কর্ন নামের পোষা সাপটি নিখোঁজ ছিল এক বছরের বেশি সময় ধরে। তার পরই তাকে জীবিত অবস্থায় পাওয়া গেল এক বাড়ির ছাদে। ধারণা করা হচ্ছে, একটি কাক সাপটিকে এখানে ফেলে গেছে।
ইংল্যান্ড ও ওয়েলসে প্রাণী রক্ষায় কাজ করা দ্য রয়েল সোসাইটি ফর দ্য প্রিভেনশন অব ক্রুয়েলটি টু অ্যানিমেলস (আরএসপিসিএ) জানায়, উদ্ধারকর্মীরা ইংল্যান্ডের ডারহ্যামের স্প্যানিমোরের একটি বাড়ি থেকে ফোন পেয়ে সেখানে যান। ওই বাড়ির বাসিন্দারা তাঁদের বাগানে তিন ফুট লম্বা একটি কর্ন স্নেক দেখতে পেয়েছিলেন।
এসব তথ্য জানা যায় মার্কিন সংবাদমাধ্যম নিউইয়র্ক পোস্টের এক প্রতিবেদনে। আর এই সাপকে উদ্ধার করা হয় গত মাস অর্থাৎ মার্চের শেষে।
‘আমরা যখন হাজির হলাম, তখন সাপটি অদৃশ্য হয়েছে। পরে একে খুঁজে পেলাম একটি গ্যারেজের ছাদে।’ এক ফেসবুক পোস্টে জানায় আরএসপিসিএ, ‘আমাদের সন্দেহ, একটি কাক এটাকে নিয়ে উড়ে যাওয়ার সময় এটা পড়ে যায়। ওটার (কাকটির) উদ্দেশ্য খুব ভালো কিছু ছিল বলে মনে হয় না। সৌভাগ্যক্রমে আমরা সময়মতো সাপটিকে সাহায্যে এগিয়ে আসতে পেরেছি।’
আরএসপিসিএর অনুসন্ধানে বেরিয়ে আসে—এই সাপকে আসলে একজন পুষতেন। এঙ্গেস নামের এই প্রাণী যে বাড়িতে থাকত সেখান থেকে এক বছরেরও বেশি সময় আগে হারিয়ে যায়। আর ওই বাড়ির মালিকের এক প্রতিবেশীর গ্যারেজের ছাদেই তাকে পাওয়া গেছে।
পোস্টটিতে বলা হয়েছে, ‘ঠান্ডায় বাইরে থাকার কারণে তার শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণ পাওয়া গেছে। তবে এটি একটি অলৌকিক ঘটনা যে সে এত দিন পরেও বেঁচে ছিল।’ পোস্টটিতে আরও জানানো হয়, সাপটির চিকিৎসা করা হয়েছে। ওটার জন্য একটি নতুন বাড়িও খুঁজে বের করা হবে। কারণ এর মালিক তাকে আর রাখতে পারবেন না।
আরএসপিসিএ স্বীকার করেছে যে গল্পটি কিছুটা অবিশ্বাস্য মনে হতে পারে। বিষয়টি স্পষ্ট করার জন্য তারা উল্লেখ করেছে, ‘এটি একটি সত্যিকারের উদ্ধারের ঘটনা, এপ্রিল ফুল নয় মোটেই।’
এখানে বলে রাখা ভালো, কর্ন স্নেক বা রেড র্যাট স্নেক মোটেই বিষাক্ত নয়। বরং ইঁদুর খেয়ে মানুষের উপকারই করে।
কর্ন নামের পোষা সাপটি নিখোঁজ ছিল এক বছরের বেশি সময় ধরে। তার পরই তাকে জীবিত অবস্থায় পাওয়া গেল এক বাড়ির ছাদে। ধারণা করা হচ্ছে, একটি কাক সাপটিকে এখানে ফেলে গেছে।
ইংল্যান্ড ও ওয়েলসে প্রাণী রক্ষায় কাজ করা দ্য রয়েল সোসাইটি ফর দ্য প্রিভেনশন অব ক্রুয়েলটি টু অ্যানিমেলস (আরএসপিসিএ) জানায়, উদ্ধারকর্মীরা ইংল্যান্ডের ডারহ্যামের স্প্যানিমোরের একটি বাড়ি থেকে ফোন পেয়ে সেখানে যান। ওই বাড়ির বাসিন্দারা তাঁদের বাগানে তিন ফুট লম্বা একটি কর্ন স্নেক দেখতে পেয়েছিলেন।
এসব তথ্য জানা যায় মার্কিন সংবাদমাধ্যম নিউইয়র্ক পোস্টের এক প্রতিবেদনে। আর এই সাপকে উদ্ধার করা হয় গত মাস অর্থাৎ মার্চের শেষে।
‘আমরা যখন হাজির হলাম, তখন সাপটি অদৃশ্য হয়েছে। পরে একে খুঁজে পেলাম একটি গ্যারেজের ছাদে।’ এক ফেসবুক পোস্টে জানায় আরএসপিসিএ, ‘আমাদের সন্দেহ, একটি কাক এটাকে নিয়ে উড়ে যাওয়ার সময় এটা পড়ে যায়। ওটার (কাকটির) উদ্দেশ্য খুব ভালো কিছু ছিল বলে মনে হয় না। সৌভাগ্যক্রমে আমরা সময়মতো সাপটিকে সাহায্যে এগিয়ে আসতে পেরেছি।’
আরএসপিসিএর অনুসন্ধানে বেরিয়ে আসে—এই সাপকে আসলে একজন পুষতেন। এঙ্গেস নামের এই প্রাণী যে বাড়িতে থাকত সেখান থেকে এক বছরেরও বেশি সময় আগে হারিয়ে যায়। আর ওই বাড়ির মালিকের এক প্রতিবেশীর গ্যারেজের ছাদেই তাকে পাওয়া গেছে।
পোস্টটিতে বলা হয়েছে, ‘ঠান্ডায় বাইরে থাকার কারণে তার শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণ পাওয়া গেছে। তবে এটি একটি অলৌকিক ঘটনা যে সে এত দিন পরেও বেঁচে ছিল।’ পোস্টটিতে আরও জানানো হয়, সাপটির চিকিৎসা করা হয়েছে। ওটার জন্য একটি নতুন বাড়িও খুঁজে বের করা হবে। কারণ এর মালিক তাকে আর রাখতে পারবেন না।
আরএসপিসিএ স্বীকার করেছে যে গল্পটি কিছুটা অবিশ্বাস্য মনে হতে পারে। বিষয়টি স্পষ্ট করার জন্য তারা উল্লেখ করেছে, ‘এটি একটি সত্যিকারের উদ্ধারের ঘটনা, এপ্রিল ফুল নয় মোটেই।’
এখানে বলে রাখা ভালো, কর্ন স্নেক বা রেড র্যাট স্নেক মোটেই বিষাক্ত নয়। বরং ইঁদুর খেয়ে মানুষের উপকারই করে।
জাপানে ছোটখাটো বিরোধ বা ঝামেলা মেটাতে এখন আর পুলিশের দরকার নেই। দরকার নেই আদালতেরও নয়। কারণ, এবার বাজারে নেমেছে একেবারে ভিন্নধর্মী সেবা। নাম ‘রেন্টাল কোওয়াইহিতো।’ জাপানি ভাষায় এর মানে দাঁড়ায়—‘ভাড়ায় পাওয়া ভয়ংকর মানুষ।’ যেমন নাম, তেমনি কাজ।
১ দিন আগেবিমা জালিয়াতি এবং পর্নোগ্রাফি রাখার দায়ে এক ব্রিটিশ ভাসকুলার সার্জনকে দুই বছর আট মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। ৪৯ বছর বয়সী নীল হপার, ২০১৯ সালে নিজের পা কেটে মিথ্যা বিমা দাবি করেছিলেন। এই কাণ্ড ঘটানোর আগে তিনি শত শত অঙ্গচ্ছেদের অস্ত্রোপচার করেছিলেন। সেই সব অপরাধের বিস্তারিত বিবরণ আদালতের নথিতে প্রকাশ..
৫ দিন আগেভারতের রাজস্থানের পাহাড়ি গ্রাম পিপলোডির এক কৃষক মোর সিং। ৬০ বছর বয়সী মোর সিং নিজে কখনো স্কুলে যাননি। কিন্তু তিলে তিলে গড়া নিজের একমাত্র বাড়িটি দান করে দিয়েছেন গ্রামের শিশুদের জন্য। এই অনন্য অবদানের জন্য স্থানীয় বাসিন্দাদের মাঝে রীতিমতো হিরো বনে গেছেন মোর সিং।
৬ দিন আগেদক্ষিণ চীনের এক ব্যক্তি তাঁর ১০ বছরের মেয়ে ও ৮ বছরের ছেলেকে ৮০০ কিলোমিটার হাঁটিয়েছেন। দীর্ঘ এই হণ্ঠন যাত্রার উদ্দেশ্য ছিল সন্তানদের মানসিকভাবে শক্ত করা। তাঁদের এই অভিযানের প্রশংসা হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। হংকং থেকে প্রকাশিত ইংরেজি দৈনিক সাউথ চায়না মর্নিং পোস্ট এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে।
৯ দিন আগে