মুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখান উপজেলার লতব্দী মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও লতব্দী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মাঠে বর্ষার পানি আটকে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়েছে। মাঠজুড়ে পানি থাকায় দীর্ঘদিন ধরে খেলাধুলা করতে পারছে না শিক্ষার্থীরা। এতে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে দুই বিদ্যালয়ের ৫ শতাধিক শিক্ষার্থীসহ আশপাশের কিশোর-তরুণেরা।
যশোরের কেশবপুরে পানিতে তলিয়ে রয়েছে ধানখেত। তাই পুরোপুরি পাকার আগেই ধান তুলতে বাধ্য হচ্ছেন তাঁরা। পানির কারণে শ্রমিক দিয়ে খেত থেকে ধান কাটতে বাড়তি টাকা গুনতে হচ্ছে কৃষকের। এদিকে জমিতে ইঁদুর এসে ধান খেয়ে ফেলছে। আবার কেটে রাখা ফসলেও ইঁদুর আক্রমণ করছে। একদিকে পানিতে তলানো জমি, অন্যদিকে ইঁদুরের যন্ত্রণায়
সরেজমিনে দেখা যায়, দীর্ঘদিনের জলাবদ্ধতায় উপলশহর উচ্চবিদ্যালয়ের মাঠ ভরে উঠেছে কচুরিপানায়। শতাধিক প্রান্তিক কৃষক কয়েক বছর ধরে তাঁদের জমিতে চাষাবাদ করতে পারছেন না। এতে তাঁরা মানবেতর জীবনযাপন করছেন। এলাকাবাসীর অভিযোগ, পুকুর খননকারীরা প্রভাবশালী হওয়ায় অনেকে প্রতিবাদ করতেও সাহস পাচ্ছেন না।
মেহেরপুরের গাংনীতে টানা বৃষ্টিতে জলাবদ্ধতায় বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ব্যাহৃত হচ্ছে পাঠদান। প্রতিষ্ঠানগুলোতে পানিতে থৈ থৈ করছে। প্রবেশ পথসহ খেলার মাঠগুলো পানিতে টইটম্বুর। বৃষ্টি হলেই জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয় এ সকল প্রতিষ্ঠানে। তবে জলাবদ্ধতা নিরসনে নেওয়া হয় না স্থায়ী কোনো সমাধান।