চলতি বছরের প্রথম ত্রৈমাসিকে (জানুয়ারি–মার্চ) মেটার আয় ২৭ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়ে ৩ হাজার ৬৪৬ কোটি ডলার হয়েছে। তবে দ্বিতীয় ত্রৈমাসিকে (এপ্রিল–জুন) কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই প্রযুক্তিতে বিনিয়োগের পরিকল্পনা প্রকাশের খবরের মধ্যে কোম্পানির শেয়ারের দর কমেছে ১৫ শতাংশ।
গত বছর মার্ক জাকারবার্গের কর্মী ছাঁটাইয়ের সিদ্ধান্তে কোম্পানিটি এ বছরেই শুরুতে এমন লাভ করেছে বলে বিভিন্ন প্রযুক্তি বিশ্লেষকেরা মনে করছেন। কোম্পানিটির আর্থিক প্রতিবেদন অনুসারে, প্রথম ত্রৈমাসিকে মেটার নেট আয় ১১৭ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়ে ১ হাজার ২৩৭ কোটি ডলার (বা শেয়ার প্রতি ৪ দশমিক ৭১ ডলার) হয়েছে, যা ওয়ালস্ট্রিটের প্রত্যাশার চেয়ে বেশি।
২০২৪ সালের দ্বিতীয় ত্রৈমাসিকে মোট আয় ৩ হাজার ৬৫০ কোটি ডলার থেকে ৩ হাজার ৯০০ কোটি ডলার হতে পারে বলে আশা করেছে মেটা। কোম্পানিটি ২০২৪ সালে পূর্ণ বছরের মূলধন ব্যয় ৩ হাজার ৫০০ কোটি ডলার থেকে ৪ হাজার কোটি ডলার হতে পারে।
মেটা বলছে, ‘আমরা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রযুক্তির অবকাঠামো তৈরিতে বিনিয়োগ বাড়াচ্ছি। এআইতে বিনিয়োগ বাড়ানোর ফলে ২০২৫ সালে মূলধন ব্যয় বাড়তে থাকবে।’ ২০২৩ সালে কোম্পানির মূলধন ছিল ২ হাজার ৮১০ কোটি ডলার।
মেটার প্রধান নির্বাহী মার্ক জাকারবার্গ বলেন, ‘কোম্পানির জন্য এই বছরের শুরুটা ভালো হয়েছে। আমাদের সবগুলো অ্যাপের প্রসার হচ্ছে, সেই সঙ্গে মেটাভার্সেরও অগ্রগতি হচ্ছে।’
আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশের সময় জাকারবার্গ বলেন, এআই থেকে ব্যাপক আয় করার জন্য মেটার আরও কয়েক বছর সময় লাগবে।
প্রথম ত্রৈমাসিকের প্রতিবেদনে কোম্পানির আওতাধীন অ্যাপগুলোর মাসিক সক্রিয় ব্যবহারকারীদের সংখ্যা প্রকাশ করেনি মেটা। সেই সঙ্গে ফেসবুকের দৈনিক বা মাসিক সক্রিয় ব্যবহারকারীর পরিসংখ্যানও প্রকাশ করেনি কোম্পানিটি। তাই ফেসবুকে ব্যবহারকারীর সংখ্যা কমতে পারে বলে বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন।
২০২৪ সালে মার্চে মেটা বলেছে, অ্যাপ জুড়ে দৈনিক সক্রিয় ব্যবহারকারীর সংখ্যা ৩২৪ কোটি ছিল যা ২০২৩ সালে ডিসেম্বরে ৩১৯ কোটি থেকে বেশি। গত বছরের জুলাইয়ে মেটা এক্সের (সাবেক টুইটার) মতো অ্যাপ থ্রেডস চালু করে। এই প্ল্যাটফর্মটিতে প্রথম ত্রৈমাসিকে সক্রিয় ব্যবহারকারীর সংখ্যা ১৫ কোটির বেশি।
ডেটা বিশ্লেষক কোম্পানি এলএসইজি এর মতে, মেটার প্রথম ত্রৈমাসিকে আয় ৩ হাজার ৬১৬ কোটি ডলার ও প্রতি শেয়ারের মূল্য ৪ দশমিক ৩২ ডলার। দ্বিতীয় ত্রৈমাসিকের মেটার আয় ৩ হাজার ৮২৯ ডলার হতে পারে।
মেটার রিয়্যালিটি ল্যাব বিভাগের আওতায় কোয়েস্ট এআর বা ভিআর হেডসেট পণ্য থেকে প্রথম ত্রৈমাসিকে লাভ করছে কোম্পানিটি। এর আয় ৪৪ কোটি ডলার ছিল ও এসব পণ্যে পরিচালনা বাবদ ৩৮৫ কোটি ডলার লোকসান হয়।
মেটা বলছে, ২০২৪ সালে পরিচালনা বাবদ লোকসান ‘অর্থপূর্ণভাবে বৃদ্ধি পাবে’। কারণ উন্নত পণ্য তৈরি করতে ও প্রসার করতে এই খাতে বিনিয়োগ বাড়ানো হবে।
২০২২ সালে শেষ থেকে ২০২৩ সালে শুরুতে মেটা প্রায় ২১ হাজার কর্মী ছাঁটাই করে। সে সময় জাকারবার্গ বলেন, কোম্পানিটি ভবিষ্যতে খুবই কমসংখ্যক কর্মী নিয়োগ করবে। করোনা মহামারির পর থেকেই কোম্পানির কর্মী ছাঁটাই বেড়ে যায়। ২০২৪ সালের ৩১ মার্চ পর্যন্ত মেটার কর্মী ৬৯ হাজার ৩২৯ জন ছিলেন, যা গত বছরের একই সময়ের চেয়ে ১০ শতাংশ কম।
চলতি বছরের প্রথম ত্রৈমাসিকে (জানুয়ারি–মার্চ) মেটার আয় ২৭ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়ে ৩ হাজার ৬৪৬ কোটি ডলার হয়েছে। তবে দ্বিতীয় ত্রৈমাসিকে (এপ্রিল–জুন) কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই প্রযুক্তিতে বিনিয়োগের পরিকল্পনা প্রকাশের খবরের মধ্যে কোম্পানির শেয়ারের দর কমেছে ১৫ শতাংশ।
গত বছর মার্ক জাকারবার্গের কর্মী ছাঁটাইয়ের সিদ্ধান্তে কোম্পানিটি এ বছরেই শুরুতে এমন লাভ করেছে বলে বিভিন্ন প্রযুক্তি বিশ্লেষকেরা মনে করছেন। কোম্পানিটির আর্থিক প্রতিবেদন অনুসারে, প্রথম ত্রৈমাসিকে মেটার নেট আয় ১১৭ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়ে ১ হাজার ২৩৭ কোটি ডলার (বা শেয়ার প্রতি ৪ দশমিক ৭১ ডলার) হয়েছে, যা ওয়ালস্ট্রিটের প্রত্যাশার চেয়ে বেশি।
২০২৪ সালের দ্বিতীয় ত্রৈমাসিকে মোট আয় ৩ হাজার ৬৫০ কোটি ডলার থেকে ৩ হাজার ৯০০ কোটি ডলার হতে পারে বলে আশা করেছে মেটা। কোম্পানিটি ২০২৪ সালে পূর্ণ বছরের মূলধন ব্যয় ৩ হাজার ৫০০ কোটি ডলার থেকে ৪ হাজার কোটি ডলার হতে পারে।
মেটা বলছে, ‘আমরা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রযুক্তির অবকাঠামো তৈরিতে বিনিয়োগ বাড়াচ্ছি। এআইতে বিনিয়োগ বাড়ানোর ফলে ২০২৫ সালে মূলধন ব্যয় বাড়তে থাকবে।’ ২০২৩ সালে কোম্পানির মূলধন ছিল ২ হাজার ৮১০ কোটি ডলার।
মেটার প্রধান নির্বাহী মার্ক জাকারবার্গ বলেন, ‘কোম্পানির জন্য এই বছরের শুরুটা ভালো হয়েছে। আমাদের সবগুলো অ্যাপের প্রসার হচ্ছে, সেই সঙ্গে মেটাভার্সেরও অগ্রগতি হচ্ছে।’
আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশের সময় জাকারবার্গ বলেন, এআই থেকে ব্যাপক আয় করার জন্য মেটার আরও কয়েক বছর সময় লাগবে।
প্রথম ত্রৈমাসিকের প্রতিবেদনে কোম্পানির আওতাধীন অ্যাপগুলোর মাসিক সক্রিয় ব্যবহারকারীদের সংখ্যা প্রকাশ করেনি মেটা। সেই সঙ্গে ফেসবুকের দৈনিক বা মাসিক সক্রিয় ব্যবহারকারীর পরিসংখ্যানও প্রকাশ করেনি কোম্পানিটি। তাই ফেসবুকে ব্যবহারকারীর সংখ্যা কমতে পারে বলে বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন।
২০২৪ সালে মার্চে মেটা বলেছে, অ্যাপ জুড়ে দৈনিক সক্রিয় ব্যবহারকারীর সংখ্যা ৩২৪ কোটি ছিল যা ২০২৩ সালে ডিসেম্বরে ৩১৯ কোটি থেকে বেশি। গত বছরের জুলাইয়ে মেটা এক্সের (সাবেক টুইটার) মতো অ্যাপ থ্রেডস চালু করে। এই প্ল্যাটফর্মটিতে প্রথম ত্রৈমাসিকে সক্রিয় ব্যবহারকারীর সংখ্যা ১৫ কোটির বেশি।
ডেটা বিশ্লেষক কোম্পানি এলএসইজি এর মতে, মেটার প্রথম ত্রৈমাসিকে আয় ৩ হাজার ৬১৬ কোটি ডলার ও প্রতি শেয়ারের মূল্য ৪ দশমিক ৩২ ডলার। দ্বিতীয় ত্রৈমাসিকের মেটার আয় ৩ হাজার ৮২৯ ডলার হতে পারে।
মেটার রিয়্যালিটি ল্যাব বিভাগের আওতায় কোয়েস্ট এআর বা ভিআর হেডসেট পণ্য থেকে প্রথম ত্রৈমাসিকে লাভ করছে কোম্পানিটি। এর আয় ৪৪ কোটি ডলার ছিল ও এসব পণ্যে পরিচালনা বাবদ ৩৮৫ কোটি ডলার লোকসান হয়।
মেটা বলছে, ২০২৪ সালে পরিচালনা বাবদ লোকসান ‘অর্থপূর্ণভাবে বৃদ্ধি পাবে’। কারণ উন্নত পণ্য তৈরি করতে ও প্রসার করতে এই খাতে বিনিয়োগ বাড়ানো হবে।
২০২২ সালে শেষ থেকে ২০২৩ সালে শুরুতে মেটা প্রায় ২১ হাজার কর্মী ছাঁটাই করে। সে সময় জাকারবার্গ বলেন, কোম্পানিটি ভবিষ্যতে খুবই কমসংখ্যক কর্মী নিয়োগ করবে। করোনা মহামারির পর থেকেই কোম্পানির কর্মী ছাঁটাই বেড়ে যায়। ২০২৪ সালের ৩১ মার্চ পর্যন্ত মেটার কর্মী ৬৯ হাজার ৩২৯ জন ছিলেন, যা গত বছরের একই সময়ের চেয়ে ১০ শতাংশ কম।
বন্ধুদের সঙ্গে রিলস ভাগাভাগির প্রক্রিয়া আরও সহজ করতে ‘ব্লেন্ড’ নামের নতুন ফিচার নিয়ে হাজির হলো ইনস্টাগ্রাম। এই ফিচারের মাধ্যমে ব্যবহারকারীরা এখন তাঁদের বন্ধু বা গ্রুপ চ্যাটের সদস্যদের সঙ্গে একটি ব্যক্তিগত ও কাস্টমাইজড রিলস ফিড শেয়ার করতে পারবেন। তবে এই ফিচার ব্যবহার করতে হলে বন্ধুদের আমন্ত্রণ...
৮ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার ওয়েবসাইটে গুরুত্বপূর্ণ নিরাপত্তা ত্রুটি ধরিয়ে দিয়ে আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি অর্জন করেছেন ইরাকি কিশোর মুনতাধার মোহাম্মদ আহমেদ সালেহ। বাগদাদের আল-তারমিয়া জেলার আল-বায়ারিক উচ্চ বিদ্যালয়ের এই মেধাবী শিক্ষার্থী নিজের অসাধারণ প্রযুক্তি দক্ষতা দিয়ে নাসার বিশেষ প্রশংসা
১০ ঘণ্টা আগেমানুষের কাজের জগতে এক যুগান্তকারী পরিবর্তনের ইঙ্গিত নিয়ে বিশ্বের প্রযুক্তিকেন্দ্র সিলিকন ভ্যালিতে আত্মপ্রকাশ করল বিতর্কিত স্টার্টআপ ‘মেকানাইজ’। বিখ্যাত এআই গবেষক ও প্রতিষ্ঠাতা তামায় বেসিরোগ্লু ঘোষণা দিয়েছেন, এই স্টার্টআপের লক্ষ্য হলো—‘সব ধরনের কাজের পূর্ণ স্বয়ংক্রিয়করণ’ এবং ‘সম্পূর্ণ অর্থনীতির...
১১ ঘণ্টা আগেফোল্ডেবল ফোনের দৌড়ে যখন স্যামসাং, হুয়াওয়ে বা অপো একে অপরকে টপকে যাওয়ার প্রতিযোগিতায় ব্যস্ত, প্রযুক্তির বাজারে ঠিক তখন এক অপ্রত্যাশিত প্রতিদ্বন্দ্বী মাঠে নেমেছে। সেটি হলো—ভাঁজযোগ্য ইবুক রিডার। ই-ইংক প্রযুক্তির উন্নতির ফলে ই-রিডারে বই পড়ার অভিজ্ঞতা এখন অনেকটাই কাগজের বইয়ের মতো।
১৩ ঘণ্টা আগে