নোয়াখালী প্রতিনিধি
লঘুচাপের প্রভাবে নোয়াখালীতে সোমবার রাত থেকে শুরু হওয়া মাঝারি থেকে ভারী বৃষ্টি এখনো অব্যাহত রয়েছে। টানা বর্ষণে জেলার হাতিয়া ছাড়া বাকি আটটি উপজেলা ও পৌর এলাকায় দেখা দিয়েছে জলাবদ্ধতা। ভেসে গেছে মাছের ঘের ও প্রজেক্ট, ক্ষতির মুখে আমনের বীজতলা ও শাকসবজির খেত।
বৃষ্টি ও জলাবদ্ধতার কারণে জেলার মাধ্যমিক বিদ্যালয়গুলো বুধবার থেকে বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। জেলা প্রশাসক খন্দকার ইশতিয়াক আহমেদ জানান, বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে জলাবদ্ধতা ও কিছু শ্রেণিকক্ষে পানি ঢুকে পড়ায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তবে প্রাথমিক ও উচ্চমাধ্যমিক পর্যায়ের বিষয়ে এখনো সিদ্ধান্ত হয়নি।
মাইজদী আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. রফিকুল ইসলাম জানান, মঙ্গলবার সকাল ৯টা থেকে বুধবার সকাল ৯টা পর্যন্ত গত ২৪ ঘণ্টায় মাইজদীতে ১৯১ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে।
স্থানীয় সূত্র জানায়, সোমবার শুরু হওয়া টানা বৃষ্টিতে মঙ্গলবার রাতে কিছুটা বিরতি মিললেও বুধবার ভোর থেকে ফের ভারী বর্ষণ শুরু হয়। এতে জেলার অধিকাংশ এলাকার সড়ক, অলিগলি ও পাড়া-মহল্লা পানিতে তলিয়ে গেছে। পানি ঢুকে পড়েছে ঘরবাড়িতে। কয়েক হাজার মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছে।
জেলা শহর মাইজদীতে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়, পুলিশ সুপারের কার্যালয়, ডিবি অফিস, রেকর্ডরুম, জজকোর্ট, বিদ্যুৎ অফিসসহ গুরুত্বপূর্ণ সরকারি দপ্তরের সামনেও জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়েছে। কিছু অফিসের নিচতলায় পানি ঢুকে পড়ায় ভোগান্তিতে পড়েছেন কর্মকর্তা-কর্মচারী ও সেবাপ্রার্থীরা।
টানা বর্ষণে শহরের প্রেসক্লাব সড়ক, রেড ক্রিসেন্ট রোড, টাউন হল মোড়, ইসলামিয়া সড়ক, ডিসি সড়ক, মহিলা কলেজ সড়ক, জেলা কারাগার সড়ক, নোয়াখালী সরকারি কলেজ সড়ক ও মাইজদী বাজার সড়কসহ বিভিন্ন এলাকায় জলাবদ্ধতা দেখা দিয়েছে।
পৌরবাসীরা অভিযোগ করেন, পর্যাপ্ত ড্রেনেজ ব্যবস্থা না থাকা এবং পানি নিষ্কাশনের খাল, নালা ও জলাশয় ভরাট হয়ে যাওয়ার কারণে জলাবদ্ধতা দীর্ঘস্থায়ী হচ্ছে। তাঁদের অভিযোগ, কর্তৃপক্ষের উদাসীনতায় দুর্ভোগ আরও বাড়ছে।
জেলার কবিরহাট, কোম্পানীগঞ্জ, সুবর্ণচর, সেনবাগ, বেগমগঞ্জ, সোনাইমুড়ী ও চাটখিল উপজেলার নিম্নাঞ্চলগুলোতেও সৃষ্টি হয়েছে জলাবদ্ধতা। এতে সকাল থেকেই এসব এলাকায় চলাচলে চরম ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে বাসিন্দাদের।
এদিকে একটানা ভারী বর্ষণ ও জোয়ারের পানিতে কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার মুছাপুর ও চরএলাহী ইউনিয়নের বেশির ভাগ ওয়ার্ড প্লাবিত হয়েছে। অনেক বাড়িঘর পানির নিচে তলিয়ে গেছে। রান্নাঘরে পানি ঢুকে পড়ায় রান্নাবান্না বন্ধ হয়ে পড়েছে বলে জানিয়েছেন স্থানীয়রা।
লঘুচাপের প্রভাবে নোয়াখালীতে সোমবার রাত থেকে শুরু হওয়া মাঝারি থেকে ভারী বৃষ্টি এখনো অব্যাহত রয়েছে। টানা বর্ষণে জেলার হাতিয়া ছাড়া বাকি আটটি উপজেলা ও পৌর এলাকায় দেখা দিয়েছে জলাবদ্ধতা। ভেসে গেছে মাছের ঘের ও প্রজেক্ট, ক্ষতির মুখে আমনের বীজতলা ও শাকসবজির খেত।
বৃষ্টি ও জলাবদ্ধতার কারণে জেলার মাধ্যমিক বিদ্যালয়গুলো বুধবার থেকে বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। জেলা প্রশাসক খন্দকার ইশতিয়াক আহমেদ জানান, বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে জলাবদ্ধতা ও কিছু শ্রেণিকক্ষে পানি ঢুকে পড়ায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তবে প্রাথমিক ও উচ্চমাধ্যমিক পর্যায়ের বিষয়ে এখনো সিদ্ধান্ত হয়নি।
মাইজদী আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. রফিকুল ইসলাম জানান, মঙ্গলবার সকাল ৯টা থেকে বুধবার সকাল ৯টা পর্যন্ত গত ২৪ ঘণ্টায় মাইজদীতে ১৯১ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে।
স্থানীয় সূত্র জানায়, সোমবার শুরু হওয়া টানা বৃষ্টিতে মঙ্গলবার রাতে কিছুটা বিরতি মিললেও বুধবার ভোর থেকে ফের ভারী বর্ষণ শুরু হয়। এতে জেলার অধিকাংশ এলাকার সড়ক, অলিগলি ও পাড়া-মহল্লা পানিতে তলিয়ে গেছে। পানি ঢুকে পড়েছে ঘরবাড়িতে। কয়েক হাজার মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছে।
জেলা শহর মাইজদীতে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়, পুলিশ সুপারের কার্যালয়, ডিবি অফিস, রেকর্ডরুম, জজকোর্ট, বিদ্যুৎ অফিসসহ গুরুত্বপূর্ণ সরকারি দপ্তরের সামনেও জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়েছে। কিছু অফিসের নিচতলায় পানি ঢুকে পড়ায় ভোগান্তিতে পড়েছেন কর্মকর্তা-কর্মচারী ও সেবাপ্রার্থীরা।
টানা বর্ষণে শহরের প্রেসক্লাব সড়ক, রেড ক্রিসেন্ট রোড, টাউন হল মোড়, ইসলামিয়া সড়ক, ডিসি সড়ক, মহিলা কলেজ সড়ক, জেলা কারাগার সড়ক, নোয়াখালী সরকারি কলেজ সড়ক ও মাইজদী বাজার সড়কসহ বিভিন্ন এলাকায় জলাবদ্ধতা দেখা দিয়েছে।
পৌরবাসীরা অভিযোগ করেন, পর্যাপ্ত ড্রেনেজ ব্যবস্থা না থাকা এবং পানি নিষ্কাশনের খাল, নালা ও জলাশয় ভরাট হয়ে যাওয়ার কারণে জলাবদ্ধতা দীর্ঘস্থায়ী হচ্ছে। তাঁদের অভিযোগ, কর্তৃপক্ষের উদাসীনতায় দুর্ভোগ আরও বাড়ছে।
জেলার কবিরহাট, কোম্পানীগঞ্জ, সুবর্ণচর, সেনবাগ, বেগমগঞ্জ, সোনাইমুড়ী ও চাটখিল উপজেলার নিম্নাঞ্চলগুলোতেও সৃষ্টি হয়েছে জলাবদ্ধতা। এতে সকাল থেকেই এসব এলাকায় চলাচলে চরম ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে বাসিন্দাদের।
এদিকে একটানা ভারী বর্ষণ ও জোয়ারের পানিতে কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার মুছাপুর ও চরএলাহী ইউনিয়নের বেশির ভাগ ওয়ার্ড প্লাবিত হয়েছে। অনেক বাড়িঘর পানির নিচে তলিয়ে গেছে। রান্নাঘরে পানি ঢুকে পড়ায় রান্নাবান্না বন্ধ হয়ে পড়েছে বলে জানিয়েছেন স্থানীয়রা।
অবিরাম বর্ষণে উজান থেকে নেমে আসছে ঢলের পানি। সেই সঙ্গে পানি বাড়ছে পাবনার পদ্মা নদীতে। এতে ভাঙন দেখা দিয়েছে নদী তীরবর্তী এলাকাগুলোতে। ভাঙনের মুখে হুমকির মুখে পড়েছে পাবনার সুজানগর উপজেলার নাজিরগঞ্জ ফেরিঘাট। ইতিমধ্যে নদীগর্ভে বিলীন হয়েছে বেশ কিছু এলাকা।
৩ মিনিট আগেখুলনা সিটি করপোরেশনের (কেসিসি) সাবেক মেয়র তালুকদার আবদুল খালেক ও তাঁর স্ত্রী সাবেক উপমন্ত্রী হাবিবুন নাহারের বিরুদ্ধে পৃথক দুটি মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। দুজনের বিরুদ্ধে ১৭ কোটি টাকার অধিক অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ এনে আজ বুধবার দুদকের খুলনা সমন্বিত জেলা কার্যালয়ে মামলা দুটি করা হয়।
৪ মিনিট আগেতামাকজনিত মৃত্যু ও তামাকের ব্যবহার কমাতে প্রতীকী কফিন র্যালি করেছে তামাকবিরোধী ১৭টি সংগঠন ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। র্যালি শেষে তামাক নিয়ন্ত্রণ আইনকে সময়োপযোগী ও শক্তিশালীকরণের দাবিতে সমাবেশ হয়েছে।
২২ মিনিট আগেচলতি ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষে দেশের পাঁচটি স্বনামধন্য বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির সুযোগ পেয়েছিলেন দিনাজপুরের বীরগঞ্জ উপজেলার পাল্টাপুর ইউনিয়নের ধুলোট গ্রামের তুষার চন্দ্র রায়। দরিদ্র পরিবারের এ তরুণ কোনোমতে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির অর্থ জোগাড় করতে পারলেও পড়াশোনা চালিয়ে নিতে হিমশিম খাচ্ছেন।
২৪ মিনিট আগে