নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
সভায় যোগ দিতে সরকারি গাড়িতেই রাজশাহী এসেছিলেন নাটোরের বাগাতিপাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) হা-মীম তাবাসসুম প্রভা। সভা শেষ করে সোজা হাটে গিয়ে তিনি কোরবানির গরু কিনেছেন। তারপর সেই সরকারি গাড়িতেই তুলে নিয়ে গেছেন গরু। আজ বৃহস্পতিবার এই ঘটনা ঘটে। এ নিয়ে ব্যাপক সমালোচনা দেখা দিয়েছে।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, রাজশাহী অঞ্চলে আমের কেনাবেচার সময় আড়তদারদের বাড়তি ওজন নেওয়া নিয়ে বৃহস্পতিবার সকালে বিভাগীয় কমিশনারের কার্যালয়ে একটি সভা ছিল। এ সভায় এসেছিলেন বাগাতিপাড়ার ইউএনও হা-মীম তাবাসসুম প্রভা। তিনি এখন বাগাতিপাড়া উপজেলার সহকারী কমিশনারেরও (ভূমি) অতিরিক্ত দায়িত্ব পালন করছেন।
তাই উপজেলার সহকারী কমিশনারের (ভূমি) ডাবল কেবিন পিকআপ নিয়েই তিনি সভায় আসেন। সভা শেষ হয় দুপুরে। এরপর রাজশাহীর সিটিহাটে গিয়ে তিনি কোরবানির জন্য একটি গরু কেনেন। সেই গরু তিনি গাড়ির পেছনের কেবিনে তুলে নেন। আর সামনের কেবিনে বসেন ইউএনও। এভাবে তিনি সরকারি গাড়িতে রাজশাহী থেকে গরু নাটোর নিয়ে যান।
জানতে চাইলে গাড়ির চালক সুমন আলী বলেন, ‘মিটিং শেষ করে স্যার হাটে যান গরু কিনতে। তারপর গাড়িতে করেই গরু বাগাতিপাড়ায় নিয়ে এসেছি। স্যার সঙ্গেই ছিলেন। তাঁর অনুমতি পেয়েই আমি গাড়িতে গরু তুলেছি। এ বিষয়ে কোনো কথা থাকলে স্যার বলবেন।’
জানতে চাইলে ইউএনও হা-মীম তাবাসসুম প্রভা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার বাগাতিপাড়া উপজেলায় কোনো পশুহাট নেই। আমাকে বাগাতিপাড়াতেই ঈদ করতে হচ্ছে। একটা কোরবানি তো দিতে হবে। আশপাশে খোঁজ নিয়েও আমি গরু পাইনি। তাই মিটিং শেষ করে আসার সময় দুই থেকে আড়াই মণ ওজনের মাঝারি আকারের একটা গরু রাজশাহী থেকেই কিনে এনেছি।’
সরকারি গাড়িতে গরু ওঠানো ঠিক হয়েছে কি না, জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আমি তো গাড়িতে অবৈধ কিছু তুলিনি। একটা গরু, গাড়ির পেছনের কেবিনে জায়গা ছিল। তাই তুলে নিয়েছি। আমরা তো ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনার সময় অনেক কিছুই জব্দ করে গাড়ির ওই জায়গাটাতে তুলে আনি। কিন্তু গরু আনার কারণে নানা কথা শুরু হয়েছে।’
তবে গাড়িতে গরু পরিবহনের কাজটি ঠিক হয়নি বলে মন্তব্য করেছেন অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার (সার্বিক) মোহাম্মদ হাবিবুর রহমান। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এটা ঠিক না, এটা নিন্দনীয়। এটা আমরা আশা করি না। এ বিষয়ে একটু খোঁজখবর নেব। ভবিষ্যতে কেউ যাতে এমন না করেন।’
সভায় যোগ দিতে সরকারি গাড়িতেই রাজশাহী এসেছিলেন নাটোরের বাগাতিপাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) হা-মীম তাবাসসুম প্রভা। সভা শেষ করে সোজা হাটে গিয়ে তিনি কোরবানির গরু কিনেছেন। তারপর সেই সরকারি গাড়িতেই তুলে নিয়ে গেছেন গরু। আজ বৃহস্পতিবার এই ঘটনা ঘটে। এ নিয়ে ব্যাপক সমালোচনা দেখা দিয়েছে।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, রাজশাহী অঞ্চলে আমের কেনাবেচার সময় আড়তদারদের বাড়তি ওজন নেওয়া নিয়ে বৃহস্পতিবার সকালে বিভাগীয় কমিশনারের কার্যালয়ে একটি সভা ছিল। এ সভায় এসেছিলেন বাগাতিপাড়ার ইউএনও হা-মীম তাবাসসুম প্রভা। তিনি এখন বাগাতিপাড়া উপজেলার সহকারী কমিশনারেরও (ভূমি) অতিরিক্ত দায়িত্ব পালন করছেন।
তাই উপজেলার সহকারী কমিশনারের (ভূমি) ডাবল কেবিন পিকআপ নিয়েই তিনি সভায় আসেন। সভা শেষ হয় দুপুরে। এরপর রাজশাহীর সিটিহাটে গিয়ে তিনি কোরবানির জন্য একটি গরু কেনেন। সেই গরু তিনি গাড়ির পেছনের কেবিনে তুলে নেন। আর সামনের কেবিনে বসেন ইউএনও। এভাবে তিনি সরকারি গাড়িতে রাজশাহী থেকে গরু নাটোর নিয়ে যান।
জানতে চাইলে গাড়ির চালক সুমন আলী বলেন, ‘মিটিং শেষ করে স্যার হাটে যান গরু কিনতে। তারপর গাড়িতে করেই গরু বাগাতিপাড়ায় নিয়ে এসেছি। স্যার সঙ্গেই ছিলেন। তাঁর অনুমতি পেয়েই আমি গাড়িতে গরু তুলেছি। এ বিষয়ে কোনো কথা থাকলে স্যার বলবেন।’
জানতে চাইলে ইউএনও হা-মীম তাবাসসুম প্রভা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার বাগাতিপাড়া উপজেলায় কোনো পশুহাট নেই। আমাকে বাগাতিপাড়াতেই ঈদ করতে হচ্ছে। একটা কোরবানি তো দিতে হবে। আশপাশে খোঁজ নিয়েও আমি গরু পাইনি। তাই মিটিং শেষ করে আসার সময় দুই থেকে আড়াই মণ ওজনের মাঝারি আকারের একটা গরু রাজশাহী থেকেই কিনে এনেছি।’
সরকারি গাড়িতে গরু ওঠানো ঠিক হয়েছে কি না, জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আমি তো গাড়িতে অবৈধ কিছু তুলিনি। একটা গরু, গাড়ির পেছনের কেবিনে জায়গা ছিল। তাই তুলে নিয়েছি। আমরা তো ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনার সময় অনেক কিছুই জব্দ করে গাড়ির ওই জায়গাটাতে তুলে আনি। কিন্তু গরু আনার কারণে নানা কথা শুরু হয়েছে।’
তবে গাড়িতে গরু পরিবহনের কাজটি ঠিক হয়নি বলে মন্তব্য করেছেন অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার (সার্বিক) মোহাম্মদ হাবিবুর রহমান। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এটা ঠিক না, এটা নিন্দনীয়। এটা আমরা আশা করি না। এ বিষয়ে একটু খোঁজখবর নেব। ভবিষ্যতে কেউ যাতে এমন না করেন।’
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
১৯ মিনিট আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
২৯ মিনিট আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
৩২ মিনিট আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
৩৬ মিনিট আগে