শাজাহানপুর (বগুড়া) প্রতিনিধি
পানি নিষ্কাশনের কোনো সুব্যবস্থা না থাকায় আশপাশের এলাকার পানি গড়িয়ে প্রায় সারা বছরই জলাবদ্ধ থাকে বগুড়া শাজাহানপুর উপজেলার আড়িয়া রহিমাবাদ বালক সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মাঠটি। বৃষ্টি বেশি হলে মাঠের পানি শ্রেণিকক্ষ পর্যন্ত তলিয়ে যায়। স্কুলের মাঠ নোংরা পানিতে তলিয়ে থাকায় ভোগান্তিতে পড়েছে শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা। ব্যাহত হচ্ছে শিক্ষার পরিবেশ।
গত আট বছরের বেশি সময় ধরে স্কুলটিতে এমন জলাবদ্ধতার সমস্যা চলেছে। গত চার বছরে পরিস্থিতি আরও শোচনীয় হয়েছে। আর গত দুই মাস ধরে জমে থাকা পানি স্কুলের বারান্দা ছুঁইছুঁই করছে।
জানতে চাইলে ওই বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক সালমা খাতুন বন্যা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘স্কুলের মাঠ অপেক্ষাকৃত নিচু। আশপাশের সমস্ত পানি গড়িয়ে মাঠে জমা হয়। এতে স্কুলের মাঠ ভরে পানি শ্রেণিকক্ষে ঢুকে যায়। গত আট বছরের বেশি সময় ধরে আমরা এই সমস্যায় রয়েছি।’ তিনি বলেন, ‘মহাসড়ক চার লেনে উন্নীত হওয়ার ফলে স্কুলের পাশের ড্রেন সড়কের ভেতরে চলে গেছে। এখন পানি নিষ্কাশনের আর কোনো ব্যবস্থা নেই। গত চার বছর ধরে পানি জমার এই সমস্যা প্রকট হয়েছে। আমরা নারী শিক্ষকেরা স্কুলে ঢুকতে পারছি না। ছাত্ররাও পানি মাড়িয়ে স্কুলে আসতে চায় না। এলেও ঝুঁকি থাকে।’
স্কুলের প্রধান শিক্ষক রীনা আক্তার বলেন, ‘পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা না থাকায় আমরা বিপদে পড়েছি। স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরাও সাহায্যে এগিয়ে আসছেন না। সমস্যা সমাধানে উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তাকে লিখিতভাবে জানিয়েছি। ঢাকা অফিস থেকে গত বছর লোকজন এসে পরিদর্শন করে গেছেন। কিন্তু সমাধান এখনো পাই নাই।’
এ ব্যাপারে কথা বলতে আড়িয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আতিকুর রহমানের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পরিষদে গিয়ে তাঁকে পাওয়া যায়নি। তাঁর ব্যবহৃত ব্যক্তিগত মোবাইল ফোনে একাধিকবার কল করলেও সেটি বন্ধ পাওয়া যায়।
জানতে চাইলে উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা বেঞ্জুয়ারা বেগম বলেন, ‘পানির ভেতরে শিক্ষার্থীরা স্কুলে আসতে না পারলেও শিক্ষকদের অবশ্যই আসতে হবে। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা করে সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করব।’
এ বিষয়ে শাজাহানপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) তাইফুর রহমান বলেন, ‘আমরা চেষ্টা করছি, শিগগির একটা ব্যবস্থা হবে। প্রকৌশলীসহ স্থানটি পরিদর্শন করে দ্রুত একটা উপায় বের করার চেষ্টা করা হবে।’
পানি নিষ্কাশনের কোনো সুব্যবস্থা না থাকায় আশপাশের এলাকার পানি গড়িয়ে প্রায় সারা বছরই জলাবদ্ধ থাকে বগুড়া শাজাহানপুর উপজেলার আড়িয়া রহিমাবাদ বালক সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মাঠটি। বৃষ্টি বেশি হলে মাঠের পানি শ্রেণিকক্ষ পর্যন্ত তলিয়ে যায়। স্কুলের মাঠ নোংরা পানিতে তলিয়ে থাকায় ভোগান্তিতে পড়েছে শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা। ব্যাহত হচ্ছে শিক্ষার পরিবেশ।
গত আট বছরের বেশি সময় ধরে স্কুলটিতে এমন জলাবদ্ধতার সমস্যা চলেছে। গত চার বছরে পরিস্থিতি আরও শোচনীয় হয়েছে। আর গত দুই মাস ধরে জমে থাকা পানি স্কুলের বারান্দা ছুঁইছুঁই করছে।
জানতে চাইলে ওই বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক সালমা খাতুন বন্যা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘স্কুলের মাঠ অপেক্ষাকৃত নিচু। আশপাশের সমস্ত পানি গড়িয়ে মাঠে জমা হয়। এতে স্কুলের মাঠ ভরে পানি শ্রেণিকক্ষে ঢুকে যায়। গত আট বছরের বেশি সময় ধরে আমরা এই সমস্যায় রয়েছি।’ তিনি বলেন, ‘মহাসড়ক চার লেনে উন্নীত হওয়ার ফলে স্কুলের পাশের ড্রেন সড়কের ভেতরে চলে গেছে। এখন পানি নিষ্কাশনের আর কোনো ব্যবস্থা নেই। গত চার বছর ধরে পানি জমার এই সমস্যা প্রকট হয়েছে। আমরা নারী শিক্ষকেরা স্কুলে ঢুকতে পারছি না। ছাত্ররাও পানি মাড়িয়ে স্কুলে আসতে চায় না। এলেও ঝুঁকি থাকে।’
স্কুলের প্রধান শিক্ষক রীনা আক্তার বলেন, ‘পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা না থাকায় আমরা বিপদে পড়েছি। স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরাও সাহায্যে এগিয়ে আসছেন না। সমস্যা সমাধানে উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তাকে লিখিতভাবে জানিয়েছি। ঢাকা অফিস থেকে গত বছর লোকজন এসে পরিদর্শন করে গেছেন। কিন্তু সমাধান এখনো পাই নাই।’
এ ব্যাপারে কথা বলতে আড়িয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আতিকুর রহমানের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পরিষদে গিয়ে তাঁকে পাওয়া যায়নি। তাঁর ব্যবহৃত ব্যক্তিগত মোবাইল ফোনে একাধিকবার কল করলেও সেটি বন্ধ পাওয়া যায়।
জানতে চাইলে উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা বেঞ্জুয়ারা বেগম বলেন, ‘পানির ভেতরে শিক্ষার্থীরা স্কুলে আসতে না পারলেও শিক্ষকদের অবশ্যই আসতে হবে। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা করে সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করব।’
এ বিষয়ে শাজাহানপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) তাইফুর রহমান বলেন, ‘আমরা চেষ্টা করছি, শিগগির একটা ব্যবস্থা হবে। প্রকৌশলীসহ স্থানটি পরিদর্শন করে দ্রুত একটা উপায় বের করার চেষ্টা করা হবে।’
গত ৮ জুলাই দুপুরে ওই শিশুটি বাড়ির পাশে বসে খেলা করছিল। এ সময় ওই কিশোর অটোভ্যানে চড়িয়ে বেড়ানোর লোভ দেখিয়ে তাকে নিয়ে যায়। পরে তাকে পাশের কুমারখালী গ্রামের একটি বাঁশঝাড়ে নিয়ে ধর্ষণের চেষ্টা করে। এরপর তাকে বিভিন্ন ভাবে ভয়ভীতি দেখিয়ে বিষয়টি কাউকে জানাতে নিষেধ করে পুনরায় তার খেলার স্থানে রেখে যায়।
৩৬ মিনিট আগে২০১৮ সালের এপ্রিল মাসে ৯৯ মিটার দীর্ঘ সেতুটির নির্মাণকাজ শুরু করে। ২০২১ সালের জুনে প্রকল্পের মেয়াদ শেষ হয়। সেতুটির দক্ষিণ পাশে সংযোগ সড়ক থাকলেও উত্তর পাশে এখনো পাকা রাস্তা নির্মাণ হয়নি। বরং উত্তর পাশের সংযোগ সড়কের বালু সরে গিয়ে সেখানে বড় গর্তের সৃষ্টি হয়েছে, যা দিয়ে যানবাহন তো দূরের কথা, ঠিকভাবে...
৩৯ মিনিট আগেপেট্রোল পাম্প, দুর্গাবাড়ী ও পঞ্চসার এলাকায় দীর্ঘদিন ধরে জমে থাকা পানিতে সৃষ্টি হয়েছে জলাবদ্ধতা। আর মানিকপুর ১০ তলা ভবন এলাকা থেকে সুপার মার্কেট পর্যন্ত রাস্তার পিচ উঠে গিয়ে তৈরি হয়েছে বড় বড় গর্ত। এতে গর্তে পানি জমে গিয়ে চলাচল হয়ে পড়েছে দুঃসাধ্য। সবচেয়ে নাজুক পরিস্থিতি দেখা গেছে মুন্সিগঞ্জ জেনারেল...
২ ঘণ্টা আগেবাঁশের তৈরি কাঁচা বেড়ার গায়ে দুই হাত রেখে দাঁড়িয়ে আছেন মকবুল হোসেন। দৃষ্টি ছেলে আবু সাঈদের সমাধিস্থলের দিকে। আবু সাঈদের মা মনোয়ারা বেগম সমাধিস্থলের অদূরেই পুরোনো মাটির ঘরে বসে আছেন। হাতে সাঈদের পরনের শেষ কালো টি-শার্ট। কথা বলার জন্য এগিয়ে যেতেই কেঁদে উঠলেন মনোয়ারা বেগম।
৬ ঘণ্টা আগে