মার্কিন পপ গায়িকা ম্যাডোনার ভক্তের অভাব নেই বিশ্বে। তবে এত এত ম্যাডোনাভক্তের মধ্যে অবশ্যই যুক্তরাষ্ট্রের টারা বেরির নাম আলাদাভাবে বলতে হবে আপনাকে। কারণ নিজের শরীরে ম্যাডোনার একটি-দুটি নয়, ১৮টি উল্কি বা ট্যাটু আঁকিয়েছেন তিনি।
এর মাধ্যমে একই শিল্পীর সর্বোচ্চসংখ্যক উল্কি শরীরে ধারণ করা নারী হিসেবে গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ড গড়েছেন এই টারা বেরি। এর আগে নারীদের মধ্যে এই রেকর্ড ছিল ব্রিটিশ নিকি প্যাটারসনের। তাঁর শরীরে আছে বিখ্যাত র্যাপার এমিনেমের ১৫টি উল্কি।
ক্যানসাসের টপেকা শহরে বাস টারা বেরির। তিনি জানান, ২০১৬ সালে শরীরে প্রথম ম্যাডোনার উল্কি আঁকান তিনি। তখন তিনি শুনেছিলেন যে একটি মিউজিক ভিডিওতে উপস্থিত হওয়ার জন্য ট্যাটু করা ভক্তদের খুঁজছেন ম্যাডোনা।
এসব তথ্য জানা যায় মার্কিন সংবাদমাধ্যম ইউনাইটেড প্রেস ইন্টারন্যাশনালের এক প্রতিবেদনে।
‘অধিকাংশ উল্কি ছয় মাসের কিছুটা বেশি সময়ের মধ্যে করা। যখন মার্কিন র্যাপার এমিনেমের উল্কি আঁকিয়ে গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসে নাম লেখানো ব্যক্তির সম্পর্কে পড়ি, তখন আমার শরীরে ম্যাডোনার কেবল দুটি ট্যাটু ছিল।’ বেরি গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসকে বলেন, ‘আমি সেই রাতে সিদ্ধান্ত নিই রেকর্ডটি নিজের করে নেওয়ার চেষ্টা করার। উল্কি আঁকেবন যিনি, তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ করলে বললেন, “দারুণ, চলো তাহলে কাজ শুরু করি”।’
ম্যাডোনার ক্যারিয়ার জুড়ে স্মরণীয় বিভিন্ন ঘটনাকে চিত্রিত করা উল্কি স্থান পেয়েছে টারা বেরির শরীরে। এর মধ্যে আছে ২০০৩ সালের এমটিভি ভিডিও মিউজিক অ্যাওয়ার্ডে ম্যাডোনা এবং ব্রিটনি স্পিয়ার্সের সেই বিখ্যাত চুমুর উল্কি।
‘অনেকেই আমার বাহুর ছবি তোলার এবং ভিডিও করার অনুমতি চান। আমি খুশিমনেই রাজি হই।’ বলেন বেরি।
বেরি জানিয়েছেন, উল্কিগুলো করাতে তাঁর ৯ হাজার ৮০০ ডলারের (১১ লাখ ৪৮ হাজার টাকার বেশি) মতো খরচ হয়েছে।
প্রক্রিয়াটি এগিয়ে নেওয়ার জন্য পরিচিতদের থেকে অর্থ সাহায্য নেওয়া এমনকি ধারকর্জও করতে হয়েছে বলে জানান এই নারী।
মার্কিন পপ গায়িকা ম্যাডোনার ভক্তের অভাব নেই বিশ্বে। তবে এত এত ম্যাডোনাভক্তের মধ্যে অবশ্যই যুক্তরাষ্ট্রের টারা বেরির নাম আলাদাভাবে বলতে হবে আপনাকে। কারণ নিজের শরীরে ম্যাডোনার একটি-দুটি নয়, ১৮টি উল্কি বা ট্যাটু আঁকিয়েছেন তিনি।
এর মাধ্যমে একই শিল্পীর সর্বোচ্চসংখ্যক উল্কি শরীরে ধারণ করা নারী হিসেবে গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ড গড়েছেন এই টারা বেরি। এর আগে নারীদের মধ্যে এই রেকর্ড ছিল ব্রিটিশ নিকি প্যাটারসনের। তাঁর শরীরে আছে বিখ্যাত র্যাপার এমিনেমের ১৫টি উল্কি।
ক্যানসাসের টপেকা শহরে বাস টারা বেরির। তিনি জানান, ২০১৬ সালে শরীরে প্রথম ম্যাডোনার উল্কি আঁকান তিনি। তখন তিনি শুনেছিলেন যে একটি মিউজিক ভিডিওতে উপস্থিত হওয়ার জন্য ট্যাটু করা ভক্তদের খুঁজছেন ম্যাডোনা।
এসব তথ্য জানা যায় মার্কিন সংবাদমাধ্যম ইউনাইটেড প্রেস ইন্টারন্যাশনালের এক প্রতিবেদনে।
‘অধিকাংশ উল্কি ছয় মাসের কিছুটা বেশি সময়ের মধ্যে করা। যখন মার্কিন র্যাপার এমিনেমের উল্কি আঁকিয়ে গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসে নাম লেখানো ব্যক্তির সম্পর্কে পড়ি, তখন আমার শরীরে ম্যাডোনার কেবল দুটি ট্যাটু ছিল।’ বেরি গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসকে বলেন, ‘আমি সেই রাতে সিদ্ধান্ত নিই রেকর্ডটি নিজের করে নেওয়ার চেষ্টা করার। উল্কি আঁকেবন যিনি, তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ করলে বললেন, “দারুণ, চলো তাহলে কাজ শুরু করি”।’
ম্যাডোনার ক্যারিয়ার জুড়ে স্মরণীয় বিভিন্ন ঘটনাকে চিত্রিত করা উল্কি স্থান পেয়েছে টারা বেরির শরীরে। এর মধ্যে আছে ২০০৩ সালের এমটিভি ভিডিও মিউজিক অ্যাওয়ার্ডে ম্যাডোনা এবং ব্রিটনি স্পিয়ার্সের সেই বিখ্যাত চুমুর উল্কি।
‘অনেকেই আমার বাহুর ছবি তোলার এবং ভিডিও করার অনুমতি চান। আমি খুশিমনেই রাজি হই।’ বলেন বেরি।
বেরি জানিয়েছেন, উল্কিগুলো করাতে তাঁর ৯ হাজার ৮০০ ডলারের (১১ লাখ ৪৮ হাজার টাকার বেশি) মতো খরচ হয়েছে।
প্রক্রিয়াটি এগিয়ে নেওয়ার জন্য পরিচিতদের থেকে অর্থ সাহায্য নেওয়া এমনকি ধারকর্জও করতে হয়েছে বলে জানান এই নারী।
ইন্টারনেট দুনিয়ায় হাতির বাচ্চাদের নিষ্পাপ ও কৌতুক উদ্রেককারী কার্যকলাপের সুন্দর ভিডিওগুলো সব সময়ই মন দর্শকদের মনে ছুঁয়ে যায়। সম্প্রতি, এই তালিকায় যুক্ত হয়েছে আরও একটি ভিডিও। যেখানে একটি ছোট হাতির বাচ্চাকে একটি ভাঁজ করা চেয়ারে বসার চেষ্টা করতে দেখা যায়।
১৩ ঘণ্টা আগেহিমাচল প্রদেশের সিরমৌর জেলার শিল্লাই গ্রামের ট্রান্স-গিরি অঞ্চলে প্রাচীন রীতিনীতির অনুসরণে অনুষ্ঠিত হয়েছে এক ব্যতিক্রমী বিবাহ অনুষ্ঠান—এক নারী বিয়ে করেছেন দুই ভাইকে। হাট্টি সম্প্রদায়ের ঐতিহ্যবাহী পলিয়ান্ড্রি বিয়েতে শত শত অতিথি অংশ নেন।
৩ দিন আগেশিক্ষার্থীদের একাডেমিক ক্রেডিট তথা পরীক্ষার খাতায় বেশি নম্বর দেওয়ার বিনিময়ে রক্ত দান করতে বাধ্য করেছেন এক ফুটবল কোচ। তাইওয়ানের একটি শীর্ষস্থানীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের এক ফুটবল কোচ এমনই অভিযোগে অভিযুক্ত হয়েছেন। হংকং থেকে প্রকাশিত ইংরেজি সংবাদমাধ্যম সাউথ চায়না মর্নিং পোস্টের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে...
৪ দিন আগেআজকের ডিজিটাল দুনিয়ায় আমাদের দৈনন্দিন যোগাযোগের অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে উঠেছে ইমোজি। ইনস্টাগ্রাম, হোয়াটসঅ্যাপসহ বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে আমরা মনের ভাব প্রকাশে ইমোজি ব্যবহার করি। ভাষার সীমা পেরিয়ে এই ছোট ছোট ডিজিটাল চিহ্নগুলো আবেগ প্রকাশের কার্যকর মাধ্যম হয়ে উঠেছে। আনন্দ থেকে শুরু করে দুঃখ—সব অনুভূতিই এখন বোঝ
৭ দিন আগে