পৌর এলাকা ও আশপাশের কিছু উঁচু এলাকা থেকে আগের বৃষ্টির পানি কিছুটা নামলেও রোববার রাতের বৃষ্টিতে পুনরায় ওই সব এলাকায় জলাবদ্ধতা দেখা দিয়েছে। বিশেষ করে সদর, কবিরহাট, কোম্পানীগঞ্জ ও বেগমগঞ্জ উপজেলার অনেক গ্রামীণ সড়ক এখনো কয়েক ফুট পানির নিচে। বহু বাড়ির আঙিনায় হাঁটু থেকে কোমরসমান পানি জমে আছে...
বৃষ্টি ও জলাবদ্ধতার কারণে জেলার মাধ্যমিক বিদ্যালয়গুলো বুধবার থেকে বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। জেলা প্রশাসক খন্দকার ইশতিয়াক আহমেদ জানান, বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে জলাবদ্ধতা ও কিছু শ্রেণিকক্ষে পানি ঢুকে পড়ায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তবে প্রাথমিক ও উচ্চমাধ্যমিক পর্যায়ের বিষয়ে এখনো সিদ্ধান্ত হয়নি।
শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. চৌধুরী রফিকুল আবরার বলেছেন, ‘গত ১৭ বছরে শিক্ষাব্যবস্থাকে নিঃস্ব করা হয়েছে। শিক্ষাক্ষেত্রে যে পরিমাণ ক্ষতি হয়েছে, তার হিসাব দেওয়া সম্ভব নয়। যদি হিসাব দিতে যায়, তাহলে দিনের পর দিন চলে যাবে।’
নোয়াখালীতে প্রচণ্ড গরমের সঙ্গে চলছে অসহনীয় লোডশেডিং। এতে করে বিপাকে পড়েছেন জেলার মুরগি খামারিরা। গত কয়েক দিনে বিভিন্ন খামারে কয়েক হাজার মুরগি মারা গেছে। এ ছাড়া ডিম উৎপাদনেও গরমের প্রভাব পড়েছে। ফলে খামারিদের আর্থিক ক্ষতির পাশাপাশি মুরগির মাংস ও ডিমের সরবরাহ কমে গিয়ে দাম বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা তৈরি হয়েছে।