অস্ট্রেলিয়ার রেডমন্ড শহরে এক অবিশ্বাস্য ঘটনা ঘটেছে। ৭৭ বছর বয়সী এক বৃদ্ধকে খুনের অভিযোগ উঠেছে এক ক্যাঙারুর কাঁধে। বিবিসির প্রতিবেদনে জানা যায়, বুনো ক্যাঙারুটি ওই ব্যক্তির পোষ্য ছিল। ৮৬ বছরের মধ্যে দেশটিতে প্রথম এ ধরনের মারাত্মক ক্যাঙারু আক্রমণের ঘটনা ঘটল।
মঙ্গলবার (১৩ সেপ্টেম্বর) স্থানীয় পুলিশ জানিয়েছে, গত রোববার বিকেলে ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়ার রেডমন্ডের এক বাড়িতে গুরুতর আহত অবস্থায় ওই বৃদ্ধকে উদ্ধার করেন তাঁর এক আত্মীয়। এ সময় বৃদ্ধের গায়ে একাধিক আঘাতের চিহ্ন ছিল। সঙ্গে সঙ্গে অ্যাম্বুলেন্সে খবর দেওয়া হয়। ঘটনাস্থলে স্বাস্থ্যকর্মীরা এলেও বাঁচানো যায়নি বৃদ্ধকে।
পুলিশের মুখপাত্র জানিয়েছেন, তাঁরা নিশ্চিত, ওই ব্যক্তিকে ক্যাঙারু আক্রমণ করেছিল। কারণ স্বাস্থ্যকর্মীরা যখন ওই ব্যক্তিকে চিকিৎসা দিতে যাচ্ছিলেন, তখন তাঁদের বাধা দিয়েছিল ওই ক্যাঙারু। ঝুঁকি বিবেচনায় পুলিশ শেষমেশ ক্যাঙারুটিকে গুলি করে মারতে বাধ্য হয়।
পুলিশ আরও জানিয়েছে, বুনো ক্যাঙারুটিকে ওই বৃদ্ধ পোষ মানিয়েছিলেন। তবে এটি কোন প্রজাতির, তা এখনো শনাক্ত করা সম্ভব হয়নি। তবে ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়ার গ্রেট সাউদার্ন অঞ্চলে ওয়েস্টার্ন গ্রে ক্যাঙারুদের আবাস বেশি। এই বিশেষ প্রজাতির পুরুষ ক্যাঙারু ২ দশমিক ২ মিটার বা ৭ ফুটের বেশি পর্যন্ত লম্বা এবং এদের ওজন ৭০ কেজির বেশি হতে পারে।
অস্ট্রেলিয়ার বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, শেষবার ১৯৩৬ সালে ক্যাঙারুর প্রাণঘাতী হামলার ঘটনা ঘটেছিল। সিডনি মর্নিং হেরাল্ডের খবরে জানা গেছে, উইলিয়াম ক্রিকশ্যাংক নামে ৩৮ বছর বয়সী এক ব্যক্তি ক্যাঙারুর আক্রমণে মারা গিয়েছিলেন। দুটি কুকুরকে বাঁচাতে গিয়ে ক্যাঙারুর আক্রমণে ওই ব্যক্তি মারাত্মক আহত হন। পরে নিউ সাউথ ওয়েলসের একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি।
অস্ট্রেলিয়ার রেডমন্ড শহরে এক অবিশ্বাস্য ঘটনা ঘটেছে। ৭৭ বছর বয়সী এক বৃদ্ধকে খুনের অভিযোগ উঠেছে এক ক্যাঙারুর কাঁধে। বিবিসির প্রতিবেদনে জানা যায়, বুনো ক্যাঙারুটি ওই ব্যক্তির পোষ্য ছিল। ৮৬ বছরের মধ্যে দেশটিতে প্রথম এ ধরনের মারাত্মক ক্যাঙারু আক্রমণের ঘটনা ঘটল।
মঙ্গলবার (১৩ সেপ্টেম্বর) স্থানীয় পুলিশ জানিয়েছে, গত রোববার বিকেলে ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়ার রেডমন্ডের এক বাড়িতে গুরুতর আহত অবস্থায় ওই বৃদ্ধকে উদ্ধার করেন তাঁর এক আত্মীয়। এ সময় বৃদ্ধের গায়ে একাধিক আঘাতের চিহ্ন ছিল। সঙ্গে সঙ্গে অ্যাম্বুলেন্সে খবর দেওয়া হয়। ঘটনাস্থলে স্বাস্থ্যকর্মীরা এলেও বাঁচানো যায়নি বৃদ্ধকে।
পুলিশের মুখপাত্র জানিয়েছেন, তাঁরা নিশ্চিত, ওই ব্যক্তিকে ক্যাঙারু আক্রমণ করেছিল। কারণ স্বাস্থ্যকর্মীরা যখন ওই ব্যক্তিকে চিকিৎসা দিতে যাচ্ছিলেন, তখন তাঁদের বাধা দিয়েছিল ওই ক্যাঙারু। ঝুঁকি বিবেচনায় পুলিশ শেষমেশ ক্যাঙারুটিকে গুলি করে মারতে বাধ্য হয়।
পুলিশ আরও জানিয়েছে, বুনো ক্যাঙারুটিকে ওই বৃদ্ধ পোষ মানিয়েছিলেন। তবে এটি কোন প্রজাতির, তা এখনো শনাক্ত করা সম্ভব হয়নি। তবে ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়ার গ্রেট সাউদার্ন অঞ্চলে ওয়েস্টার্ন গ্রে ক্যাঙারুদের আবাস বেশি। এই বিশেষ প্রজাতির পুরুষ ক্যাঙারু ২ দশমিক ২ মিটার বা ৭ ফুটের বেশি পর্যন্ত লম্বা এবং এদের ওজন ৭০ কেজির বেশি হতে পারে।
অস্ট্রেলিয়ার বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, শেষবার ১৯৩৬ সালে ক্যাঙারুর প্রাণঘাতী হামলার ঘটনা ঘটেছিল। সিডনি মর্নিং হেরাল্ডের খবরে জানা গেছে, উইলিয়াম ক্রিকশ্যাংক নামে ৩৮ বছর বয়সী এক ব্যক্তি ক্যাঙারুর আক্রমণে মারা গিয়েছিলেন। দুটি কুকুরকে বাঁচাতে গিয়ে ক্যাঙারুর আক্রমণে ওই ব্যক্তি মারাত্মক আহত হন। পরে নিউ সাউথ ওয়েলসের একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি।
ইন্টারনেট দুনিয়ায় হাতির বাচ্চাদের নিষ্পাপ ও কৌতুক উদ্রেককারী কার্যকলাপের সুন্দর ভিডিওগুলো সব সময়ই মন দর্শকদের মনে ছুঁয়ে যায়। সম্প্রতি, এই তালিকায় যুক্ত হয়েছে আরও একটি ভিডিও। যেখানে একটি ছোট হাতির বাচ্চাকে একটি ভাঁজ করা চেয়ারে বসার চেষ্টা করতে দেখা যায়।
১ দিন আগেহিমাচল প্রদেশের সিরমৌর জেলার শিল্লাই গ্রামের ট্রান্স-গিরি অঞ্চলে প্রাচীন রীতিনীতির অনুসরণে অনুষ্ঠিত হয়েছে এক ব্যতিক্রমী বিবাহ অনুষ্ঠান—এক নারী বিয়ে করেছেন দুই ভাইকে। হাট্টি সম্প্রদায়ের ঐতিহ্যবাহী পলিয়ান্ড্রি বিয়েতে শত শত অতিথি অংশ নেন।
৩ দিন আগেশিক্ষার্থীদের একাডেমিক ক্রেডিট তথা পরীক্ষার খাতায় বেশি নম্বর দেওয়ার বিনিময়ে রক্ত দান করতে বাধ্য করেছেন এক ফুটবল কোচ। তাইওয়ানের একটি শীর্ষস্থানীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের এক ফুটবল কোচ এমনই অভিযোগে অভিযুক্ত হয়েছেন। হংকং থেকে প্রকাশিত ইংরেজি সংবাদমাধ্যম সাউথ চায়না মর্নিং পোস্টের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে...
৪ দিন আগেআজকের ডিজিটাল দুনিয়ায় আমাদের দৈনন্দিন যোগাযোগের অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে উঠেছে ইমোজি। ইনস্টাগ্রাম, হোয়াটসঅ্যাপসহ বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে আমরা মনের ভাব প্রকাশে ইমোজি ব্যবহার করি। ভাষার সীমা পেরিয়ে এই ছোট ছোট ডিজিটাল চিহ্নগুলো আবেগ প্রকাশের কার্যকর মাধ্যম হয়ে উঠেছে। আনন্দ থেকে শুরু করে দুঃখ—সব অনুভূতিই এখন বোঝ
৭ দিন আগে