নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মেয়েদের আকাঙ্ক্ষা যেখানে আয় সৃষ্টিকারী পেশায় পদার্পণ, সেখানে অনেক অভিভাবকেরই চাওয়া শুধু ‘ভালো মেয়ে’ হবে তাঁর সন্তান। সেভ দ্য চিলড্রেন, বাংলাদেশের ‘গার্ল টক_বলব আমি শুনো সবাই’ নামের একটি ক্যাম্পেইনের পর্যালোচনা থেকে এই তথ্য উঠে এসেছে।
আন্তর্জাতিক কন্যাশিশু দিবস উপলক্ষে মাসব্যাপী দেশের ৬৪টি জেলায় সরাসরি ও অনলাইন মাধ্যমে এই ক্যাম্পেইন পরিচালনা করা হয়। এতে ১৩ থেকে ১৯ বছর বয়সী কিশোরীরা তাদের স্বপ্ন, আকাঙ্ক্ষা, পরিবার থেকে তাদের আশার কথা জানায়। কিশোরীদের পাশাপাশি এই ক্যাম্পেইনে তাদের পরিবার, অভিভাবক এবং এলাকার বিশিষ্ট ব্যক্তিরা অংশ নেন। ক্যাম্পেইনে অংশগ্রহণকারীর সংখ্যা ছিল ২১ হাজারের বেশি। এর মধ্যে ১৮ হাজারের বেশি ছিল ১৩ থেকে ১৯ বছর বয়সী মেয়ে। মেয়েদের মধ্যে ৯৯ শতাংশ ‘ভবিষ্যতে কী হতে চাও’ প্রশ্নের উত্তরে বিভিন্ন পেশাদার কাজের কথা বলেছে। অভিভাবক, পরিবার ও সমাজের মানুষের মধ্যে প্রায় ২০ শতাংশ ‘মেয়ে ভবিষ্যতে কী হবে বলে আপনি আশা করেন?’—এ প্রশ্নের উত্তরে বলেছেন, ‘মেয়ে ভালো মানুষ হয়ে ভবিষ্যতে ভালোভাবে জীবন ধারণ করুক।’
সম্প্রতি সেভ দ্য চিলড্রেন এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এসব তথ্য জানায়। গার্ল টক ক্যাম্পেইনে অংশগ্রহণকারী মেয়েদের মধ্যে ৩৭ শতাংশ জানায়, তারা ডাক্তার হতে চায়, ১৭ শতাংশ চায় শিক্ষক হতে এবং ১১ শতাংশ চায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীতে যোগ দিতে।
পার্বত্যাঞ্চলের মেয়েদের মধ্যে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীতে যোগদান করার ইচ্ছার হার বেশি। মোট ৭৪ শতাংশ মেয়ে ডাক্তার, শিক্ষক, পুলিশ, ইঞ্জিনিয়ার অথবা পাইলট হতে চায়। অন্যদিকে খুব কমসংখ্যক মেয়ে পেশা হিসেবে আইন, ব্যাংকিং, সাংবাদিকতা, শিল্প-সাহিত্য বেছে নিতে চায় অথবা উদ্যোক্তা হওয়ার স্বপ্ন দেখে।
মেয়েসন্তানের ক্ষেত্রে চিকিৎসাকে পেশা হিসেবে নেওয়ার পক্ষে মত দেন ২০ শতাংশ অভিভাবক, পরিবার ও সমাজের মানুষ, যা সর্বোচ্চ। এরপরই তাঁরা মেয়েদের জন্য পেশা হিসেবে বলেছেন শিক্ষকতার কথা। অর্থাৎ, পেশা গ্রহণের ক্ষেত্রে মেয়েদের চিন্তা তাদের অভিভাবক, পরিবার এবং সমাজের মানুষের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ। এতে বোঝা যায়, পারিপার্শ্বিক মতামত মেয়েদের পেশা পছন্দ ও নির্ধারণের ক্ষেত্রে প্রভাবিত করে।
সেভ দ্য চিলড্রেন ইন বাংলাদেশের জেন্ডার ইকুয়ালিটি অ্যান্ড সোশ্যাল ইনক্লুশন অ্যাডভাইজার শামীমা আক্তার শাম্মী বলেন, মেয়েদের পেশা নির্বাচনের ক্ষেত্রে পছন্দের তালিকার প্রথমে যে পেশাগুলো আছে, সেগুলোর বাইরেও যে অনেক পেশায় মেয়েদের সুযোগ রয়েছে, তা তাদের জানানো প্রয়োজন। নির্দিষ্ট গণ্ডির মধ্যে থেকে অনেক পেশার সঙ্গেই মেয়েরা পরিচিত হচ্ছে না, যা তাদের কর্মক্ষেত্রে আরও বেশি সুযোগ পাওয়া থেকে বঞ্চিত করছে। অন্য পেশাগুলো সম্পর্কে মেয়েদের আরও বেশি জানানো সবার দায়িত্ব। তাদের অন্য পেশার সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিয়ে সীমাহীন স্বপ্ন দেখার সুযোগ করে দিতে হবে।
মেয়েদের আকাঙ্ক্ষা যেখানে আয় সৃষ্টিকারী পেশায় পদার্পণ, সেখানে অনেক অভিভাবকেরই চাওয়া শুধু ‘ভালো মেয়ে’ হবে তাঁর সন্তান। সেভ দ্য চিলড্রেন, বাংলাদেশের ‘গার্ল টক_বলব আমি শুনো সবাই’ নামের একটি ক্যাম্পেইনের পর্যালোচনা থেকে এই তথ্য উঠে এসেছে।
আন্তর্জাতিক কন্যাশিশু দিবস উপলক্ষে মাসব্যাপী দেশের ৬৪টি জেলায় সরাসরি ও অনলাইন মাধ্যমে এই ক্যাম্পেইন পরিচালনা করা হয়। এতে ১৩ থেকে ১৯ বছর বয়সী কিশোরীরা তাদের স্বপ্ন, আকাঙ্ক্ষা, পরিবার থেকে তাদের আশার কথা জানায়। কিশোরীদের পাশাপাশি এই ক্যাম্পেইনে তাদের পরিবার, অভিভাবক এবং এলাকার বিশিষ্ট ব্যক্তিরা অংশ নেন। ক্যাম্পেইনে অংশগ্রহণকারীর সংখ্যা ছিল ২১ হাজারের বেশি। এর মধ্যে ১৮ হাজারের বেশি ছিল ১৩ থেকে ১৯ বছর বয়সী মেয়ে। মেয়েদের মধ্যে ৯৯ শতাংশ ‘ভবিষ্যতে কী হতে চাও’ প্রশ্নের উত্তরে বিভিন্ন পেশাদার কাজের কথা বলেছে। অভিভাবক, পরিবার ও সমাজের মানুষের মধ্যে প্রায় ২০ শতাংশ ‘মেয়ে ভবিষ্যতে কী হবে বলে আপনি আশা করেন?’—এ প্রশ্নের উত্তরে বলেছেন, ‘মেয়ে ভালো মানুষ হয়ে ভবিষ্যতে ভালোভাবে জীবন ধারণ করুক।’
সম্প্রতি সেভ দ্য চিলড্রেন এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এসব তথ্য জানায়। গার্ল টক ক্যাম্পেইনে অংশগ্রহণকারী মেয়েদের মধ্যে ৩৭ শতাংশ জানায়, তারা ডাক্তার হতে চায়, ১৭ শতাংশ চায় শিক্ষক হতে এবং ১১ শতাংশ চায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীতে যোগ দিতে।
পার্বত্যাঞ্চলের মেয়েদের মধ্যে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীতে যোগদান করার ইচ্ছার হার বেশি। মোট ৭৪ শতাংশ মেয়ে ডাক্তার, শিক্ষক, পুলিশ, ইঞ্জিনিয়ার অথবা পাইলট হতে চায়। অন্যদিকে খুব কমসংখ্যক মেয়ে পেশা হিসেবে আইন, ব্যাংকিং, সাংবাদিকতা, শিল্প-সাহিত্য বেছে নিতে চায় অথবা উদ্যোক্তা হওয়ার স্বপ্ন দেখে।
মেয়েসন্তানের ক্ষেত্রে চিকিৎসাকে পেশা হিসেবে নেওয়ার পক্ষে মত দেন ২০ শতাংশ অভিভাবক, পরিবার ও সমাজের মানুষ, যা সর্বোচ্চ। এরপরই তাঁরা মেয়েদের জন্য পেশা হিসেবে বলেছেন শিক্ষকতার কথা। অর্থাৎ, পেশা গ্রহণের ক্ষেত্রে মেয়েদের চিন্তা তাদের অভিভাবক, পরিবার এবং সমাজের মানুষের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ। এতে বোঝা যায়, পারিপার্শ্বিক মতামত মেয়েদের পেশা পছন্দ ও নির্ধারণের ক্ষেত্রে প্রভাবিত করে।
সেভ দ্য চিলড্রেন ইন বাংলাদেশের জেন্ডার ইকুয়ালিটি অ্যান্ড সোশ্যাল ইনক্লুশন অ্যাডভাইজার শামীমা আক্তার শাম্মী বলেন, মেয়েদের পেশা নির্বাচনের ক্ষেত্রে পছন্দের তালিকার প্রথমে যে পেশাগুলো আছে, সেগুলোর বাইরেও যে অনেক পেশায় মেয়েদের সুযোগ রয়েছে, তা তাদের জানানো প্রয়োজন। নির্দিষ্ট গণ্ডির মধ্যে থেকে অনেক পেশার সঙ্গেই মেয়েরা পরিচিত হচ্ছে না, যা তাদের কর্মক্ষেত্রে আরও বেশি সুযোগ পাওয়া থেকে বঞ্চিত করছে। অন্য পেশাগুলো সম্পর্কে মেয়েদের আরও বেশি জানানো সবার দায়িত্ব। তাদের অন্য পেশার সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিয়ে সীমাহীন স্বপ্ন দেখার সুযোগ করে দিতে হবে।
জয়পুরহাট ও দিনাজপুরে নারী ফুটবল ম্যাচ আয়োজনকে কেন্দ্র করে সহিংসতা এবং ম্যাচ বন্ধ করে দেওয়ার ঘটনার নিন্দা জানিয়েছে আইন ও সালিশ কেন্দ্র (আসক)। একই সঙ্গে অবিলম্বে হামলাকারীদের বিরুদ্ধে আইনগত পদক্ষেপ নেওয়ার দাবি জানিয়েছে তারা।
১ দিন আগেদেশের প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর মধ্যে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা বাড়ছে। কিন্তু ইন্টারনেট ব্যবহারের মাধ্যমে যে সুফল পাওয়া যায়, সেই জায়গায় তাঁরা পিছিয়ে আছেন এখনো। যেমন এখন অনলাইনে সরকারি বিভিন্ন কাজ, কেনাকাটা, আর্থিক লেনদেন করা যায়। কিন্তু সঠিক তথ্য ও ব্যবহারের অভাবে প্রান্তিক নারীরা এসব সুবিধা নিতে পারছ
৩ দিন আগেকোভিড ইফেক্ট তাঁকেও আক্রান্ত করেছিল। উচ্চশিক্ষিত খাদিজা ভালো বেতনে একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরি করতেন। কোভিডকালে প্রতিষ্ঠানটির ব্যবসা ভালো যাচ্ছিল না। সে সময় খাদিজা অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়েন। নিয়মমাফিক অফিস থেকে ছুটি চাইলে অফিস জানিয়ে দিল, চাকরিটা ছেড়ে দিতে পারেন। খাদিজা চাকরিটা ছেড়ে দিলেন। খাদিজা জা
৩ দিন আগেবাংলাদেশে নারীর প্রতি সহিংসতা প্রতিরোধ এবং লৈঙ্গিক সমতা নিশ্চিত করতে ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) ও ইউএন উইমেন নতুন এক অংশীদারত্ব চুক্তি স্বাক্ষর করেছে। ঢাকার ইইউ কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত এই চুক্তির আওতায় ৪ দশমিক ৮ মিলিয়ন ইউরো বা প্রায় ৬২ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে। এই অর্থ জনপরিসর, কর্মক্ষেত্র এবং উচ্চশিক্
৩ দিন আগে