রবিবার, ০৮ জুন ২০২৫
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
চ্যাম্পিয়নস ট্রফি ২০২৫
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
জীবনধারা
ভ্রমণ
খাবারদাবার
ফিচার
সাজসজ্জা
রূপবটিকা
মানসিক স্বাস্থ্য
যত্নআত্তি
জেনে নিন
গ্যাজেট
সোশ্যাল মিডিয়া
নো হাউ
চাকরি
সরকারি
বেসরকারি
ব্যাংক
এনজিও
ক্যারিয়ার পরামর্শ
ইপেপার
বিশেষ সংখ্যা
তথ্যপ্রযুক্তিতে আছে সুবর্ণ সুযোগ
আমরা একটা সুন্দর সময়ে সুবর্ণজয়ন্তী অতিক্রম করছি। এই পঞ্চাশ বছরে আমাদের ওপর দিয়ে অনেক ঝড়, বন্যা, টর্নেডো বয়ে গেছে। রাজনৈতিক-অর্থনৈতিক-সামাজিক জীবনে চলেছে অনেক উত্থান-পতন। প্রাপ্তি-অপ্রাপ্তির হিসাব করতে গেলে নিক্তির কাঁটা কোন দিকে ঝুঁকবে জানি না। তবে আমার নিক্তিতে প্রাপ্তিযোগ অনেক বেশি। এর কারণ সম্ভবত
পাঠকের মুগ্ধতা ও আমাদের কৃতজ্ঞতা
আজকের পত্রিকার এক বছর পূর্তিতে পাঠকসহ সবাইকে জানাই শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। করোনার মতো এমন ভয়াবহ সংকটকালে এই পত্রিকার জন্মলাভ ও বিপণন হয়েছে, যখন সারা দেশ তথা বিশ্বে অনেক সংবাদপত্র বন্ধ হয়ে গেছে কিংবা প্রচারসংখ্যা উল্লেখযোগ্যভাবে কমে গেছে।
পরিবর্তনের গতিটা বাড়ছে
একটি দেশের আর্থসামাজিক বা সামগ্রিক উন্নয়নে বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থার কার্যক্রম অবিচ্ছেদ্য অংশ হিসেবে বিবেচিত হয়। বাংলাদেশের পিছিয়ে পড়া এবং প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়ন, সম্পদের সুষ্ঠু ব্যবহার নিশ্চিতকরণ, মৌলিক মানবিক চাহিদা পূরণে প্রায় পাঁচ দশক ধরে কাজ করে চলেছে ব্র্যাক।
এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ
আজকের পত্রিকার এক বছর হয়ে গেছে। এই এক বছরে বাংলাদেশসহ পুরো পৃথিবীতে অনেক পরিবর্তন এসেছে। নির্দিষ্ট করে আমরা দু-একটি বিষয় দেখতে পারি। বাংলাদেশের সামগ্রিক অগ্রগতি কেমন হয়েছে, তা একটু দেখা যাক।
আর কত পেছনে টানা
ছয়-সাত বছর আগে ধানমন্ডি লেকের ভেতর দিয়ে হেঁটে যাওয়ার সময় মাঝবয়সী এক নারী আমাকে বললেন, ‘মাথায় কাপড় দেন নাই কেন? কাপড় দেন।’ আমিও প্রায় মধ্যবয়স্ক এক নারী, কাজ করে খাই।
বড় শিরোপা জেতার এখনই সময়
আমাদের একটা স্পোর্টিং নেশন হয়ে উঠতে হলে অনেক কিছুতে উন্নতি করতে হবে। যদি সংক্ষেপে বলি, সবার আগে পেশাদার হতে হবে। খেলোয়াড়, অ্যাথলেটরা ভালো করছে। অনেক জায়গায় নারী ফুটবল ভালো করতে শুরু করেছে।
দক্ষ হোন, উচ্চ বেতন পাবেন
আমাদের কাজ চাকরিপ্রত্যাশীদের নিয়ে। খুঁজে বের করার চেষ্টা করি কোথায় কাজের ক্ষেত্র তৈরি হচ্ছে, কীভাবে একজন চাকরিপ্রত্যাশী তাঁর কাঙ্ক্ষিত চাকরিটা পেতে পারেন। এ দেশে জব সেক্টরের অবস্থা কেমন, নতুন কাজের ক্ষেত্র তৈরি হচ্ছে কি না, কোন ধরনের কাজের সুযোগ দিন দিন বাড়ছে ইত্যাদি প্রশ্নই আমরা শুনি।
নানা রঙের দিনগুলি
তারুণ্য শব্দটা উচ্চারণের সঙ্গে সঙ্গে আরও যে শব্দগুলো মস্তিষ্কে ঘুরপাক খায় তা হলো, বিশুদ্ধতা, উচ্ছলতা, হাসি, আনন্দ, উদার আর আলোকময়—ঠিক আকাশের মতো। আজকের পত্রিকায় কর্মরতদের মধ্যে অধিকাংশই তরুণ। ফলে হই হই রই রই করতে করতেই আমরা কাজ করি রোজ।
ঈদ এখন অনেক আনন্দময়
নিউইয়র্কের ব্রুকলিনে অনেক বাঙালি থাকে। থাকে কুইনসেও; বিশেষ করে জ্যাকসন হাইটসে গেলে বোঝা যায়, কতই-না বাঙালি দোকানপাট। কেউ যদি দেশ থেকে সরাসরি এ এলাকায় এসে হাজির হয়, তাহলে ইংরেজি না জানলেও চলবে।
হাতে গোনা থেকে অনেকের ঈদ
রিতাপা ফোন করেই জানতে চেয়েছিলেন সারা দিন কী করেছি, ঈদ কীভাবে পালন করেছি। সত্যি বলতে কি, ওর ফোনের পরই জানতে পেরেছিলাম যে সেদিন ঈদ ছিল, সিডনির বাঙালিরা ঈদ পালন করেছে। সিডনিতে ওটাই ছিল আমাদের প্রথম ঈদ।
খোলা মাঠেও ঈদের জামাত হয়
ঈদ মানেই আনন্দ। প্রবাসের কর্মব্যস্ত জীবনে সেটা খুব অনুভূত হয়। কানাডা বিশাল এক দেশ। এর প্রায় সব জায়গাতেই বাঙালিরা রয়েছে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি রয়েছে টরন্টোতে। আর টরন্টোতে বাংলাদেশিদের পাড়া হচ্ছে ড্যানফোর্থ এলাকা। ঈদ এলেই ড্যানফোর্থের প্রাণচাঞ্চল্য যেন আরও বেড়ে যায়।
এবারের ঈদটা অন্য রকম
গত দুটি বছর দুবাইয়ে রোজা, ঈদ বা অন্য কোনো উৎসব তেমনভাবে পালন করা হয়নি; যা হয়েছে খুব ঘরোয়াভাবে, শুধু পরিবারের লোকজনদের নিয়ে করতে হয়েছে। তাই এবারের ঈদটা সম্পূর্ণ অন্য রকমভাবে আসছে।
বদলে গেছে উৎসব পালনের ধরন
ঈদ মানে মুসলমানদের এক মাস সিয়াম সাধনার পর একটি খুশির দিন। গোটা বিশ্বের দেশে দেশে মুসলিম সম্প্রদায় দিনটি পালন করে আনন্দদায়ক নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে। ধর্মীয় অনুশাসনের মধ্য দিয়ে পরিচালিত সৌদি আরবে ঈদ উদ্যাপিত হয় কিছুটা ভিন্ন আঙ্গিকে, নিজস্ব ঐতিহ্য ও আনুষ্ঠানিকতার মধ্য দিয়ে। মোট জনসংখ্যার প্রায় ৩৫ ভাগ
রংপুরের গ্রামগঞ্জে সেকালের ঈদ
ঈদের সেকাল খুব একটা প্রাচীন নয়। এই উপমহাদেশে ঈদ উদ্যাপনের সূচনা মোগলদের হাতে। এদিকে, শামসুজ্জামান খান লিখেছেন, বর্তমান বাংলাদেশে ধর্ম-সামাজিক সত্তার জাগরণী ধীরে ধীরে সংগঠিত হয়েছে ১৯৩০-এর দশকে।
সালামি দিতে মহানন্দ লাগে
ছোটবেলায় আমরা যেভাবে ঈদ উদ্যাপন করতাম তার সঙ্গে এখনকার উদ্যাপনের অনেক পার্থক্য। ওই সময় আমরা অনেক আনন্দ করেছি। সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর মা-বাবা আমাদের গোসল করিয়ে নতুন জামা পরিয়ে দিতেন।
চকবাজারের মেলা ছিল ঈদের আনন্দ
সে তো দারুণ আনন্দের সময় ছিল। আমাদের ঈদের এই উৎসবটা অনেক বেশি জাঁকজমকভাবে হতো। রোজা আসছে এই ভেবে আমরা আনন্দিত হতাম। আব্বা অনেক ইফতারি নিয়ে আসতেন আমাদের জন্য।
পুরোনো আমলে ঢাকার বিশিষ্ট খাবার
শবেবরাতের পরেই প্রত্যেক জায়গায় পবিত্র রমজানের আগমন হয়েছে বলে মনে করা হতো এবং বিশ তারিখের পর সব ধরনের প্রস্তুতিতে ব্যস্ততা পরিলক্ষিত হতো। …মসজিদের চুনকাম, পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা এবং ধনীদের বাড়িতে রাজমিস্ত্রি এবং মজুরদের আগমন রমজান শরিফের প্রকাশ্য পূর্বাভাস ছিল। গরিব লোকেরাও রমজানের চাঁদের পূর্বে নিজে