জাহীদ রেজা নূর, ঢাকা
২০ ফেব্রুয়ারি রাতটি ছিল অনেকের জন্য বিনিদ্র রাত। ১৪৪ ধারা ভঙ্গ করা হবে কি না, তা নিয়ে ছাত্রসমাজে ছিল উত্তেজনা। তবে এ কথা বলা যায়, আন্দোলনের তোড়ে ভাষার দাবি হয়ে উঠেছিল জোরালো। খাজা নাজিমুদ্দীনের উর্দুর পক্ষে সাফাই মেনে নিতে প্রস্তুত ছিলেন না ছাত্ররা। ফলে সর্বদলীয় রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ ১১-৪ ভোটে ১৪৪ ধারা ভঙ্গের বিপক্ষে দাঁড়ালেও ছাত্ররা সেটা মেনে নেননি।
রাষ্ট্রভাষাবিষয়ক আন্দোলন হিন্দু-মুসলিমের মধ্যকার দূরত্ব কমিয়ে দিল। মধ্যবিত্ত ও নিম্নবিত্ত মানুষের মনকে সক্রিয় করল। সূক্ষ্মভাবে বিকশিত হলো জাতীয়তাবাদী ধারা। বহুদিন পর জাতি হিসেবে বাঙালির মধ্যে দেখা গেল ঐক্য। এতটা ঐক্যবদ্ধ আর কবে হয়েছে বাঙালি? এরপর তো এই পথ ধরেই তারা পৌঁছে গেছে একাত্তরে।
রাতটা ছিল ঘটনাবহুল। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সব কটি হলেই উত্তেজিত শিক্ষার্থীদের দেখা যাচ্ছিল।
এ সময় একটি গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা ঘটেছিল ফজলুল হক হলের পুকুরপাড়ে। ভাষা আন্দোলন নিয়ে যাঁরা লেখালেখি করেছেন, তাঁদের অনেকে এই ঘটনাকে গুরুত্বহীন বলার জন্য কলম ধরেছেন, কিন্তু ভাষা আন্দোলনের ধারাবাহিকতার কথা মনে রাখলে বলতে হবে, ফজলুল হক পুকুরপাড়ের রাতের বৈঠকটি ছিল তাৎপর্যময়।
সেই বৈঠকে যে ১১ জন ছাত্র অংশ নেন, তাঁদের মধ্যে একজন ২১ ফেব্রুয়ারির সভায় সভাপতিত্ব করেন, একজন তাঁর নাম প্রস্তাব করেন, একজন সেই নাম সমর্থন করেন, একজন দশজনি প্রথম মিছিলের অগ্রভাগে থাকেন, একজন দায়িত্ব নেন দশজনি মিছিল নিয়ে যাঁরা বের হচ্ছেন তাঁদের নাম লেখার। তাঁরা হলেন যথাক্রমে গাজীউল হক, এম আর আখতার মুকুল, কামরুদ্দীন শহুদ, মুহাম্মদ হাবিবুর রহমান ও মোহাম্মদ সুলতান।
তবে এ কথাও ঠিক, সেদিন আওয়ামী লীগ অফিসে সভার পর সম্মিলিতভাবে ছাত্রসমাজ ১৪৪ ধারা ভঙ্গ করার মতো মানসিক অবস্থানে পৌঁছেছিল। সলিমুল্লাহ হল ইউনিয়নের ভিপি মুজিবুল হক ও জিএস হেদায়েত হোসেন চৌধুরী ১৪৪ ধারা ভঙ্গের বিপক্ষে ছিলেন। কিন্তু সে হলেরই এস এ বারি এ, টি এবং ফকির শাহাবুদ্দিনের নেতৃত্বে ১৪৪ ধারা ভঙ্গের মিটিং হয়। ফজলুল হক হল, জগন্নাথ কলেজ, ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থীরাও ১৪৪ ধারা ভঙ্গের পক্ষে দৃঢ় অবস্থান নেন। মেডিকেল কলেজের শিক্ষার্থীরা যে একই পথে হেঁটেছিলেন, সে কথাও তাঁরা জানিয়ে দিয়েছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রনেতাদের।
অনেকেই এখন ২১ ফেব্রুয়ারির ঘটনাগুলোর কোনটা কখন ঘটেছে, তা গুলিয়ে ফেলেন। মনে রাখতে হবে, সকালে আমতলার সভা ও ১৪৪ ধারা ভঙ্গ করে দশজনি মিছিলের বিষয়টি প্রায় স্তিমিত হয়ে এসেছিল দুপুরের দিকে। পরের ঘটনা ঘটেছিল মেডিকেলের সামনের রাস্তায়। এ পথ দিয়েই পরিষদে যেতেন সদস্যরা। সে ঘটনা বলা হবে আমতলার সভা নিয়ে কথা বলার পর।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা ছাড়াও অন্য কলেজ ও স্কুল থেকে শিক্ষার্থীরা এসেছিল সভায়। আমতলার সভা শুরু হয়েছিল বেলা ১১টার দিকে। সর্বদলীয় রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী প্রথমে শামসুল হক ১৪৪ ধারা ভঙ্গ না করার পক্ষে তাঁর যুক্তি উপস্থাপন করেন। কিন্তু উত্তেজিত শিক্ষার্থীরা তাঁর কথার প্রতিবাদ করতে থাকেন। প্রতিবাদের তোড়ে শামসুল হকের কথা আর শোনা যায় না। এরপর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদের আহ্বায়ক আবদুল মতিন ১৪৪ ধারা ভঙ্গের পক্ষে তাঁর বক্তব্য তুলে ধরেন। তিনি বলেন, এখন আর পিছিয়ে যাওয়ার উপায় নেই। সভার সভাপতি গাজীউল হকও ১৪৪ ধারা ভঙ্গের পক্ষে তাঁর মতামত দেন। দশজনি মিছিল নিয়ে ১৪৪ ধারা ভঙ্গ করা হবে বলে সিদ্ধান্ত হয়।
সভা শেষ হলে কিছুক্ষণ বিশৃঙ্খল অবস্থা বিরাজ করে। এ সময় হাবিবুর রহমান শেলী কয়েকজনকে নিয়ে রাস্তায় বেরিয়ে পড়লে আরও কয়েকজন সারিবদ্ধভাবে দাঁড়িয়ে যান। এরপর একটির পর একটি মিছিল বের হতে থাকে। কে কার আগে বের হবে, তা নিয়ে অস্থির হয়ে ওঠে সবাই। ১৪৪ ধারা ভঙ্গ করে এগিয়ে যেতে থাকেন শিক্ষার্থীরা। পুলিশের সঙ্গে ধাক্বাধাক্কি হয়। একটু পরেই পুলিশের ট্রাকের ওপর ছাত্রদের দেখা পাওয়া যায়। এ সময় ছাত্রীরাও এগিয়ে আসেন মিছিল নিয়ে। সেই মিছিলে শাফিয়া খাতুন, রওশন আরা বাচ্চু, সুফিয়া ইব্রাহিম, নার্গিস বেগমদের দেখা যায়। ছাত্রীদের মিছিল থেকে কাউকে গ্রেপ্তার করা হয়নি, কিন্তু কাঁদুনে গ্যাসের হাত থেকে কেউ রেহাই পাননি।
ধোঁয়ায় আচ্ছন্ন হয়ে যায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গণ। চলতে থাকে পুলিশের লাঠিপেটা। বেলতলার ডোবায় রুমাল ভিজিয়ে চোখে চেপে ধরতে থাকেন শিক্ষার্থীরা।
শিক্ষার্থীরা তখন পুলিশের বাধা ডিঙিয়ে মেডিকেল হোস্টেলে পৌঁছানোর চেষ্টা করছিলেন। তার কিছু দূরেই ছিল পরিষদ ভবন। পরিষদ সদস্যদেরকেই তো বলতে হবে, ‘রাষ্ট্রভাষা বাংলা চাই’।
২০ ফেব্রুয়ারি রাতটি ছিল অনেকের জন্য বিনিদ্র রাত। ১৪৪ ধারা ভঙ্গ করা হবে কি না, তা নিয়ে ছাত্রসমাজে ছিল উত্তেজনা। তবে এ কথা বলা যায়, আন্দোলনের তোড়ে ভাষার দাবি হয়ে উঠেছিল জোরালো। খাজা নাজিমুদ্দীনের উর্দুর পক্ষে সাফাই মেনে নিতে প্রস্তুত ছিলেন না ছাত্ররা। ফলে সর্বদলীয় রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ ১১-৪ ভোটে ১৪৪ ধারা ভঙ্গের বিপক্ষে দাঁড়ালেও ছাত্ররা সেটা মেনে নেননি।
রাষ্ট্রভাষাবিষয়ক আন্দোলন হিন্দু-মুসলিমের মধ্যকার দূরত্ব কমিয়ে দিল। মধ্যবিত্ত ও নিম্নবিত্ত মানুষের মনকে সক্রিয় করল। সূক্ষ্মভাবে বিকশিত হলো জাতীয়তাবাদী ধারা। বহুদিন পর জাতি হিসেবে বাঙালির মধ্যে দেখা গেল ঐক্য। এতটা ঐক্যবদ্ধ আর কবে হয়েছে বাঙালি? এরপর তো এই পথ ধরেই তারা পৌঁছে গেছে একাত্তরে।
রাতটা ছিল ঘটনাবহুল। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সব কটি হলেই উত্তেজিত শিক্ষার্থীদের দেখা যাচ্ছিল।
এ সময় একটি গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা ঘটেছিল ফজলুল হক হলের পুকুরপাড়ে। ভাষা আন্দোলন নিয়ে যাঁরা লেখালেখি করেছেন, তাঁদের অনেকে এই ঘটনাকে গুরুত্বহীন বলার জন্য কলম ধরেছেন, কিন্তু ভাষা আন্দোলনের ধারাবাহিকতার কথা মনে রাখলে বলতে হবে, ফজলুল হক পুকুরপাড়ের রাতের বৈঠকটি ছিল তাৎপর্যময়।
সেই বৈঠকে যে ১১ জন ছাত্র অংশ নেন, তাঁদের মধ্যে একজন ২১ ফেব্রুয়ারির সভায় সভাপতিত্ব করেন, একজন তাঁর নাম প্রস্তাব করেন, একজন সেই নাম সমর্থন করেন, একজন দশজনি প্রথম মিছিলের অগ্রভাগে থাকেন, একজন দায়িত্ব নেন দশজনি মিছিল নিয়ে যাঁরা বের হচ্ছেন তাঁদের নাম লেখার। তাঁরা হলেন যথাক্রমে গাজীউল হক, এম আর আখতার মুকুল, কামরুদ্দীন শহুদ, মুহাম্মদ হাবিবুর রহমান ও মোহাম্মদ সুলতান।
তবে এ কথাও ঠিক, সেদিন আওয়ামী লীগ অফিসে সভার পর সম্মিলিতভাবে ছাত্রসমাজ ১৪৪ ধারা ভঙ্গ করার মতো মানসিক অবস্থানে পৌঁছেছিল। সলিমুল্লাহ হল ইউনিয়নের ভিপি মুজিবুল হক ও জিএস হেদায়েত হোসেন চৌধুরী ১৪৪ ধারা ভঙ্গের বিপক্ষে ছিলেন। কিন্তু সে হলেরই এস এ বারি এ, টি এবং ফকির শাহাবুদ্দিনের নেতৃত্বে ১৪৪ ধারা ভঙ্গের মিটিং হয়। ফজলুল হক হল, জগন্নাথ কলেজ, ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থীরাও ১৪৪ ধারা ভঙ্গের পক্ষে দৃঢ় অবস্থান নেন। মেডিকেল কলেজের শিক্ষার্থীরা যে একই পথে হেঁটেছিলেন, সে কথাও তাঁরা জানিয়ে দিয়েছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রনেতাদের।
অনেকেই এখন ২১ ফেব্রুয়ারির ঘটনাগুলোর কোনটা কখন ঘটেছে, তা গুলিয়ে ফেলেন। মনে রাখতে হবে, সকালে আমতলার সভা ও ১৪৪ ধারা ভঙ্গ করে দশজনি মিছিলের বিষয়টি প্রায় স্তিমিত হয়ে এসেছিল দুপুরের দিকে। পরের ঘটনা ঘটেছিল মেডিকেলের সামনের রাস্তায়। এ পথ দিয়েই পরিষদে যেতেন সদস্যরা। সে ঘটনা বলা হবে আমতলার সভা নিয়ে কথা বলার পর।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা ছাড়াও অন্য কলেজ ও স্কুল থেকে শিক্ষার্থীরা এসেছিল সভায়। আমতলার সভা শুরু হয়েছিল বেলা ১১টার দিকে। সর্বদলীয় রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী প্রথমে শামসুল হক ১৪৪ ধারা ভঙ্গ না করার পক্ষে তাঁর যুক্তি উপস্থাপন করেন। কিন্তু উত্তেজিত শিক্ষার্থীরা তাঁর কথার প্রতিবাদ করতে থাকেন। প্রতিবাদের তোড়ে শামসুল হকের কথা আর শোনা যায় না। এরপর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদের আহ্বায়ক আবদুল মতিন ১৪৪ ধারা ভঙ্গের পক্ষে তাঁর বক্তব্য তুলে ধরেন। তিনি বলেন, এখন আর পিছিয়ে যাওয়ার উপায় নেই। সভার সভাপতি গাজীউল হকও ১৪৪ ধারা ভঙ্গের পক্ষে তাঁর মতামত দেন। দশজনি মিছিল নিয়ে ১৪৪ ধারা ভঙ্গ করা হবে বলে সিদ্ধান্ত হয়।
সভা শেষ হলে কিছুক্ষণ বিশৃঙ্খল অবস্থা বিরাজ করে। এ সময় হাবিবুর রহমান শেলী কয়েকজনকে নিয়ে রাস্তায় বেরিয়ে পড়লে আরও কয়েকজন সারিবদ্ধভাবে দাঁড়িয়ে যান। এরপর একটির পর একটি মিছিল বের হতে থাকে। কে কার আগে বের হবে, তা নিয়ে অস্থির হয়ে ওঠে সবাই। ১৪৪ ধারা ভঙ্গ করে এগিয়ে যেতে থাকেন শিক্ষার্থীরা। পুলিশের সঙ্গে ধাক্বাধাক্কি হয়। একটু পরেই পুলিশের ট্রাকের ওপর ছাত্রদের দেখা পাওয়া যায়। এ সময় ছাত্রীরাও এগিয়ে আসেন মিছিল নিয়ে। সেই মিছিলে শাফিয়া খাতুন, রওশন আরা বাচ্চু, সুফিয়া ইব্রাহিম, নার্গিস বেগমদের দেখা যায়। ছাত্রীদের মিছিল থেকে কাউকে গ্রেপ্তার করা হয়নি, কিন্তু কাঁদুনে গ্যাসের হাত থেকে কেউ রেহাই পাননি।
ধোঁয়ায় আচ্ছন্ন হয়ে যায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গণ। চলতে থাকে পুলিশের লাঠিপেটা। বেলতলার ডোবায় রুমাল ভিজিয়ে চোখে চেপে ধরতে থাকেন শিক্ষার্থীরা।
শিক্ষার্থীরা তখন পুলিশের বাধা ডিঙিয়ে মেডিকেল হোস্টেলে পৌঁছানোর চেষ্টা করছিলেন। তার কিছু দূরেই ছিল পরিষদ ভবন। পরিষদ সদস্যদেরকেই তো বলতে হবে, ‘রাষ্ট্রভাষা বাংলা চাই’।
ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৮ দিন আগেআধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫ভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
০৮ মে ২০২৫