নোয়াখালী প্রতিনিধি
নোয়াখালীতে অগ্নিকাণ্ডে অন্তত ২০ দোকান পুড়ে গেছে। গতকাল শনিবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে শহরের মাইজদী টাউনহল মোড়সংলগ্ন নূপুর মার্কেট ও হকার্স মার্কেটের একটি অংশে এ ঘটনা ঘটে।
অগ্নিকাণ্ডের তথ্য আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেন মাইজদী ফায়ার সার্ভিসের উপসহকারী পরিচালন আব্দুল্লাহ হারুন পাশা। তিনি বলেন, ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা ঘটনাস্থলে গিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনেন। প্রাথমিকভাবে অগ্নিকাণ্ডের সূত্রপাত জানা যায়নি। তদন্ত শেষে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ নির্ণয় করা যাবে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গতকাল রাতে অগ্নিকাণ্ডের শিকার বেশির ভাগ ব্যবসায়ী দোকান বন্ধ করে চলে যান। রাত সাড়ে ১১টার দিকে নূপুর মার্কেটের পাশের একটি বইয়ের দোকান থেকে প্রথমে আগুনের সূত্রপাত ঘটে। মুহূর্তের মধ্যে আগুন আশপাশের দোকানে ছড়িয়ে পড়লে ভয়াবহ ঘটনা ঘটে।
খবর পেয়ে প্রথমে মাইজদী ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট ঘটনাস্থলে গিয়ে স্থানীয় লোকজন, সেনাবাহিনী ও পুলিশের সহযোগিতায় আগুন নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করে। পরে তাঁদের সঙ্গে চৌমুহনী, সোনাইমুড়ী, কবিরহাট, সুবর্ণচরসহ কয়েকটি স্টেশনের আটটি ইউনিট যোগ দিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করে। তিন ঘণ্টা চেষ্টার পর আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হয় তারা।
ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীরা জানান, আগুনে আড়ত, কাপড়ের দোকান, গণঅধিকার পরিষদের জেলা কার্যালয়, সাইকেল মেরামতের দোকান, হোটেল ও ভ্যারাইটিজ স্টোরসহ অন্তত ২০ দোকান পুড়ে গেছে। এতে দোকানে থাকা মূল্যবান জিনিসপত্র ও নগদ অর্থ পুড়ে কয়েক কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে।
ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীরা আরও জানান, যে সময় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে, এর আধা ঘণ্টা আগে বেশির ভাগ দোকান ও মার্কেট বন্ধ হয়ে যায়। ফলে প্রথমে আগুনের বিষয়টি অনেকেই বুঝতে পারেননি। অনেকে বাসায় ছিলেন। তাই মালামাল বের করতে পারেননি। আগুন দ্রুত ছড়িয়ে পড়ায় ক্ষয়ক্ষতি বেশি হয়েছে। তবে নির্দিষ্ট করে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ নির্ণয় করা সম্ভব হয়নি।
নোয়াখালীতে অগ্নিকাণ্ডে অন্তত ২০ দোকান পুড়ে গেছে। গতকাল শনিবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে শহরের মাইজদী টাউনহল মোড়সংলগ্ন নূপুর মার্কেট ও হকার্স মার্কেটের একটি অংশে এ ঘটনা ঘটে।
অগ্নিকাণ্ডের তথ্য আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেন মাইজদী ফায়ার সার্ভিসের উপসহকারী পরিচালন আব্দুল্লাহ হারুন পাশা। তিনি বলেন, ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা ঘটনাস্থলে গিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনেন। প্রাথমিকভাবে অগ্নিকাণ্ডের সূত্রপাত জানা যায়নি। তদন্ত শেষে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ নির্ণয় করা যাবে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গতকাল রাতে অগ্নিকাণ্ডের শিকার বেশির ভাগ ব্যবসায়ী দোকান বন্ধ করে চলে যান। রাত সাড়ে ১১টার দিকে নূপুর মার্কেটের পাশের একটি বইয়ের দোকান থেকে প্রথমে আগুনের সূত্রপাত ঘটে। মুহূর্তের মধ্যে আগুন আশপাশের দোকানে ছড়িয়ে পড়লে ভয়াবহ ঘটনা ঘটে।
খবর পেয়ে প্রথমে মাইজদী ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট ঘটনাস্থলে গিয়ে স্থানীয় লোকজন, সেনাবাহিনী ও পুলিশের সহযোগিতায় আগুন নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করে। পরে তাঁদের সঙ্গে চৌমুহনী, সোনাইমুড়ী, কবিরহাট, সুবর্ণচরসহ কয়েকটি স্টেশনের আটটি ইউনিট যোগ দিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করে। তিন ঘণ্টা চেষ্টার পর আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হয় তারা।
ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীরা জানান, আগুনে আড়ত, কাপড়ের দোকান, গণঅধিকার পরিষদের জেলা কার্যালয়, সাইকেল মেরামতের দোকান, হোটেল ও ভ্যারাইটিজ স্টোরসহ অন্তত ২০ দোকান পুড়ে গেছে। এতে দোকানে থাকা মূল্যবান জিনিসপত্র ও নগদ অর্থ পুড়ে কয়েক কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে।
ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীরা আরও জানান, যে সময় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে, এর আধা ঘণ্টা আগে বেশির ভাগ দোকান ও মার্কেট বন্ধ হয়ে যায়। ফলে প্রথমে আগুনের বিষয়টি অনেকেই বুঝতে পারেননি। অনেকে বাসায় ছিলেন। তাই মালামাল বের করতে পারেননি। আগুন দ্রুত ছড়িয়ে পড়ায় ক্ষয়ক্ষতি বেশি হয়েছে। তবে নির্দিষ্ট করে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ নির্ণয় করা সম্ভব হয়নি।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে আটক হন নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের নেতা নাজমুল কবির শিশির। আজ শুক্রবার বিকেলে চাঁদাবাজি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে তাঁকে জেল-হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে। তিনি রামগঞ্জ পৌরসভার আঙ্গারপাড়া এলাকার মো. নয়ন মাস্টারের ছেলে।
৪১ মিনিট আগেকুমিল্লায় যৌথ বাহিনী তুলে নেওয়ার পর হাসপাতালে তৌহিদুর রহমান নামের এক যুবদল নেতার লাশ পেয়েছে পরিবার। আজ শুক্রবার বেলা সাড়ে ১২টায় তাঁর মৃত্যুর খবর পায় পরিবার। তবে কখন তাঁর মৃত্যু হয়েছে সে তথ্য জানা যায়নি। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হেফাজতে যুবদল নেতার মৃত্যু তথ্য জানিয়েছেন তাঁর ভাই আবুল কালাম।
৪৩ মিনিট আগেইতালি নেওয়া কথা বলে ফরিদপুর থেকে দুই জনকে নেওয়া হয়েছিল লিবিয়ায়। সেখানে নেওয়ার পর তাঁদের ওপর নির্যাতন করা হয়। এরপর নেওয়া হয় মুক্তিপণ। তবে এতেও মুক্তি মেলেনি। গুলি করে হত্যা করা হয়েছে ওই দুই যুবককে। ঢাকা, ফরিদপুর, লিবিয়া, গুলি, হত্যা, জেলার খবর
৪৪ মিনিট আগেএক মাসের ব্যবধানে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা বেড়েছে ৪ গুণের বেশি। আর আসামির সংখ্যা হয়েছে দ্বিগুণের বেশি। সরকার পতনের পর গত ডিসেম্বরে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা ছিল ১৭টি। জানুয়ারিতে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭২টি।
১ ঘণ্টা আগে