৬ ফুট উচ্চতার মানুষ এমনকি বাংলাদেশেও খুব অস্বাভাবিক নয়। আজ যে দুজনের গল্প বলব, তাঁদের উচ্চতাও ৬ ফুটের কাছাকাছি। তবে এটি তাদের মিলিত উচ্চতা। ব্রাজিলের পাওলো গ্যাব্রিয়েল দ্য সিলভা বারোস এবং কাতিওচিয়া লিয়ে হোশিনো গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসের বিবেচনায় পৃথিবীর সবচেয়ে খর্বাকৃতি বিবাহিত দম্পতি।
এই দুজনের মিলিত দৈর্ঘ্য ১৮১ দশমিক ৪১ সেন্টিমিটার বা প্রায় ৫ ফুট সাড়ে ১১ ইঞ্চি। তবে তাঁরা জানিয়েছেন, আকারে ছোট হলেও হৃদয়টা তাঁদের অনেক বড়।
ব্রাজিলের পাওলো গ্যাব্রিয়েল দ্য সিলভা বারোস এবং কাতিওচিয়া লিয়ে হোশিনোর অনলাইনে প্রথম পরিচয় ২০০৬ সালে। তখন তাঁদের বয়স একেবারেই কম। কারণ এখন সিলভা বারোসের বয়স ৩১, অন্যদিকে লিয়ে হোশিনোর বয়স ২৮। অনেকগুলো বছর চমৎকার সম্পর্কের পর তাঁদের প্রেম পরিণয়ে গড়ায় ২০১৬ সালে। ওই বছরের ৩ নভেম্বর খর্বাকৃতি দম্পতি হিসেবে গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসে নাম ওঠে তাঁদের।
তাঁরা বলেন, আমরা খর্বাকৃতি হতে পারি, তবে আমাদের হৃদয় অনেক বড়। একে অপরের প্রতি এমনকি আমাদের জীবনের সঙ্গে জড়িত প্রতিটি মানুষের জন্য অনেক ভালোবাসার জায়গা হয় সেখানে। আমাদের জীবন অবশ্যই চ্যালেঞ্জ ছাড়া নয়। কিন্তু আমরা খুব খুশি যে আমরা একসঙ্গে এই চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবিলা করতে পারছি।
এই জুটির একত্রে উচ্চতা ১৮১ দশমিক ৪১ সেন্টিমিটার বা ৭১ দশমিক ৪২ ইঞ্চি। এর মধ্যে পাওলোর উচ্চতা ৯০ দশমিক ২৮ সেন্টিমিটার (৩৫ দশমিক ৫৪ ইঞ্চি) এবং কাতিওসিয়ার উচ্চতা ৯১ দশমিক ১৩ সেন্টিমিটার (৩৫ দশমিক ৮৮ ইঞ্চি)।
এদিকে সম্প্রতি ইনস্টাগ্রামে এই যুগলকে নিয়ে একটি পোস্ট দেয় গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস কর্তৃপক্ষ। সেখানে ব্যবহারকারীরা এই দম্পতির আকারের চেয়ে তাঁদের ভালোবাসা নিয়েই ছিলেন বেশি আপ্লুত।
একজন ব্যবহারকারী লিখেছেন, ‘ভালোবাসার জয়।’ আরেকজন লিখেছেন, ‘চমৎকার। তোমাদের দুজনকেই অভিনন্দন।’
কেউ কেউ বলেছেন, যুগলের কারও উচ্চতাই কম নয়। একজন যেমন লিখেছেন, ‘তাঁদের দুজনের উচ্চতাই আমার মতো।’
পাওলো ও কাতিওসিয়া বিয়ে করেন ২০১৬ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর গিনেস বুকে নাম ওঠার পর গত সাড়ে সাত বছর ধরে মানুষের আগ্রহ তাঁদের নিয়ে।
নিজেদের সম্পর্কে পাওলো আগে বলেছিলেন, ‘প্রথম যখন দেখি, তাঁকে অসাধারণ সুন্দরী মনে হয় আমার।’
কাতিওসিয়া শুরুতে ম্যাসেজ প্ল্যাটফরম অরকুচিতে (এখন বিলুপ্ত) পাওলোকে ব্লক করেন। তাই পাওলোকে তার মন জয় করতে সাধনা করতে হয়েছে। এরপর তাঁদের মধ্যে খুদেবার্তা আদান-প্রদান ও ফোনে আলাপ চলতে থাকে। সরাসরি প্রথম দেখা হয় ২০০৮ সালের ২০ ডিসেম্বর।
চার বছর বড় একটা দূরত্বে থাকতে হয় দুজনকে। কাতিওসিয়া তার নিজের শহর লোন্দ্রিনা থেকে পাওলোর শহর ইতাপেভায় চলে আসেন ২০১২ সালে। একপর্যায়ে সিদ্ধান্ত নেন স্থায়ীভাবে গাঁটছড়া বাঁধার।
সূত্র: গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস, দ্য মিরর
৬ ফুট উচ্চতার মানুষ এমনকি বাংলাদেশেও খুব অস্বাভাবিক নয়। আজ যে দুজনের গল্প বলব, তাঁদের উচ্চতাও ৬ ফুটের কাছাকাছি। তবে এটি তাদের মিলিত উচ্চতা। ব্রাজিলের পাওলো গ্যাব্রিয়েল দ্য সিলভা বারোস এবং কাতিওচিয়া লিয়ে হোশিনো গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসের বিবেচনায় পৃথিবীর সবচেয়ে খর্বাকৃতি বিবাহিত দম্পতি।
এই দুজনের মিলিত দৈর্ঘ্য ১৮১ দশমিক ৪১ সেন্টিমিটার বা প্রায় ৫ ফুট সাড়ে ১১ ইঞ্চি। তবে তাঁরা জানিয়েছেন, আকারে ছোট হলেও হৃদয়টা তাঁদের অনেক বড়।
ব্রাজিলের পাওলো গ্যাব্রিয়েল দ্য সিলভা বারোস এবং কাতিওচিয়া লিয়ে হোশিনোর অনলাইনে প্রথম পরিচয় ২০০৬ সালে। তখন তাঁদের বয়স একেবারেই কম। কারণ এখন সিলভা বারোসের বয়স ৩১, অন্যদিকে লিয়ে হোশিনোর বয়স ২৮। অনেকগুলো বছর চমৎকার সম্পর্কের পর তাঁদের প্রেম পরিণয়ে গড়ায় ২০১৬ সালে। ওই বছরের ৩ নভেম্বর খর্বাকৃতি দম্পতি হিসেবে গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসে নাম ওঠে তাঁদের।
তাঁরা বলেন, আমরা খর্বাকৃতি হতে পারি, তবে আমাদের হৃদয় অনেক বড়। একে অপরের প্রতি এমনকি আমাদের জীবনের সঙ্গে জড়িত প্রতিটি মানুষের জন্য অনেক ভালোবাসার জায়গা হয় সেখানে। আমাদের জীবন অবশ্যই চ্যালেঞ্জ ছাড়া নয়। কিন্তু আমরা খুব খুশি যে আমরা একসঙ্গে এই চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবিলা করতে পারছি।
এই জুটির একত্রে উচ্চতা ১৮১ দশমিক ৪১ সেন্টিমিটার বা ৭১ দশমিক ৪২ ইঞ্চি। এর মধ্যে পাওলোর উচ্চতা ৯০ দশমিক ২৮ সেন্টিমিটার (৩৫ দশমিক ৫৪ ইঞ্চি) এবং কাতিওসিয়ার উচ্চতা ৯১ দশমিক ১৩ সেন্টিমিটার (৩৫ দশমিক ৮৮ ইঞ্চি)।
এদিকে সম্প্রতি ইনস্টাগ্রামে এই যুগলকে নিয়ে একটি পোস্ট দেয় গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস কর্তৃপক্ষ। সেখানে ব্যবহারকারীরা এই দম্পতির আকারের চেয়ে তাঁদের ভালোবাসা নিয়েই ছিলেন বেশি আপ্লুত।
একজন ব্যবহারকারী লিখেছেন, ‘ভালোবাসার জয়।’ আরেকজন লিখেছেন, ‘চমৎকার। তোমাদের দুজনকেই অভিনন্দন।’
কেউ কেউ বলেছেন, যুগলের কারও উচ্চতাই কম নয়। একজন যেমন লিখেছেন, ‘তাঁদের দুজনের উচ্চতাই আমার মতো।’
পাওলো ও কাতিওসিয়া বিয়ে করেন ২০১৬ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর গিনেস বুকে নাম ওঠার পর গত সাড়ে সাত বছর ধরে মানুষের আগ্রহ তাঁদের নিয়ে।
নিজেদের সম্পর্কে পাওলো আগে বলেছিলেন, ‘প্রথম যখন দেখি, তাঁকে অসাধারণ সুন্দরী মনে হয় আমার।’
কাতিওসিয়া শুরুতে ম্যাসেজ প্ল্যাটফরম অরকুচিতে (এখন বিলুপ্ত) পাওলোকে ব্লক করেন। তাই পাওলোকে তার মন জয় করতে সাধনা করতে হয়েছে। এরপর তাঁদের মধ্যে খুদেবার্তা আদান-প্রদান ও ফোনে আলাপ চলতে থাকে। সরাসরি প্রথম দেখা হয় ২০০৮ সালের ২০ ডিসেম্বর।
চার বছর বড় একটা দূরত্বে থাকতে হয় দুজনকে। কাতিওসিয়া তার নিজের শহর লোন্দ্রিনা থেকে পাওলোর শহর ইতাপেভায় চলে আসেন ২০১২ সালে। একপর্যায়ে সিদ্ধান্ত নেন স্থায়ীভাবে গাঁটছড়া বাঁধার।
সূত্র: গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস, দ্য মিরর
জাপানে ছোটখাটো বিরোধ বা ঝামেলা মেটাতে এখন আর পুলিশের দরকার নেই। দরকার নেই আদালতেরও নয়। কারণ, এবার বাজারে নেমেছে একেবারে ভিন্নধর্মী সেবা। নাম ‘রেন্টাল কোওয়াইহিতো।’ জাপানি ভাষায় এর মানে দাঁড়ায়—‘ভাড়ায় পাওয়া ভয়ংকর মানুষ।’ যেমন নাম, তেমনি কাজ।
১২ ঘণ্টা আগেবিমা জালিয়াতি এবং পর্নোগ্রাফি রাখার দায়ে এক ব্রিটিশ ভাসকুলার সার্জনকে দুই বছর আট মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। ৪৯ বছর বয়সী নীল হপার, ২০১৯ সালে নিজের পা কেটে মিথ্যা বিমা দাবি করেছিলেন। এই কাণ্ড ঘটানোর আগে তিনি শত শত অঙ্গচ্ছেদের অস্ত্রোপচার করেছিলেন। সেই সব অপরাধের বিস্তারিত বিবরণ আদালতের নথিতে প্রকাশ..
৫ দিন আগেভারতের রাজস্থানের পাহাড়ি গ্রাম পিপলোডির এক কৃষক মোর সিং। ৬০ বছর বয়সী মোর সিং নিজে কখনো স্কুলে যাননি। কিন্তু তিলে তিলে গড়া নিজের একমাত্র বাড়িটি দান করে দিয়েছেন গ্রামের শিশুদের জন্য। এই অনন্য অবদানের জন্য স্থানীয় বাসিন্দাদের মাঝে রীতিমতো হিরো বনে গেছেন মোর সিং।
৫ দিন আগেদক্ষিণ চীনের এক ব্যক্তি তাঁর ১০ বছরের মেয়ে ও ৮ বছরের ছেলেকে ৮০০ কিলোমিটার হাঁটিয়েছেন। দীর্ঘ এই হণ্ঠন যাত্রার উদ্দেশ্য ছিল সন্তানদের মানসিকভাবে শক্ত করা। তাঁদের এই অভিযানের প্রশংসা হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। হংকং থেকে প্রকাশিত ইংরেজি দৈনিক সাউথ চায়না মর্নিং পোস্ট এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে।
৮ দিন আগে