রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
চ্যাম্পিয়নস ট্রফি ২০২৫
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
জীবনধারা
ভ্রমণ
খাবারদাবার
ফিচার
সাজসজ্জা
রূপবটিকা
মানসিক স্বাস্থ্য
যত্নআত্তি
জেনে নিন
গ্যাজেট
সোশ্যাল মিডিয়া
নো হাউ
চাকরি
সরকারি
বেসরকারি
ব্যাংক
এনজিও
ক্যারিয়ার পরামর্শ
ইপেপার
মুক্তিযুদ্ধ
বিএনপির এক গ্রুপকে আপ্যায়ন করায় প্রধান শিক্ষককে অন্য গ্রুপের মারধর
বিজয় দিবসে মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতিস্তম্ভে শ্রদ্ধা জানানোর পর বিএনপির এক গ্রুপকে অফিসকক্ষে ডেকে নিয়ে অ্যাপায়ন করায় কুষ্টিয়ার ভেড়ামারা উপজেলার সাতবাড়িয়া উত্তর ভবানীপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের ওপর হামলা চালিয়েছে আরেক গ্রুপ
ইন্দিরা গান্ধীর সাহসী নেতৃত্বে বিজয়ী হয় বাংলাদেশ: প্রিয়াঙ্কা
লোকসভায় দেওয়া ভাষণে ভারতের বিরোধী রাজনৈতিক দল কংগ্রেসের নেত্রী ও ওয়ান্নারের সংসদ সদস্য প্রিয়াঙ্কা গান্ধী ‘মুক্তিযুদ্ধে ইন্দিরা গান্ধীর সাহসিকতাপূর্ণ নেতৃত্বে বাংলাদেশ বিজয়ী হয়’ বলে মন্তব্য করেছেন।
বিজয় দিবসে নরেন্দ্র মোদির টুইটের তীব্র প্রতিবাদ আসিফ নজরুল ও হাসনাতের
একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধকে আবারও পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ভারতের বিজয় বলে বর্ণনা করেছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। আজ সোমবার ১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবসে এক্স হ্যান্ডলে দেওয়া এক পোস্টে এমন কথা বলেন মোদি।
মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের স্মরণে লাখের বেশি তাল গাছ লাগিয়েছেন খোরশেদ আলী
শীতের তীব্রতায় যখন অনেকেই ঘরে বসে উষ্ণতা নেন কিংবা ঠান্ডার প্রকোপ থেকে রক্ষা পেতে কম্বলে মুড়ি দিয়ে তুলনামূলক কম শীতল কোথাও অবস্থান করেন, তখন রাস্তার পাশে তাল গাছের পরিচর্যা করতে দেখা যায় ৭১ বছর বয়সী বৃদ্ধ খোরশেদ আলীকে। শুধু শীত নয়, গ্রীষ্মের অসহনীয় গরম কিংবা বর্ষাকালের প্রবল বৃষ্টিতেও একই কাজ
২০২৪ সালের বিজয় একাত্তরের স্বাধীনতাকে পূর্ণতা দিয়েছে: নাহিদ
দেশবাসীকে মহান বিজয় দিবসের রক্তিম শুভেচ্ছা জানিয়ে উপদেষ্টা বলেন, ২০২৪–এর বিজয়ের মধ্য দিয়ে আওয়ামী ফ্যাসিবাদমুক্ত দেশে জনগণ প্রকৃত বিজয়ের স্বাদ অনুভব করছে।
মুক্তিযুদ্ধের বিজয়ে মুক্তি আসেনি
আমাদের ভূখণ্ডে মুক্তিযুদ্ধ ছিল ওই জনগণেরই যুদ্ধ। তারাই লড়েছে। কোনো একটি রণাঙ্গনে নয়, সর্বত্র, সকল রণাঙ্গনে; কেবল দেশে নয়, বিদেশেও। বলা হয়েছে, যোদ্ধাদের শতকরা ৮০ জন ছিল কৃষক। এ কোনো অতিরঞ্জন নয়। গ্রামে-গ্রামে, প্রান্তে-প্রান্তে ছড়িয়ে পড়েছিল ওই যুদ্ধ। পাকিস্তানি শাসকদের মধ্যে কুটিল যারা তারা আশা করেছি
বিজয় দিবস মানে মুক্তি, বিজয় দিবস মানে আশা
আজ আমাদের বিজয় দিবস। তিপ্পান্ন বছর আগে ৯ মাসের একটি রক্তক্ষয়ী মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে বিজয়ের সূর্যকে আমরা ছিনিয়ে এনেছিলাম। পেয়েছিলাম একটি স্বাধীন দেশ—বাংলাদেশ। বিজয় দিবস তাই বাংলাদেশের জন্য আনন্দের, উৎসবের।
আগামীর সরকার হতে হবে জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠার কেন্দ্রবিন্দু: জেএসডি সাধারণ সম্পাদক
বিগত দিনের সরকারগুলো হতো ক্ষমতা ও প্রভুত্বের কেন্দ্রবিন্দু, কিন্তু আগামীর সরকার হতে হবে জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠার কেন্দ্র বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জেএসডি) সাধারণ সম্পাদক শহীদ উদ্দীন মাহমুদ স্বপন
বিজয় দিবস উদ্যাপনে কলকাতায় বাংলাদেশি মুক্তিযোদ্ধারা
১৯৭১ সালে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের বিজয়কে সম্মান জানিয়ে ভারতেও বিজয় দিবস উদ্যাপিত হয়। প্রতি বছর এই দিনটিতে কলকাতার ইস্টার্ন কমান্ড সদর দপ্তরে মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মান জানানো হয়। ২০২২ সালে ২৯ জন মুক্তিযোদ্ধা এবং বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ছয়জন সদস্য এই অনুষ্ঠানে অংশ নিয়েছিলেন।
মুক্তিযুদ্ধে বাংলাদেশের পক্ষে লড়েছিলেন তিব্বতিরাও
এসএফএফ হয়তো এমন নিয়তি বরণই করে নিয়েছিল যে,১৯৭১ সালে তাদের যে কার্যক্রম তা কোনো দিনই আলোর মুখ দেখবে না। এই বাহিনীর সদস্যরা কোনো বীরত্ব পদক পাননি, তাদের কেবলই নগদ পুরস্কার দেওয়া হয়েছিল। এমনকি তিব্বতিদের নিয়ে এসএফএফ গঠন করা ও নেতৃত্ব দেওয়া ভারতীয় সেনা কর্মকর্তা মেজর জেনারেল সুজান সিং উবানও তাঁর বই ‘ফ্য
বিজয়কে উপলব্ধি করি সত্যের সন্ধানে
মহান বিজয় দিবসের প্রাক্কালে মনে পড়ে যায় সেইসব স্মৃতি, যা নাকি আমাদের শুধু গর্ব করতেই শেখায় না, বরং বিশ্বের বুকে জাতি হিসেবে আত্মমর্যাদা নিয়ে মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে শেখায়। ৩০ লাখ শহীদের রক্তে স্নাত, দুই লাখ নারীর সম্ভ্রম এবং কোটি কোটি মানুষের ত্যাগের বিনিময়ে অর্জিত আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধের এই বিজয়।
সেনাপ্রধানের কার্যালয় থেকে সরল পাকিস্তানি বাহিনীর আত্মসমর্পণের ছবি, হঠাৎ কেন এই সিদ্ধান্ত ভারতের
অর্ধশতাব্দী ধরে ভারতীয়দের কাছে ‘সবচেয়ে বড় সামরিক বিজয়ের’ প্রাণবন্ত প্রতীক ছিল ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর ঢাকায় যৌথ বাহিনীর কাছে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর আত্মসমর্পণের নথিতে স্বাক্ষরের একটি ছবি। তবে সম্প্রতি ছবিটি সেনাপ্রধানের কার্যালয় থেকে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে।
বুদ্ধিজীবী হত্যার জন্য অভিযুক্তরা ক্ষমা প্রার্থনা করেনি
মনে পড়ছে ১৯৭১ সালের কথা। মহান মুক্তিযুদ্ধের শেষ পর্যায়ে ডিসেম্বরের যুদ্ধে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর পরাজয় অবশ্যম্ভাবী বুঝতে পেরে শহীদ বুদ্ধিজীবীদের পরিকল্পিতভাবে বাসা কিংবা কর্মস্থল থেকে ধরে নিয়ে হত্যা করা হয়েছিল। এই কাজটি করেছিল জামায়াতে ইসলামীর ছাত্রসংগঠন ইসলামী ছাত্র সংঘের সদস্যদের নিয়ে গঠিত ‘আলবদর ব
ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা সনদে সাবরেজিস্ট্রার, গড়েছেন সম্পদের পাহাড়
মুক্তিযুদ্ধের সময় বয়স ছিল মাত্র সাত বছর। কিন্তু ওই বয়সেই মুজিবনগর সরকারের কর্মচারী ছিলেন—এমন সনদ বাগিয়ে নেন টাঙ্গাইলের ঘাটাইল উপজেলার লোকেরপাড়া গ্রামের বাসিন্দা নূরুল আমিন তালুকদার। পরবর্তী সময়ে আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে সেই সনদে নেন সরকারি চাকরি। এরপর ক্ষমতা ও প্রভাব খাটিয়ে নানা অনিয়ম-দুর্নীতির মাধ্য
স্বেচ্ছায় সরে গেলে সাধারণ ক্ষমা পাবে ভুয়া মুক্তিযোদ্ধারা: উপদেষ্টা
মুক্তিযুদ্ধ না করেও যারা মুক্তিযোদ্ধা সনদ নিয়েছে, তারা সনদ বাতিলের আবেদন করে তালিকা থেকে নিজেদের সরিয়ে নিলে সাধারণ ক্ষমা পাবে। অন্যথায় প্রতারণার দায়ে ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এমনটাই জানিয়েছেন মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক উপদেষ্টা ফারুক-ই-আজম।
একাত্তরকে ভুলতে পারে উন্মাদ ও বিকৃত মানুষ
জাতীয় ঐক্যের কথা বলতে হলে প্রথমেই বুঝতে হবে কার বিরুদ্ধে ঐক্য এবং কিসের জন্য ঐক্য। কার বিরুদ্ধে ঐক্য সেটা একাত্তর সালে আমরা জানতাম, ঐক্য ছিল পাকিস্তানি শোষকের বিরুদ্ধে। একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র ও সমাজ গড়ার জন্য ঐক্য। এখন ওই ঐক্য নেই। এখন প্রতিটি মানুষ কেবল নিজের সমৃদ্ধি নিয়ে ভাবছে। নিজের স্বার্থ দেখ
প্রেক্ষিত একাত্তর-৩
পাকিস্তানপন্থী সংবাদপত্রগুলো ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের পুরো সময়টা পাকিস্তান সরকারের তাঁবেদারি করেছে। শুধু তাঁবেদারি করেছে, তা নয়, মুক্তিকামী সাংবাদিকদের বিরুদ্ধেও দাঁড়িয়েছে। বিশেষ করে জামায়াতে ইসলামীর মুখপত্র দৈনিক সংগ্রাম। কিন্তু এর ব্যতিক্রমও ছিল। অধিকাংশ পত্রিকার সাংবাদিকেরা বাংলার এই আন্দোলনকে সম