একটি স্কুলের শিক্ষার্থীদের জন্য বরাদ্দ চিকেন উইংস চুরির অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় কারাদণ্ড হয়েছে এক নারীর । তবে অবিশ্বাস্য ব্যাপার হলো তার চুরি করা চিকেন উইংসের দাম ১৫ লাখ ডলার বা সাড়ে সতেরো কোটি টাকার বেশি।
ভেরা লিডেল নামের এই নারী প্রায় দেড় বছর ধরে এই চুরির কাজটি করেছেন। মালামাল বহনের কাজে ব্যবহার করা একটি ভ্যানের সাহায্যে এগুলো পাচার বা সংগ্রহ করতেন তিনি। আর এই মুরগির ডানা চুরির অপরাধ প্রমাণ হওয়ায় তাঁর ৯ বছরের জেল হয়েছে।
এসব তথ্য জানা যায়, ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম স্কাই নিউজের এক প্রতিবেদনে।
ভেড়া লিডেল ‘হার্ভে স্কুল ডিস্ট্রিক্টে’র খাদ্য পরিষেবা বিভাগের প্রধান থাকা অবস্থায় অর্ডারগুলো দেন। সংবাদমাধ্যম এবিসি৭ শিকাগো জানিয়েছে, ২০২০ সালের জুলাই থেকে ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত জেলার খাদ্য সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর একটি ‘গর্ডন ফুড সার্ভিসেসে’র কাছে চিকেন উইংসের জন্য অর্ডার দিয়েছিলেন। আর এগুলো নিজের কাছে রেখে অর্থাৎ শিক্ষার্থীদের না দিয়ে কর্তৃপক্ষকে বিল দিয়েছিলেন।
ভেরা লিডেল এই ‘বিশাল কর্মযজ্ঞে’ মোট ১১ হাজার কেস চিকেন উইংস সরান। করোনা মহামারি যখন চূড়ায় পৌঁছে যায় তখন শিক্ষার্থীদের জন্য এগুলো বরাদ্দ ছিল বলে জানান কৌঁসুলিরা।
৬৮ বছর বয়স্ক এই নারী ২০২০ সালের জুলাইয়ে এই চুরি শুরু করলেও অনেকটা সময় পর্যন্ত এটা কারও নজরেই আসেনি। তারপরই শিকাগোর কাছের এই স্কুল ডিস্ট্রিক্টের বিজনেস ম্যানেজার অডিটের সময় একটি ঘাপলা আবিষ্কার করেন।
২০২২ সালের মাঝামাঝি অডিটের সময় চালানগুলি খুঁজে পান। আদালতে দাখিল করা কাগজপত্রের সূত্রে জানা যায়, হাড় থাকার কারণে চিকেন উইংস সাধারণত শিক্ষার্থীদের সরবরাহ করা হয় না বলে সন্দেহ হয় ওই ব্যবস্থাপকের। অডিটে দেখা যায় জেলাটির বছরের অর্ধেক বাকি থাকতেই খাদ্য পরিষেবা বিভাগের বার্ষিক বাজেট ছাড়িয়ে তিন লাখ ডলার বেশি হয়ে গেছে খাবারের দাম।
লিডেল সাধারণ প্রয়োজনেরও চেয়েও বেশি খাবার অর্ডার দিচ্ছিলেন। কিন্তু শিক্ষার্থীদেরও কখনো একটি উইংসও খাওয়ার তো দূরের কথা দেখেনি।
মহামারির কারণে স্কুলগুলি তখন বন্ধ ছিল। তবে জেলাটি তখনো যারা অনলাইনে পড়ালেখা চালিয়ে যাচ্ছিল তাদের জন্য খাবারের বরাদ্দ রেখেছিল।
লিডেল, যিনি ১০ বছর ধরে খাদ্য পরিষেবা প্রধান ছিলেন। ২০২৩ সালের জানুয়ারিতে তার বিরুদ্ধে চুরি এবং একটি অপরাধমূলক উদ্যোগ পরিচালনার অভিযোগ আনা হয়েছিল। দোষ স্বীকার করার পর তাকে নয় বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয় তাকে।
একটি স্কুলের শিক্ষার্থীদের জন্য বরাদ্দ চিকেন উইংস চুরির অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় কারাদণ্ড হয়েছে এক নারীর । তবে অবিশ্বাস্য ব্যাপার হলো তার চুরি করা চিকেন উইংসের দাম ১৫ লাখ ডলার বা সাড়ে সতেরো কোটি টাকার বেশি।
ভেরা লিডেল নামের এই নারী প্রায় দেড় বছর ধরে এই চুরির কাজটি করেছেন। মালামাল বহনের কাজে ব্যবহার করা একটি ভ্যানের সাহায্যে এগুলো পাচার বা সংগ্রহ করতেন তিনি। আর এই মুরগির ডানা চুরির অপরাধ প্রমাণ হওয়ায় তাঁর ৯ বছরের জেল হয়েছে।
এসব তথ্য জানা যায়, ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম স্কাই নিউজের এক প্রতিবেদনে।
ভেড়া লিডেল ‘হার্ভে স্কুল ডিস্ট্রিক্টে’র খাদ্য পরিষেবা বিভাগের প্রধান থাকা অবস্থায় অর্ডারগুলো দেন। সংবাদমাধ্যম এবিসি৭ শিকাগো জানিয়েছে, ২০২০ সালের জুলাই থেকে ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত জেলার খাদ্য সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর একটি ‘গর্ডন ফুড সার্ভিসেসে’র কাছে চিকেন উইংসের জন্য অর্ডার দিয়েছিলেন। আর এগুলো নিজের কাছে রেখে অর্থাৎ শিক্ষার্থীদের না দিয়ে কর্তৃপক্ষকে বিল দিয়েছিলেন।
ভেরা লিডেল এই ‘বিশাল কর্মযজ্ঞে’ মোট ১১ হাজার কেস চিকেন উইংস সরান। করোনা মহামারি যখন চূড়ায় পৌঁছে যায় তখন শিক্ষার্থীদের জন্য এগুলো বরাদ্দ ছিল বলে জানান কৌঁসুলিরা।
৬৮ বছর বয়স্ক এই নারী ২০২০ সালের জুলাইয়ে এই চুরি শুরু করলেও অনেকটা সময় পর্যন্ত এটা কারও নজরেই আসেনি। তারপরই শিকাগোর কাছের এই স্কুল ডিস্ট্রিক্টের বিজনেস ম্যানেজার অডিটের সময় একটি ঘাপলা আবিষ্কার করেন।
২০২২ সালের মাঝামাঝি অডিটের সময় চালানগুলি খুঁজে পান। আদালতে দাখিল করা কাগজপত্রের সূত্রে জানা যায়, হাড় থাকার কারণে চিকেন উইংস সাধারণত শিক্ষার্থীদের সরবরাহ করা হয় না বলে সন্দেহ হয় ওই ব্যবস্থাপকের। অডিটে দেখা যায় জেলাটির বছরের অর্ধেক বাকি থাকতেই খাদ্য পরিষেবা বিভাগের বার্ষিক বাজেট ছাড়িয়ে তিন লাখ ডলার বেশি হয়ে গেছে খাবারের দাম।
লিডেল সাধারণ প্রয়োজনেরও চেয়েও বেশি খাবার অর্ডার দিচ্ছিলেন। কিন্তু শিক্ষার্থীদেরও কখনো একটি উইংসও খাওয়ার তো দূরের কথা দেখেনি।
মহামারির কারণে স্কুলগুলি তখন বন্ধ ছিল। তবে জেলাটি তখনো যারা অনলাইনে পড়ালেখা চালিয়ে যাচ্ছিল তাদের জন্য খাবারের বরাদ্দ রেখেছিল।
লিডেল, যিনি ১০ বছর ধরে খাদ্য পরিষেবা প্রধান ছিলেন। ২০২৩ সালের জানুয়ারিতে তার বিরুদ্ধে চুরি এবং একটি অপরাধমূলক উদ্যোগ পরিচালনার অভিযোগ আনা হয়েছিল। দোষ স্বীকার করার পর তাকে নয় বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয় তাকে।
ইন্টারনেট দুনিয়ায় হাতির বাচ্চাদের নিষ্পাপ ও কৌতুক উদ্রেককারী কার্যকলাপের সুন্দর ভিডিওগুলো সব সময়ই মন দর্শকদের মনে ছুঁয়ে যায়। সম্প্রতি, এই তালিকায় যুক্ত হয়েছে আরও একটি ভিডিও। যেখানে একটি ছোট হাতির বাচ্চাকে একটি ভাঁজ করা চেয়ারে বসার চেষ্টা করতে দেখা যায়।
৪ ঘণ্টা আগেহিমাচল প্রদেশের সিরমৌর জেলার শিল্লাই গ্রামের ট্রান্স-গিরি অঞ্চলে প্রাচীন রীতিনীতির অনুসরণে অনুষ্ঠিত হয়েছে এক ব্যতিক্রমী বিবাহ অনুষ্ঠান—এক নারী বিয়ে করেছেন দুই ভাইকে। হাট্টি সম্প্রদায়ের ঐতিহ্যবাহী পলিয়ান্ড্রি বিয়েতে শত শত অতিথি অংশ নেন।
২ দিন আগেশিক্ষার্থীদের একাডেমিক ক্রেডিট তথা পরীক্ষার খাতায় বেশি নম্বর দেওয়ার বিনিময়ে রক্ত দান করতে বাধ্য করেছেন এক ফুটবল কোচ। তাইওয়ানের একটি শীর্ষস্থানীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের এক ফুটবল কোচ এমনই অভিযোগে অভিযুক্ত হয়েছেন। হংকং থেকে প্রকাশিত ইংরেজি সংবাদমাধ্যম সাউথ চায়না মর্নিং পোস্টের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে...
৩ দিন আগেআজকের ডিজিটাল দুনিয়ায় আমাদের দৈনন্দিন যোগাযোগের অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে উঠেছে ইমোজি। ইনস্টাগ্রাম, হোয়াটসঅ্যাপসহ বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে আমরা মনের ভাব প্রকাশে ইমোজি ব্যবহার করি। ভাষার সীমা পেরিয়ে এই ছোট ছোট ডিজিটাল চিহ্নগুলো আবেগ প্রকাশের কার্যকর মাধ্যম হয়ে উঠেছে। আনন্দ থেকে শুরু করে দুঃখ—সব অনুভূতিই এখন বোঝ
৬ দিন আগে