রিমন রহমান, রাজশাহী
২০২০ সালে রাজশাহী-১ (গোদাগাড়ী-তানোর) আসনের সাবেক সংসদ সদস্য এবং প্রতিমন্ত্রী ওমর ফারুক চৌধুরীর হাত ধরে রাজনীতিতে আসেন আবুল বাশার সুজন। এর আগে ছিলেন পশুর হাটের ইজারাদার। অল্প সময়ের মধ্যেই ফারুকের ডান হাত হন। কিছুদিন পর তানোর পৌরসভার মেয়র হওয়ারও স্বপ্ন দেখতে শুরু করেন সুজন। সেখানে বাড়ি করেন, ভোটার হন। বাগিয়ে নেন পৌর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদকের পদও। উপজেলার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের নিয়োগ-বাণিজ্য থেকে শুরু করে হাট নিয়ন্ত্রণ করে মাত্র ৫ বছরে কামিয়ে নেন বিপুল অর্থবিত্ত।
আওয়ামী সরকারের পতনের ১১ মাস পারও হলেও ক্ষমতাধর সুজনের কিছুই হয়নি। আগের সাম্রাজ্যে এখনো রাজা তিনি। ঘুরছেন প্রকাশ্যে। হয়নি কোনো মামলাও। অভিযোগ রয়েছে, স্থানীয় বিএনপির নেতাদের ব্যাকআপে চলছেন এই আওয়ামী লীগ নেতা।
সূত্র জানায়, আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে সম্পৃক্ত হওয়ার পরই সাবেক প্রতিমন্ত্রী ফারুকের প্রশ্রয়ে অপ্রতিরোধ্য হয়ে ওঠেন সুজন। কিছুদিনের মধ্যে রাজশাহী শহরের এই বাসিন্দা নগরের বোয়ালিয়া থানা (পশ্চিম) আওয়ামী লীগের সহসভাপতির পদ পান। পরে হন তানোর পৌর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক। দ্রুত সময়ের মধ্যে স্কুল, মাদ্রাসা এবং কলেজে শিক্ষক-কর্মচারী নিয়োগের নিয়ন্ত্রণ নেন তিনি। তানোরের ৫৪টি মাধ্যমিক বিদ্যালয়, ২০টি দাখিল ও আলিম মাদ্রাসা এবং ১৪টি কলেজে শিক্ষক নিয়োগ দেন। ৫ আগস্টের আগ পর্যন্ত সুজন শুধু নিয়োগ-বাণিজ্যের মাধ্যমেই হাতিয়েছেন প্রায় ২০০ কোটি টাকা।
স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতারা জানান, ২০২১ সালে পৌরসভা নির্বাচনের ছয় মাস আগে নিজেকে স্থানীয় হিসেবে পরিচিত করতে তানোর পৌর এলাকার চাপড়া মহল্লায় কয়েক কোটি টাকা খরচে আলিশান বাড়ি এবং গরুর খামার তৈরি করেন সুজন। এ ছাড়া সদরের গোল্লাপাড়া বাজার, কাশিম বাজার এবং কালীগঞ্জ হাটে জমি কেনেন। এসব জমির বর্তমান বাজারমূল্য প্রায় অর্ধশত কোটি টাকা। রাজশাহী শহরে আবাসিক হোটেল করেছেন। কিনেছেন জমি।
পশুর হাটের ইজারাদার সুজনের বাবা
এদিকে রাজশাহী অঞ্চলের সবচেয়ে বড় পশুর হাটগুলোর অন্যতম তানোরের সীমান্তঘেঁষা নওগাঁর মান্দার উপজেলার চৌবাড়িয়া হাটটি চলতি অর্থবছরে ইজারা পেয়েছেন সুজনের বাবা আবদুস সামাদ। ভ্যাট ও আয়কর মিলে হাটটি প্রায় ১০ কোটি টাকায় ইজারা নেন তিনি।
মান্দা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শাহ আলম মিয়া বলেন, ‘চৌবাড়িয়া পশুর হাটের ইজারা প্রক্রিয়ায় মাত্র একজনই অংশ নেন। এ কারণে তাঁকেই ইজারা দেওয়া হয়। হাটের ইজারাদারের নামটি এখন মনে নেই। নথিপত্র দেখে বলতে পারব। তবে ভ্যাট ও আয়কর মিলে ১০ কোটি টাকায় হাটটি ইজারা দেওয়া হয়েছে।’
জানা গেছে, চৌবাড়িয়া হাট সরাসরি সুজনের বাবার নামে নেওয়া হলেও তানোরের গোল্লাপাড়া হাটটিও নেওয়া হয়েছে অন্যজনের নামে। এই হাটের ইজারাদার স্থানীয় স্বেচ্ছাসেবক লীগের নেতা উজ্জ্বল হোসেন হলেও সুজনই তাঁকে দিয়ে বিনিয়োগ করিয়েছেন। উজ্জ্বলের বড় ভাই আয়ান উদ্দিনও সুজনের চৌবাড়িয়া হাট দেখাশোনা করেন। বিষয়টি নিয়ে কথা বলতে উজ্জ্বলকে কয়েক দফা ফোন করা হলেও তিনি ধরেননি। আয়ান বলেন, ‘সুজন আর তার বাপের ব্যবসা-বাণিজ্য আমরা বহু আগে থেকেই দেখি। চৌবাড়িয়া হাটে তো সে আমার পার্টনার। আমাকে তো সেগুলো দেখে রাখতেই হবে।’
বিএনপির সঙ্গে সখ্য
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, কৌশলী সুজন সম্পদ বাঁচাতে স্থানীয় বিএনপি নেতাদের সঙ্গেও সখ্য গড়ে তুলেছেন। তাঁদের অর্থ দিয়ে ‘ম্যানেজ’ করেছেন। ফলে তিনি রয়েছেন প্রকাশ্যেই। সম্প্রতি সুজনকে চৌবাড়িয়া হাটে দেখা গেছে বলে জানিয়েছেন একাধিক প্রত্যক্ষদর্শী। রাজশাহী শহর এবং এর পার্শ্ববর্তী এলাকায় কৌশলে অবস্থান করে সুজন তাঁর ব্যবসা-বাণিজ্য নির্বিঘ্নে চালিয়ে যাচ্ছেন। ফেসবুকে নিয়মিত ছবি দিচ্ছেন। তবে সুজনের ব্যবহৃত মোবাইল নম্বরে ফোন করা হলে সেটি বন্ধ পাওয়া গেছে। মেসেঞ্জারে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলে তিনি সাড়া দেননি।
আত্মগোপনে থাকা তানোর উপজেলা আওয়ামী লীগের একজন নেতা বলেন, ‘৫ আগস্টের পর তানোরে প্রায় ৫ হাজার নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ১২টি মামলা হয়েছে। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকাকালে তানোরে এ দলের সুবিধা নিয়ে যাঁরা অঢেল সম্পদের মালিক হয়েছেন, সুজন তাঁদের মধ্যে শীর্ষে। অথচ তাঁর বিরুদ্ধে একটি মামলাও হয়নি। তাঁর ব্যবসা-বাণিজ্য এবং অঢেল সম্পদ এখন আগলে রেখেছেন বিএনপির নেতারা।’
তানোর উপজেলা বিএনপির সাবেক সদস্যসচিব মিজানুর রহমান মিজানের সঙ্গে যুবদল করতেন সুজনের ব্যবসায়িক অংশীদার আয়ান। পরে আয়ান তাঁর হাত ধরে আওয়ামী লীগে যোগ দেন। এখন আবার আয়ান বিএনপির ঘনিষ্ঠ হয়ে গেছেন। আয়ানের মাধ্যমে বিএনপির সঙ্গে সুসম্পর্ক গড়ে তুলেছেন সুজন। বর্তমানে সাবেক পৌর মেয়র মিজান বহিষ্কৃত থাকলেও তিনিই স্থানীয় বিএনপির প্রভাবশালী নেতা।
সুজনের বিষয়ে জানতে চাইলে মিজান বলেন, ‘আয়ান একসময় যুবদল করত। সে সুজনের বন্ধু। সুজনের মাধ্যমে আওয়ামী লীগে যোগ দিয়েছিল। তারা সাবেক এমপি ওমর ফারুক চৌধুরীর হয়ে আমার অনেক ক্ষতি করেছিল। তাঁদের সঙ্গে আমার কোনো সম্পর্ক নাই।’
সুজনের ব্যাপারে জানতে চাইলে কোনো মন্তব্য করতে চাননি তানোর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আফজাল হোসেন। তিনি বলেন, ‘তার নামে মামলা আছে কি না সেটা দেখে বলতে হবে।’
২০২০ সালে রাজশাহী-১ (গোদাগাড়ী-তানোর) আসনের সাবেক সংসদ সদস্য এবং প্রতিমন্ত্রী ওমর ফারুক চৌধুরীর হাত ধরে রাজনীতিতে আসেন আবুল বাশার সুজন। এর আগে ছিলেন পশুর হাটের ইজারাদার। অল্প সময়ের মধ্যেই ফারুকের ডান হাত হন। কিছুদিন পর তানোর পৌরসভার মেয়র হওয়ারও স্বপ্ন দেখতে শুরু করেন সুজন। সেখানে বাড়ি করেন, ভোটার হন। বাগিয়ে নেন পৌর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদকের পদও। উপজেলার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের নিয়োগ-বাণিজ্য থেকে শুরু করে হাট নিয়ন্ত্রণ করে মাত্র ৫ বছরে কামিয়ে নেন বিপুল অর্থবিত্ত।
আওয়ামী সরকারের পতনের ১১ মাস পারও হলেও ক্ষমতাধর সুজনের কিছুই হয়নি। আগের সাম্রাজ্যে এখনো রাজা তিনি। ঘুরছেন প্রকাশ্যে। হয়নি কোনো মামলাও। অভিযোগ রয়েছে, স্থানীয় বিএনপির নেতাদের ব্যাকআপে চলছেন এই আওয়ামী লীগ নেতা।
সূত্র জানায়, আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে সম্পৃক্ত হওয়ার পরই সাবেক প্রতিমন্ত্রী ফারুকের প্রশ্রয়ে অপ্রতিরোধ্য হয়ে ওঠেন সুজন। কিছুদিনের মধ্যে রাজশাহী শহরের এই বাসিন্দা নগরের বোয়ালিয়া থানা (পশ্চিম) আওয়ামী লীগের সহসভাপতির পদ পান। পরে হন তানোর পৌর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক। দ্রুত সময়ের মধ্যে স্কুল, মাদ্রাসা এবং কলেজে শিক্ষক-কর্মচারী নিয়োগের নিয়ন্ত্রণ নেন তিনি। তানোরের ৫৪টি মাধ্যমিক বিদ্যালয়, ২০টি দাখিল ও আলিম মাদ্রাসা এবং ১৪টি কলেজে শিক্ষক নিয়োগ দেন। ৫ আগস্টের আগ পর্যন্ত সুজন শুধু নিয়োগ-বাণিজ্যের মাধ্যমেই হাতিয়েছেন প্রায় ২০০ কোটি টাকা।
স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতারা জানান, ২০২১ সালে পৌরসভা নির্বাচনের ছয় মাস আগে নিজেকে স্থানীয় হিসেবে পরিচিত করতে তানোর পৌর এলাকার চাপড়া মহল্লায় কয়েক কোটি টাকা খরচে আলিশান বাড়ি এবং গরুর খামার তৈরি করেন সুজন। এ ছাড়া সদরের গোল্লাপাড়া বাজার, কাশিম বাজার এবং কালীগঞ্জ হাটে জমি কেনেন। এসব জমির বর্তমান বাজারমূল্য প্রায় অর্ধশত কোটি টাকা। রাজশাহী শহরে আবাসিক হোটেল করেছেন। কিনেছেন জমি।
পশুর হাটের ইজারাদার সুজনের বাবা
এদিকে রাজশাহী অঞ্চলের সবচেয়ে বড় পশুর হাটগুলোর অন্যতম তানোরের সীমান্তঘেঁষা নওগাঁর মান্দার উপজেলার চৌবাড়িয়া হাটটি চলতি অর্থবছরে ইজারা পেয়েছেন সুজনের বাবা আবদুস সামাদ। ভ্যাট ও আয়কর মিলে হাটটি প্রায় ১০ কোটি টাকায় ইজারা নেন তিনি।
মান্দা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শাহ আলম মিয়া বলেন, ‘চৌবাড়িয়া পশুর হাটের ইজারা প্রক্রিয়ায় মাত্র একজনই অংশ নেন। এ কারণে তাঁকেই ইজারা দেওয়া হয়। হাটের ইজারাদারের নামটি এখন মনে নেই। নথিপত্র দেখে বলতে পারব। তবে ভ্যাট ও আয়কর মিলে ১০ কোটি টাকায় হাটটি ইজারা দেওয়া হয়েছে।’
জানা গেছে, চৌবাড়িয়া হাট সরাসরি সুজনের বাবার নামে নেওয়া হলেও তানোরের গোল্লাপাড়া হাটটিও নেওয়া হয়েছে অন্যজনের নামে। এই হাটের ইজারাদার স্থানীয় স্বেচ্ছাসেবক লীগের নেতা উজ্জ্বল হোসেন হলেও সুজনই তাঁকে দিয়ে বিনিয়োগ করিয়েছেন। উজ্জ্বলের বড় ভাই আয়ান উদ্দিনও সুজনের চৌবাড়িয়া হাট দেখাশোনা করেন। বিষয়টি নিয়ে কথা বলতে উজ্জ্বলকে কয়েক দফা ফোন করা হলেও তিনি ধরেননি। আয়ান বলেন, ‘সুজন আর তার বাপের ব্যবসা-বাণিজ্য আমরা বহু আগে থেকেই দেখি। চৌবাড়িয়া হাটে তো সে আমার পার্টনার। আমাকে তো সেগুলো দেখে রাখতেই হবে।’
বিএনপির সঙ্গে সখ্য
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, কৌশলী সুজন সম্পদ বাঁচাতে স্থানীয় বিএনপি নেতাদের সঙ্গেও সখ্য গড়ে তুলেছেন। তাঁদের অর্থ দিয়ে ‘ম্যানেজ’ করেছেন। ফলে তিনি রয়েছেন প্রকাশ্যেই। সম্প্রতি সুজনকে চৌবাড়িয়া হাটে দেখা গেছে বলে জানিয়েছেন একাধিক প্রত্যক্ষদর্শী। রাজশাহী শহর এবং এর পার্শ্ববর্তী এলাকায় কৌশলে অবস্থান করে সুজন তাঁর ব্যবসা-বাণিজ্য নির্বিঘ্নে চালিয়ে যাচ্ছেন। ফেসবুকে নিয়মিত ছবি দিচ্ছেন। তবে সুজনের ব্যবহৃত মোবাইল নম্বরে ফোন করা হলে সেটি বন্ধ পাওয়া গেছে। মেসেঞ্জারে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলে তিনি সাড়া দেননি।
আত্মগোপনে থাকা তানোর উপজেলা আওয়ামী লীগের একজন নেতা বলেন, ‘৫ আগস্টের পর তানোরে প্রায় ৫ হাজার নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ১২টি মামলা হয়েছে। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকাকালে তানোরে এ দলের সুবিধা নিয়ে যাঁরা অঢেল সম্পদের মালিক হয়েছেন, সুজন তাঁদের মধ্যে শীর্ষে। অথচ তাঁর বিরুদ্ধে একটি মামলাও হয়নি। তাঁর ব্যবসা-বাণিজ্য এবং অঢেল সম্পদ এখন আগলে রেখেছেন বিএনপির নেতারা।’
তানোর উপজেলা বিএনপির সাবেক সদস্যসচিব মিজানুর রহমান মিজানের সঙ্গে যুবদল করতেন সুজনের ব্যবসায়িক অংশীদার আয়ান। পরে আয়ান তাঁর হাত ধরে আওয়ামী লীগে যোগ দেন। এখন আবার আয়ান বিএনপির ঘনিষ্ঠ হয়ে গেছেন। আয়ানের মাধ্যমে বিএনপির সঙ্গে সুসম্পর্ক গড়ে তুলেছেন সুজন। বর্তমানে সাবেক পৌর মেয়র মিজান বহিষ্কৃত থাকলেও তিনিই স্থানীয় বিএনপির প্রভাবশালী নেতা।
সুজনের বিষয়ে জানতে চাইলে মিজান বলেন, ‘আয়ান একসময় যুবদল করত। সে সুজনের বন্ধু। সুজনের মাধ্যমে আওয়ামী লীগে যোগ দিয়েছিল। তারা সাবেক এমপি ওমর ফারুক চৌধুরীর হয়ে আমার অনেক ক্ষতি করেছিল। তাঁদের সঙ্গে আমার কোনো সম্পর্ক নাই।’
সুজনের ব্যাপারে জানতে চাইলে কোনো মন্তব্য করতে চাননি তানোর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আফজাল হোসেন। তিনি বলেন, ‘তার নামে মামলা আছে কি না সেটা দেখে বলতে হবে।’
বগুড়ায় আদালতে সঠিক সাক্ষ্য না দেওয়া, সাক্ষ্য দিতে হাজির না হওয়া এবং সরকারি আইন কর্মকর্তাদের দুর্বলতার কারণে গত এক বছরে ৬ শতাধিক মাদক মামলায় প্রায় ১ হাজার আসামি খালাস পেয়েছেন। এর মধ্যে ২২টি মামলায় ৪৪ জন পুলিশ ও র্যাব কর্মকর্তা আদালতে সাক্ষ্য দিতে হাজির হননি। এ কারণে ৪৪ পুলিশ কর্মকর্তার ...
৪ ঘণ্টা আগেদিনাজপুরের দুলাল হোসেন পেশায় রংমিস্ত্রি। কাজের সন্ধানে তিনি ঢাকায় গিয়েছিলেন। জুটেছিল কাজও। তবে গত বছরের জুলাই আন্দোলনে জড়িয়ে পড়েন তিনি। গত ৫ আগস্ট সরকার পতনের দিন রাজধানীর উত্তরায় মিছিলে অংশ নিয়ে গুলিবিদ্ধ হন তিনি। এখন ক্রাচে ভর দিয়ে হাঁটেন। তবে যে স্বপ্ন নিয়ে ঢাকা এসেছিলেন, তা এখন ফিকে...
৪ ঘণ্টা আগেদরিদ্র পরিবারের সন্তান নুর আলী (৪৭)। করতেন রাজমিস্ত্রির কাজ। জমিজমা তেমন ছিল না, বাবাও ছিলেন দিনমজুর। বাড়ি বলতে ছিল আধা পাকা টিনের ঘর। অথচ ১০ বছরের ব্যবধানে সেই ব্যক্তি কোটিপতি বনে গেছেন। শুধু তা-ই নয়। আধা পাকা টিনের ঘরের জায়গায় এখন বিশাল তিনতলা আলিশান বাড়ি। যার মূল্য কোটি টাকা।
৪ ঘণ্টা আগেখুলনা অঞ্চলে সম্প্রতি অতিবৃষ্টির কারণে প্রায় ২ হাজার হেক্টর ফসলি জমির ক্ষতি হয়েছে। এতে ৩০ হাজারের বেশি কৃষকের ১০০ কোটি টাকার ফসলের ক্ষতির আশঙ্কা করা হচ্ছে।
৪ ঘণ্টা আগে