পেট্রোল পাম্প, দুর্গাবাড়ী ও পঞ্চসার এলাকায় দীর্ঘদিন ধরে জমে থাকা পানিতে সৃষ্টি হয়েছে জলাবদ্ধতা। আর মানিকপুর ১০ তলা ভবন এলাকা থেকে সুপার মার্কেট পর্যন্ত রাস্তার পিচ উঠে গিয়ে তৈরি হয়েছে বড় বড় গর্ত। এতে গর্তে পানি জমে গিয়ে চলাচল হয়ে পড়েছে দুঃসাধ্য। সবচেয়ে নাজুক পরিস্থিতি দেখা গেছে মুন্সিগঞ্জ জেনারেল...
রিজওয়ানা হাসান বলেন, ‘শ্যামাসুন্দরী খালের দুটি স্থানে কৃত্রিম বাঁধ দেওয়া হয়েছে। বাঁধগুলোর যৌক্তিকতা খুঁজে দেখা হবে এবং প্রয়োজন হলে সেগুলো অপসারণে সেনাবাহিনীর সঙ্গে সমন্বয় করে কাজ করা হবে। জেলা প্রশাসন, পানি উন্নয়ন বোর্ড ও সেনাবাহিনীর যৌথ উদ্যোগে শুষ্ক মৌসুমেই কাজ শুরু করার পরিকল্পনা রয়েছে।’
সরেজমিনে দেখা গেছে, বিদ্যালয়টির প্রবেশপথ থেকে শুরু করে শ্রেণিকক্ষ পর্যন্ত বৃষ্টির পানি জমে রয়েছে। জাতীয় পতাকা মঞ্চ, খেলার মাঠ, স্কুলের বারান্দা, এমনকি বিদ্যালয়ের শ্রেণিকক্ষে পানি ঢুকে গেছে। বিদ্যালয়ের চলাচলের পথও বৃষ্টির পানিতে তলিয়ে গেছে। পানির মধ্য দিয়ে শিক্ষার্থীরা বিদ্যালয়ে যাওয়া–আসা করছে।
পানি নিষ্কাশনের কোনো সুব্যবস্থা না থাকায় আশপাশের এলাকার পানি গড়িয়ে প্রায় সারা বছরই ডুবে থাকে বগুড়া শাজাহানপুর উপজেলার আড়িয়া ইউনিয়নের আড়িয়া রহিমাবাদ বালক সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মাঠটি। বৃষ্টি বেশি হলে মাঠের পানি শ্রেণিকক্ষ পর্যন্ত তলিয়ে যায়। স্কুলের মাঠ নোংরা পানিতে তলিয়ে থাকায় ভোগান্তিতে পড়েছে