প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান অ্যাপলের প্রতিষ্ঠাতা স্টিভ জবসের ব্যবহৃত বেশ পুরোনো এক জোড়া স্যান্ডেল নিলামে উঠেছে। এরই মধ্যে এই স্যান্ডেল প্রায় ২ লাখ ২০ হাজার ডলারে বিক্রি হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ার জুলিয়ানস অকশনস নামের একটি প্রতিষ্ঠান সম্প্রতি স্যান্ডেল জোড়া নিলামে তোলে।
ব্রিটিশ দৈনিক গার্ডিয়ানের প্রতিবেদনে জানা যায়, স্যান্ডেল জোড়া বার্কেনস্টক অ্যারিজোনা ব্র্যান্ডের। বার্কেনস্টক ব্র্যান্ডের জুতা তৈরিতে ব্যবহার করা হয় পাট, প্রাকৃতিক রাবার ও চামড়া। পরতে বেশ আরামদায়ক হওয়ায় স্টিভ জবসসহ বিশ্বখ্যাত অনেকেই এই ব্র্যান্ডের জুতা-স্যান্ডেল ব্যবহার করতেন এবং করেন।
১১ নভেম্বর নিলাম শুরু হয়ে চলে ১৩ নভেম্বর পর্যন্ত। স্যান্ডেল জোড়া প্রথমে ৬০ হাজার ডলারে বিক্রি হবে বলে মনে করা হয়েছিল। শেষ পর্যন্ত নিলামে ২ লাখ ১৮ হাজার ৭৫০ ডলারে বিক্রি হয় প্রয়াত জবসের এই স্যান্ডেল। তবে কে কিনেছেন তা জানা যায়নি।
এর আগে স্টিভ জবসের ওই স্যান্ডেল একাধিক প্রদর্শনীতে রাখা হয়েছিল। প্রথম ২০১৭ সালে ইতালির মিলানের একটি প্রদর্শনীতে স্থান পায় স্যান্ডেল জোড়া। পরবর্তী সময়ে মিলান থেকে জার্মানির কয়েকটি প্রদর্শনীতে নেওয়া হয়।
নিলাম সংস্থা জুলিয়ানস অকশনস জানায়, কর্ক ও জুট ফুটবেডে তৈরি এই স্যান্ডেলে স্টিভ জবসের পায়ের ছাপ পড়ে গেছে। বছরের পর বছর ব্যবহার করেছেন তিনি। ১৯৭০ থেকে ১৯৮০ পর্যন্ত ওই স্যান্ডেল ব্যবহার করেছেন। এটি পরা অবস্থায় অ্যাপলের অনেক গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্তও নিয়েছেন জবস।
১৯৭৬ সালে স্টিব জবস ও স্টিভ ওজনিয়াক ক্যালিফোর্নিয়ার লস অল্টোসে জবসের বাবা-মায়ের বাড়িতে অ্যাপল প্রতিষ্ঠা করেন। নিজের বাড়ির গ্যারেজে তৈরি করা সেই প্রতিষ্ঠান বদলে দেয় প্রযুক্তির দুনিয়া। প্যানক্রিয়াটিক ক্যানসারে আক্রান্ত হয়ে ২০১১ সালে স্টিভ জবস মারা যান। তবে মৃত্যুর পরেও যে তাঁর প্রতি মানুষের আগ্রহের কমতি নেই, তারই প্রমাণ মিলল সাম্প্রতিক নিলামে।
প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান অ্যাপলের প্রতিষ্ঠাতা স্টিভ জবসের ব্যবহৃত বেশ পুরোনো এক জোড়া স্যান্ডেল নিলামে উঠেছে। এরই মধ্যে এই স্যান্ডেল প্রায় ২ লাখ ২০ হাজার ডলারে বিক্রি হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ার জুলিয়ানস অকশনস নামের একটি প্রতিষ্ঠান সম্প্রতি স্যান্ডেল জোড়া নিলামে তোলে।
ব্রিটিশ দৈনিক গার্ডিয়ানের প্রতিবেদনে জানা যায়, স্যান্ডেল জোড়া বার্কেনস্টক অ্যারিজোনা ব্র্যান্ডের। বার্কেনস্টক ব্র্যান্ডের জুতা তৈরিতে ব্যবহার করা হয় পাট, প্রাকৃতিক রাবার ও চামড়া। পরতে বেশ আরামদায়ক হওয়ায় স্টিভ জবসসহ বিশ্বখ্যাত অনেকেই এই ব্র্যান্ডের জুতা-স্যান্ডেল ব্যবহার করতেন এবং করেন।
১১ নভেম্বর নিলাম শুরু হয়ে চলে ১৩ নভেম্বর পর্যন্ত। স্যান্ডেল জোড়া প্রথমে ৬০ হাজার ডলারে বিক্রি হবে বলে মনে করা হয়েছিল। শেষ পর্যন্ত নিলামে ২ লাখ ১৮ হাজার ৭৫০ ডলারে বিক্রি হয় প্রয়াত জবসের এই স্যান্ডেল। তবে কে কিনেছেন তা জানা যায়নি।
এর আগে স্টিভ জবসের ওই স্যান্ডেল একাধিক প্রদর্শনীতে রাখা হয়েছিল। প্রথম ২০১৭ সালে ইতালির মিলানের একটি প্রদর্শনীতে স্থান পায় স্যান্ডেল জোড়া। পরবর্তী সময়ে মিলান থেকে জার্মানির কয়েকটি প্রদর্শনীতে নেওয়া হয়।
নিলাম সংস্থা জুলিয়ানস অকশনস জানায়, কর্ক ও জুট ফুটবেডে তৈরি এই স্যান্ডেলে স্টিভ জবসের পায়ের ছাপ পড়ে গেছে। বছরের পর বছর ব্যবহার করেছেন তিনি। ১৯৭০ থেকে ১৯৮০ পর্যন্ত ওই স্যান্ডেল ব্যবহার করেছেন। এটি পরা অবস্থায় অ্যাপলের অনেক গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্তও নিয়েছেন জবস।
১৯৭৬ সালে স্টিব জবস ও স্টিভ ওজনিয়াক ক্যালিফোর্নিয়ার লস অল্টোসে জবসের বাবা-মায়ের বাড়িতে অ্যাপল প্রতিষ্ঠা করেন। নিজের বাড়ির গ্যারেজে তৈরি করা সেই প্রতিষ্ঠান বদলে দেয় প্রযুক্তির দুনিয়া। প্যানক্রিয়াটিক ক্যানসারে আক্রান্ত হয়ে ২০১১ সালে স্টিভ জবস মারা যান। তবে মৃত্যুর পরেও যে তাঁর প্রতি মানুষের আগ্রহের কমতি নেই, তারই প্রমাণ মিলল সাম্প্রতিক নিলামে।
ইন্টারনেট দুনিয়ায় হাতির বাচ্চাদের নিষ্পাপ ও কৌতুক উদ্রেককারী কার্যকলাপের সুন্দর ভিডিওগুলো সব সময়ই মন দর্শকদের মনে ছুঁয়ে যায়। সম্প্রতি, এই তালিকায় যুক্ত হয়েছে আরও একটি ভিডিও। যেখানে একটি ছোট হাতির বাচ্চাকে একটি ভাঁজ করা চেয়ারে বসার চেষ্টা করতে দেখা যায়।
১৭ ঘণ্টা আগেহিমাচল প্রদেশের সিরমৌর জেলার শিল্লাই গ্রামের ট্রান্স-গিরি অঞ্চলে প্রাচীন রীতিনীতির অনুসরণে অনুষ্ঠিত হয়েছে এক ব্যতিক্রমী বিবাহ অনুষ্ঠান—এক নারী বিয়ে করেছেন দুই ভাইকে। হাট্টি সম্প্রদায়ের ঐতিহ্যবাহী পলিয়ান্ড্রি বিয়েতে শত শত অতিথি অংশ নেন।
৩ দিন আগেশিক্ষার্থীদের একাডেমিক ক্রেডিট তথা পরীক্ষার খাতায় বেশি নম্বর দেওয়ার বিনিময়ে রক্ত দান করতে বাধ্য করেছেন এক ফুটবল কোচ। তাইওয়ানের একটি শীর্ষস্থানীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের এক ফুটবল কোচ এমনই অভিযোগে অভিযুক্ত হয়েছেন। হংকং থেকে প্রকাশিত ইংরেজি সংবাদমাধ্যম সাউথ চায়না মর্নিং পোস্টের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে...
৪ দিন আগেআজকের ডিজিটাল দুনিয়ায় আমাদের দৈনন্দিন যোগাযোগের অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে উঠেছে ইমোজি। ইনস্টাগ্রাম, হোয়াটসঅ্যাপসহ বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে আমরা মনের ভাব প্রকাশে ইমোজি ব্যবহার করি। ভাষার সীমা পেরিয়ে এই ছোট ছোট ডিজিটাল চিহ্নগুলো আবেগ প্রকাশের কার্যকর মাধ্যম হয়ে উঠেছে। আনন্দ থেকে শুরু করে দুঃখ—সব অনুভূতিই এখন বোঝ
৭ দিন আগে