মানুষের ওজন যখন খুব বেড়ে যায়, তখন নিয়ন্ত্রিত খাবার খাওয়ার ও ব্যায়ামের পরামর্শ দেন চিকিৎসকেরা। কিন্তু বিষয়টি শুধু মানুষ নয় অন্য প্রাণীর বেলায়ও ঘটতে পারে। রাশিয়ার এক হাসপাতালের বেসমেন্টে থাকা ক্রোশিক নামের একটি বিড়ালের বেলায়ও এমনটাই ঘটেছে। এটা এতটাই স্থূলদেহী হয়ে গেছে যে উদ্ধারের সময় হাঁটতেও পারছিল না ওজনের কারণে।
কমলা রঙের এই ট্যাবি বিড়ালটির ওজন মাপার পর চমকে ওঠেন উদ্ধারকারীরা, ১৭ কেজি! যা একটি চার বছরের বাচ্চার গড় ওজনের সমান। ফলাফল হিসেবে পশু আশ্রয়কেন্দ্রে কঠিন ডায়েট মেনে চলতে হচ্ছে তাকে। শুধু তাই নয়, করতে হচ্ছে শরীরচর্চা।
উদ্ধারকারীদের ধারণা, বিড়ালটি পরিত্যক্ত হওয়ার পরে উরাল পর্বতমালার ধারের পারম শহরের হাসপাতালটির বেসমেন্টে পৌঁছে যায় কোনোমতে। হাসপাতালের উদার কর্মীরা বিস্কুট ও স্যুপ দিয়ে বিড়ালটিকে আপ্যায়ন করেন। বুঝতেই পারছেন পরবর্তীতেও এর আদর–যত্নের কমতি হয়নি।
‘ক্রোশিকের গল্পটি একটি অত্যন্ত বিরল ঘটনা। যেখানে কেউ একটি বিড়ালকে এতটা ভালোবাসে যে একে এভাবে আচ্ছাসে খাওয়ায়’ পারমের মেত্রোস্কিন শেল্টারের একজন মুখপাত্রকে উদ্ধৃত করে জানায় মার্কিন সংবাদমাধ্যম নিউইয়র্ক পোস্ট।
ফলাফল, আপাতত বিড়ালটি অতিরিক্ত ওজন কমানোর জন্য কঠোর ডায়েটে রয়েছে। এদিকে ওজন কমানোর জন্য একটি ট্রেডমিলের সাহায্যে শরীরচর্চাও করানো হচ্ছে তাকে।
ব্রিটিশ ট্যাবলয়েড দ্য সানের দেওয়া তথ্য বলছে, নিজের জন্য আদর্শ ওজন সাড়ে চার কেজিতে পৌঁছাতে বিড়ালটিকে আরও ৭০ শতাংশ ওজন কমাতে হবে।
তবে অতি ভালোবাসা দেখাতে গিয়ে কোনো প্রাণীকে মাত্রাতিরিক্ত খাবার খাওয়ানোর নজির এটাই প্রথম নয়।
এ বছরের জুলাইয়ে বেশি খাইয়ে নিজের পোষা কুকুরকে মেরে ফেলায় এক নারীকে দুই মাসের জেল দেন নিউজিল্যান্ডের আদালত।
২০২১ সালের অক্টোবরে যখন বিড়ালটিকে উদ্ধার করা হয়, তখন এটির ওজন ৫৩ দশমিক ৭ কেজি। কুকুরদের বিস্কুটের পাশাপাশি বড় বড় ৮ থেকে ১০ টুকরো মাংস একে খাওয়ানো হতো।
মানুষের ওজন যখন খুব বেড়ে যায়, তখন নিয়ন্ত্রিত খাবার খাওয়ার ও ব্যায়ামের পরামর্শ দেন চিকিৎসকেরা। কিন্তু বিষয়টি শুধু মানুষ নয় অন্য প্রাণীর বেলায়ও ঘটতে পারে। রাশিয়ার এক হাসপাতালের বেসমেন্টে থাকা ক্রোশিক নামের একটি বিড়ালের বেলায়ও এমনটাই ঘটেছে। এটা এতটাই স্থূলদেহী হয়ে গেছে যে উদ্ধারের সময় হাঁটতেও পারছিল না ওজনের কারণে।
কমলা রঙের এই ট্যাবি বিড়ালটির ওজন মাপার পর চমকে ওঠেন উদ্ধারকারীরা, ১৭ কেজি! যা একটি চার বছরের বাচ্চার গড় ওজনের সমান। ফলাফল হিসেবে পশু আশ্রয়কেন্দ্রে কঠিন ডায়েট মেনে চলতে হচ্ছে তাকে। শুধু তাই নয়, করতে হচ্ছে শরীরচর্চা।
উদ্ধারকারীদের ধারণা, বিড়ালটি পরিত্যক্ত হওয়ার পরে উরাল পর্বতমালার ধারের পারম শহরের হাসপাতালটির বেসমেন্টে পৌঁছে যায় কোনোমতে। হাসপাতালের উদার কর্মীরা বিস্কুট ও স্যুপ দিয়ে বিড়ালটিকে আপ্যায়ন করেন। বুঝতেই পারছেন পরবর্তীতেও এর আদর–যত্নের কমতি হয়নি।
‘ক্রোশিকের গল্পটি একটি অত্যন্ত বিরল ঘটনা। যেখানে কেউ একটি বিড়ালকে এতটা ভালোবাসে যে একে এভাবে আচ্ছাসে খাওয়ায়’ পারমের মেত্রোস্কিন শেল্টারের একজন মুখপাত্রকে উদ্ধৃত করে জানায় মার্কিন সংবাদমাধ্যম নিউইয়র্ক পোস্ট।
ফলাফল, আপাতত বিড়ালটি অতিরিক্ত ওজন কমানোর জন্য কঠোর ডায়েটে রয়েছে। এদিকে ওজন কমানোর জন্য একটি ট্রেডমিলের সাহায্যে শরীরচর্চাও করানো হচ্ছে তাকে।
ব্রিটিশ ট্যাবলয়েড দ্য সানের দেওয়া তথ্য বলছে, নিজের জন্য আদর্শ ওজন সাড়ে চার কেজিতে পৌঁছাতে বিড়ালটিকে আরও ৭০ শতাংশ ওজন কমাতে হবে।
তবে অতি ভালোবাসা দেখাতে গিয়ে কোনো প্রাণীকে মাত্রাতিরিক্ত খাবার খাওয়ানোর নজির এটাই প্রথম নয়।
এ বছরের জুলাইয়ে বেশি খাইয়ে নিজের পোষা কুকুরকে মেরে ফেলায় এক নারীকে দুই মাসের জেল দেন নিউজিল্যান্ডের আদালত।
২০২১ সালের অক্টোবরে যখন বিড়ালটিকে উদ্ধার করা হয়, তখন এটির ওজন ৫৩ দশমিক ৭ কেজি। কুকুরদের বিস্কুটের পাশাপাশি বড় বড় ৮ থেকে ১০ টুকরো মাংস একে খাওয়ানো হতো।
ইন্টারনেট দুনিয়ায় হাতির বাচ্চাদের নিষ্পাপ ও কৌতুক উদ্রেককারী কার্যকলাপের সুন্দর ভিডিওগুলো সব সময়ই মন দর্শকদের মনে ছুঁয়ে যায়। সম্প্রতি, এই তালিকায় যুক্ত হয়েছে আরও একটি ভিডিও। যেখানে একটি ছোট হাতির বাচ্চাকে একটি ভাঁজ করা চেয়ারে বসার চেষ্টা করতে দেখা যায়।
২০ ঘণ্টা আগেহিমাচল প্রদেশের সিরমৌর জেলার শিল্লাই গ্রামের ট্রান্স-গিরি অঞ্চলে প্রাচীন রীতিনীতির অনুসরণে অনুষ্ঠিত হয়েছে এক ব্যতিক্রমী বিবাহ অনুষ্ঠান—এক নারী বিয়ে করেছেন দুই ভাইকে। হাট্টি সম্প্রদায়ের ঐতিহ্যবাহী পলিয়ান্ড্রি বিয়েতে শত শত অতিথি অংশ নেন।
৩ দিন আগেশিক্ষার্থীদের একাডেমিক ক্রেডিট তথা পরীক্ষার খাতায় বেশি নম্বর দেওয়ার বিনিময়ে রক্ত দান করতে বাধ্য করেছেন এক ফুটবল কোচ। তাইওয়ানের একটি শীর্ষস্থানীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের এক ফুটবল কোচ এমনই অভিযোগে অভিযুক্ত হয়েছেন। হংকং থেকে প্রকাশিত ইংরেজি সংবাদমাধ্যম সাউথ চায়না মর্নিং পোস্টের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে...
৪ দিন আগেআজকের ডিজিটাল দুনিয়ায় আমাদের দৈনন্দিন যোগাযোগের অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে উঠেছে ইমোজি। ইনস্টাগ্রাম, হোয়াটসঅ্যাপসহ বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে আমরা মনের ভাব প্রকাশে ইমোজি ব্যবহার করি। ভাষার সীমা পেরিয়ে এই ছোট ছোট ডিজিটাল চিহ্নগুলো আবেগ প্রকাশের কার্যকর মাধ্যম হয়ে উঠেছে। আনন্দ থেকে শুরু করে দুঃখ—সব অনুভূতিই এখন বোঝ
৭ দিন আগে