জাহীদ রেজা নূর, ঢাকা
১৯৪৮ সালের ১১ মার্চের প্রতিবাদকেই ভাষা আন্দোলনে প্রথম সংগঠিত প্রতিবাদ বলা যায়। ধীরেন্দ্রনাথ দত্তের দাবি গণপরিষদ অগ্রাহ্য করার পর থেকেই বিক্ষোভ অব্যাহত থাকে।
২৬ ফেব্রুয়ারি বিশ্ববিদ্যালয়, মেডিকেল কলেজ, ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ, জগন্নাথ কলেজ এবং কয়েকটি স্কুলেও তাৎক্ষণিকভাবে ধর্মঘট হয়, মিছিল হয় এবং সেই মিছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এসে ছাত্রসভায় পরিণত হয় এবং সেখান থেকে গণপরিষদের সিদ্ধান্তের তীব্র নিন্দা করা হয়।
তমদ্দুন মজলিস ও পূর্ব পাকিস্তান মুসলিম ছাত্রলীগের যৌথ বৈঠকে ১১ মার্চ প্রতিবাদ দিবস হিসেবে পালন করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল। ১ মার্চ তমদ্দুন মজলিস ও পূর্ব পাকিস্তান মুসলিম ছাত্রলীগের একটি বিবৃতি প্রচারিত হয়। এই বিবৃতিতে স্বাক্ষর করেন তমদ্দুন মজলিসের আবুল কাশেম, পূর্ব পাকিস্তান মুসলিম ছাত্রলীগের নাইমউদ্দিন আহমদ, শেখ মুজিবুর রহমান ও আবদুর রহমান চৌধুরী। জেলায় জেলায় পোস্টারিং করা হয়। সাংগঠনিক সফর শুরু করা হয়।
২ মার্চ ফজলুল হক হলে বিভিন্ন চিন্তার সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক নেতা-কর্মীরা এক সভা করেন।
ধর্মঘট সফল করার জন্য জেলা ও থানা শহরগুলোয় সাংগঠনিক সফর করেন শিক্ষার্থীরা। ১১ মার্চ তার প্রতিফলন দেখা যায় ঢাকার বাইরে বেশ কিছু শহরে। উল্লেখযোগ্য শহরগুলোর মধ্যে ছিল ফরিদপুর, যশোর, দৌলতপুর, খুলনা ও বরিশাল।
১১ মার্চের কর্মসূচি নিয়ে সংগ্রাম পরিষদ ৪ ও ৫ মার্চ আলোচনা করে। ১০ মার্চ রাতে ফজলুল হক হলে অনুষ্ঠিত বৈঠকে কর্মসূচি ও কর্মতৎপরতা সম্পর্কে সিদ্ধান্ত হয়।
আন্দোলন সফল করে তোলার জন্য সেই রাতের বৈঠকেই ঠিক করে নেওয়া হয়েছিল, সচিবালয়ের আশপাশে কে কোথায় কীভাবে অবস্থান নেবেন। প্রথম গেটের সামনে শামসুল হক, শেখ মুজিবুর রহমান, অলি আহাদ এবং দ্বিতীয় গেটের সামনে কাজী গোলাম মাহবুব, শওকত আলী প্রমুখ নেতা অবরোধ কর্মসূচির দায়িত্বে ছিলেন।
ছাত্রদের বিক্ষোভ ছিল নিরস্ত্র। কিন্তু পুলিশ তাতে লাঠিপেটা করে। বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গণে নইমুদ্দিনের সভাপতিত্বে ছাত্ররা প্রতিবাদ সভা করেন। সভাশেষে ছাত্র মিছিল আবার কার্জন হল, হাইকোর্ট এবং সেক্রেটারিয়েটের সামনে রাস্তায় প্রতিবাদ-বিক্ষোভ জানাতে থাকলে পুলিশ আবার লাঠিপেটা করতে থাকে। পুলিশ সেদিন কমিউনিস্ট পার্টির অফিস, বইয়ের দোকান তছনছ করে। যুবনেতা তোয়াহা আহত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন।
১১ মার্চ রাষ্ট্রভাষা আন্দোলনের একটি উল্লেখযোগ্য দিন। ১৯৪৮ সালের এই দিনে এসেই পূর্ব বাংলার মানুষ উপলব্ধি করেছিল, ভাষাপ্রসঙ্গটি বেঁচে থাকার সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত। এই দিন ৯০০ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল। পুলিশের লাঠিপেটায় আহত হয়েছিলেন ২০০ জন। গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের মধ্য থেকে জেলে নেওয়া হয় ৬৯ জনকে। যাঁদের মধ্যে শামসুল হক, শেখ মুজিবুর রহমান, অলি আহাদ, কাজী গোলাম মাহবুব, শওকত আলী প্রমুখ ছিলেন।
১৩ মার্চ সব শিক্ষায়তনে ধর্মঘট পালিত হয়। ১৪ মার্চ সারা দেশে হরতাল পালিত হয়। ১৫ মার্চ সারা দেশে ধর্মঘটের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় সেদিনই।
পরদিন পরিষদ ভবনের সামনে অব্যাহত বিক্ষোভের পরিপ্রেক্ষিতে মুখ্যমন্ত্রী নাজিমুদ্দীন ছাত্রদের সঙ্গে আপস মীমাংসার প্রস্তাব পাঠান। সংগ্রাম পরিষদ তাতে সাড়া দেয় এবং ফজলুল হক হলে অনুষ্ঠিত তাদের সভায় কামরুদ্দিন আহমেদের তৈরি করা আলোচ্যসূচি কিছু পরিবর্তনসহ গৃহীত হয়। সে সময়ে শামসুল হক, শেখ মুজিবুর রহমান, অলি আহাদ, কাজী গোলাম মাহবুব প্রমুখ ছিলেন জেলখানায়। তাঁদের সম্মতি সাপেক্ষে তুমুল বিতর্কের পর আট দফা চুক্তিনামা স্বাক্ষর হয়।
স্বাক্ষরিত চুক্তির ধারাগুলোয় ছিল প্রধানত ভাষা আন্দোলনের কারণে যাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে, তাঁদের মুক্তিদান, পুলিশি হামলার তদন্ত, এপ্রিলের প্রথম সপ্তাহে পূর্ববঙ্গ আইনসভার অধিবেশনে কেন্দ্রীয় রাষ্ট্রভাষা বাংলা সম্পর্কে প্রস্তাব উত্থাপন, প্রদেশে সর্বস্তরে বাংলার পক্ষে প্রস্তাব উত্থাপন, আন্দোলনে অংশগ্রহণকারীদের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা না নেওয়া, সংবাদপত্রের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার (যে কাগজগুলো কলকাতা থেকে আসত, সেগুলো নিষিদ্ধ করা হয়েছিল। এগুলোর মধ্যে ছিল ইত্তেহাদ), কোনো কোনো জায়গায় জারি করা ১৪৪ ধারা প্রত্যাহার, আন্দোলনকারীরা দেশের দুশমন নন, এই স্বীকৃতি।
অনেকেই এখন মনে করেন, ছাত্রদের সঙ্গে খাজা নাজিমুদ্দীন এই চুক্তি করেছিলেন রাজনৈতিক কৌশলের অংশ হিসেবে। কিছুদিন পরই মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ পূর্ব পাকিস্তান সফর করবেন। সে সময় যেন ছাত্ররা বিক্ষুব্ধ হয়ে জিন্নাহর এই সফর ঘিরে কোনো গোলযোগের সৃষ্টি না করেন, সেটাই হয়তো ছিল চালাকি।
মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ তখন পাকিস্তানের নয়নের মণি। তিনি আসবেন ঢাকায়। ভাষাপ্রশ্নে তাঁর অবস্থান জানার জন্য উদ্গ্রীব হয়ে থাকল পূর্ব বাংলা।
১৯৪৮ সালের ১১ মার্চের প্রতিবাদকেই ভাষা আন্দোলনে প্রথম সংগঠিত প্রতিবাদ বলা যায়। ধীরেন্দ্রনাথ দত্তের দাবি গণপরিষদ অগ্রাহ্য করার পর থেকেই বিক্ষোভ অব্যাহত থাকে।
২৬ ফেব্রুয়ারি বিশ্ববিদ্যালয়, মেডিকেল কলেজ, ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ, জগন্নাথ কলেজ এবং কয়েকটি স্কুলেও তাৎক্ষণিকভাবে ধর্মঘট হয়, মিছিল হয় এবং সেই মিছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এসে ছাত্রসভায় পরিণত হয় এবং সেখান থেকে গণপরিষদের সিদ্ধান্তের তীব্র নিন্দা করা হয়।
তমদ্দুন মজলিস ও পূর্ব পাকিস্তান মুসলিম ছাত্রলীগের যৌথ বৈঠকে ১১ মার্চ প্রতিবাদ দিবস হিসেবে পালন করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল। ১ মার্চ তমদ্দুন মজলিস ও পূর্ব পাকিস্তান মুসলিম ছাত্রলীগের একটি বিবৃতি প্রচারিত হয়। এই বিবৃতিতে স্বাক্ষর করেন তমদ্দুন মজলিসের আবুল কাশেম, পূর্ব পাকিস্তান মুসলিম ছাত্রলীগের নাইমউদ্দিন আহমদ, শেখ মুজিবুর রহমান ও আবদুর রহমান চৌধুরী। জেলায় জেলায় পোস্টারিং করা হয়। সাংগঠনিক সফর শুরু করা হয়।
২ মার্চ ফজলুল হক হলে বিভিন্ন চিন্তার সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক নেতা-কর্মীরা এক সভা করেন।
ধর্মঘট সফল করার জন্য জেলা ও থানা শহরগুলোয় সাংগঠনিক সফর করেন শিক্ষার্থীরা। ১১ মার্চ তার প্রতিফলন দেখা যায় ঢাকার বাইরে বেশ কিছু শহরে। উল্লেখযোগ্য শহরগুলোর মধ্যে ছিল ফরিদপুর, যশোর, দৌলতপুর, খুলনা ও বরিশাল।
১১ মার্চের কর্মসূচি নিয়ে সংগ্রাম পরিষদ ৪ ও ৫ মার্চ আলোচনা করে। ১০ মার্চ রাতে ফজলুল হক হলে অনুষ্ঠিত বৈঠকে কর্মসূচি ও কর্মতৎপরতা সম্পর্কে সিদ্ধান্ত হয়।
আন্দোলন সফল করে তোলার জন্য সেই রাতের বৈঠকেই ঠিক করে নেওয়া হয়েছিল, সচিবালয়ের আশপাশে কে কোথায় কীভাবে অবস্থান নেবেন। প্রথম গেটের সামনে শামসুল হক, শেখ মুজিবুর রহমান, অলি আহাদ এবং দ্বিতীয় গেটের সামনে কাজী গোলাম মাহবুব, শওকত আলী প্রমুখ নেতা অবরোধ কর্মসূচির দায়িত্বে ছিলেন।
ছাত্রদের বিক্ষোভ ছিল নিরস্ত্র। কিন্তু পুলিশ তাতে লাঠিপেটা করে। বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গণে নইমুদ্দিনের সভাপতিত্বে ছাত্ররা প্রতিবাদ সভা করেন। সভাশেষে ছাত্র মিছিল আবার কার্জন হল, হাইকোর্ট এবং সেক্রেটারিয়েটের সামনে রাস্তায় প্রতিবাদ-বিক্ষোভ জানাতে থাকলে পুলিশ আবার লাঠিপেটা করতে থাকে। পুলিশ সেদিন কমিউনিস্ট পার্টির অফিস, বইয়ের দোকান তছনছ করে। যুবনেতা তোয়াহা আহত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন।
১১ মার্চ রাষ্ট্রভাষা আন্দোলনের একটি উল্লেখযোগ্য দিন। ১৯৪৮ সালের এই দিনে এসেই পূর্ব বাংলার মানুষ উপলব্ধি করেছিল, ভাষাপ্রসঙ্গটি বেঁচে থাকার সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত। এই দিন ৯০০ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল। পুলিশের লাঠিপেটায় আহত হয়েছিলেন ২০০ জন। গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের মধ্য থেকে জেলে নেওয়া হয় ৬৯ জনকে। যাঁদের মধ্যে শামসুল হক, শেখ মুজিবুর রহমান, অলি আহাদ, কাজী গোলাম মাহবুব, শওকত আলী প্রমুখ ছিলেন।
১৩ মার্চ সব শিক্ষায়তনে ধর্মঘট পালিত হয়। ১৪ মার্চ সারা দেশে হরতাল পালিত হয়। ১৫ মার্চ সারা দেশে ধর্মঘটের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় সেদিনই।
পরদিন পরিষদ ভবনের সামনে অব্যাহত বিক্ষোভের পরিপ্রেক্ষিতে মুখ্যমন্ত্রী নাজিমুদ্দীন ছাত্রদের সঙ্গে আপস মীমাংসার প্রস্তাব পাঠান। সংগ্রাম পরিষদ তাতে সাড়া দেয় এবং ফজলুল হক হলে অনুষ্ঠিত তাদের সভায় কামরুদ্দিন আহমেদের তৈরি করা আলোচ্যসূচি কিছু পরিবর্তনসহ গৃহীত হয়। সে সময়ে শামসুল হক, শেখ মুজিবুর রহমান, অলি আহাদ, কাজী গোলাম মাহবুব প্রমুখ ছিলেন জেলখানায়। তাঁদের সম্মতি সাপেক্ষে তুমুল বিতর্কের পর আট দফা চুক্তিনামা স্বাক্ষর হয়।
স্বাক্ষরিত চুক্তির ধারাগুলোয় ছিল প্রধানত ভাষা আন্দোলনের কারণে যাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে, তাঁদের মুক্তিদান, পুলিশি হামলার তদন্ত, এপ্রিলের প্রথম সপ্তাহে পূর্ববঙ্গ আইনসভার অধিবেশনে কেন্দ্রীয় রাষ্ট্রভাষা বাংলা সম্পর্কে প্রস্তাব উত্থাপন, প্রদেশে সর্বস্তরে বাংলার পক্ষে প্রস্তাব উত্থাপন, আন্দোলনে অংশগ্রহণকারীদের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা না নেওয়া, সংবাদপত্রের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার (যে কাগজগুলো কলকাতা থেকে আসত, সেগুলো নিষিদ্ধ করা হয়েছিল। এগুলোর মধ্যে ছিল ইত্তেহাদ), কোনো কোনো জায়গায় জারি করা ১৪৪ ধারা প্রত্যাহার, আন্দোলনকারীরা দেশের দুশমন নন, এই স্বীকৃতি।
অনেকেই এখন মনে করেন, ছাত্রদের সঙ্গে খাজা নাজিমুদ্দীন এই চুক্তি করেছিলেন রাজনৈতিক কৌশলের অংশ হিসেবে। কিছুদিন পরই মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ পূর্ব পাকিস্তান সফর করবেন। সে সময় যেন ছাত্ররা বিক্ষুব্ধ হয়ে জিন্নাহর এই সফর ঘিরে কোনো গোলযোগের সৃষ্টি না করেন, সেটাই হয়তো ছিল চালাকি।
মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ তখন পাকিস্তানের নয়নের মণি। তিনি আসবেন ঢাকায়। ভাষাপ্রশ্নে তাঁর অবস্থান জানার জন্য উদ্গ্রীব হয়ে থাকল পূর্ব বাংলা।
ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ দিন আগেআধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫ভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
০৮ মে ২০২৫