ক্রীড়া ডেস্ক
গোল নিয়ে কত হিসাব, কত বিশ্লেষণ। গোল করতে পারলে ফুটবলারদের আনন্দেরও কমতি থাকে না! গোলে এগিয়ে থাকতে মৌসুমজুড়েই চলে প্রতিযোগিতা। ইউরোপের শীর্ষ পাঁচ লিগে সেই প্রতিযোগিতা আরও সৌরভ ছড়ায়। যেখানে অভিজ্ঞদের পাশাপাশি তরুণেরাও থাকেন স্পটলাইটে। চলতি মৌসুমও এর ব্যতিক্রম নয়। শীর্ষ পাঁচ লিগে মৌসুমের মাঝপথেই জমে উঠেছে গোলের লড়াই। যেখানে বুড়োদের পিছু ছাড়ছেন না তরুণেরাও।
তুমুল জনপ্রিয় প্রিমিয়ার লিগে এই মুহূর্তে সেরা গোলদাতার আসনে লিভারপুলের মোহামেদ সালাহ। ৩২ বছর বয়সী এই অভিজ্ঞ রাইট উইঙ্গারের গোল ১৮টি। দুইয়ে ম্যানচেস্টার সিটির গোলমেশিন আর্লিং হালান্ড। তাঁর গোল ১৬টি। আর তিনে চেলসিতে খেলা পালমার। হালান্ডের চেয়ে ৩ গোল কম করেছেন তিনি। প্রিমিয়ার লিগে ‘বুড়ো’ সালাহকে যেমন তাড়িয়ে বেড়াচ্ছেন হালান্ড-পালমারদের মতো তরুণেরা। বাকি চার লিগের চিত্রও অনেকটা এমন। লা লিগায় এখন পর্যন্ত গোলে নাম্বার ওয়ান বার্সার রবার্ট লেভানডফস্কি। ৩৬ বছর বয়সী এই পোলিশ সেন্টার ফরোয়ার্ড চলমান মৌসুমে এখন পর্যন্ত করেছেন ১৬ গোল। যেখানে দুইয়ে বার্সার আরেক ফুটবলার রাফিনিয়া। ২৮ বছর বয়সী এই ব্রাজিলিয়ান করেছেন ১১ গোল। তিনে সময়ের অন্যতম সেরা তারকা কিলিয়ান এমবাপ্পে। রিয়াল মাদ্রিদের জার্সিতে ১০ গোল করেছেন এই ফরাসি সেন্টার ফরোয়ার্ড। এই দৌড়ে পাঁচে আছেন আরেক তরুণ ভিনিসিয়ুস জুনিয়র। ২৪ বছর বয়সী এই ব্রাজিলিয়ানের লিগে গোল ৮টি।
প্রিমিয়ার লিগ আর লা লিগায় গোল করার দিক থেকে যেমন দুই ‘বুড়ো’ সালাহ আর লেভার দাপট। লিগ ওয়ানে তার ব্যতিক্রম। যেখানে সেরা গোলদাতা ২৪ বছর বয়সী জনাথন ডেভিড। লিলেতে খেলা এই তরুণের গোলসংখ্যা ১১। এখানে দুইয়ে আছেন আরেক তরুণ ম্যাসন গ্রিনউড। মার্শেইয়ের উইঙ্গার এরই মধ্যে করেছেন ১০ গোল। তালিকায় আছেন পিএসজির উসমান দেম্বেলেও।
বুন্দেসলিগায়ও চলছে বুড়ো আর তারুণ্যের টক্কর। যেখানে ১৪ গোল করে সেরা গোলদাতার তালিকায় প্রথমে আছেন বায়ার্ন মিউনিখের হ্যারি কেইন। তাঁকে ছুঁতে চলছে দুই তরুণ ওমর আর জনাথনের দৌড়। তাঁদের মধ্যে ফ্রাঙ্কফ্রুটে খেলা ওমরের গোলসংখ্যা ১৩। আর মেইনজে খেলা ২৪ বছর বয়সী জনাথন করেছেন ১০ গোল। দুজনই হ্যারি কেইনের পিছু নিয়েছেন। ইতালিয়ান লিগেও এমন টক্কর চলছে। একদিকে বুড়ো হাড়ের ভেলকি, অন্য দিকে তারুণ্যের দ্যুতি। সবার ওপরে আছেন ইন্টারের সেন্টার ফরোয়ার্ড থুরাম। তাঁর গোল ১২টি। সমান গোল নিয়ে ছুটছেন আতালান্তায় খেলা মাতেও।
গোল নিয়ে কত হিসাব, কত বিশ্লেষণ। গোল করতে পারলে ফুটবলারদের আনন্দেরও কমতি থাকে না! গোলে এগিয়ে থাকতে মৌসুমজুড়েই চলে প্রতিযোগিতা। ইউরোপের শীর্ষ পাঁচ লিগে সেই প্রতিযোগিতা আরও সৌরভ ছড়ায়। যেখানে অভিজ্ঞদের পাশাপাশি তরুণেরাও থাকেন স্পটলাইটে। চলতি মৌসুমও এর ব্যতিক্রম নয়। শীর্ষ পাঁচ লিগে মৌসুমের মাঝপথেই জমে উঠেছে গোলের লড়াই। যেখানে বুড়োদের পিছু ছাড়ছেন না তরুণেরাও।
তুমুল জনপ্রিয় প্রিমিয়ার লিগে এই মুহূর্তে সেরা গোলদাতার আসনে লিভারপুলের মোহামেদ সালাহ। ৩২ বছর বয়সী এই অভিজ্ঞ রাইট উইঙ্গারের গোল ১৮টি। দুইয়ে ম্যানচেস্টার সিটির গোলমেশিন আর্লিং হালান্ড। তাঁর গোল ১৬টি। আর তিনে চেলসিতে খেলা পালমার। হালান্ডের চেয়ে ৩ গোল কম করেছেন তিনি। প্রিমিয়ার লিগে ‘বুড়ো’ সালাহকে যেমন তাড়িয়ে বেড়াচ্ছেন হালান্ড-পালমারদের মতো তরুণেরা। বাকি চার লিগের চিত্রও অনেকটা এমন। লা লিগায় এখন পর্যন্ত গোলে নাম্বার ওয়ান বার্সার রবার্ট লেভানডফস্কি। ৩৬ বছর বয়সী এই পোলিশ সেন্টার ফরোয়ার্ড চলমান মৌসুমে এখন পর্যন্ত করেছেন ১৬ গোল। যেখানে দুইয়ে বার্সার আরেক ফুটবলার রাফিনিয়া। ২৮ বছর বয়সী এই ব্রাজিলিয়ান করেছেন ১১ গোল। তিনে সময়ের অন্যতম সেরা তারকা কিলিয়ান এমবাপ্পে। রিয়াল মাদ্রিদের জার্সিতে ১০ গোল করেছেন এই ফরাসি সেন্টার ফরোয়ার্ড। এই দৌড়ে পাঁচে আছেন আরেক তরুণ ভিনিসিয়ুস জুনিয়র। ২৪ বছর বয়সী এই ব্রাজিলিয়ানের লিগে গোল ৮টি।
প্রিমিয়ার লিগ আর লা লিগায় গোল করার দিক থেকে যেমন দুই ‘বুড়ো’ সালাহ আর লেভার দাপট। লিগ ওয়ানে তার ব্যতিক্রম। যেখানে সেরা গোলদাতা ২৪ বছর বয়সী জনাথন ডেভিড। লিলেতে খেলা এই তরুণের গোলসংখ্যা ১১। এখানে দুইয়ে আছেন আরেক তরুণ ম্যাসন গ্রিনউড। মার্শেইয়ের উইঙ্গার এরই মধ্যে করেছেন ১০ গোল। তালিকায় আছেন পিএসজির উসমান দেম্বেলেও।
বুন্দেসলিগায়ও চলছে বুড়ো আর তারুণ্যের টক্কর। যেখানে ১৪ গোল করে সেরা গোলদাতার তালিকায় প্রথমে আছেন বায়ার্ন মিউনিখের হ্যারি কেইন। তাঁকে ছুঁতে চলছে দুই তরুণ ওমর আর জনাথনের দৌড়। তাঁদের মধ্যে ফ্রাঙ্কফ্রুটে খেলা ওমরের গোলসংখ্যা ১৩। আর মেইনজে খেলা ২৪ বছর বয়সী জনাথন করেছেন ১০ গোল। দুজনই হ্যারি কেইনের পিছু নিয়েছেন। ইতালিয়ান লিগেও এমন টক্কর চলছে। একদিকে বুড়ো হাড়ের ভেলকি, অন্য দিকে তারুণ্যের দ্যুতি। সবার ওপরে আছেন ইন্টারের সেন্টার ফরোয়ার্ড থুরাম। তাঁর গোল ১২টি। সমান গোল নিয়ে ছুটছেন আতালান্তায় খেলা মাতেও।
মিরপুরে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে পাকিস্তানকে ৮ রানে হারিয়ে সিরিজ জিতল বাংলাদেশ। কুড়ি ওভারের একাধিক ম্যাচের দ্বিপক্ষীয় সিরিজে পাকিস্তানের বিপক্ষে এটি তাদের প্রথম সিরিজ জয়। টেস্ট খেলুড়ে হিসেবে নবমতম দলের বিপক্ষে সিরিজ জয়। শোকের দিনে এল বাংলাদেশ দলের সিরিজ জয়ের সাফল্য। অধিনায়ক লিটন দাস এই জয় উৎসর্গ করলেন
১৩ মিনিট আগেসহজে জয়ের ইঙ্গিত দিয়েও ফাহিম আশরাফের তাণ্ডবে কঠিন হয়ে ওঠে ম্যাচ। তবে ১৯তম ওভারের শেষ বলে ফাহিমকে বোল্ড করে জয়ের সম্ভাবনা উজ্জ্বল করেন রিশাদ হোসেন। শেষ ওভারে জিততে পাকিস্তানের প্রয়োজন ছিল ১৩, বাংলাদেশের ১ উইকেট। মোস্তাফিজুর রহমানের করা প্রথম বলেই মিড অফ দিয়ে দারুণ এক চারে ম্যাচ আরও জমিয়ে তোলেন
৪০ মিনিট আগেবাড়িতে টিভি ছিল না। গত বছর অনূর্ধ্ব-১৯ নারী সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে সেরা খেলোয়াড় হওয়ায় মোসাম্মৎ সাগরিকার ঘরে পৌঁছে যায় দুটি টিভি। তবু গ্যালারিতে বসে মেয়ের খেলা দেখার আনন্দই অন্য রকম। সাগরিকার বাবা লিটন আলীও চেয়েছিলেন তা। কিন্তু জটিলতার কারণে ঠাকুরগাঁও থেকে ঢাকায় আসতে পারেননি তিনি।
২ ঘণ্টা আগে১৩৪ রানের লক্ষ্য তাড়ায় নেমে শরীফুল-সাকিবদের অগ্নিঝরা বোলিংয়ে রীতিমতো পুড়ছে পাকিস্তানের ব্যাটিং অর্ডার। ৫ ওভারে ১৫ রানে ৫ উইকেট হারিয়ে ফেলেছে সফরকারীরা। তানজিম হাসান সাকিব ও শরীফুল ইসলাম দুজনই ২টি করে উইকেট নিয়েছেন।
২ ঘণ্টা আগে