আজকের পত্রিকা ডেস্ক

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমেদ বলেছেন, জামায়াতে ইসলামী একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের সময় তাদের ভূমিকার জন্য ক্ষমা না চেয়ে বর্তমানে সেটাকে জাস্টিফাই করছে এবং দেশপ্রেমিক হিসেবে হাজির হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দল আয়োজিত ‘৭১-এর মুক্তিযুদ্ধই জাতির হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ অহংকার’ শীর্ষক সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন এ কথা বলেন।
জামায়াতে ইসলামীর কর্মকাণ্ডের সমালোচনা করে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘আমরা ভেবেছিলাম, এখন একটা সুযোগ এসেছে, এই সুযোগে তারা (জামায়াতে ইসলামী) একাত্তরের ভূমিকা নিয়ে জনগণের কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করবে। সেটি না করে, তারা একাত্তরে তাদের ভূমিকাকে জাস্টিফাই করছে এবং দেশপ্রেমিক হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে।’
তিনি বলেন, ‘আজ গণ-অভ্যুত্থানকে স্বাধীনতার ওপরে স্থান দেওয়ার প্রচেষ্টা করছে একটি মহল। স্বাধীনতা যুদ্ধের সঙ্গে, স্বাধীনতা সংগ্রামের সঙ্গে কোনো কিছুরই তুলনা করতে পারি না আমরা। সবার ওপরে একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধ, চিরকাল এভাবেই থাকবে। আমরা কাউকে মুক্তিযুদ্ধকে কলঙ্কিত করতে দেব না। মুক্তিযুদ্ধ বিভক্ত হবে, এটাও আমরা আশা করি না।’
বিএনপির স্থায়ী কমিটির এই সদস্য আরও বলেন, ‘কিছু দিন আগে একটি বক্তব্যের প্রতি আমাদের দৃষ্টি আকর্ষণ হয়েছে। জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, এ দেশে দেশপ্রেমিক শুধু সামরিক বাহিনী ও জামায়াতে ইসলামী। এই বক্তব্যে আমরা আহত হয়েছি। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিয়েছে। তারা মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে গড়ে ওঠা একটি বাহিনী। জনগণের বাহিনী হয়ে মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করে দেশকে স্বাধীন করেছে। এই বাহিনী গড়ে তুলেছেন মেজর জিয়াউর রহমানের নেতৃত্বে তৎকালীন ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট এবং ইপিআরের সৈনিক-অফিসাররা। বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর কারও সার্টিফিকেটের প্রয়োজন নেই। তারা দেশপ্রেমিক নাকি দেশপ্রেমিক না—তাদের একাত্তরের ভূমিকা, বর্তমান ভূমিকা, প্রত্যেকটি ভূমিকা সাক্ষ্য দেয়, তারা সব সময় জনগণের পাশে ছিল এবং ভবিষ্যতেও থাকবে।’
জামায়াত প্রসঙ্গে তিনি আরও বলেন, ‘আমরা তাদের (জামায়াত) এত দিন মিত্র হিসেবেই গণ্য করে এসেছি। তাদের ওপর যখন অত্যাচার নির্যাতন চালিয়েছে ফ্যাসিস্ট বাহিনী, আমরা তাদের সহমর্মিতা জানিয়েছি। তাদের দলকে যখন বিলুপ্ত করে দেওয়া হয়েছে, ধানের শীষ দিয়ে তাদের নির্বাচনে অংশগ্রহণের সুযোগ দিয়েছি। খালেদা জিয়া তাদের মন্ত্রিসভায় স্থান দিয়েছেন। আমরা অনেকে সেটি পছন্দ করিনি, কিন্তু দলের শৃঙ্খলার স্বার্থে মেনে নিয়েছি। তার বিনিময়ে কি তাদের এই উক্তি করা সঠিক হয়েছে? আমরা এই ধরনের উক্তি তাদের কাছে আশা করি না। এই উক্তির কারণে আজ যে ইস্পাত কঠিন ঐক্য গড়ে উঠেছে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে, তাদের মধ্যে ফাটল ধরতে পারে। আশা করি এ ব্যাপারে তারা (জামায়াত) ভবিষ্যতে আরও যত্নবান হবে।’

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমেদ বলেছেন, জামায়াতে ইসলামী একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের সময় তাদের ভূমিকার জন্য ক্ষমা না চেয়ে বর্তমানে সেটাকে জাস্টিফাই করছে এবং দেশপ্রেমিক হিসেবে হাজির হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দল আয়োজিত ‘৭১-এর মুক্তিযুদ্ধই জাতির হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ অহংকার’ শীর্ষক সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন এ কথা বলেন।
জামায়াতে ইসলামীর কর্মকাণ্ডের সমালোচনা করে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘আমরা ভেবেছিলাম, এখন একটা সুযোগ এসেছে, এই সুযোগে তারা (জামায়াতে ইসলামী) একাত্তরের ভূমিকা নিয়ে জনগণের কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করবে। সেটি না করে, তারা একাত্তরে তাদের ভূমিকাকে জাস্টিফাই করছে এবং দেশপ্রেমিক হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে।’
তিনি বলেন, ‘আজ গণ-অভ্যুত্থানকে স্বাধীনতার ওপরে স্থান দেওয়ার প্রচেষ্টা করছে একটি মহল। স্বাধীনতা যুদ্ধের সঙ্গে, স্বাধীনতা সংগ্রামের সঙ্গে কোনো কিছুরই তুলনা করতে পারি না আমরা। সবার ওপরে একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধ, চিরকাল এভাবেই থাকবে। আমরা কাউকে মুক্তিযুদ্ধকে কলঙ্কিত করতে দেব না। মুক্তিযুদ্ধ বিভক্ত হবে, এটাও আমরা আশা করি না।’
বিএনপির স্থায়ী কমিটির এই সদস্য আরও বলেন, ‘কিছু দিন আগে একটি বক্তব্যের প্রতি আমাদের দৃষ্টি আকর্ষণ হয়েছে। জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, এ দেশে দেশপ্রেমিক শুধু সামরিক বাহিনী ও জামায়াতে ইসলামী। এই বক্তব্যে আমরা আহত হয়েছি। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিয়েছে। তারা মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে গড়ে ওঠা একটি বাহিনী। জনগণের বাহিনী হয়ে মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করে দেশকে স্বাধীন করেছে। এই বাহিনী গড়ে তুলেছেন মেজর জিয়াউর রহমানের নেতৃত্বে তৎকালীন ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট এবং ইপিআরের সৈনিক-অফিসাররা। বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর কারও সার্টিফিকেটের প্রয়োজন নেই। তারা দেশপ্রেমিক নাকি দেশপ্রেমিক না—তাদের একাত্তরের ভূমিকা, বর্তমান ভূমিকা, প্রত্যেকটি ভূমিকা সাক্ষ্য দেয়, তারা সব সময় জনগণের পাশে ছিল এবং ভবিষ্যতেও থাকবে।’
জামায়াত প্রসঙ্গে তিনি আরও বলেন, ‘আমরা তাদের (জামায়াত) এত দিন মিত্র হিসেবেই গণ্য করে এসেছি। তাদের ওপর যখন অত্যাচার নির্যাতন চালিয়েছে ফ্যাসিস্ট বাহিনী, আমরা তাদের সহমর্মিতা জানিয়েছি। তাদের দলকে যখন বিলুপ্ত করে দেওয়া হয়েছে, ধানের শীষ দিয়ে তাদের নির্বাচনে অংশগ্রহণের সুযোগ দিয়েছি। খালেদা জিয়া তাদের মন্ত্রিসভায় স্থান দিয়েছেন। আমরা অনেকে সেটি পছন্দ করিনি, কিন্তু দলের শৃঙ্খলার স্বার্থে মেনে নিয়েছি। তার বিনিময়ে কি তাদের এই উক্তি করা সঠিক হয়েছে? আমরা এই ধরনের উক্তি তাদের কাছে আশা করি না। এই উক্তির কারণে আজ যে ইস্পাত কঠিন ঐক্য গড়ে উঠেছে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে, তাদের মধ্যে ফাটল ধরতে পারে। আশা করি এ ব্যাপারে তারা (জামায়াত) ভবিষ্যতে আরও যত্নবান হবে।’
আজকের পত্রিকা ডেস্ক

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমেদ বলেছেন, জামায়াতে ইসলামী একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের সময় তাদের ভূমিকার জন্য ক্ষমা না চেয়ে বর্তমানে সেটাকে জাস্টিফাই করছে এবং দেশপ্রেমিক হিসেবে হাজির হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দল আয়োজিত ‘৭১-এর মুক্তিযুদ্ধই জাতির হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ অহংকার’ শীর্ষক সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন এ কথা বলেন।
জামায়াতে ইসলামীর কর্মকাণ্ডের সমালোচনা করে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘আমরা ভেবেছিলাম, এখন একটা সুযোগ এসেছে, এই সুযোগে তারা (জামায়াতে ইসলামী) একাত্তরের ভূমিকা নিয়ে জনগণের কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করবে। সেটি না করে, তারা একাত্তরে তাদের ভূমিকাকে জাস্টিফাই করছে এবং দেশপ্রেমিক হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে।’
তিনি বলেন, ‘আজ গণ-অভ্যুত্থানকে স্বাধীনতার ওপরে স্থান দেওয়ার প্রচেষ্টা করছে একটি মহল। স্বাধীনতা যুদ্ধের সঙ্গে, স্বাধীনতা সংগ্রামের সঙ্গে কোনো কিছুরই তুলনা করতে পারি না আমরা। সবার ওপরে একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধ, চিরকাল এভাবেই থাকবে। আমরা কাউকে মুক্তিযুদ্ধকে কলঙ্কিত করতে দেব না। মুক্তিযুদ্ধ বিভক্ত হবে, এটাও আমরা আশা করি না।’
বিএনপির স্থায়ী কমিটির এই সদস্য আরও বলেন, ‘কিছু দিন আগে একটি বক্তব্যের প্রতি আমাদের দৃষ্টি আকর্ষণ হয়েছে। জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, এ দেশে দেশপ্রেমিক শুধু সামরিক বাহিনী ও জামায়াতে ইসলামী। এই বক্তব্যে আমরা আহত হয়েছি। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিয়েছে। তারা মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে গড়ে ওঠা একটি বাহিনী। জনগণের বাহিনী হয়ে মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করে দেশকে স্বাধীন করেছে। এই বাহিনী গড়ে তুলেছেন মেজর জিয়াউর রহমানের নেতৃত্বে তৎকালীন ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট এবং ইপিআরের সৈনিক-অফিসাররা। বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর কারও সার্টিফিকেটের প্রয়োজন নেই। তারা দেশপ্রেমিক নাকি দেশপ্রেমিক না—তাদের একাত্তরের ভূমিকা, বর্তমান ভূমিকা, প্রত্যেকটি ভূমিকা সাক্ষ্য দেয়, তারা সব সময় জনগণের পাশে ছিল এবং ভবিষ্যতেও থাকবে।’
জামায়াত প্রসঙ্গে তিনি আরও বলেন, ‘আমরা তাদের (জামায়াত) এত দিন মিত্র হিসেবেই গণ্য করে এসেছি। তাদের ওপর যখন অত্যাচার নির্যাতন চালিয়েছে ফ্যাসিস্ট বাহিনী, আমরা তাদের সহমর্মিতা জানিয়েছি। তাদের দলকে যখন বিলুপ্ত করে দেওয়া হয়েছে, ধানের শীষ দিয়ে তাদের নির্বাচনে অংশগ্রহণের সুযোগ দিয়েছি। খালেদা জিয়া তাদের মন্ত্রিসভায় স্থান দিয়েছেন। আমরা অনেকে সেটি পছন্দ করিনি, কিন্তু দলের শৃঙ্খলার স্বার্থে মেনে নিয়েছি। তার বিনিময়ে কি তাদের এই উক্তি করা সঠিক হয়েছে? আমরা এই ধরনের উক্তি তাদের কাছে আশা করি না। এই উক্তির কারণে আজ যে ইস্পাত কঠিন ঐক্য গড়ে উঠেছে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে, তাদের মধ্যে ফাটল ধরতে পারে। আশা করি এ ব্যাপারে তারা (জামায়াত) ভবিষ্যতে আরও যত্নবান হবে।’

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমেদ বলেছেন, জামায়াতে ইসলামী একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের সময় তাদের ভূমিকার জন্য ক্ষমা না চেয়ে বর্তমানে সেটাকে জাস্টিফাই করছে এবং দেশপ্রেমিক হিসেবে হাজির হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দল আয়োজিত ‘৭১-এর মুক্তিযুদ্ধই জাতির হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ অহংকার’ শীর্ষক সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন এ কথা বলেন।
জামায়াতে ইসলামীর কর্মকাণ্ডের সমালোচনা করে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘আমরা ভেবেছিলাম, এখন একটা সুযোগ এসেছে, এই সুযোগে তারা (জামায়াতে ইসলামী) একাত্তরের ভূমিকা নিয়ে জনগণের কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করবে। সেটি না করে, তারা একাত্তরে তাদের ভূমিকাকে জাস্টিফাই করছে এবং দেশপ্রেমিক হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে।’
তিনি বলেন, ‘আজ গণ-অভ্যুত্থানকে স্বাধীনতার ওপরে স্থান দেওয়ার প্রচেষ্টা করছে একটি মহল। স্বাধীনতা যুদ্ধের সঙ্গে, স্বাধীনতা সংগ্রামের সঙ্গে কোনো কিছুরই তুলনা করতে পারি না আমরা। সবার ওপরে একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধ, চিরকাল এভাবেই থাকবে। আমরা কাউকে মুক্তিযুদ্ধকে কলঙ্কিত করতে দেব না। মুক্তিযুদ্ধ বিভক্ত হবে, এটাও আমরা আশা করি না।’
বিএনপির স্থায়ী কমিটির এই সদস্য আরও বলেন, ‘কিছু দিন আগে একটি বক্তব্যের প্রতি আমাদের দৃষ্টি আকর্ষণ হয়েছে। জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, এ দেশে দেশপ্রেমিক শুধু সামরিক বাহিনী ও জামায়াতে ইসলামী। এই বক্তব্যে আমরা আহত হয়েছি। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিয়েছে। তারা মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে গড়ে ওঠা একটি বাহিনী। জনগণের বাহিনী হয়ে মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করে দেশকে স্বাধীন করেছে। এই বাহিনী গড়ে তুলেছেন মেজর জিয়াউর রহমানের নেতৃত্বে তৎকালীন ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট এবং ইপিআরের সৈনিক-অফিসাররা। বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর কারও সার্টিফিকেটের প্রয়োজন নেই। তারা দেশপ্রেমিক নাকি দেশপ্রেমিক না—তাদের একাত্তরের ভূমিকা, বর্তমান ভূমিকা, প্রত্যেকটি ভূমিকা সাক্ষ্য দেয়, তারা সব সময় জনগণের পাশে ছিল এবং ভবিষ্যতেও থাকবে।’
জামায়াত প্রসঙ্গে তিনি আরও বলেন, ‘আমরা তাদের (জামায়াত) এত দিন মিত্র হিসেবেই গণ্য করে এসেছি। তাদের ওপর যখন অত্যাচার নির্যাতন চালিয়েছে ফ্যাসিস্ট বাহিনী, আমরা তাদের সহমর্মিতা জানিয়েছি। তাদের দলকে যখন বিলুপ্ত করে দেওয়া হয়েছে, ধানের শীষ দিয়ে তাদের নির্বাচনে অংশগ্রহণের সুযোগ দিয়েছি। খালেদা জিয়া তাদের মন্ত্রিসভায় স্থান দিয়েছেন। আমরা অনেকে সেটি পছন্দ করিনি, কিন্তু দলের শৃঙ্খলার স্বার্থে মেনে নিয়েছি। তার বিনিময়ে কি তাদের এই উক্তি করা সঠিক হয়েছে? আমরা এই ধরনের উক্তি তাদের কাছে আশা করি না। এই উক্তির কারণে আজ যে ইস্পাত কঠিন ঐক্য গড়ে উঠেছে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে, তাদের মধ্যে ফাটল ধরতে পারে। আশা করি এ ব্যাপারে তারা (জামায়াত) ভবিষ্যতে আরও যত্নবান হবে।’

চিঠিতে বলা হয়, নির্বাচনী জোট করলেও প্রার্থীকে নিজ দলের মার্কায় নির্বাচন করতে হবে, যা পূর্বে জোটভুক্ত রাজনৈতিক দলগুলোর ইচ্ছাধীন বিষয় ছিল। এই সংশোধনীর বিষয়ে এনডিএমও তীব্র আপত্তি এবং প্রতিবাদ জানাচ্ছে। রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে কোনো ধরনের আলোচনা ছাড়াই নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার মাত্র দেড় মাস আগে এ রকম একটি..
১ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু বলেছেন, চারদিকে ষড়যন্ত্র চলছে। অদৃশ্য শক্তির সঙ্গে কিছু ধান্দাবাজও সক্রিয়। তাদের ঠেকাতে হলে একটি যোগ্য, স্বচ্ছ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন দরকার। এই নির্বাচনে দেশপ্রেমিক দলকে নির্বাচিত করতে হবে—যারা পরীক্ষিত, যারা মুক্তিসংগ্রামে অংশ নিয়েছিল...
১ ঘণ্টা আগে
আগামীকাল সোমবার দেশের সব জেলা শহরে বিক্ষোভ-মিছিল ও সমাবেশ করবে যুগপৎ আন্দোলনে অংশ নেওয়া আটটি দল। আনুপাতিক প্রতিনিধিত্ব (পিআর) পদ্ধতিতে নির্বাচন, জুলাই সনদের আইনি ভিত্তিসহ পাঁচ দাবিতে এটি তাদের চতুর্থ পর্বের আন্দোলন।
২ ঘণ্টা আগে
আমীর খসরু বলেন, ‘আগামীর বাংলাদেশ গড়তে হলে আমাদের সহনশীল হতে হবে। একে অপরের প্রতি শ্রদ্ধাবোধ রাখতে হবে। দ্বিমত পোষণ করেও তার মতকে শ্রদ্ধা জানাতে হবে। আমাদের এই চর্চাগুলো আনতে হবে। আরেকজনের সঙ্গে দ্বিমত পোষণ করব; তারপরও তার প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে তো আমাদের অসুবিধা নেই।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জোটবদ্ধ হয়ে নির্বাচন করলে রাজনৈতিক দলগুলোর জোটের যেকোনো দলের প্রতীকে নির্বাচন করার সুযোগ চায় জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক আন্দোলন (এনডিএম)। আজ রোববার প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের বরাবর দলটির চেয়ারম্যান ববি হাজ্জাজ স্বাক্ষরিত এ-সংক্রান্ত একটি চিঠিতে এ তথ্য জানানো হয়। এনডিএমের দপ্তর সম্পাদক জাবেদুর রহমান জনি সিইসির কার্যালয়ে এই চিঠি জমা দেন।
চিঠিতে বলা হয়, নির্বাচনী জোট করলেও প্রার্থীকে নিজ দলের মার্কায় নির্বাচন করতে হবে, যা পূর্বে জোটভুক্ত রাজনৈতিক দলগুলোর ইচ্ছাধীন বিষয় ছিল। এই সংশোধনীর বিষয়ে এনডিএম তীব্র আপত্তি এবং প্রতিবাদ জানাচ্ছে। রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে কোনো ধরনের আলোচনা ছাড়াই নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার মাত্র দেড় মাস আগে এ রকম একটি বিধান চালুকে আমরা দুরভিসন্ধিমূলক বলে মনে করছি।
চিঠিতে আরও বলা হয়, রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে নির্বাচনী জোট খুবই স্বতঃসিদ্ধ একটি প্রক্রিয়া এবং সাধারণত জোটের নেতৃত্বদানকারী দলের মার্কায় নির্বাচন করার মাধ্যমেই সেই জোটের শক্তিমত্তা প্রকাশ পায়। কোনো আইনের মাধ্যমে এই গণতান্ত্রিক অধিকার খর্ব করার এখতিয়ার কারও নেই। একটি রাজনৈতিক দল জোটবদ্ধভাবে আন্দোলন-সংগ্রাম করতে পারলে কেন জোটবদ্ধভাবে নির্বাচন করার জন্য নিজস্ব মার্কায় নির্বাচন করতে আইনগতভাবে বাধ্য থাকবে তার কোনো যৌক্তিক ব্যাখ্যা নাই।
চিঠিতে বলা হয়, রাজনৈতিক দলের নিবন্ধন নেওয়ার সময় এই শর্ত ছিল না যে, নিজস্ব মার্কায় নির্বাচন করতে বাধ্য থাকবে বরং এটা ইচ্ছাধীন বিষয় ছিল। নির্বাচনের মাত্র সাড়ে তিন মাস আগে এ ধরনের বিধান চালুর অর্থ হলো পর্যাপ্ত সময় না দিয়েই রাজনৈতিক দলগুলোর নির্বাচনী কৌশল এবং প্রস্তুতিতে বাধা সৃষ্টি করা। আমরা জোটবদ্ধ নির্বাচন করলে রাজনৈতিক দলগুলো যাতে জোটের যেকোনো দলের প্রতীকে নির্বাচন করার স্বাধীনতা লাভ করে—এ-সংক্রান্ত গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ-১৯৭২-এর পূর্বের বিধান বহাল রাখার দাবি জানাচ্ছি।
এর আগে বিএনপির দুই সদস্যের প্রতিনিধিদল সিইসি এ এম এম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে দেখা করে জোটের ভোটে দলগুলো ইচ্ছেমতো প্রতীক ব্যবহার করার একই দাবি জানায়।

জোটবদ্ধ হয়ে নির্বাচন করলে রাজনৈতিক দলগুলোর জোটের যেকোনো দলের প্রতীকে নির্বাচন করার সুযোগ চায় জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক আন্দোলন (এনডিএম)। আজ রোববার প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের বরাবর দলটির চেয়ারম্যান ববি হাজ্জাজ স্বাক্ষরিত এ-সংক্রান্ত একটি চিঠিতে এ তথ্য জানানো হয়। এনডিএমের দপ্তর সম্পাদক জাবেদুর রহমান জনি সিইসির কার্যালয়ে এই চিঠি জমা দেন।
চিঠিতে বলা হয়, নির্বাচনী জোট করলেও প্রার্থীকে নিজ দলের মার্কায় নির্বাচন করতে হবে, যা পূর্বে জোটভুক্ত রাজনৈতিক দলগুলোর ইচ্ছাধীন বিষয় ছিল। এই সংশোধনীর বিষয়ে এনডিএম তীব্র আপত্তি এবং প্রতিবাদ জানাচ্ছে। রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে কোনো ধরনের আলোচনা ছাড়াই নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার মাত্র দেড় মাস আগে এ রকম একটি বিধান চালুকে আমরা দুরভিসন্ধিমূলক বলে মনে করছি।
চিঠিতে আরও বলা হয়, রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে নির্বাচনী জোট খুবই স্বতঃসিদ্ধ একটি প্রক্রিয়া এবং সাধারণত জোটের নেতৃত্বদানকারী দলের মার্কায় নির্বাচন করার মাধ্যমেই সেই জোটের শক্তিমত্তা প্রকাশ পায়। কোনো আইনের মাধ্যমে এই গণতান্ত্রিক অধিকার খর্ব করার এখতিয়ার কারও নেই। একটি রাজনৈতিক দল জোটবদ্ধভাবে আন্দোলন-সংগ্রাম করতে পারলে কেন জোটবদ্ধভাবে নির্বাচন করার জন্য নিজস্ব মার্কায় নির্বাচন করতে আইনগতভাবে বাধ্য থাকবে তার কোনো যৌক্তিক ব্যাখ্যা নাই।
চিঠিতে বলা হয়, রাজনৈতিক দলের নিবন্ধন নেওয়ার সময় এই শর্ত ছিল না যে, নিজস্ব মার্কায় নির্বাচন করতে বাধ্য থাকবে বরং এটা ইচ্ছাধীন বিষয় ছিল। নির্বাচনের মাত্র সাড়ে তিন মাস আগে এ ধরনের বিধান চালুর অর্থ হলো পর্যাপ্ত সময় না দিয়েই রাজনৈতিক দলগুলোর নির্বাচনী কৌশল এবং প্রস্তুতিতে বাধা সৃষ্টি করা। আমরা জোটবদ্ধ নির্বাচন করলে রাজনৈতিক দলগুলো যাতে জোটের যেকোনো দলের প্রতীকে নির্বাচন করার স্বাধীনতা লাভ করে—এ-সংক্রান্ত গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ-১৯৭২-এর পূর্বের বিধান বহাল রাখার দাবি জানাচ্ছি।
এর আগে বিএনপির দুই সদস্যের প্রতিনিধিদল সিইসি এ এম এম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে দেখা করে জোটের ভোটে দলগুলো ইচ্ছেমতো প্রতীক ব্যবহার করার একই দাবি জানায়।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমেদ বলেছেন, জামায়াতে ইসলামী একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের সময় তাদের ভূমিকার জন্য ক্ষমা না চেয়ে বর্তমানে সেটাকে জাস্টিফাই করছে এবং দেশপ্রেমিক হিসেবে হাজির হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দল আয়োজিত ‘৭১-এর মুক্তিয
০৯ জানুয়ারি ২০২৫
বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু বলেছেন, চারদিকে ষড়যন্ত্র চলছে। অদৃশ্য শক্তির সঙ্গে কিছু ধান্দাবাজও সক্রিয়। তাদের ঠেকাতে হলে একটি যোগ্য, স্বচ্ছ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন দরকার। এই নির্বাচনে দেশপ্রেমিক দলকে নির্বাচিত করতে হবে—যারা পরীক্ষিত, যারা মুক্তিসংগ্রামে অংশ নিয়েছিল...
১ ঘণ্টা আগে
আগামীকাল সোমবার দেশের সব জেলা শহরে বিক্ষোভ-মিছিল ও সমাবেশ করবে যুগপৎ আন্দোলনে অংশ নেওয়া আটটি দল। আনুপাতিক প্রতিনিধিত্ব (পিআর) পদ্ধতিতে নির্বাচন, জুলাই সনদের আইনি ভিত্তিসহ পাঁচ দাবিতে এটি তাদের চতুর্থ পর্বের আন্দোলন।
২ ঘণ্টা আগে
আমীর খসরু বলেন, ‘আগামীর বাংলাদেশ গড়তে হলে আমাদের সহনশীল হতে হবে। একে অপরের প্রতি শ্রদ্ধাবোধ রাখতে হবে। দ্বিমত পোষণ করেও তার মতকে শ্রদ্ধা জানাতে হবে। আমাদের এই চর্চাগুলো আনতে হবে। আরেকজনের সঙ্গে দ্বিমত পোষণ করব; তারপরও তার প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে তো আমাদের অসুবিধা নেই।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু বলেছেন, চারদিকে ষড়যন্ত্র চলছে। অদৃশ্য শক্তির সঙ্গে কিছু ধান্দাবাজও সক্রিয়। তাদের ঠেকাতে হলে একটি যোগ্য, স্বচ্ছ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন দরকার। এই নির্বাচনে দেশপ্রেমিক দলকে নির্বাচিত করতে হবে—যারা পরীক্ষিত, যারা মুক্তিসংগ্রামে অংশ নিয়েছিল, যারা স্বাধীনতার ঘোষণা করেছে এবং স্বাধীনতার পক্ষে লড়েছে।
আজ রোববার জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষা ও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার দাবিতে এক নাগরিক সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন। সমাবেশের আয়োজন করে দেশ বাঁচাও, মানুষ বাঁচাও আন্দোলন।
শামসুজ্জামান দুদু বলেন, ‘শেখ হাসিনার পতনের পর পার্শ্ববর্তী দেশ ও বিভিন্ন মহল থেকে বাংলাদেশের সংখ্যালঘুরা বিপন্ন বলে একধরনের মিথ্যা প্রচারণা চালানো হয়েছে। সেই অপপ্রচার তারা বিশ্বের বিভিন্ন গণমাধ্যমে লাগাতারভাবে চালিয়ে গেছে। কিন্তু এখন আর তা করছে না। কারণ, সারা বিশ্ব জানে—বাংলার মানুষ হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিষ্টান ও মুসলমান—সবাই হাজার বছরের সংস্কৃতি ধারণ করে মিলেমিশে বসবাস করে আসছে।’
ছাত্রদলের সাবেক এ সভাপতি বলেন, ‘সবার রাজনৈতিক অধিকার আছে, আমরা তা অস্বীকার করি না। কিন্তু যারা গণহত্যা করেছে, তাদের আগে বিচারের মুখোমুখি হতে হবে। দেশের কোটি কোটি টাকা বিদেশে পাচার করেছে, তারা আগে সেই টাকা দেশে ফেরত আনুক। তারপরে দেশের জনগণ ভেবে দেখবে, তারা নির্বাচন করতে পারবে কি না।’
শামসুজ্জামান আরও বলেন, ‘এই দেশ গণমানুষের দেশ, গরিব মানুষের, কৃষক-শ্রমিকের দেশ। আগে তাদের সমস্যার সমাধান করতে হবে। বর্তমানে এমন কোনো দ্রব্য নেই, যার দাম বাড়েনি, মানুষের আয় ক্রমশ কমে যাচ্ছে। চাকরির সুযোগ নেই বললেই চলে। আমরা সরকারকে আহ্বান জানাই—কর্মসংস্থান করুন, নাহলে দেশ সঠিকভাবে চালানো কঠিন হবে।’
দেশ বাঁচাও, মানুষ বাঁচাও আন্দোলনের সভাপতি কে এম রকিবুল ইসলাম রিপনের সভাপতিত্বে নাগরিক সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা হাবিবুর রহমান হাবিব, ন্যাশনাল লেবার পার্টির চেয়ারম্যান লায়ন ফারুক রহমান, সাবেক এমপি লিংকন, জিয়াউর রহমান সমাজকল্যাণ পরিষদের সভাপতি গিয়াস উদ্দিন খোকন প্রমুখ।

বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু বলেছেন, চারদিকে ষড়যন্ত্র চলছে। অদৃশ্য শক্তির সঙ্গে কিছু ধান্দাবাজও সক্রিয়। তাদের ঠেকাতে হলে একটি যোগ্য, স্বচ্ছ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন দরকার। এই নির্বাচনে দেশপ্রেমিক দলকে নির্বাচিত করতে হবে—যারা পরীক্ষিত, যারা মুক্তিসংগ্রামে অংশ নিয়েছিল, যারা স্বাধীনতার ঘোষণা করেছে এবং স্বাধীনতার পক্ষে লড়েছে।
আজ রোববার জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষা ও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার দাবিতে এক নাগরিক সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন। সমাবেশের আয়োজন করে দেশ বাঁচাও, মানুষ বাঁচাও আন্দোলন।
শামসুজ্জামান দুদু বলেন, ‘শেখ হাসিনার পতনের পর পার্শ্ববর্তী দেশ ও বিভিন্ন মহল থেকে বাংলাদেশের সংখ্যালঘুরা বিপন্ন বলে একধরনের মিথ্যা প্রচারণা চালানো হয়েছে। সেই অপপ্রচার তারা বিশ্বের বিভিন্ন গণমাধ্যমে লাগাতারভাবে চালিয়ে গেছে। কিন্তু এখন আর তা করছে না। কারণ, সারা বিশ্ব জানে—বাংলার মানুষ হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিষ্টান ও মুসলমান—সবাই হাজার বছরের সংস্কৃতি ধারণ করে মিলেমিশে বসবাস করে আসছে।’
ছাত্রদলের সাবেক এ সভাপতি বলেন, ‘সবার রাজনৈতিক অধিকার আছে, আমরা তা অস্বীকার করি না। কিন্তু যারা গণহত্যা করেছে, তাদের আগে বিচারের মুখোমুখি হতে হবে। দেশের কোটি কোটি টাকা বিদেশে পাচার করেছে, তারা আগে সেই টাকা দেশে ফেরত আনুক। তারপরে দেশের জনগণ ভেবে দেখবে, তারা নির্বাচন করতে পারবে কি না।’
শামসুজ্জামান আরও বলেন, ‘এই দেশ গণমানুষের দেশ, গরিব মানুষের, কৃষক-শ্রমিকের দেশ। আগে তাদের সমস্যার সমাধান করতে হবে। বর্তমানে এমন কোনো দ্রব্য নেই, যার দাম বাড়েনি, মানুষের আয় ক্রমশ কমে যাচ্ছে। চাকরির সুযোগ নেই বললেই চলে। আমরা সরকারকে আহ্বান জানাই—কর্মসংস্থান করুন, নাহলে দেশ সঠিকভাবে চালানো কঠিন হবে।’
দেশ বাঁচাও, মানুষ বাঁচাও আন্দোলনের সভাপতি কে এম রকিবুল ইসলাম রিপনের সভাপতিত্বে নাগরিক সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা হাবিবুর রহমান হাবিব, ন্যাশনাল লেবার পার্টির চেয়ারম্যান লায়ন ফারুক রহমান, সাবেক এমপি লিংকন, জিয়াউর রহমান সমাজকল্যাণ পরিষদের সভাপতি গিয়াস উদ্দিন খোকন প্রমুখ।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমেদ বলেছেন, জামায়াতে ইসলামী একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের সময় তাদের ভূমিকার জন্য ক্ষমা না চেয়ে বর্তমানে সেটাকে জাস্টিফাই করছে এবং দেশপ্রেমিক হিসেবে হাজির হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দল আয়োজিত ‘৭১-এর মুক্তিয
০৯ জানুয়ারি ২০২৫
চিঠিতে বলা হয়, নির্বাচনী জোট করলেও প্রার্থীকে নিজ দলের মার্কায় নির্বাচন করতে হবে, যা পূর্বে জোটভুক্ত রাজনৈতিক দলগুলোর ইচ্ছাধীন বিষয় ছিল। এই সংশোধনীর বিষয়ে এনডিএমও তীব্র আপত্তি এবং প্রতিবাদ জানাচ্ছে। রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে কোনো ধরনের আলোচনা ছাড়াই নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার মাত্র দেড় মাস আগে এ রকম একটি..
১ ঘণ্টা আগে
আগামীকাল সোমবার দেশের সব জেলা শহরে বিক্ষোভ-মিছিল ও সমাবেশ করবে যুগপৎ আন্দোলনে অংশ নেওয়া আটটি দল। আনুপাতিক প্রতিনিধিত্ব (পিআর) পদ্ধতিতে নির্বাচন, জুলাই সনদের আইনি ভিত্তিসহ পাঁচ দাবিতে এটি তাদের চতুর্থ পর্বের আন্দোলন।
২ ঘণ্টা আগে
আমীর খসরু বলেন, ‘আগামীর বাংলাদেশ গড়তে হলে আমাদের সহনশীল হতে হবে। একে অপরের প্রতি শ্রদ্ধাবোধ রাখতে হবে। দ্বিমত পোষণ করেও তার মতকে শ্রদ্ধা জানাতে হবে। আমাদের এই চর্চাগুলো আনতে হবে। আরেকজনের সঙ্গে দ্বিমত পোষণ করব; তারপরও তার প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে তো আমাদের অসুবিধা নেই।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আগামীকাল সোমবার দেশের সব জেলা শহরে বিক্ষোভ-মিছিল ও সমাবেশ করবে যুগপৎ আন্দোলনে অংশ নেওয়া আটটি দল। আনুপাতিক প্রতিনিধিত্ব (পিআর) পদ্ধতিতে নির্বাচন, জুলাই সনদের আইনি ভিত্তিসহ পাঁচ দাবিতে এটি তাদের চতুর্থ পর্বের আন্দোলন।
১৯ অক্টোবর জাতীয় প্রেসক্লাবে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এমন ঘোষণা দিয়েছিলেন দলগুলোর নেতারা। এ ছাড়া আজ রোববার কর্মসূচির ঘোষণা দিয়ে পুনরায় গণমাধ্যমকে এক বিজ্ঞপ্তি পাঠায় দলগুলো।
যুগপৎ আন্দোলনের পাঁচটি দাবির মধ্যে রয়েছে—জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় সাংবিধানিক আদেশ জারি ও উক্ত আদেশের ওপর আগামী নভেম্বর মাসের মধ্যে গণভোট আয়োজন করা; আগামী জাতীয় নির্বাচনে উভয় কক্ষে অথবা উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতি চালু করা; অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের লক্ষ্যে সবার জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করা; ফ্যাসিস্ট সরকারের সব জুলুম-নির্যাতন, গণহত্যা ও দুর্নীতির বিচার দৃশ্যমান করা এবং স্বৈরাচারের দোসর জাতীয় পার্টি ও ১৪ দলের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করা।
এর আগে একই দাবিতে তিন পর্বের কর্মসূচি পালন করেছে দলগুলো।
যুগপৎ আন্দোলনে অংশ নেওয়া দলগুলো হলো—বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, খেলাফত মজলিস, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস, বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টি, বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলন, জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি ( জাগপা) এবং নতুন যুক্ত হওয়া বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট পার্টি।

আগামীকাল সোমবার দেশের সব জেলা শহরে বিক্ষোভ-মিছিল ও সমাবেশ করবে যুগপৎ আন্দোলনে অংশ নেওয়া আটটি দল। আনুপাতিক প্রতিনিধিত্ব (পিআর) পদ্ধতিতে নির্বাচন, জুলাই সনদের আইনি ভিত্তিসহ পাঁচ দাবিতে এটি তাদের চতুর্থ পর্বের আন্দোলন।
১৯ অক্টোবর জাতীয় প্রেসক্লাবে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এমন ঘোষণা দিয়েছিলেন দলগুলোর নেতারা। এ ছাড়া আজ রোববার কর্মসূচির ঘোষণা দিয়ে পুনরায় গণমাধ্যমকে এক বিজ্ঞপ্তি পাঠায় দলগুলো।
যুগপৎ আন্দোলনের পাঁচটি দাবির মধ্যে রয়েছে—জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় সাংবিধানিক আদেশ জারি ও উক্ত আদেশের ওপর আগামী নভেম্বর মাসের মধ্যে গণভোট আয়োজন করা; আগামী জাতীয় নির্বাচনে উভয় কক্ষে অথবা উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতি চালু করা; অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের লক্ষ্যে সবার জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করা; ফ্যাসিস্ট সরকারের সব জুলুম-নির্যাতন, গণহত্যা ও দুর্নীতির বিচার দৃশ্যমান করা এবং স্বৈরাচারের দোসর জাতীয় পার্টি ও ১৪ দলের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করা।
এর আগে একই দাবিতে তিন পর্বের কর্মসূচি পালন করেছে দলগুলো।
যুগপৎ আন্দোলনে অংশ নেওয়া দলগুলো হলো—বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, খেলাফত মজলিস, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস, বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টি, বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলন, জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি ( জাগপা) এবং নতুন যুক্ত হওয়া বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট পার্টি।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমেদ বলেছেন, জামায়াতে ইসলামী একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের সময় তাদের ভূমিকার জন্য ক্ষমা না চেয়ে বর্তমানে সেটাকে জাস্টিফাই করছে এবং দেশপ্রেমিক হিসেবে হাজির হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দল আয়োজিত ‘৭১-এর মুক্তিয
০৯ জানুয়ারি ২০২৫
চিঠিতে বলা হয়, নির্বাচনী জোট করলেও প্রার্থীকে নিজ দলের মার্কায় নির্বাচন করতে হবে, যা পূর্বে জোটভুক্ত রাজনৈতিক দলগুলোর ইচ্ছাধীন বিষয় ছিল। এই সংশোধনীর বিষয়ে এনডিএমও তীব্র আপত্তি এবং প্রতিবাদ জানাচ্ছে। রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে কোনো ধরনের আলোচনা ছাড়াই নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার মাত্র দেড় মাস আগে এ রকম একটি..
১ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু বলেছেন, চারদিকে ষড়যন্ত্র চলছে। অদৃশ্য শক্তির সঙ্গে কিছু ধান্দাবাজও সক্রিয়। তাদের ঠেকাতে হলে একটি যোগ্য, স্বচ্ছ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন দরকার। এই নির্বাচনে দেশপ্রেমিক দলকে নির্বাচিত করতে হবে—যারা পরীক্ষিত, যারা মুক্তিসংগ্রামে অংশ নিয়েছিল...
১ ঘণ্টা আগে
আমীর খসরু বলেন, ‘আগামীর বাংলাদেশ গড়তে হলে আমাদের সহনশীল হতে হবে। একে অপরের প্রতি শ্রদ্ধাবোধ রাখতে হবে। দ্বিমত পোষণ করেও তার মতকে শ্রদ্ধা জানাতে হবে। আমাদের এই চর্চাগুলো আনতে হবে। আরেকজনের সঙ্গে দ্বিমত পোষণ করব; তারপরও তার প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে তো আমাদের অসুবিধা নেই।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সংঘাতের পথে না গিয়ে সহনশীলতা ও পরস্পরের প্রতি শ্রদ্ধাবোধ নিয়ে আগামীর রাজনীতির পথ তৈরির তাগিদ দিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। তিনি বলেছেন, ‘এখন রাস্তায় আন্দোলন নয়, এখন জনগণের কাছে আমাদের যেতে হবে। আমরা সাংঘর্ষিক রাজনীতির দিকে যেতে পারব না। আমরা প্রতিহিংসাপরায়ণ রাজনীতির দিকে যেতে পারব না।’
আজ রোববার দুপুরে রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে গণঅধিকার পরিষদের চতুর্থ প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
আমীর খসরু বলেন, ‘আগামীর বাংলাদেশ গড়তে হলে আমাদের সহনশীল হতে হবে। একে অপরের প্রতি শ্রদ্ধাবোধ রাখতে হবে। দ্বিমত পোষণ করেও তার মতকে শ্রদ্ধা জানাতে হবে। আমাদের এই চর্চাগুলো আনতে হবে। আরেকজনের সঙ্গে দ্বিমত পোষণ করব; তারপরও তার প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে তো আমাদের অসুবিধা নেই। আমাদের এই সংস্কৃতি ফিরিয়ে আনতে হবে। আমরা পরস্পরের সঙ্গে সম্পর্ক নষ্ট করে যদি রাজনীতি করে যাই, তাহলে আবার সেই পুরোনো কালচারে আমাদের ফিরে যেতে হবে।’
বিএনপির স্থায়ী কমিটির এ সদস্য বলেন, ‘বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে দলগুলোর একসঙ্গে বসার চর্চা কোনো সময় ছিল না। কেউ কারও চেহারা দেখত না। আজকে কিন্তু আমরা এখানে বসেছি সবাই। আমরা বসে ভবিষ্যৎ বাংলাদেশের কথা বলছি। আমরা এখানে বসে আগামী নির্বাচনকে কীভাবে সুষ্ঠুভাবে পরিচালিত করে দেশে একটি গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা ফিরিয়ে আনব, সেই লক্ষ্যে আমরা সবাই চলছি যার যার অবস্থান থেকে।’
বিএনপির এ নেতা বলেন, ‘হাসিনা পালিয়ে যাওয়ার পরে ১৪ মাস আমরা অতিক্রম করছি। আজ পর্যন্ত বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা ফিরে আসেনি। আমরা যুদ্ধ করেছি একটি নির্বাচিত সরকারের জন্য। সেটা এখনো আমরা পাইনি। এ জন্য আজ আমরা সবাই ঐক্যবদ্ধ হয়ে জুলাই জাতীয় সনদে সই করেছি। এখন আমাদের বাকি কাজ যেটা আছে—আগামী নির্বাচনে সবার ঐক্যবদ্ধভাবে অংশগ্রহণের মাধ্যমে বাংলাদেশে একটা গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা ফিরিয়ে আনা।’
আলোচনা সভায় গণতান্ত্রিক অগ্রযাত্রা অটুট রাখতে ঐক্য ধরে রাখার আহ্বান জানান বিএনপির স্থায়ী কমিটির আরও এক সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ।
সালাহউদ্দিন বলেন, ‘ফ্যাসিবাদবিরোধী জাতীয় ঐক্য ভেঙে গেলে সেটাই ফ্যাসিবাদ প্রত্যাবর্তনের পথ খুলে দেবে। আমরা ঐক্যবদ্ধ হয়েই ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলনে বিজয় অর্জন করেছি। সেই ঐক্যের ফলে ফ্যাসিবাদের পতন ঘটেছে। স্বৈরাচার পালাতে বাধ্য হয়েছে। এই ঐক্যই আমাদের সবচেয়ে বড় শক্তি। এটি নষ্ট হলে গণতন্ত্রের অগ্রযাত্রা থেমে যাবে।’
সালাহউদ্দিন আহমদ আরও বলেন, বাংলাদেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব ও গণতন্ত্রের প্রশ্নে সবাইকে এক থাকতে হবে। ফ্যাসিবাদের পুনরুত্থান ঠেকাতে সব দরজা বন্ধ করে দিতে হবে।
জুলাই সনদকে ‘জাতীয় ঐক্যের প্রতীক’ হিসেবে অভিহিত করে বিএনপির এ নেতা বলেন, ‘জুলাই সনদ বাস্তবায়নের জন্য আমরা সবাই প্রতিজ্ঞাবদ্ধ। এটি বাস্তবায়নের জন্য নির্বাচিত জাতীয় সংসদই হবে উপযুক্ত ফোরাম।’
এ সময় জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) প্রসঙ্গে সালাহউদ্দিন বলেন, ‘তাদের (এনসিপি) অনেক প্রস্তাব আমরা সমর্থন করি। তবে এসব প্রস্তাব যেন বাস্তবসম্মত হয় এবং ভবিষ্যতে প্রশ্নবিদ্ধ না হয়, সে বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে।’

সংঘাতের পথে না গিয়ে সহনশীলতা ও পরস্পরের প্রতি শ্রদ্ধাবোধ নিয়ে আগামীর রাজনীতির পথ তৈরির তাগিদ দিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। তিনি বলেছেন, ‘এখন রাস্তায় আন্দোলন নয়, এখন জনগণের কাছে আমাদের যেতে হবে। আমরা সাংঘর্ষিক রাজনীতির দিকে যেতে পারব না। আমরা প্রতিহিংসাপরায়ণ রাজনীতির দিকে যেতে পারব না।’
আজ রোববার দুপুরে রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে গণঅধিকার পরিষদের চতুর্থ প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
আমীর খসরু বলেন, ‘আগামীর বাংলাদেশ গড়তে হলে আমাদের সহনশীল হতে হবে। একে অপরের প্রতি শ্রদ্ধাবোধ রাখতে হবে। দ্বিমত পোষণ করেও তার মতকে শ্রদ্ধা জানাতে হবে। আমাদের এই চর্চাগুলো আনতে হবে। আরেকজনের সঙ্গে দ্বিমত পোষণ করব; তারপরও তার প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে তো আমাদের অসুবিধা নেই। আমাদের এই সংস্কৃতি ফিরিয়ে আনতে হবে। আমরা পরস্পরের সঙ্গে সম্পর্ক নষ্ট করে যদি রাজনীতি করে যাই, তাহলে আবার সেই পুরোনো কালচারে আমাদের ফিরে যেতে হবে।’
বিএনপির স্থায়ী কমিটির এ সদস্য বলেন, ‘বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে দলগুলোর একসঙ্গে বসার চর্চা কোনো সময় ছিল না। কেউ কারও চেহারা দেখত না। আজকে কিন্তু আমরা এখানে বসেছি সবাই। আমরা বসে ভবিষ্যৎ বাংলাদেশের কথা বলছি। আমরা এখানে বসে আগামী নির্বাচনকে কীভাবে সুষ্ঠুভাবে পরিচালিত করে দেশে একটি গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা ফিরিয়ে আনব, সেই লক্ষ্যে আমরা সবাই চলছি যার যার অবস্থান থেকে।’
বিএনপির এ নেতা বলেন, ‘হাসিনা পালিয়ে যাওয়ার পরে ১৪ মাস আমরা অতিক্রম করছি। আজ পর্যন্ত বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা ফিরে আসেনি। আমরা যুদ্ধ করেছি একটি নির্বাচিত সরকারের জন্য। সেটা এখনো আমরা পাইনি। এ জন্য আজ আমরা সবাই ঐক্যবদ্ধ হয়ে জুলাই জাতীয় সনদে সই করেছি। এখন আমাদের বাকি কাজ যেটা আছে—আগামী নির্বাচনে সবার ঐক্যবদ্ধভাবে অংশগ্রহণের মাধ্যমে বাংলাদেশে একটা গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা ফিরিয়ে আনা।’
আলোচনা সভায় গণতান্ত্রিক অগ্রযাত্রা অটুট রাখতে ঐক্য ধরে রাখার আহ্বান জানান বিএনপির স্থায়ী কমিটির আরও এক সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ।
সালাহউদ্দিন বলেন, ‘ফ্যাসিবাদবিরোধী জাতীয় ঐক্য ভেঙে গেলে সেটাই ফ্যাসিবাদ প্রত্যাবর্তনের পথ খুলে দেবে। আমরা ঐক্যবদ্ধ হয়েই ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলনে বিজয় অর্জন করেছি। সেই ঐক্যের ফলে ফ্যাসিবাদের পতন ঘটেছে। স্বৈরাচার পালাতে বাধ্য হয়েছে। এই ঐক্যই আমাদের সবচেয়ে বড় শক্তি। এটি নষ্ট হলে গণতন্ত্রের অগ্রযাত্রা থেমে যাবে।’
সালাহউদ্দিন আহমদ আরও বলেন, বাংলাদেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব ও গণতন্ত্রের প্রশ্নে সবাইকে এক থাকতে হবে। ফ্যাসিবাদের পুনরুত্থান ঠেকাতে সব দরজা বন্ধ করে দিতে হবে।
জুলাই সনদকে ‘জাতীয় ঐক্যের প্রতীক’ হিসেবে অভিহিত করে বিএনপির এ নেতা বলেন, ‘জুলাই সনদ বাস্তবায়নের জন্য আমরা সবাই প্রতিজ্ঞাবদ্ধ। এটি বাস্তবায়নের জন্য নির্বাচিত জাতীয় সংসদই হবে উপযুক্ত ফোরাম।’
এ সময় জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) প্রসঙ্গে সালাহউদ্দিন বলেন, ‘তাদের (এনসিপি) অনেক প্রস্তাব আমরা সমর্থন করি। তবে এসব প্রস্তাব যেন বাস্তবসম্মত হয় এবং ভবিষ্যতে প্রশ্নবিদ্ধ না হয়, সে বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে।’

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমেদ বলেছেন, জামায়াতে ইসলামী একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের সময় তাদের ভূমিকার জন্য ক্ষমা না চেয়ে বর্তমানে সেটাকে জাস্টিফাই করছে এবং দেশপ্রেমিক হিসেবে হাজির হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দল আয়োজিত ‘৭১-এর মুক্তিয
০৯ জানুয়ারি ২০২৫
চিঠিতে বলা হয়, নির্বাচনী জোট করলেও প্রার্থীকে নিজ দলের মার্কায় নির্বাচন করতে হবে, যা পূর্বে জোটভুক্ত রাজনৈতিক দলগুলোর ইচ্ছাধীন বিষয় ছিল। এই সংশোধনীর বিষয়ে এনডিএমও তীব্র আপত্তি এবং প্রতিবাদ জানাচ্ছে। রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে কোনো ধরনের আলোচনা ছাড়াই নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার মাত্র দেড় মাস আগে এ রকম একটি..
১ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু বলেছেন, চারদিকে ষড়যন্ত্র চলছে। অদৃশ্য শক্তির সঙ্গে কিছু ধান্দাবাজও সক্রিয়। তাদের ঠেকাতে হলে একটি যোগ্য, স্বচ্ছ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন দরকার। এই নির্বাচনে দেশপ্রেমিক দলকে নির্বাচিত করতে হবে—যারা পরীক্ষিত, যারা মুক্তিসংগ্রামে অংশ নিয়েছিল...
১ ঘণ্টা আগে
আগামীকাল সোমবার দেশের সব জেলা শহরে বিক্ষোভ-মিছিল ও সমাবেশ করবে যুগপৎ আন্দোলনে অংশ নেওয়া আটটি দল। আনুপাতিক প্রতিনিধিত্ব (পিআর) পদ্ধতিতে নির্বাচন, জুলাই সনদের আইনি ভিত্তিসহ পাঁচ দাবিতে এটি তাদের চতুর্থ পর্বের আন্দোলন।
২ ঘণ্টা আগে