যুক্তরাষ্ট্রে পুলিশের জরুরি সেবা নম্বরে হঠাৎ কল, তবে কিছু শোনার আগেই কেটে যায় সংযোগ। ফিরতি কল করে কোনো সাড়া না পেয়ে অবস্থান শনাক্ত করে ছুটে যায় পুলিশ।
ব্রিটিশ গণমাধ্যম মেট্রোর প্রতিবেদনে জানা যায়, ঘটনাটি গত শনিবারের। ক্যালিফোর্নিয়ার পাসো রোবেলস চিড়িয়াখানা থেকে জরুরি সেবা নম্বরে (৯১১) কল আসে। তবে ওপাশ থেকে কেউ কিছু বলেনি। পরে ওই চিড়িয়াখানায় পুলিশ পাঠানো হয়। যদিও কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, তাঁদের কেউই কল করেনি। এমনকি জরুরি কল করার মতো কোনো ঘটনাও ঘটেনি।
পরে সন্দেহের তীর যায় ছোট্ট একটা বানরের দিকে। সান লুইস অবিসপো কাউন্টি শেরিফের কার্যালয় জানায়, রুট নামের ছোট একটি কাপুচিন মাঙ্কি (এক প্রজাতির বানর) পুলিশকে কল করেছিল। ধারণা করা হচ্ছে, বানরটি চিড়িয়াখানার পাশে রাখা গল্ফ কার্টে (ছোট একধরনের গাড়ি) সেলফোনটি কুড়িয়ে পায়। চিড়িয়াখানার কর্মীরা রুটকে বাটন প্রেস করতে দেখেছেন। তবে নম্বর মিলে গিয়ে এভাবে জরুরি সেবায় চলে যাওয়া সত্যিই বিস্ময়কর।
অঘটন ঘটানো ওই বানরের কয়েকটি ছবি সান লুইস অবিসপো কাউন্টি শেরিফ কার্যালয়ের ফেসবুক পেজে শেয়ার করা হয়েছে। সঙ্গে পুরো ঘটনা অনেকটা মজার ছলেই ক্যাপশন হিসেবে জুড়ে দিয়েছেন তাঁরা। ক্যাপশনে লেখা হয়েছে, ‘আমাদের কাউন্টিতে একটি মজার ঘটনা ঘটেছে। পাসো রোবেলস চিড়িয়াখানা থেকে ৯১১ জরুরি সেবা নম্বরে কল আসে। ওই চিড়িয়াখানার কর্মীদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, তাঁদের কেউই কল করেননি। পরে জানা গেল, রুট নামের ছোট একটি কাপুচিন মাঙ্কি কল করেছিল। ধারণা করা হচ্ছে, বানরটি চিড়িয়াখানার পাশে থাকা গল্ফ কার্টে সেলফোনটি কুড়িয়ে পায়। পুরো ঘটনায় ছোট্ট রুট বিব্রত। আপনারা তাকে দায়ী করতে পারেন না। জানেনই তো, বানর যা দেখে, তাই করে।’
বানরের নানা অদ্ভুতুড়ে কাণ্ড নতুন নয়। তবে জরুরি সেবা নম্বরে কল করার ঘটনা সত্যিই অনেকের চোখ কপালে তুলেছে এবং সেই সাথে মুখে হাসিও ফুটিয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রে পুলিশের জরুরি সেবা নম্বরে হঠাৎ কল, তবে কিছু শোনার আগেই কেটে যায় সংযোগ। ফিরতি কল করে কোনো সাড়া না পেয়ে অবস্থান শনাক্ত করে ছুটে যায় পুলিশ।
ব্রিটিশ গণমাধ্যম মেট্রোর প্রতিবেদনে জানা যায়, ঘটনাটি গত শনিবারের। ক্যালিফোর্নিয়ার পাসো রোবেলস চিড়িয়াখানা থেকে জরুরি সেবা নম্বরে (৯১১) কল আসে। তবে ওপাশ থেকে কেউ কিছু বলেনি। পরে ওই চিড়িয়াখানায় পুলিশ পাঠানো হয়। যদিও কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, তাঁদের কেউই কল করেনি। এমনকি জরুরি কল করার মতো কোনো ঘটনাও ঘটেনি।
পরে সন্দেহের তীর যায় ছোট্ট একটা বানরের দিকে। সান লুইস অবিসপো কাউন্টি শেরিফের কার্যালয় জানায়, রুট নামের ছোট একটি কাপুচিন মাঙ্কি (এক প্রজাতির বানর) পুলিশকে কল করেছিল। ধারণা করা হচ্ছে, বানরটি চিড়িয়াখানার পাশে রাখা গল্ফ কার্টে (ছোট একধরনের গাড়ি) সেলফোনটি কুড়িয়ে পায়। চিড়িয়াখানার কর্মীরা রুটকে বাটন প্রেস করতে দেখেছেন। তবে নম্বর মিলে গিয়ে এভাবে জরুরি সেবায় চলে যাওয়া সত্যিই বিস্ময়কর।
অঘটন ঘটানো ওই বানরের কয়েকটি ছবি সান লুইস অবিসপো কাউন্টি শেরিফ কার্যালয়ের ফেসবুক পেজে শেয়ার করা হয়েছে। সঙ্গে পুরো ঘটনা অনেকটা মজার ছলেই ক্যাপশন হিসেবে জুড়ে দিয়েছেন তাঁরা। ক্যাপশনে লেখা হয়েছে, ‘আমাদের কাউন্টিতে একটি মজার ঘটনা ঘটেছে। পাসো রোবেলস চিড়িয়াখানা থেকে ৯১১ জরুরি সেবা নম্বরে কল আসে। ওই চিড়িয়াখানার কর্মীদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, তাঁদের কেউই কল করেননি। পরে জানা গেল, রুট নামের ছোট একটি কাপুচিন মাঙ্কি কল করেছিল। ধারণা করা হচ্ছে, বানরটি চিড়িয়াখানার পাশে থাকা গল্ফ কার্টে সেলফোনটি কুড়িয়ে পায়। পুরো ঘটনায় ছোট্ট রুট বিব্রত। আপনারা তাকে দায়ী করতে পারেন না। জানেনই তো, বানর যা দেখে, তাই করে।’
বানরের নানা অদ্ভুতুড়ে কাণ্ড নতুন নয়। তবে জরুরি সেবা নম্বরে কল করার ঘটনা সত্যিই অনেকের চোখ কপালে তুলেছে এবং সেই সাথে মুখে হাসিও ফুটিয়েছে।
ইন্টারনেট দুনিয়ায় হাতির বাচ্চাদের নিষ্পাপ ও কৌতুক উদ্রেককারী কার্যকলাপের সুন্দর ভিডিওগুলো সব সময়ই মন দর্শকদের মনে ছুঁয়ে যায়। সম্প্রতি, এই তালিকায় যুক্ত হয়েছে আরও একটি ভিডিও। যেখানে একটি ছোট হাতির বাচ্চাকে একটি ভাঁজ করা চেয়ারে বসার চেষ্টা করতে দেখা যায়।
১ দিন আগেহিমাচল প্রদেশের সিরমৌর জেলার শিল্লাই গ্রামের ট্রান্স-গিরি অঞ্চলে প্রাচীন রীতিনীতির অনুসরণে অনুষ্ঠিত হয়েছে এক ব্যতিক্রমী বিবাহ অনুষ্ঠান—এক নারী বিয়ে করেছেন দুই ভাইকে। হাট্টি সম্প্রদায়ের ঐতিহ্যবাহী পলিয়ান্ড্রি বিয়েতে শত শত অতিথি অংশ নেন।
৩ দিন আগেশিক্ষার্থীদের একাডেমিক ক্রেডিট তথা পরীক্ষার খাতায় বেশি নম্বর দেওয়ার বিনিময়ে রক্ত দান করতে বাধ্য করেছেন এক ফুটবল কোচ। তাইওয়ানের একটি শীর্ষস্থানীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের এক ফুটবল কোচ এমনই অভিযোগে অভিযুক্ত হয়েছেন। হংকং থেকে প্রকাশিত ইংরেজি সংবাদমাধ্যম সাউথ চায়না মর্নিং পোস্টের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে...
৪ দিন আগেআজকের ডিজিটাল দুনিয়ায় আমাদের দৈনন্দিন যোগাযোগের অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে উঠেছে ইমোজি। ইনস্টাগ্রাম, হোয়াটসঅ্যাপসহ বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে আমরা মনের ভাব প্রকাশে ইমোজি ব্যবহার করি। ভাষার সীমা পেরিয়ে এই ছোট ছোট ডিজিটাল চিহ্নগুলো আবেগ প্রকাশের কার্যকর মাধ্যম হয়ে উঠেছে। আনন্দ থেকে শুরু করে দুঃখ—সব অনুভূতিই এখন বোঝ
৭ দিন আগে