তামাকজাত পণ্য প্রস্তুতকারী বহুজাতিক প্রতিষ্ঠান ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকো (বিএটি) ভারতীয় ভোগ্যপণ্য জায়ান্ট আইটিসি-তে থাকা ২ দশমিক ৩ শতাংশ শেয়ার বিক্রির ঘোষণা দিয়েছে...
প্রেস সচিব বলেন, ‘একটা বড় বিষয় হচ্ছে, ঐতিহাসিকভাবে বিএসইসিতে বা বাংলাদেশের ক্যাপিটাল মার্কেটের যে রিফর্মগুলো যারা করেছেন, তাঁরা সবাই গোষ্ঠী স্বাস্থ্যর দিকে তাকিয়েছিলেন। এই গোষ্ঠীটা একটা পারপাস সার্ভ করছে, ওই গোষ্ঠীর প্রতিপক্ষ এসে আরেকটা পারপাস সার্ভ করেছে।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের সূচক নেমে এসেছে পাঁচ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন অবস্থানে, ৪,৭৮১ পয়েন্টে। ৯৫ শতাংশ কোম্পানির শেয়ারের দরপতনে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন লাখো বিনিয়োগকারী। বাজারে আস্থা হারাচ্ছেন সবাই, বাড়ছে মার্জিন ঋণের সেল প্রেশার, আর সরকারের সিদ্ধান্তগুলো আস্থার পরিবর্তে বাড়াচ্ছে হতাশা।
বিনিয়োগকারীরাও এই উত্তেজনা প্রশমনের খবরে স্বস্তি প্রকাশ করেছেন। ঘোষণা আসার পরই এসঅ্যান্ডপি ৫০০ সূচক ৩ দশমিক ২ শতাংশের বেশি বেড়ে যায়, ডাও জোন্স বেড়েছে ২ দশমিক ৮ শতাংশ এবং নাসডাক বেড়েছে ৪ দশমিক ৩ শতাংশ।
গত বছরের ৫ আগস্ট সরকার পতনের পর থেকে প্রায় টানা পতনের ধারায় রয়েছে বাংলাদেশের পুঁজিবাজার। দরপতনের কারণে হাজার হাজার টাকা হারিয়েছেন বিনিয়োগকারীরা। এর মধ্যে নানা পদক্ষেপ নিলেও বাজারে আস্থা ফেরেনি। অবশেষে নয় মাস পর হস্তক্ষেপের সিদ্ধান্ত নেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
শুল্ক নিয়ে চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে সমঝোতার পর চাঙা ভাব দেখা গেছে শেয়ারবাজারে। এমনকি, মার্কিন মুদ্রা ডলারের দামও বৃদ্ধি পেয়েছে। অর্থাৎ, আন্তর্জাতিক লেনদেনে বহুল ব্যবহৃত এই মুদ্রার বাজার শক্তিশালী হয়েছে। এ ছাড়া, দীর্ঘদিন সোনার বাজার ঊর্ধ্বমুখী থাকার পর অবশেষে নিম্নমুখী হয়েছে।
ঈদের আগে দুই শনিবার ১৭ ও ২৪ মে দেশের পুঁজিবাজারে স্বাভাবিক লেনদেন হবে বলে জানিয়েছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। পাশাপাশি সরকারি ছুটির সঙ্গে মিল রেখে ঈদুল আজহায় টানা ১০ দিন পুঁজিবাজার বন্ধ থাকার ঘোষণা দিয়েছে ডিএসই।
ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনার জেরে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ায় আজ শুক্রবার (৯ মে) ভারতের শেয়ারবাজারে বড় ধরনের পতন দেখা গেছে। প্রতিরক্ষা খাতের শেয়ারগুলো বাদে প্রায় সব খাতেই ছিল বিক্রির চাপ।
ভারত-পাকিস্তান সংঘাতের প্রভাব এবং দীর্ঘমেয়াদি আস্থাহীনতার মধ্যে আজ বৃহস্পতিবার হঠাৎ বড় উত্থানে ফিরেছে দেশের শেয়ারবাজার। বিশেষজ্ঞদের মতে, এটি একটি ‘কাউন্টার মুভ’ হতে পারে, তবে অনেকে মনে করছেন, পুঁজিবাজারসংশ্লিষ্টদের নিয়ে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের আসন্ন বৈঠক এই উত্থানের পেছনে মূল প্রভাবক।
ভারত-পাকিস্তান সংঘর্ষের ধাক্কা সামলে সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে ঘুরে দাঁড়িয়েছে দেশের পুঁজিবাজার। বৃহস্পতিবার ঢাকা ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সূচক বেশ বেড়েছে, যদিও ডিএসইতে লেনদেন কিছুটা কমেছে। বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে, বিনিয়োগকারীদের মধ্যে ফিরে এসেছে আস্থা।
ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে চলমান সংঘাতের প্রভাব ঊর্ধ্বমুখী হয়েছে প্রতিরক্ষা খাতের শেয়ারদর। যুদ্ধ পরিস্থিতির কারণে ভারতের শীর্ষ প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম প্রস্তুতকারী কোম্পানিগুলোর শেয়ার এক মাসে অনেক বেড়ে গেছে। বিশেষ করে ২২ এপ্রিল কাশ্মীরে হামলার পর এই প্রবৃদ্ধি আরও দ্রুত হয়েছে।
ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে চলমান উত্তেজনা এই উপমহাদেশে আতঙ্ক ছড়াবে এটাই স্বাভাবিক। তবে আগে থেকেই পতনের ধারায় থাকা দেশের শেয়ারবাজার এখন তলানিতে রয়েছে। এখান থেকে শেয়ারবাজারে বড় দরপতন না হওয়াটাই অস্বাভাবিক। সুতরাং বিনিয়োগকারীদের আতঙ্কিত না হয়ে স্বাভাবিক আচরণ করা উচিত। তাহলে শেয়ারবাজার ঘুরে দাঁড়াবে।
সিনেমা এক ধরনের পরিষেবা—যেটির ওপর শুল্ক বসানো অনেক জটিল ব্যাপার। ট্রাম্প বলেছিলেন, বিদেশে বানানো সব সিনেমার ওপর ১০০ শতাংশ শুল্ক বসানো হবে। কিন্তু এটি কেবল সিনেমার ওপর হবে, নাকি সিরিজ, ভিজ্যুয়াল ইফেক্টস, বা যৌথ প্রযোজনার ওপরও আরোপ করা হবে—তা কেউ জানে না। ফলে বড় অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছে।
ব্রোকারেজ প্রতিষ্ঠান ট্রাইস্টার সিকিউরিটিজ লিমিটেডের ট্রেক সনদ বাতিল করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। প্রতিষ্ঠানটির ট্রেক নম্বর ছিল ২৫৯। গতকাল সোমবার ডিএসইর ওয়েবসাইটে প্রকাশিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
চলতি বছরের এপ্রিল মাস ছিল দেশের পুঁজিবাজারের জন্য এক কঠিন সময়। ঈদের ছুটি শেষে লেনদেন শুরু হলেও বাজার ঘুরে দাঁড়াতে পারেনি। মাসজুড়ে ধারাবাহিক দরপতনে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) হারিয়েছে ১৭ হাজার কোটি টাকার বেশি মূলধন। এতে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে তৈরি হয়েছে চরম হতাশা ও আস্থাহীনতা।
শেয়ারহোল্ডারদের নগদ লভ্যাংশ না দিয়ে শুধু বোনাস শেয়ার দেওয়ার সিদ্ধান্তে প্রায় ১০ কোটি টাকার অতিরিক্ত কর দিতে হচ্ছে মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংককে। পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ব্যাংকটি ২০২৪ সালের আর্থিক বছরের জন্য বোনাস লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। ব্যাংকটি সম্প্রতি ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের মাধ্যমে জানায়, পরিচালনা পর্ষদ
মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে ডোনাল্ড ট্রাম্প যেদিন দ্বিতীয় মেয়াদের শপথ নেন, সেদিন বিশ্বের শীর্ষ ধনকুবের ইলন মাস্ক বলেছিলেন, ‘জয়ের অনুভূতি হয়তো সত্যিই এমন।’ তিনি আরও বলেছিলেন, ‘ভবিষ্যৎ নিয়ে আমি দারুণ আশাবাদী...আশাবাদ তো আমেরিকার অন্যতম প্রিয় মূল্যবোধ।’ কিন্তু ট্রাম্পের দ্বিতীয় মেয়াদের ১০০ দিন পেরিয়ে