অনলাইন ডেস্ক
ভারত সরকারের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছে ধনকুবের ইলন মাস্কের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্স (সাবেক টুইটার)। নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বাধীন সরকারের বিরুদ্ধে এক্সের অভিযোগ হলো, ভারতের তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয় অবৈধভাবে তার সেন্সরশিপের ক্ষমতা বাড়িয়েছে। এর ফলে অনলাইন কনটেন্ট মুছে ফেলা এখন আরও সহজ হবে।
দেশটির কর্ণাটক হাইকোর্টে গত ৫ মার্চ মামলাটি দায়ের করে এক্স। মামলা নথিতে উল্লেখ করা হয়, ভারত সরকার তথ্যপ্রযুক্তি আইনের (আইটি অ্যাক্ট) ৭৯ (৩) (খ) ধারাটি ব্যবহার করে অনলাইন কনটেন্টের ওপর ‘অবাধ সেন্সরশিপ’ চালাচ্ছে।
অন্যান্য সরকারি বিভাগকে একটি সরকার পরিচালিত ওয়েবসাইট ব্যবহার করে কনটেন্ট ব্লক করার আদেশ জারি করতে বলেছে ভারতীয় তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়।
ভারত সরকার কীভাবে সামাজিক মাধ্যমের কনটেন্ট মুছে ফেলতে পারে, তা নিয়ে বিতর্ক চলছে। নতুন মামলাটি সেই বিরোধের তীব্রতা আরও বাড়িয়ে দিয়েছে।
এ ছাড়া মামলাটি এমন সময়ে হলো, যখন মাস্ক ভারতে স্টারলিংক ও টেসলা চালুর কাছাকাছি পৌঁছে গেছেন।
মামলার অভিযোগে এক্স আরও বলে, গত বছর একটি সরকারি ওয়েবসাইট চালু করেছে ভারতের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। এখন এই ওয়েবসাইট ব্যবহার করে অন্যান্য সরকারি বিভাগকে কনটেন্ট ব্লক করতে বলেছে দেশটির তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়। সেই সঙ্গে সামাজিক মিডিয়া কোম্পানিগুলোকেও ওই ওয়েবসাইটে যুক্ত হতে বাধ্য করা হচ্ছে।
এ বিষয়ে মন্তব্যের জন্য ভারতের তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয় ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলেও তারা কোনো সাড়া দেয়নি।
এক্স জানিয়েছে, সরকারি ওয়েবসাইটটি এমন ‘অগ্রহণযোগ্য একটি সমান্তরাল প্রক্রিয়া’ সৃষ্টি করেছে, যা ‘ভারতে তথ্যের ওপর অবাধ সেন্সরশিপ’ আরোপ করছে। এক্স ওই নির্দেশনা বাতিল করার জন্য আবেদন করছে।
গত ৫ মার্চ আদালতে এক্স এই মামলা দায়ের করলেও মামলার নথি বা আদালতের কাগজপত্র তারা জনসমক্ষে আনেনি। বিষয়টি সংবাদমাধ্যমে আসে গত বৃহস্পতিবার।
গত সপ্তাহের শুরুতে এই মামলার সংক্ষিপ্ত শুনানি করেছেন ভারতের দক্ষিণ কর্ণাটক রাজ্যের উচ্চ আদালতের বিচারক। তবে কোনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্তে পৌঁছানো যায়নি।
মামলাটি এই সপ্তাহের শুরুতে দক্ষিণ কর্ণাটক রাজ্যের দ্বারা সংক্ষিপ্তভাবে শুনানি করা হয়েছিল, তবে কোনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত আসেনি।
মামলাটির পরবর্তী শুনানি হবে ২৭ মার্চ।
২০২১ সালে এক্স ভারত সরকারের সঙ্গে একটি বিরোধে জড়িয়ে পড়েছিল, যখন কৃষক আন্দোলনের সঙ্গে সম্পর্কিত কিছু টুইট মুছে ফেলতে আইনি আদেশ দিয়েছিল সরকার। এক্স ওই আদেশ মানতে অস্বীকৃতি জানিয়েছিল। পরে সরকারি কর্মকর্তাদের প্রকাশ্য সমালোচনার পর এক্স ওই আদেশ মেনে নেয়, তবে সেই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আইনি চ্যালেঞ্জ এখনো ভারতীয় আদালতে চলমান রয়েছে।
তথ্যসূত্র: দ্য গার্ডিয়ান
ভারত সরকারের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছে ধনকুবের ইলন মাস্কের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্স (সাবেক টুইটার)। নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বাধীন সরকারের বিরুদ্ধে এক্সের অভিযোগ হলো, ভারতের তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয় অবৈধভাবে তার সেন্সরশিপের ক্ষমতা বাড়িয়েছে। এর ফলে অনলাইন কনটেন্ট মুছে ফেলা এখন আরও সহজ হবে।
দেশটির কর্ণাটক হাইকোর্টে গত ৫ মার্চ মামলাটি দায়ের করে এক্স। মামলা নথিতে উল্লেখ করা হয়, ভারত সরকার তথ্যপ্রযুক্তি আইনের (আইটি অ্যাক্ট) ৭৯ (৩) (খ) ধারাটি ব্যবহার করে অনলাইন কনটেন্টের ওপর ‘অবাধ সেন্সরশিপ’ চালাচ্ছে।
অন্যান্য সরকারি বিভাগকে একটি সরকার পরিচালিত ওয়েবসাইট ব্যবহার করে কনটেন্ট ব্লক করার আদেশ জারি করতে বলেছে ভারতীয় তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়।
ভারত সরকার কীভাবে সামাজিক মাধ্যমের কনটেন্ট মুছে ফেলতে পারে, তা নিয়ে বিতর্ক চলছে। নতুন মামলাটি সেই বিরোধের তীব্রতা আরও বাড়িয়ে দিয়েছে।
এ ছাড়া মামলাটি এমন সময়ে হলো, যখন মাস্ক ভারতে স্টারলিংক ও টেসলা চালুর কাছাকাছি পৌঁছে গেছেন।
মামলার অভিযোগে এক্স আরও বলে, গত বছর একটি সরকারি ওয়েবসাইট চালু করেছে ভারতের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। এখন এই ওয়েবসাইট ব্যবহার করে অন্যান্য সরকারি বিভাগকে কনটেন্ট ব্লক করতে বলেছে দেশটির তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়। সেই সঙ্গে সামাজিক মিডিয়া কোম্পানিগুলোকেও ওই ওয়েবসাইটে যুক্ত হতে বাধ্য করা হচ্ছে।
এ বিষয়ে মন্তব্যের জন্য ভারতের তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয় ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলেও তারা কোনো সাড়া দেয়নি।
এক্স জানিয়েছে, সরকারি ওয়েবসাইটটি এমন ‘অগ্রহণযোগ্য একটি সমান্তরাল প্রক্রিয়া’ সৃষ্টি করেছে, যা ‘ভারতে তথ্যের ওপর অবাধ সেন্সরশিপ’ আরোপ করছে। এক্স ওই নির্দেশনা বাতিল করার জন্য আবেদন করছে।
গত ৫ মার্চ আদালতে এক্স এই মামলা দায়ের করলেও মামলার নথি বা আদালতের কাগজপত্র তারা জনসমক্ষে আনেনি। বিষয়টি সংবাদমাধ্যমে আসে গত বৃহস্পতিবার।
গত সপ্তাহের শুরুতে এই মামলার সংক্ষিপ্ত শুনানি করেছেন ভারতের দক্ষিণ কর্ণাটক রাজ্যের উচ্চ আদালতের বিচারক। তবে কোনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্তে পৌঁছানো যায়নি।
মামলাটি এই সপ্তাহের শুরুতে দক্ষিণ কর্ণাটক রাজ্যের দ্বারা সংক্ষিপ্তভাবে শুনানি করা হয়েছিল, তবে কোনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত আসেনি।
মামলাটির পরবর্তী শুনানি হবে ২৭ মার্চ।
২০২১ সালে এক্স ভারত সরকারের সঙ্গে একটি বিরোধে জড়িয়ে পড়েছিল, যখন কৃষক আন্দোলনের সঙ্গে সম্পর্কিত কিছু টুইট মুছে ফেলতে আইনি আদেশ দিয়েছিল সরকার। এক্স ওই আদেশ মানতে অস্বীকৃতি জানিয়েছিল। পরে সরকারি কর্মকর্তাদের প্রকাশ্য সমালোচনার পর এক্স ওই আদেশ মেনে নেয়, তবে সেই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আইনি চ্যালেঞ্জ এখনো ভারতীয় আদালতে চলমান রয়েছে।
তথ্যসূত্র: দ্য গার্ডিয়ান
বন্ধুদের সঙ্গে রিলস ভাগাভাগির প্রক্রিয়া আরও সহজ করতে ‘ব্লেন্ড’ নামের নতুন ফিচার নিয়ে হাজির হলো ইনস্টাগ্রাম। এই ফিচারের মাধ্যমে ব্যবহারকারীরা এখন তাঁদের বন্ধু বা গ্রুপ চ্যাটের সদস্যদের সঙ্গে একটি ব্যক্তিগত ও কাস্টমাইজড রিলস ফিড শেয়ার করতে পারবেন। তবে এই ফিচার ব্যবহার করতে হলে বন্ধুদের আমন্ত্রণ...
১০ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার ওয়েবসাইটে গুরুত্বপূর্ণ নিরাপত্তা ত্রুটি ধরিয়ে দিয়ে আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি অর্জন করেছেন ইরাকি কিশোর মুনতাধার মোহাম্মদ আহমেদ সালেহ। বাগদাদের আল-তারমিয়া জেলার আল-বায়ারিক উচ্চ বিদ্যালয়ের এই মেধাবী শিক্ষার্থী নিজের অসাধারণ প্রযুক্তি দক্ষতা দিয়ে নাসার বিশেষ প্রশংসা
১২ ঘণ্টা আগেমানুষের কাজের জগতে এক যুগান্তকারী পরিবর্তনের ইঙ্গিত নিয়ে বিশ্বের প্রযুক্তিকেন্দ্র সিলিকন ভ্যালিতে আত্মপ্রকাশ করল বিতর্কিত স্টার্টআপ ‘মেকানাইজ’। বিখ্যাত এআই গবেষক ও প্রতিষ্ঠাতা তামায় বেসিরোগ্লু ঘোষণা দিয়েছেন, এই স্টার্টআপের লক্ষ্য হলো—‘সব ধরনের কাজের পূর্ণ স্বয়ংক্রিয়করণ’ এবং ‘সম্পূর্ণ অর্থনীতির...
১২ ঘণ্টা আগেফোল্ডেবল ফোনের দৌড়ে যখন স্যামসাং, হুয়াওয়ে বা অপো একে অপরকে টপকে যাওয়ার প্রতিযোগিতায় ব্যস্ত, প্রযুক্তির বাজারে ঠিক তখন এক অপ্রত্যাশিত প্রতিদ্বন্দ্বী মাঠে নেমেছে। সেটি হলো—ভাঁজযোগ্য ইবুক রিডার। ই-ইংক প্রযুক্তির উন্নতির ফলে ই-রিডারে বই পড়ার অভিজ্ঞতা এখন অনেকটাই কাগজের বইয়ের মতো।
১৫ ঘণ্টা আগে