নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
খেলা চলাকালীন ক্যামেরার সামনেই স্পষ্ট হয়ে ওঠে মানোলো মারকেসের রাগ। সংবাদ সম্মেলনে এসে আর নিজেকে সামলাতে পারলেন না ভারতের কোচ। আত্মসমালোচনা তো বটেই, শিষ্যদের তুলোধুনো করার কিছুই বাকি রাখেননি তিনি।
এএফসি এশিয়ান কাপ বাছাইয়ে আজ ভারতের বিপক্ষে গোলশূন্য ড্র করেছে বাংলাদেশ। তবে শিলংয়ের জওহরলাল নেহরু স্টেডিয়ামে গোলের অন্তত পাঁচটি পরিষ্কার সুযোগ পেয়েছে তারা। কিন্তু একটিও কাজে লাগাতে পারেনি। বেশিরভাগ সুযোগই এসেছিল ভারতের ভুলের কারণে। তাই ম্যাচ শেষে রুদ্রমূর্তি ধারণ করেন মারকেস।
ভারতীয় কোচ বলেন, ‘বেশি কথা বলতে চাই না, তবে আমি খুবই ক্ষুব্ধ। দলের সবার পারফরম্যান্স নিয়ে আমি হতাশ। এমন বাজে পারফরম্যান্স বোঝানোর ভাষা আমার নেই। হয়তো এটাই ভারতীয় ফুটবলের বাস্তবতা। ইতিবাচক দিক হলো তারা সুযোগ পাওয়ার পরও আমরা কোনো গোল হজম করিনি।’
ম্যাচের প্রথমার্ধের অনেকটা সময় চাপে ছিল ভারত। দ্বিতীয়ার্ধে তা কাটিয়ে উঠল গোলের তেমন সুবর্ণ সুযোগ আসেনি তাদের। সেটপিসে তারা বেশ ভালোই দক্ষ, কিন্তু সাতটি কর্নার পেয়েও কোনো বিপদ তৈরি করতে পারেননি। তাই ভারতীয় কোচের না ক্ষেপে ওঠার কোনো কারণ নেই।
অন্যদিকে গোল মিসের মহড়ার পরও বাংলাদেশ কোচ মাঠ ছেড়েছেন হাসিমুখে। হাভিয়ের কাবরেরা বলেন, ‘যদি আমরা এখানে ড্র করতে পারি, তাহলে গ্রুপের যেকোনো দলকে হারানোর সামর্থ্য আছে আমাদের।’
‘সি’ গ্রুপের আরেক ম্যাচে সিঙ্গাপুরের মুখোমুখি হয় হংকং। সেই ম্যাচটিও শেষ হয় গোলশূন্য ড্রয়ে। তাই এক ম্যাচ শেষে পয়েন্ট তালিকার শীর্ষেই আছে বাংলাদেশ। জুনে ঘরের মাঠে সিঙ্গাপুরকে আতিথ্য দেবে কাবরেরার দল।
খেলা চলাকালীন ক্যামেরার সামনেই স্পষ্ট হয়ে ওঠে মানোলো মারকেসের রাগ। সংবাদ সম্মেলনে এসে আর নিজেকে সামলাতে পারলেন না ভারতের কোচ। আত্মসমালোচনা তো বটেই, শিষ্যদের তুলোধুনো করার কিছুই বাকি রাখেননি তিনি।
এএফসি এশিয়ান কাপ বাছাইয়ে আজ ভারতের বিপক্ষে গোলশূন্য ড্র করেছে বাংলাদেশ। তবে শিলংয়ের জওহরলাল নেহরু স্টেডিয়ামে গোলের অন্তত পাঁচটি পরিষ্কার সুযোগ পেয়েছে তারা। কিন্তু একটিও কাজে লাগাতে পারেনি। বেশিরভাগ সুযোগই এসেছিল ভারতের ভুলের কারণে। তাই ম্যাচ শেষে রুদ্রমূর্তি ধারণ করেন মারকেস।
ভারতীয় কোচ বলেন, ‘বেশি কথা বলতে চাই না, তবে আমি খুবই ক্ষুব্ধ। দলের সবার পারফরম্যান্স নিয়ে আমি হতাশ। এমন বাজে পারফরম্যান্স বোঝানোর ভাষা আমার নেই। হয়তো এটাই ভারতীয় ফুটবলের বাস্তবতা। ইতিবাচক দিক হলো তারা সুযোগ পাওয়ার পরও আমরা কোনো গোল হজম করিনি।’
ম্যাচের প্রথমার্ধের অনেকটা সময় চাপে ছিল ভারত। দ্বিতীয়ার্ধে তা কাটিয়ে উঠল গোলের তেমন সুবর্ণ সুযোগ আসেনি তাদের। সেটপিসে তারা বেশ ভালোই দক্ষ, কিন্তু সাতটি কর্নার পেয়েও কোনো বিপদ তৈরি করতে পারেননি। তাই ভারতীয় কোচের না ক্ষেপে ওঠার কোনো কারণ নেই।
অন্যদিকে গোল মিসের মহড়ার পরও বাংলাদেশ কোচ মাঠ ছেড়েছেন হাসিমুখে। হাভিয়ের কাবরেরা বলেন, ‘যদি আমরা এখানে ড্র করতে পারি, তাহলে গ্রুপের যেকোনো দলকে হারানোর সামর্থ্য আছে আমাদের।’
‘সি’ গ্রুপের আরেক ম্যাচে সিঙ্গাপুরের মুখোমুখি হয় হংকং। সেই ম্যাচটিও শেষ হয় গোলশূন্য ড্রয়ে। তাই এক ম্যাচ শেষে পয়েন্ট তালিকার শীর্ষেই আছে বাংলাদেশ। জুনে ঘরের মাঠে সিঙ্গাপুরকে আতিথ্য দেবে কাবরেরার দল।
প্রথম দুই ম্যাচ হেরে ধবলধোলাই হওয়ার খুব কাছাকাছি এসে পড়েছিল বাংলাদেশ। এই অবস্থায় করণীয় ছিল একটাই—নিজেদের নিংড়ে দিয়ে খেলা। কিন্তু বাংলাদেশ দলের বাজে এই সিরিজের শেষটাও হলো বাজেভাবে। কাল ২৯৪ রানের লক্ষ্য তাড়ায় ২৭.১ ওভারে ৯৩ রানে অলআউট হয়ে ২০০ রানে হেরেছে বাংলাদেশ।
৭ ঘণ্টা আগেহংকংয়ের বিপক্ষে আজ একমাত্র গোলটি এসেছে রাকিব হোসেনের পা থেকে। গত জুনে সিঙ্গাপুরের বিপক্ষেও গোল করেছিলেন তিনি। দুটো ম্যাচই রাকিবকে শেষ করতে হয়েছে আক্ষেপ নিয়ে। কারণ বাংলাদেশ যে জয়ের স্বাদ পায়নি।
৮ ঘণ্টা আগে২০২৬ বিশ্বকাপ বাছাইপর্বে বাজে সময় পার করছে সুইডেন। সেই বাজে সময়কে আরও দীর্ঘ করে সবশেষ ম্যাচে কসোভোর কাছে ১–০ গোলে হেরেছে সুইডিশরা। এই হারে কপাল পুড়ল দলটির প্রধান কোচ ইয়ন ডাল টমাসনের।
৯ ঘণ্টা আগেরাকিব হোসেন গোল পেয়েই যাবেন, এমন আভাস মিলছিল। হংকং তখন ১০ জন নিয়ে খেলছে। বাংলাদেশের আক্রমণের সামনে কোনোভাবে দাঁড়াতে পারছিল না হংকং। একের পর এক চাপে শেষ পর্যন্ত ভেঙে যায় তাদের রক্ষণ। ৮৫ মিনিটে ফাহামিদুল ইসলামের অ্যাসিস্ট থেকে বল জালে ফেলতে আর কোনো ভুল করেননি রাকিব। বিজ্ঞাপন বোর্ডের ওপর বসে ফাহামিদুলক
৯ ঘণ্টা আগে