অনলাইন ডেস্ক
এআই বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রযুক্তি ব্যবহার করে বিভিন্ন ভুয়া বা ডিপফেক ছবি তৈরি করা হয়। এসব ছবি এতটাই বাস্তব যে খালি চোখে আসল ও নকল ছবির পার্থক্য বের করা যায় না। তবে এআই দিয়ে তৈরি ভুয়া ছবি শনাক্তের নতুন কৌশল আবিষ্কার করেছেন যুক্তরাজ্যের গবেষকেরা।
ভুয়া ছবি শনাক্তের জন্য নতুন পদ্ধতি তৈরি করেছেন যুক্তরাজ্যের ইউনিভার্সিটি অব হালের গবেষকেরা। চোখের মণির ওপর আলোর প্রতিফলন পর্যবেক্ষণ করেই ভুয়া ছবি শনাক্ত করা সম্ভব বলে জানিয়েছেন তাঁরা। এ জন্য একটি টুল ব্যবহার করেন তাঁরা। প্রাথমিকভাবে মহাকাশের ছায়াপথ পর্যবেক্ষণে জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের সাহায্য করার জন্য টুলটি তৈরি করা হয়।
টুলটি কাজ করে যেভাবে
বর্তমানের এআই টুলগুলো শুধু মানুষের মুখের ছবি তৈরিতেই পারদর্শী নয়, সেই সঙ্গে গালের টোল, সুগঠিত নাক ও ত্বকের রঙের মতো মুখের বৈশিষ্ট্য সুনিপুণভাবে তৈরি করতে পারে। তবে চোখের মণির ওপর আলো প্রতিফলনের অসামঞ্জস্য দেখে বাস্তব ও এআই দিয়ে তৈরি ছবির মধ্যে পার্থক্য বোঝা যায়।
সূক্ষ্মভাবে চোখের মণির ওপর আলো প্রতিফলন পর্যবেক্ষণের জন্য নতুন কৌশল আবিষ্কার করেন গবেষকেরা। তাঁদের টুলের মাধ্যমে ডান পাশের চোখের আলোর প্রতিফলনের সঙ্গে বাঁ পাশের আলোর প্রতিফলন মিলিয়ে দেখেন।
এক ব্লগ পোস্টে রয়্যাল অ্যাস্ট্রোনমিক্যাল সোসাইটি বলে, দুটি চোখের প্রতিফলনে মিল থাকলে বোঝা যাবে ছবিটি কোনো মানুষের। আর দুটির প্রতিফলনে অসামঞ্জস্য দেখা দিলে বোঝা যাবে তা ভুয়া বা ডিপফেক ছবি।
জ্যোতির্বিজ্ঞানের টুল ব্যবহার করে গবেষকেরা স্বয়ংক্রিয়ভাবে চোখের প্রতিফলনের পরিমাণ নির্ণয় করতে পারেন। ছায়াপথের আকার নির্ণয়ে এসব টুল ব্যবহার করতেন জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা।
টুলটির সীমাবদ্ধতা
এআই ছবির শনাক্তের নতুন টুলটি অনেক সম্ভাবনা থাকলেও এর কিছু সীমাবদ্ধতা রয়েছে। ছবির চোখের মণি বড় করে ও স্পষ্টভাবে দেখা সম্ভব হলেই এই পদ্ধতি কাজে দেবে। এ ছাড়া বাস্তব ছবিতেও মানুষের দুই চোখের মণির ওপরে পড়া আলোর প্রতিফলনে পার্থক্য দেখা দিতে পারে।
এ ছাড়া ভবিষ্যতে চোখের মণির এই অসামঞ্জস্যও দূর করার ক্ষমতা অর্জন করতে পারে এআই মডেলগুলো।
তথ্যসূত্র: দ্য ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস
এআই বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রযুক্তি ব্যবহার করে বিভিন্ন ভুয়া বা ডিপফেক ছবি তৈরি করা হয়। এসব ছবি এতটাই বাস্তব যে খালি চোখে আসল ও নকল ছবির পার্থক্য বের করা যায় না। তবে এআই দিয়ে তৈরি ভুয়া ছবি শনাক্তের নতুন কৌশল আবিষ্কার করেছেন যুক্তরাজ্যের গবেষকেরা।
ভুয়া ছবি শনাক্তের জন্য নতুন পদ্ধতি তৈরি করেছেন যুক্তরাজ্যের ইউনিভার্সিটি অব হালের গবেষকেরা। চোখের মণির ওপর আলোর প্রতিফলন পর্যবেক্ষণ করেই ভুয়া ছবি শনাক্ত করা সম্ভব বলে জানিয়েছেন তাঁরা। এ জন্য একটি টুল ব্যবহার করেন তাঁরা। প্রাথমিকভাবে মহাকাশের ছায়াপথ পর্যবেক্ষণে জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের সাহায্য করার জন্য টুলটি তৈরি করা হয়।
টুলটি কাজ করে যেভাবে
বর্তমানের এআই টুলগুলো শুধু মানুষের মুখের ছবি তৈরিতেই পারদর্শী নয়, সেই সঙ্গে গালের টোল, সুগঠিত নাক ও ত্বকের রঙের মতো মুখের বৈশিষ্ট্য সুনিপুণভাবে তৈরি করতে পারে। তবে চোখের মণির ওপর আলো প্রতিফলনের অসামঞ্জস্য দেখে বাস্তব ও এআই দিয়ে তৈরি ছবির মধ্যে পার্থক্য বোঝা যায়।
সূক্ষ্মভাবে চোখের মণির ওপর আলো প্রতিফলন পর্যবেক্ষণের জন্য নতুন কৌশল আবিষ্কার করেন গবেষকেরা। তাঁদের টুলের মাধ্যমে ডান পাশের চোখের আলোর প্রতিফলনের সঙ্গে বাঁ পাশের আলোর প্রতিফলন মিলিয়ে দেখেন।
এক ব্লগ পোস্টে রয়্যাল অ্যাস্ট্রোনমিক্যাল সোসাইটি বলে, দুটি চোখের প্রতিফলনে মিল থাকলে বোঝা যাবে ছবিটি কোনো মানুষের। আর দুটির প্রতিফলনে অসামঞ্জস্য দেখা দিলে বোঝা যাবে তা ভুয়া বা ডিপফেক ছবি।
জ্যোতির্বিজ্ঞানের টুল ব্যবহার করে গবেষকেরা স্বয়ংক্রিয়ভাবে চোখের প্রতিফলনের পরিমাণ নির্ণয় করতে পারেন। ছায়াপথের আকার নির্ণয়ে এসব টুল ব্যবহার করতেন জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা।
টুলটির সীমাবদ্ধতা
এআই ছবির শনাক্তের নতুন টুলটি অনেক সম্ভাবনা থাকলেও এর কিছু সীমাবদ্ধতা রয়েছে। ছবির চোখের মণি বড় করে ও স্পষ্টভাবে দেখা সম্ভব হলেই এই পদ্ধতি কাজে দেবে। এ ছাড়া বাস্তব ছবিতেও মানুষের দুই চোখের মণির ওপরে পড়া আলোর প্রতিফলনে পার্থক্য দেখা দিতে পারে।
এ ছাড়া ভবিষ্যতে চোখের মণির এই অসামঞ্জস্যও দূর করার ক্ষমতা অর্জন করতে পারে এআই মডেলগুলো।
তথ্যসূত্র: দ্য ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস
যখন ডিপসিকের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই প্রযুক্তি পুরো বিশ্বের নজর কাড়ছে, তখন একটি পুরোনো জাপানি ধারণা আবার আলোচনায় উঠে এসেছে। আর সেটি হলো ‘কাইজেন’। এর অর্থ অবিচ্ছিন্ন উন্নতি। আজকাল কাইজেনের ধারণাটি শুধু জাপান নয়, চীনের জন্যও শক্তিশালী এক কৌশল হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছে। পশ্চিমা বিশ্বের জন্য এটি উদ্বেগ
৪ ঘণ্টা আগেআগামী ৪ মার্চ নতুন পণ্য উন্মোচনের ঘোষণা দিয়েছে লন্ডন ভিত্তিক স্মার্টফোন প্রস্তুতকারক কোম্পানি নাথিং। সেই ইভেন্টে ‘নাথিং ফোন ৩ এ’ এবং ‘ফোন ৩এ প্রো’ উন্মোচন করা হতে পারে বলে গুঞ্জন রয়েছে। আনুষ্ঠানিকভাবে ফোন দুটি সম্পর্কে কোনো তথ্য না দিলেও কোম্পানিটির সম্ভাব্য মডেলের ছবি অনলাইনে ফাঁস হয়ে গেছে। এই ছবি
৯ ঘণ্টা আগেচীনের ডিপসিকের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) মডেলগুলো নিয়ে নিজের মতামত প্রকাশ করেছেন অ্যাপলের সিইও টিম কুক। তাঁর মতে, মডেলটি ‘দক্ষতা বৃদ্ধির উদ্ভাবন’ হিসেবে কাজ করবে। গতকাল বৃহস্পতিবার আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করার সময় কুক এই মন্তব্য করে।
১১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম শীর্ষ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা গবেষণা প্রতিষ্ঠান ওপেনএআইয়ে ৪০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের জন্য আলোচনা করছে জাপানের অন্যতম শীর্ষ বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান সফটব্যাংক। নতুন বিনিয়োগের ফলে ওপেনএআই–এর মোট বাজারমূল্য ৩০০ বিলয়ন ডলার হবে। এই আলোচনা সফল হলে, এটি একক ফান্ডিং রাউন্ডে সর্বোচ্চ পরিমাণ অর্থ
১১ ঘণ্টা আগে