স্যাম অল্টম্যানকে বরখাস্তের খবর থেকে শুরু করে কর্মীদের একযোগে পদত্যাগের হুমকিসহ বিভিন্ন নাটকীয় ঘটনার মাধ্যমে ওপেনএআই এখন আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে। তবে যুক্তরাষ্ট্রের সংবাদমাধ্যম দ্য আটলান্টিকের মতে, কোম্পানির অভ্যন্তরে এর চেয়েও চমকপ্রদ ঘটনা লুকিয়ে আছে। কোম্পানির ভেতরে বিগ্রহ পোড়ানো ও আচারিক তন্ত্র–মন্ত্রের নেতৃত্ব দেন ওপেনএআইয়ের প্রধান বিজ্ঞানী ও বোর্ড সদস্য ইলিয়া সুতস্কেভার। তিনি অল্টম্যানের বরখাস্তের পক্ষে মতামতও দিয়েছিলেন।
তবে সুতস্কেভার শিগগিরই তাঁর সিদ্ধান্তে অনুতপ্ত হন। অল্টম্যানকে বরখাস্তের পরের দিন থেকে নিজের সম্মান বাঁচানোর জন্য উদ্ভট কাজ–কারবার শুরু করেন।
মাইক্রোসফট অল্টম্যানকে এআই গবেষণা দলের সিইও হিসেবে নিয়োগের ঘোষণা দেওয়ার পর সুতস্কেভার এক্স প্ল্যাটফর্মে একটি পোস্ট করেন।
পোস্টে তিনি বলেন, ‘বোর্ডের কর্মকাণ্ডে আমার অংশ নেওয়ার জন্য আমি গভীরভাবে অনুতপ্ত। আমি কখনই ওপেনএআইয়ের ক্ষতি করতে চাইনি। আমি একসঙ্গে কাজ করতে পছন্দ করি এবং কোম্পানিকে আবার ঐক্যবদ্ধ করার জন্য যা করতে পারি তা করব।’
ওপেনএআইয়ের পুরো ঘটনাটি বিস্ময়কর। খুব দ্রুত ৯ হাজার কোটির কোম্পানি হয়ে ওঠে ওপেনএআই। তবে অলাভজনক নীতির কারণে কোম্পানিটি গভীর সংকটের মধ্যে পড়ে। পরে কোম্পানিকে মিথ্যা তথ্য দেওয়ার অভিযোগে সিইও স্যাম অল্টম্যানকে বরখাস্ত করে পরিচালনা বোর্ড।
এর মধ্যেই সুতস্কেভার নিজেকে কোম্পানির ‘আধ্যাত্মিক গুরু’ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছেন। আটলান্টিকের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পরিস্থিতি এমন পর্যায়ে পৌঁছেছে যে, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ক্ষমতা উপলব্ধি করার জন্য কোম্পানির প্রচেষ্টাকে আর আলাদা করে উৎসাহ দেওয়ার প্রয়োজন নেই। এআই মডেলগুলো মানুষের চেয়ে বেশি সক্ষম হয়ে উঠেছে। আবার কারও মতে, ঈশ্বরের মতো ক্ষমতা অর্জন করেছে।
শুরু থেকেই আর্টিফিশিয়াল জেনারেল ইনটেলিজেন্সকে (এজিআই) ওপেনএআই–এর প্রধান লক্ষ্য নির্ধারণ করেন অল্টম্যান। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বিশেষজ্ঞ এবং নীতি নির্ধারকদের সতর্কতা উপেক্ষা করে তিনি প্রকল্পকে এগিয়ে নিয়ে গেছেন।
আটলান্টিকের প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, ওপেনএআইয়ের কার্যালয় এখন কম্পিউটার বিজ্ঞান ছাড়িয়ে গেছে! অল্টম্যানকে বরখাস্তের পর নাকি সুতস্কেভার নেতৃত্বে কর্মীরা অদ্ভুত সব কর্মকাণ্ড করেছেন। রীতিমতো তন্ত্র–মন্ত্রে ভুতুড়ে করে তুলেছেন ওপেনএআইয়ের কার্যালয়। কর্মীরা নাকি, ‘ফিল দ্য এজিআই! ফিল দ্য এজিআই!’ বলে স্লোগান দিয়েছেন। তাঁরা যেন কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাকে অনুভব করতে চাচ্ছেন!
এ ছাড়া মানবতার স্বার্থের বিরুদ্ধে কাজ করে এমন এআইয়ের প্রতীকী কাঠের বিগ্রহ বানিয়ে সেটি আগুনে পুড়িয়ে দেন সুতস্কেভার। পরিচালনা বোর্ডের অনেক সদস্যই নাকি তন্ত্র–মন্ত্র চর্চা করতে শুরু করেছেন।
অবশ্য প্রতিবেদনে এও বলা হচ্ছে যে, অল্টম্যানকে বরখাস্তের পর পরিচালনা পর্ষদের সদস্যরা অতিরিক্ত মদ্যপান করে এসব কাজ করেন।
অল্টম্যানের নেতৃত্বের ওপর ‘আস্থা হারিয়েছে’ বলে ওপেনএআইয়ের পরিচালনা পর্ষদ গত শুক্রবার (১৭ নভেম্বর) অল্টম্যানকে অপসারণ করে। বরখাস্তের পাঁচ দিন পরই ওপেনএআইয়ে ফিরেছেন স্যাম অল্টম্যান। কর্মীদের গণপদত্যাগের হুমকির পর তাঁকে সিইও পদে পুনর্বহাল করে কোম্পানি। কয়েক দিন আগে তাঁকে অপসারণকারী পরিচালনা পর্ষদে রদবদলের শর্তে তিনি ফিরতে রাজি হয়েছেন।
স্যাম অল্টম্যানকে বরখাস্তের খবর থেকে শুরু করে কর্মীদের একযোগে পদত্যাগের হুমকিসহ বিভিন্ন নাটকীয় ঘটনার মাধ্যমে ওপেনএআই এখন আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে। তবে যুক্তরাষ্ট্রের সংবাদমাধ্যম দ্য আটলান্টিকের মতে, কোম্পানির অভ্যন্তরে এর চেয়েও চমকপ্রদ ঘটনা লুকিয়ে আছে। কোম্পানির ভেতরে বিগ্রহ পোড়ানো ও আচারিক তন্ত্র–মন্ত্রের নেতৃত্ব দেন ওপেনএআইয়ের প্রধান বিজ্ঞানী ও বোর্ড সদস্য ইলিয়া সুতস্কেভার। তিনি অল্টম্যানের বরখাস্তের পক্ষে মতামতও দিয়েছিলেন।
তবে সুতস্কেভার শিগগিরই তাঁর সিদ্ধান্তে অনুতপ্ত হন। অল্টম্যানকে বরখাস্তের পরের দিন থেকে নিজের সম্মান বাঁচানোর জন্য উদ্ভট কাজ–কারবার শুরু করেন।
মাইক্রোসফট অল্টম্যানকে এআই গবেষণা দলের সিইও হিসেবে নিয়োগের ঘোষণা দেওয়ার পর সুতস্কেভার এক্স প্ল্যাটফর্মে একটি পোস্ট করেন।
পোস্টে তিনি বলেন, ‘বোর্ডের কর্মকাণ্ডে আমার অংশ নেওয়ার জন্য আমি গভীরভাবে অনুতপ্ত। আমি কখনই ওপেনএআইয়ের ক্ষতি করতে চাইনি। আমি একসঙ্গে কাজ করতে পছন্দ করি এবং কোম্পানিকে আবার ঐক্যবদ্ধ করার জন্য যা করতে পারি তা করব।’
ওপেনএআইয়ের পুরো ঘটনাটি বিস্ময়কর। খুব দ্রুত ৯ হাজার কোটির কোম্পানি হয়ে ওঠে ওপেনএআই। তবে অলাভজনক নীতির কারণে কোম্পানিটি গভীর সংকটের মধ্যে পড়ে। পরে কোম্পানিকে মিথ্যা তথ্য দেওয়ার অভিযোগে সিইও স্যাম অল্টম্যানকে বরখাস্ত করে পরিচালনা বোর্ড।
এর মধ্যেই সুতস্কেভার নিজেকে কোম্পানির ‘আধ্যাত্মিক গুরু’ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছেন। আটলান্টিকের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পরিস্থিতি এমন পর্যায়ে পৌঁছেছে যে, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ক্ষমতা উপলব্ধি করার জন্য কোম্পানির প্রচেষ্টাকে আর আলাদা করে উৎসাহ দেওয়ার প্রয়োজন নেই। এআই মডেলগুলো মানুষের চেয়ে বেশি সক্ষম হয়ে উঠেছে। আবার কারও মতে, ঈশ্বরের মতো ক্ষমতা অর্জন করেছে।
শুরু থেকেই আর্টিফিশিয়াল জেনারেল ইনটেলিজেন্সকে (এজিআই) ওপেনএআই–এর প্রধান লক্ষ্য নির্ধারণ করেন অল্টম্যান। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বিশেষজ্ঞ এবং নীতি নির্ধারকদের সতর্কতা উপেক্ষা করে তিনি প্রকল্পকে এগিয়ে নিয়ে গেছেন।
আটলান্টিকের প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, ওপেনএআইয়ের কার্যালয় এখন কম্পিউটার বিজ্ঞান ছাড়িয়ে গেছে! অল্টম্যানকে বরখাস্তের পর নাকি সুতস্কেভার নেতৃত্বে কর্মীরা অদ্ভুত সব কর্মকাণ্ড করেছেন। রীতিমতো তন্ত্র–মন্ত্রে ভুতুড়ে করে তুলেছেন ওপেনএআইয়ের কার্যালয়। কর্মীরা নাকি, ‘ফিল দ্য এজিআই! ফিল দ্য এজিআই!’ বলে স্লোগান দিয়েছেন। তাঁরা যেন কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাকে অনুভব করতে চাচ্ছেন!
এ ছাড়া মানবতার স্বার্থের বিরুদ্ধে কাজ করে এমন এআইয়ের প্রতীকী কাঠের বিগ্রহ বানিয়ে সেটি আগুনে পুড়িয়ে দেন সুতস্কেভার। পরিচালনা বোর্ডের অনেক সদস্যই নাকি তন্ত্র–মন্ত্র চর্চা করতে শুরু করেছেন।
অবশ্য প্রতিবেদনে এও বলা হচ্ছে যে, অল্টম্যানকে বরখাস্তের পর পরিচালনা পর্ষদের সদস্যরা অতিরিক্ত মদ্যপান করে এসব কাজ করেন।
অল্টম্যানের নেতৃত্বের ওপর ‘আস্থা হারিয়েছে’ বলে ওপেনএআইয়ের পরিচালনা পর্ষদ গত শুক্রবার (১৭ নভেম্বর) অল্টম্যানকে অপসারণ করে। বরখাস্তের পাঁচ দিন পরই ওপেনএআইয়ে ফিরেছেন স্যাম অল্টম্যান। কর্মীদের গণপদত্যাগের হুমকির পর তাঁকে সিইও পদে পুনর্বহাল করে কোম্পানি। কয়েক দিন আগে তাঁকে অপসারণকারী পরিচালনা পর্ষদে রদবদলের শর্তে তিনি ফিরতে রাজি হয়েছেন।
বর্তমানে বাংলাদেশে ইউটিউব একটি বড় আয়ের মাধ্যম হিসেবে পরিচিতি পেয়েছে। তরুণদের মধ্যে ইউটিউব চ্যানেল খুলে কনটেন্ট তৈরি করে আয় করার প্রবণতা দিন দিন বাড়ছে। তবে অনেকেই জানেন না—বাস্তবে ইউটিউব থেকে কত ভিউতে কত আয় হয়।
২ ঘণ্টা আগেএআই চ্যাটবট কি একদিন আপনার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করতে পারে? নতুন এক গবেষণা বলছে, হ্যাঁ পারে। এটি আর নিছক বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনি নয়। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা মডেলগুলো দিন দিন আরও তীক্ষ্ণ ও ধূর্ত হয়ে উঠছে।
১০ ঘণ্টা আগেইন্টারনেটে যে কেউ হঠাৎ ভাইরাল হতে পারে। অনেক সময় তার পেছনে কোনো পরিষ্কার ব্যাখ্যাও থাকে না। এমনই এক ঘটনা ঘটেছে জাপানের এক নারী সাওরি আরাকিকে ঘিরে।
১৭ ঘণ্টা আগেআর্দ্র আবহাওয়াতেও কার্যকরভাবে কাজ করতে পারে—এমন একধরনের ভাঁজযোগ্য সৌরকোষ তৈরি করেছেন দক্ষিণ কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা। এটি খুব কম খরচেই তৈরি করা সম্ভব বলে দাবি করেছেন গবেষকেরা। তাই এই উদ্ভাবন সৌরপ্রযুক্তির ক্ষেত্রে এক বড় অগ্রগতি হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।
১৭ ঘণ্টা আগে