্য ছড়িয়ে কাউকে হয়রানি করা আইনত অপরাধ। বাংলাদেশে সাইবার ট্রাইব্যুনাল এবং ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্ট, ২০১৮-এর আওতায় আপনি মামলা করতে পারেন।

বর্তমান সময়ে সামাজিক বিভিন্ন যোগাযোগমাধ্যম মানুষের মতপ্রকাশের স্বাধীনতা নিশ্চিত করেছে। অন্যদিকে কিছুসংখ্যক মানুষ এটির অপব্যবহার করে অন্যকে অপমান, লাঞ্ছিত ও মানসিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করছে। ট্রলিং এখন শুধু রসিকতার পর্যায়ে নেই; বরং অনেক ক্ষেত্রে ব্যক্তি বা পরিবারের জন্য এটি চরম মানসিক যন্ত্রণার কারণ হয়ে দ

আমার বিয়ের বয়স ছয় মাস। রেজিস্ট্রি করে রাখা ছিল। সামনের মাসে অনুষ্ঠান করে বিদায়ের কথা। কিন্তু এই মাসে আমাকে ছেলে তালাকের নোটিশ পাঠিয়েছে। সে যে কারণ দেখিয়েছে, তা মিথ্যা ও বানোয়াট। এর কোনো প্রমাণ তার কাছে নেই। সে বলছে, তার মা আমাকে মানবে না। অথচ বিয়ের সময় তার মাসহ পরিবারের সবাই ছিলেন।

আমার বয়স ১৮ বছর, স্বামীর ৪৫। পারিবারিকভাবে আমাদের বিয়ে হয়েছিল দেড় বছর আগে। আমার ননদ বিয়ের সূত্রে অন্য জেলায় থাকে এবং পারিবারিক ব্যাপারে নাক গলায়। নানা রকম মানসিক নির্যাতন সহ্য করেছি গত দেড় বছরে। আমার ভরণপোষণও ঠিকমতো দেয়নি তারা। বাড়ির একটি রুম নিয়ে পারলার দিয়েছিলাম...

দেশে প্রচলিত আইনে উত্তরাধিকারের ক্ষেত্রে ছেলেরা যে সম্পত্তি পায়, মেয়েরা পায় তার অর্ধেক। কিন্তু বাস্তবে তাদের সেটুকুও দেওয়া হয় না। সম্পত্তিতে নারীর অধিকার প্রতিষ্ঠিত না হওয়ায় প্রতিটি ক্ষেত্রে তাদের বৈষম্যের শিকার হতে হয়। রোববার রাজধানীর একটি হোটেলে ‘আন্তপ্রজন্মভিত্তিক এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক নারী আন্দোল

দেশের নারীদের এগিয়ে নিতে বেশ কিছু আইন হয়েছে আমাদের। তবে কিছু গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্রে নারীর অধিকার ও সুরক্ষার জন্য এখনো নির্দিষ্ট আইন অনুপস্থিত। এই ফাঁকগুলো নারীর জীবনমান উন্নয়ন ও সমানাধিকারের পথে বড় বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে। নারীর সুরক্ষা ও মর্যাদা নিশ্চিত করতে এই ফাঁকগুলো পূরণ করা অত্যন্ত জরুরি।

আমার এক কাজিনের মেয়ে দ্বাদশ শ্রেণিতে পড়েন। একদিন কলেজ শেষে বাড়ি ফেরার সময় এক লোক তাঁকে ভয় দেখিয়ে বাসায় নিয়ে গিয়ে যৌন হেনস্তা করেন। তারপর তাঁর কাছে টাকা দাবি করেন। ওই মেয়ে টাকা দেওয়ার কথা বলে বাড়ি এসে মানসিকভাবে ভেঙে পড়েন। এখন কলেজে যেতে ভয় পাচ্ছেন...

আমার দাদা-দাদি মারা গেছেন প্রায় ১৫ বছর আগে। চাচা-জ্যাঠারা বেশি বেশি জায়গাজমি ভোগ করছেন। আমার বাবার উপযুক্ত ছেলে নেই। আমাদের ভাগ তাঁদের তুলনায় অর্ধেক। দুই দিন পরপর চাচা-জ্যাঠারা তাঁদের ছেলেদের নিয়ে বাবার দিকে তেড়ে আসেন।

শারীরিক নির্যাতন বলতে নারীর শরীরে আঘাত করা, শারীরিকভাবে কষ্ট দেওয়া এবং আহত করার ঘটনা বোঝায়। এটি বিভিন্ন ধরনের হতে পারে। শারীরিক নির্যাতনের ফলে নারীরা গুরুতর শারীরিক আঘাত পেতে পারে, এমনকি মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে।