প্রযুক্তি ডেস্ক
সূত্রের বরাত দিয়ে ব্লগটি জানিয়েছে, আইফোন ১৫–এর কিছু মডেল ৩৫ ওয়াট চার্জিং সমর্থন করবে। যেখানে বর্তমানে আইফোন ১৪ প্রো সর্বোচ্চ ২৭ ওয়াট সমর্থন করে। আর আইফোন ১৪ সমর্থন করে ২০ ওয়াট। এই সক্ষমতায় আইফোন ১৪ প্রো ম্যাক্স সম্পূর্ণ চার্জ হতে প্রায় দুই ঘণ্টা সময় নেয়।
গত বছর অ্যাপল একটি নতুন ৩৫ ওয়াট ডুয়াল ইউএসবি–সি চার্জার বাজারে এনেছে। এটি আইফোনের বর্তমান সব মডেলেই ব্যবহার করা যায় এবং এটি বেশ দ্রুত গতিতে ব্যাটারি রিচার্জ করতে সক্ষম।
অ্যাপল ৩০ ওয়াটের ইউএসবি–সি চার্জারও বিক্রি করে। এটি মূলত ম্যাকবুক এয়ারের জন্য ডিজাইন করা হয়েছে। তবে আইফোন এবং আইপ্যাডেও এটি কাজ করে।
এই চার্জার দিয়ে নতুন আইফোন কত দ্রুত পূর্ণ রিচার্জ করা যাবে সেটি বুঝতে স্যামসাংয়ের সর্বশেষ সংস্করণের ফ্ল্যাগশিপের সঙ্গে তুলনা করা যেতে পারে। গ্যালাক্সি এস২৩ আলট্রা ৪৫ ওয়াট পর্যন্ত ফাস্ট চার্জিং সমর্থন করে। একেবারে ০ থেকে ১০০ শতাংশ চার্জ হতে স্যামসাংয়ের এই ফোনে সময় লাগে ১ ঘণ্টারও কম। সে হিসাবে নতুন আইফোনগুলো ৩৫ ওয়াটে রিচার্জ হতে এর চেয়ে কিছুটা বেশি সময় নেওয়ার কথা। এরপরও আইফোন ১৪–এর তুলনায় এটি বড় উন্নতিই বলা চলে।
এখনো একটি বিষয় স্পষ্ট নয় যে, ৩৫ ওয়াট চার্জিং সক্ষমতা আইফোন ১৫ প্রো মডেলের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকবে নাকি আইফোন ১৫ লাইনআপের সব ফোনেই কাজ করবে।
নতুন আইফোনে আরও যা থাকছে
আইফোন ১৫ মডেলগুলোর প্রান্ত সামান্য বাঁকা (কার্ভ) হতে পারে। ক্যামেরার বাম্পটি বড় হবে এবং ডিসপ্লের বেজেল হবে বেশ ছোট।
প্রো মডেলগুলোর জন্য অ্যাপল একটি নতুন অ্যাকশন বাটন আনার কথা বলছে। এটি হচ্ছে মিউট/রিং সুইচ। এতে থাকবে অ্যাপলের নিজস্ব ডিজাইনের এ১৭ বায়োনিক চিপ, নতুন টাইটেনিয়াম ফ্রেম। আইফোন ১৫ প্রো ম্যাক্সে থাকবে পেরিস্কোপ লেন্সসহ আরও উন্নতমানের ক্যামেরা।
সূত্রের বরাত দিয়ে ব্লগটি জানিয়েছে, আইফোন ১৫–এর কিছু মডেল ৩৫ ওয়াট চার্জিং সমর্থন করবে। যেখানে বর্তমানে আইফোন ১৪ প্রো সর্বোচ্চ ২৭ ওয়াট সমর্থন করে। আর আইফোন ১৪ সমর্থন করে ২০ ওয়াট। এই সক্ষমতায় আইফোন ১৪ প্রো ম্যাক্স সম্পূর্ণ চার্জ হতে প্রায় দুই ঘণ্টা সময় নেয়।
গত বছর অ্যাপল একটি নতুন ৩৫ ওয়াট ডুয়াল ইউএসবি–সি চার্জার বাজারে এনেছে। এটি আইফোনের বর্তমান সব মডেলেই ব্যবহার করা যায় এবং এটি বেশ দ্রুত গতিতে ব্যাটারি রিচার্জ করতে সক্ষম।
অ্যাপল ৩০ ওয়াটের ইউএসবি–সি চার্জারও বিক্রি করে। এটি মূলত ম্যাকবুক এয়ারের জন্য ডিজাইন করা হয়েছে। তবে আইফোন এবং আইপ্যাডেও এটি কাজ করে।
এই চার্জার দিয়ে নতুন আইফোন কত দ্রুত পূর্ণ রিচার্জ করা যাবে সেটি বুঝতে স্যামসাংয়ের সর্বশেষ সংস্করণের ফ্ল্যাগশিপের সঙ্গে তুলনা করা যেতে পারে। গ্যালাক্সি এস২৩ আলট্রা ৪৫ ওয়াট পর্যন্ত ফাস্ট চার্জিং সমর্থন করে। একেবারে ০ থেকে ১০০ শতাংশ চার্জ হতে স্যামসাংয়ের এই ফোনে সময় লাগে ১ ঘণ্টারও কম। সে হিসাবে নতুন আইফোনগুলো ৩৫ ওয়াটে রিচার্জ হতে এর চেয়ে কিছুটা বেশি সময় নেওয়ার কথা। এরপরও আইফোন ১৪–এর তুলনায় এটি বড় উন্নতিই বলা চলে।
এখনো একটি বিষয় স্পষ্ট নয় যে, ৩৫ ওয়াট চার্জিং সক্ষমতা আইফোন ১৫ প্রো মডেলের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকবে নাকি আইফোন ১৫ লাইনআপের সব ফোনেই কাজ করবে।
নতুন আইফোনে আরও যা থাকছে
আইফোন ১৫ মডেলগুলোর প্রান্ত সামান্য বাঁকা (কার্ভ) হতে পারে। ক্যামেরার বাম্পটি বড় হবে এবং ডিসপ্লের বেজেল হবে বেশ ছোট।
প্রো মডেলগুলোর জন্য অ্যাপল একটি নতুন অ্যাকশন বাটন আনার কথা বলছে। এটি হচ্ছে মিউট/রিং সুইচ। এতে থাকবে অ্যাপলের নিজস্ব ডিজাইনের এ১৭ বায়োনিক চিপ, নতুন টাইটেনিয়াম ফ্রেম। আইফোন ১৫ প্রো ম্যাক্সে থাকবে পেরিস্কোপ লেন্সসহ আরও উন্নতমানের ক্যামেরা।
বন্ধুদের সঙ্গে রিলস ভাগাভাগির প্রক্রিয়া আরও সহজ করতে ‘ব্লেন্ড’ নামের নতুন ফিচার নিয়ে হাজির হলো ইনস্টাগ্রাম। এই ফিচারের মাধ্যমে ব্যবহারকারীরা এখন তাঁদের বন্ধু বা গ্রুপ চ্যাটের সদস্যদের সঙ্গে একটি ব্যক্তিগত ও কাস্টমাইজড রিলস ফিড শেয়ার করতে পারবেন। তবে এই ফিচার ব্যবহার করতে হলে বন্ধুদের আমন্ত্রণ...
৫ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার ওয়েবসাইটে গুরুত্বপূর্ণ নিরাপত্তা ত্রুটি ধরিয়ে দিয়ে আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি অর্জন করেছেন ইরাকি কিশোর মুনতাধার মোহাম্মদ আহমেদ সালেহ। বাগদাদের আল-তারমিয়া জেলার আল-বায়ারিক উচ্চ বিদ্যালয়ের এই মেধাবী শিক্ষার্থী নিজের অসাধারণ প্রযুক্তি দক্ষতা দিয়ে নাসার বিশেষ প্রশংসা
৭ ঘণ্টা আগেমানুষের কাজের জগতে এক যুগান্তকারী পরিবর্তনের ইঙ্গিত নিয়ে বিশ্বের প্রযুক্তিকেন্দ্র সিলিকন ভ্যালিতে আত্মপ্রকাশ করল বিতর্কিত স্টার্টআপ ‘মেকানাইজ’। বিখ্যাত এআই গবেষক ও প্রতিষ্ঠাতা তামায় বেসিরোগ্লু ঘোষণা দিয়েছেন, এই স্টার্টআপের লক্ষ্য হলো—‘সব ধরনের কাজের পূর্ণ স্বয়ংক্রিয়করণ’ এবং ‘সম্পূর্ণ অর্থনীতির...
৮ ঘণ্টা আগেফোল্ডেবল ফোনের দৌড়ে যখন স্যামসাং, হুয়াওয়ে বা অপো একে অপরকে টপকে যাওয়ার প্রতিযোগিতায় ব্যস্ত, প্রযুক্তির বাজারে ঠিক তখন এক অপ্রত্যাশিত প্রতিদ্বন্দ্বী মাঠে নেমেছে। সেটি হলো—ভাঁজযোগ্য ইবুক রিডার। ই-ইংক প্রযুক্তির উন্নতির ফলে ই-রিডারে বই পড়ার অভিজ্ঞতা এখন অনেকটাই কাগজের বইয়ের মতো।
১০ ঘণ্টা আগে