শনিবার, ০৭ জুন ২০২৫
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
চ্যাম্পিয়নস ট্রফি ২০২৫
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
জীবনধারা
ভ্রমণ
খাবারদাবার
ফিচার
সাজসজ্জা
রূপবটিকা
মানসিক স্বাস্থ্য
যত্নআত্তি
জেনে নিন
গ্যাজেট
সোশ্যাল মিডিয়া
নো হাউ
চাকরি
সরকারি
বেসরকারি
ব্যাংক
এনজিও
ক্যারিয়ার পরামর্শ
ইপেপার
ভাষা দিবস
বিনিদ্র রাত ও ১৪৪ ধারা ভঙ্গ
২০ ফেব্রুয়ারি রাতটি ছিল অনেকের জন্য বিনিদ্র রাত। ১৪৪ ধারা ভঙ্গ করা হবে কি না, তা নিয়ে ছাত্রসমাজে ছিল উত্তেজনা। তবে এ কথা বলা যায়, আন্দোলনের তোড়ে ভাষার দাবি হয়ে উঠেছিল জোরালো। খাজা নাজিমুদ্দীনের উর্দুর পক্ষে সাফাই মেনে নিতে প্রস্তুত ছিলেন
তাৎপর্যময় ২০ ফেব্রুয়ারি
১৯৪৮ সালের রাষ্ট্রভাষা আন্দোলনের সময় যে সংগ্রাম পরিষদ গঠিত হয়েছিল, এর কার্যক্রম ধীরে ধীরে স্তিমিত হয়ে যায়। ১৯৫১ সালের ১১ মার্চ রাষ্ট্রভাষা দিবস উদ্যাপনকালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গণে খালেক নেওয়াজ খানের সভাপতিত্বে এক ছাত্রসভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম কমিটির নিষ্ক্রিয়তা সম্পর্কে বক্তার
ঢাকায় জিন্নাহ
ছাত্রদের সঙ্গে চুক্তিটা ছিল খাজা নাজিমুদ্দীনের চালাকি। পাকিস্তানের গভর্নর জেনারেল মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ ঢাকায় আসেন ১৯৪৮ সালের ১৯ মার্চ। চুক্তির কারণে ভাষা আন্দোলন স্থগিত ছিল।
প্রথম সফল প্রতিবাদ
১৯৪৮ সালের ১১ মার্চের প্রতিবাদকেই ভাষা আন্দোলনে প্রথম সংগঠিত প্রতিবাদ বলা যায়। ধীরেন্দ্রনাথ দত্তের দাবি গণপরিষদ অগ্রাহ্য করার পর থেকেই বিক্ষোভ অব্যাহত থাকে।
ধীরেন্দ্রনাথ দত্তের সংগ্রাম
পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার ছয় মাসের মধ্যেই ভাষাপ্রসঙ্গটি গণপরিষদের আলোচনায় আসে। ১৯৪৮ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি পাকিস্তান গণপরিষদের অধিবেশনে ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত বাংলাকেও গণপরিষদের ব্যবহারিক ভাষা হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করার জন্য একটি সংশোধনী প্রস্তাব আনেন। প্রস্তাবটি
পিছিয়ে পড়ে মুসলমানরা
নবাবি আমলের শেষভাগেই হিন্দুদের প্রাধান্য প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল ব্যবসা-বাণিজ্য আর জমিদারিতে। তবে অভিজাত শ্রেণির মুসলিমরা ছিলেন প্রশাসনের উচ্চপদে। সেনাদল আর বিচার বিভাগে ছিল তাঁদের প্রাধান্য। কিন্তু কোম্পানির শাসনের সময় মুসলমানরা এসব পদ থেকে বিতাড়িত হলো।
অমর একুশে, মাতৃভাষা ও আমরা
বছর ঘুরে ফেব্রুয়ারি মাস এলেই আমরা (যথাযথ সম্মানের সাথে) এই মাসকে ভাষার মাস হিসেবে বিবেচনা করি এবং অবধারিতভাবেই মাতৃভাষার দশা-দুর্দশার খোঁজ খবর করতে আরম্ভ করি। ভাষার প্রশ্নে কোন দিকে যাচ্ছি আমরা, গ্লোবালাইজেশনের এই যুগে নিজের ভাষার দিকে মনোযোগী হওয়া ভালো নাকি বাস্তবতার কথা মনে রেখে অন্য ভাষা (বিশেষত
বীরশ্রেষ্ঠদের ছবি দিয়ে ভাষা শহীদদের শ্রদ্ধা জানালেন কাউন্সিলর সলু
মুক্তিযুদ্ধের সাত বীরশ্রেষ্ঠর ছবি দিয়ে ভাষা শহীদদের শ্রদ্ধা জানিয়েছেন ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) ২৯ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর সলিম উল্লাহ সলু। আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে গতকাল রোববার রাজধানীর মোহাম্মদপুর থেকে শ্যামলী পর্যন্ত অন্তত ১০টি স্থানে এই ব্যানার লাগানো হয়েছে।
যেসব ভাষা রিলে আছে, রিয়েলে নেই
ফিকশন লেখার ক্ষেত্রে কিংবা টেলিভিশন-সিনেমার পর্দায় গল্পের প্রয়োজনে প্রায়ই বিভিন্ন কৃত্রিম ভাষার ব্যবহার দেখা যায়। এই ভাষার বেশির ভাগই অর্থহীন ধ্বনির প্রয়োগ ছাড়া কিছু নয়। তবে, আক্ষরিক অর্থে কয়েকটি কৃত্রিম ভাষা আবিষ্কৃত হয়েছে, যার বৈশিষ্ট্য ও কার্যাবলি মনুষ্য ভাষারই সদৃশ। এই কৃত্রিম ভাষা এতটাই প্রভাব
‘আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসে আমরা কি লজ্জিত নই?’
ভাষা ইস্যুতে রাষ্ট্রীয় বাহিনী বাংলাভাষীদের ওপর গণহত্যা চালায়। তখন থেকে সাধারণ মানুষ বেসরকারিভাবে বাংলাদেশে (পূর্ব পাকিস্তানে) দিনটি পালন করতে থাকে। ভাষা ইস্যুতে আমাদের দেশে (পাকিস্তানে) যে গভীর ক্ষত সৃষ্টি হয়, তার মূল্য আমরা ১৯৭১ সালেও দিয়েছিলাম। গণতান্ত্রিক দেশে জনগণের ভাষাগুলো রাষ্ট্রভাষা হতেই পার
আমার একুশ-স্মৃতি, বোধ ও অঙ্গীকার
অমর একুশে আমার কাছে বহুমাত্রিক। একটি ছাঁচে তাকে পরিস্ফুটিত করা যাবে না আমার কাছে। একুশের তিনটি মাত্রিকতা আমার অন্তরে বড় বেশি বাঙ্ময়–একটি স্মৃতির, একটি বোধের এবং একটি অঙ্গীকারের।
‘তুমি মাথা নত কোরো না, এটাই একুশের সবচেয়ে বড় বার্তা’
তাঁর বড় পরিচয় তিনি একজন কবি। এর বাইরে ঔপন্যাসিক ও সাহিত্য-সমালোচকও বটে। পেয়েছেন বাংলা একাডেমি পুরস্কার। ভূষিত হয়েছেন একুশে পদকে। এই কবি মুহম্মদ নূরুল হুদা এখন বাংলা একাডেমির মহাপরিচালকের দায়িত্ব পালন করছেন। আজকের পত্রিকার সঙ্গে কথা বলেছেন।
ভাষা শহীদদের প্রতি ফুলেল শ্রদ্ধা
১৯৫২ সালের একুশে ফেব্রুয়ারি ভাষা আন্দোলনে শহীদদের উদ্দেশে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে শ্রদ্ধা জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।