মুহম্মদ নূরুল হুদা
আজকের পত্রিকা: মেলা তো শুরু হলো। মেলা কেমন হবে বলে আপনার মনে হয়?
মুহম্মদ নূরুল হুদা: মেলা নিয়ে আমি আশাবাদী। আমরা পয়লা জানুয়ারি থেকেই প্রস্তুতি শুরু করেছিলাম। মাঝামাঝি পৌঁছে দেখলাম, মেলা বুঝি আর হবে না। আমরা থামিয়ে রাখলাম সব। এরপর সরকার থেকে জিজ্ঞেস করা হলো, মেলা আপনারা করতে পারবেন কি না। বললাম, আমরা প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছি। পারব।
১৫ তারিখ থেকে হলে পারবেন কি না, জিজ্ঞেস করা হলে আমি নির্দ্বিধায় বললাম, ‘পারব। আমরা এটা করব।’ মাননীয় প্রধানমন্ত্রী নিজেও একজন লেখক, তিনি নিশ্চয়ই চান, মেলা হোক। শুরু হওয়ার মুহূর্তেই একটা ঘটনা ঘটল। প্রকাশকেরা চাইলেন, মেলা হোক এক মাস। তো, আমরা সিদ্ধান্ত নিলাম, যা হওয়ার হবে, কিন্তু আমরা মেলা করব। মেলা করার জন্য খুব কম সময় আমরা পেলাম। দ্রুত কাজ এগোতে লাগল। আজ মেলার চতুর্থ দিনে (১৮ ফেব্রুয়ারি) মেলা ঘুরে যা দেখলাম, তা হলো অভাবনীয় সাফল্য। মেলার সীমানাও বেড়েছে প্রায় দেড় গুণের মতো। আমরা সাত লাখ স্কয়ার ফিটের মতো ঘিরে ফেলেছি, ভেতরে ঢুকলে দেখবেন প্রচুর জায়গা, সহজে মানুষ চলাচল করতে পারছে। স্টলের ৯৫ শতাংশের কাজ সুসম্পন্ন হয়েছে। ৫৩৪টা স্টলের ভেতর ১০-১২টার কাজ একটু বাকি আছে।
প্রথম দিন থেকে এ পর্যন্ত প্রকাশকদের সঙ্গে কথা বলে বুঝতে পারলাম, বিক্রি শুরু হয়ে গেছে। এক দিন বাংলা একাডেমির বই ৩ লাখ টাকার মতো বিক্রি হয়ে গেছে। প্রকাশকদের কাউকে কাউকে জিজ্ঞেস করায় তাঁরা বললেন, ভালো। বিক্রেতা যখন বলেন, ‘ভালো’, তখন আশাবাদী হতেই হয়। আরেকটা বিষয় হলো, আমাদের কোভিড পরিস্থিতি। মানুষ যেন মাস্ক পরে, সেটা নিশ্চিত করার চেষ্টা করছি। কেউ কেউ মাস্ক পরছেন না। আমি দুই দিন মাঠে গেছি। কখনো অনুরোধ করেছি, কখনো একটু জোরের সঙ্গেই বলেছি। আজ অনেকটা ভালো অবস্থা। মাস্ক পরে মেলায় আসছে মানুষ।
আজকের পত্রিকা: বইমেলা ছাড়াও তো বাংলা একাডেমির অনেক কাজ থাকে। সে কাজগুলো কী?
মুহম্মদ নূরুল হুদা: আমি বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক হিসেবে আসার আগে থেকেই যে পরিকল্পনাগুলো ছিল, তার একটি হলো বঙ্গবন্ধু সম্পর্কে বই। এ বিষয়ে আলাদাভাবে বাজেট না পাওয়া সত্ত্বেও আমাদের নিজস্ব বাজেট থেকে প্রকাশ করা শুরু হয়েছিল। আমার জানামতে, পঞ্চাশের মতো বই তৈরি হয়ে গেছে, ছেচল্লিশটার মতো বই বেরিয়ে গেছে। আমাদের নিয়মিত যে বইগুলো, সেগুলো তো বের হচ্ছেই। আরেকটা জিনিস আমরা করছি। আমাদের পত্রিকাগুলো আমরা নিয়মিত বের করছি। একটা হলো ফোকলোর বিষয়ক পত্রিকা। অনুবাদবিষয়ক একটা পত্রিকা। আর বার্ষিক প্রকল্পের বইগুলো তো আছেই। সবদিক বিচার করে বলব, প্রকাশনার অবস্থা মোটামুটি ভালো।
আজকের পত্রিকা: এক বছরের একটা লক্ষ্যের কথা জিজ্ঞেস করলে আপনি অগ্রাধিকার দেবেন কোন কাজকে?
মুহম্মদ নূরুল হুদা: বঙ্গবন্ধু বিষয়ক ১০০টা বই বের করতে চাই। এটা চলমান একটা প্রজেক্ট। আগামী বছরের মধ্যে আমরা ১০০ বই বের করব। জন্মশতবর্ষ নিয়ে আমরা বেশ কিছু বই বের করছি। বইমেলায় যে আলোচনা অনুষ্ঠানগুলো থাকছে, সেগুলো এক করে বই করার পরিকল্পনা আছে। বাংলাদেশের কবিতা, গল্প, উপন্যাস, নাটক—প্রতিটি ক্ষেত্রে একটা জরিপমূলক এবং আলোচনামূলক কিছু গ্রন্থ তৈরি করার ইচ্ছে আছে। নজরুলের বিদ্রোহী কবিতার জন্মশতবর্ষ চলছে, তাঁর ওপর আমরা বিশেষ একটা প্রকাশনা করতে চাইছি। যার সবই বাংলাদেশের লেখকদের রচনা। এটা তৈরি হয়ে গেছে। প্রায় ২০০ প্রবন্ধ আমরা পেয়েছি, তার মধ্য থেকে ১০০টা প্রবন্ধ নিয়ে বইটি হবে। যেন একটা প্রামাণ্য গ্রন্থ হয়। আরও কিছু পরিকল্পনা করা হয়েছে। বাংলা থেকে ইংরেজি অনুবাদের পরিকল্পনা করা হয়েছে। দেশের বাইরে এই বইগুলো পাঠানো দরকার। আগে এটা ছিল। মাঝখানে কিছুদিন স্তিমিত হয়ে গিয়েছিল। পাশাপাশি আমাদের অভিধানগুলো আমরা প্রকাশ করার চেষ্টা করছি।
আজকের পত্রিকা: একুশ আপনাকে কোন অনুভূতি দেয়?
মুহম্মদ নূরুল হুদা: একুশ বললেই আমার অস্তিত্বের ব্যাপারটাই চলে আসে। আমার অস্তিত্ব মানে আমার পরিচয়। একুশ আমাকে সে পরিচয়টা দিয়েছে। একুশ দেয় ভাষাভিত্তিক চেতনা, ভাষাভিত্তিক জাতীয়তা এবং এই ভাষাভিত্তিক জাতীয়তা থেকে স্বাধীনতা—এই বিষয়টাই একুশের পরম্পরা। আমাদের একজন মনীষী বলেছেন, একুশ মানে মাথা নত না করা। একুশ নিয়ে এই কথাটা আর ভাষার প্রসঙ্গটা আপাতদৃষ্টিতে দূরের মনে হয়। কিন্তু আসলে এটাই সত্য, আমার ভাষিক যে সত্য, সে সত্য যদি মেনে না নিতাম, কোনো ধরনের আপস যদি করতাম, পৃথিবীতে অনেকেই করেছে কিন্তু, যেমন তুরস্কের ভাষা কিন্তু এখন রোমান হরফে লেখা হয়, ফলে মাথা নত না করলেও একটা জাতি যে টিকে থাকতে পারে, তার সীমিত সাধ্যের ভেতর দিয়েও গড়ে উঠতে পারে, বাংলাদেশ তার প্রমাণ। আমাদের বিভিন্ন ক্ষেত্রে একুশের এই চেতনাটা বিকশিত হচ্ছে। এটা যত বিকশিত হবে, ততই আমাদের লাভ। আর বিশেষ করে বাংলা ভাষা সংকটের ভেতর যে পড়েনি, তা নয়, সে সংকট হলো বাংলা ভাষাকে সম্পূর্ণ অনলাইনে ট্রান্সফার করা এবং প্রতিবর্ণীকরণ করা, ভালো ডিকশনারি তৈরি করা। এর যে কারণ, তা হলো আমরা এখনো যান্ত্রিকভাবে, যাকে আসকি কোড বলি, তার সমকক্ষ করে তুলতে পারিনি। যদি করে উঠতে পারি, তাহলে চীন যেমন পারছে তার ভাষাকে কম্পিউটারে ব্যবহার করতে, তুরস্ক, জাপানিরাও পারছে, আমরাও তেমন পারব। ফলে আমাদের যোগ্য হয়ে উঠতে হবে। তুমি মাথা নত কোরো না—আমার মনে হয়, এটাই একুশের সবচেয়ে বড় বার্তা।
আজকের পত্রিকা: মেলা তো শুরু হলো। মেলা কেমন হবে বলে আপনার মনে হয়?
মুহম্মদ নূরুল হুদা: মেলা নিয়ে আমি আশাবাদী। আমরা পয়লা জানুয়ারি থেকেই প্রস্তুতি শুরু করেছিলাম। মাঝামাঝি পৌঁছে দেখলাম, মেলা বুঝি আর হবে না। আমরা থামিয়ে রাখলাম সব। এরপর সরকার থেকে জিজ্ঞেস করা হলো, মেলা আপনারা করতে পারবেন কি না। বললাম, আমরা প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছি। পারব।
১৫ তারিখ থেকে হলে পারবেন কি না, জিজ্ঞেস করা হলে আমি নির্দ্বিধায় বললাম, ‘পারব। আমরা এটা করব।’ মাননীয় প্রধানমন্ত্রী নিজেও একজন লেখক, তিনি নিশ্চয়ই চান, মেলা হোক। শুরু হওয়ার মুহূর্তেই একটা ঘটনা ঘটল। প্রকাশকেরা চাইলেন, মেলা হোক এক মাস। তো, আমরা সিদ্ধান্ত নিলাম, যা হওয়ার হবে, কিন্তু আমরা মেলা করব। মেলা করার জন্য খুব কম সময় আমরা পেলাম। দ্রুত কাজ এগোতে লাগল। আজ মেলার চতুর্থ দিনে (১৮ ফেব্রুয়ারি) মেলা ঘুরে যা দেখলাম, তা হলো অভাবনীয় সাফল্য। মেলার সীমানাও বেড়েছে প্রায় দেড় গুণের মতো। আমরা সাত লাখ স্কয়ার ফিটের মতো ঘিরে ফেলেছি, ভেতরে ঢুকলে দেখবেন প্রচুর জায়গা, সহজে মানুষ চলাচল করতে পারছে। স্টলের ৯৫ শতাংশের কাজ সুসম্পন্ন হয়েছে। ৫৩৪টা স্টলের ভেতর ১০-১২টার কাজ একটু বাকি আছে।
প্রথম দিন থেকে এ পর্যন্ত প্রকাশকদের সঙ্গে কথা বলে বুঝতে পারলাম, বিক্রি শুরু হয়ে গেছে। এক দিন বাংলা একাডেমির বই ৩ লাখ টাকার মতো বিক্রি হয়ে গেছে। প্রকাশকদের কাউকে কাউকে জিজ্ঞেস করায় তাঁরা বললেন, ভালো। বিক্রেতা যখন বলেন, ‘ভালো’, তখন আশাবাদী হতেই হয়। আরেকটা বিষয় হলো, আমাদের কোভিড পরিস্থিতি। মানুষ যেন মাস্ক পরে, সেটা নিশ্চিত করার চেষ্টা করছি। কেউ কেউ মাস্ক পরছেন না। আমি দুই দিন মাঠে গেছি। কখনো অনুরোধ করেছি, কখনো একটু জোরের সঙ্গেই বলেছি। আজ অনেকটা ভালো অবস্থা। মাস্ক পরে মেলায় আসছে মানুষ।
আজকের পত্রিকা: বইমেলা ছাড়াও তো বাংলা একাডেমির অনেক কাজ থাকে। সে কাজগুলো কী?
মুহম্মদ নূরুল হুদা: আমি বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক হিসেবে আসার আগে থেকেই যে পরিকল্পনাগুলো ছিল, তার একটি হলো বঙ্গবন্ধু সম্পর্কে বই। এ বিষয়ে আলাদাভাবে বাজেট না পাওয়া সত্ত্বেও আমাদের নিজস্ব বাজেট থেকে প্রকাশ করা শুরু হয়েছিল। আমার জানামতে, পঞ্চাশের মতো বই তৈরি হয়ে গেছে, ছেচল্লিশটার মতো বই বেরিয়ে গেছে। আমাদের নিয়মিত যে বইগুলো, সেগুলো তো বের হচ্ছেই। আরেকটা জিনিস আমরা করছি। আমাদের পত্রিকাগুলো আমরা নিয়মিত বের করছি। একটা হলো ফোকলোর বিষয়ক পত্রিকা। অনুবাদবিষয়ক একটা পত্রিকা। আর বার্ষিক প্রকল্পের বইগুলো তো আছেই। সবদিক বিচার করে বলব, প্রকাশনার অবস্থা মোটামুটি ভালো।
আজকের পত্রিকা: এক বছরের একটা লক্ষ্যের কথা জিজ্ঞেস করলে আপনি অগ্রাধিকার দেবেন কোন কাজকে?
মুহম্মদ নূরুল হুদা: বঙ্গবন্ধু বিষয়ক ১০০টা বই বের করতে চাই। এটা চলমান একটা প্রজেক্ট। আগামী বছরের মধ্যে আমরা ১০০ বই বের করব। জন্মশতবর্ষ নিয়ে আমরা বেশ কিছু বই বের করছি। বইমেলায় যে আলোচনা অনুষ্ঠানগুলো থাকছে, সেগুলো এক করে বই করার পরিকল্পনা আছে। বাংলাদেশের কবিতা, গল্প, উপন্যাস, নাটক—প্রতিটি ক্ষেত্রে একটা জরিপমূলক এবং আলোচনামূলক কিছু গ্রন্থ তৈরি করার ইচ্ছে আছে। নজরুলের বিদ্রোহী কবিতার জন্মশতবর্ষ চলছে, তাঁর ওপর আমরা বিশেষ একটা প্রকাশনা করতে চাইছি। যার সবই বাংলাদেশের লেখকদের রচনা। এটা তৈরি হয়ে গেছে। প্রায় ২০০ প্রবন্ধ আমরা পেয়েছি, তার মধ্য থেকে ১০০টা প্রবন্ধ নিয়ে বইটি হবে। যেন একটা প্রামাণ্য গ্রন্থ হয়। আরও কিছু পরিকল্পনা করা হয়েছে। বাংলা থেকে ইংরেজি অনুবাদের পরিকল্পনা করা হয়েছে। দেশের বাইরে এই বইগুলো পাঠানো দরকার। আগে এটা ছিল। মাঝখানে কিছুদিন স্তিমিত হয়ে গিয়েছিল। পাশাপাশি আমাদের অভিধানগুলো আমরা প্রকাশ করার চেষ্টা করছি।
আজকের পত্রিকা: একুশ আপনাকে কোন অনুভূতি দেয়?
মুহম্মদ নূরুল হুদা: একুশ বললেই আমার অস্তিত্বের ব্যাপারটাই চলে আসে। আমার অস্তিত্ব মানে আমার পরিচয়। একুশ আমাকে সে পরিচয়টা দিয়েছে। একুশ দেয় ভাষাভিত্তিক চেতনা, ভাষাভিত্তিক জাতীয়তা এবং এই ভাষাভিত্তিক জাতীয়তা থেকে স্বাধীনতা—এই বিষয়টাই একুশের পরম্পরা। আমাদের একজন মনীষী বলেছেন, একুশ মানে মাথা নত না করা। একুশ নিয়ে এই কথাটা আর ভাষার প্রসঙ্গটা আপাতদৃষ্টিতে দূরের মনে হয়। কিন্তু আসলে এটাই সত্য, আমার ভাষিক যে সত্য, সে সত্য যদি মেনে না নিতাম, কোনো ধরনের আপস যদি করতাম, পৃথিবীতে অনেকেই করেছে কিন্তু, যেমন তুরস্কের ভাষা কিন্তু এখন রোমান হরফে লেখা হয়, ফলে মাথা নত না করলেও একটা জাতি যে টিকে থাকতে পারে, তার সীমিত সাধ্যের ভেতর দিয়েও গড়ে উঠতে পারে, বাংলাদেশ তার প্রমাণ। আমাদের বিভিন্ন ক্ষেত্রে একুশের এই চেতনাটা বিকশিত হচ্ছে। এটা যত বিকশিত হবে, ততই আমাদের লাভ। আর বিশেষ করে বাংলা ভাষা সংকটের ভেতর যে পড়েনি, তা নয়, সে সংকট হলো বাংলা ভাষাকে সম্পূর্ণ অনলাইনে ট্রান্সফার করা এবং প্রতিবর্ণীকরণ করা, ভালো ডিকশনারি তৈরি করা। এর যে কারণ, তা হলো আমরা এখনো যান্ত্রিকভাবে, যাকে আসকি কোড বলি, তার সমকক্ষ করে তুলতে পারিনি। যদি করে উঠতে পারি, তাহলে চীন যেমন পারছে তার ভাষাকে কম্পিউটারে ব্যবহার করতে, তুরস্ক, জাপানিরাও পারছে, আমরাও তেমন পারব। ফলে আমাদের যোগ্য হয়ে উঠতে হবে। তুমি মাথা নত কোরো না—আমার মনে হয়, এটাই একুশের সবচেয়ে বড় বার্তা।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪