স্থানীয় সাবেক ইউপি সদস্য মো. মনির হোসেন বলেন, ‘বিদ্যালয়ে শিক্ষকদের কোনো জবাবদিহিতা নেই। সহকারী শিক্ষক সাহানা বেগম গত ১৫ বছর ধরে কর্মস্থলে অনুপস্থিত। তিনি অসুস্থতার অজুহাতে ঢাকায় পরিবার নিয়ে বসবাস করছেন। আর প্রধান শিক্ষক ইচ্ছেমতো বিদ্যালয়ে আসেন, কোনো নিয়ম-কানুন নেই।’
ওয়ার্ড কমিটির মাধ্যমে পৌর বিএনপির কাউন্সিল হওয়ার কথা ছিল। সে লক্ষ্যে গত মঙ্গলবার উপজেলা পার্টি অফিসে একটি সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় অনাকাঙ্ক্ষিত গোলযোগের ঘটনা ঘটে। এরপর থেকে কানাঘুষা শোনা যাচ্ছে, কাউন্সিল নাও হতে পারে। একটি কুচক্রী মহল পরিকল্পিতভাবে কাউন্সিল বানচাল করার চেষ্টা করছে।’
কাঁচা এই সড়ক বানিয়ারি গ্রাম হয়ে পাশের কালীগঞ্জসহ পাঁচ থেকে সাতটি গ্রামের সঙ্গে সংযুক্ত। প্রতিদিন হাজারও মানুষ এই সড়ক ব্যবহার করেন। বর্ষা মৌসুমে কাদা ও পানির কারণে সড়কটিতে চলাচল হয়ে পড়ে অত্যন্ত দুর্বিষহ।
নেছারাবাদ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বনি আমিন বলেন, ‘আদালতের নির্দেশে উভয় পক্ষকে শান্তি বজায় রাখতে বলা হয়েছে এবং করাতকলের কাজ বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। এরপরও কেউ নির্দেশনা অমান্য করলে আদালতকে জানানো হবে।’