অনলাইন ডেস্ক
সত্যিকারের ‘ডু অর ডাই’ পরিস্থিতিতে গত রাতে পড়ে গিয়েছিলেন আলিস আল ইসলাম। পায়ে ব্যথা নিয়ে পারবেন তো তিনি—মিরপুরে পুরো চিটাগং কিংস করছিল এই চিন্তা। সেই আলিস শেষ বলের রোমাঞ্চে রুদ্ধশ্বাস জয়ে চিটাগংকে তুললেন ফাইনালে।
মিরপুরে গত রাতে খুলনা টাইগার্সের দেওয়া ১৬৪ রানের লক্ষ্যে নামা চিটাগং কিংসের সামনে সমীকরণ দাঁড়ায় শেষ বলে ৪। হাতে তখন ২ উইকেট। স্বীকৃত ব্যাটাররা আগেই ড্রেসিংরুমের পথ ধরেছেন। শেষ বলে চার-ছক্কা মারতে ব্যাটারদেরই যেখানে বেগ পেতে হয়, সেখানে আলিস আল ইসলামের জন্য কাজটা কঠিনই ছিল। তখন অত ভেবে চিন্তে খেলার সময় কই? ম্যাচটা আবার ছিল দ্বিতীয় কোয়ালিফায়ার, যা বিপিএলের অলিখিত সেমিফাইনাল। খুলনার পেসার মুশফিক হাসানকে কাভারের ওপর দিয়ে চার মেরে এনে দিলেন ২ উইকেটের রুদ্ধশ্বাস।
দ্বিতীয় কোয়ালিফায়ারে রুদ্ধশ্বাস জয়ের পর সংবাদ সম্মেলনে চিটাগং কিংসের প্রতিনিধি হয়ে আসেন খাজা নাফায়। শেষ বলের নায়ক আলিসের প্রসঙ্গ এসেছে সংবাদ সম্মেলনে। নাফায় বলেন, ‘দলের ভরসা ছিল আলিসের ওপর। আগের ম্যাচগুলোতেও কিছু তো রান করেছে সে। সবার বিশ্বাস ছিল সে ছক্কা মারতে পারবে।তার ওপর আমরা ভরসা করেছিলাম।’
মুশফিকের করা ওভারের তৃতীয় বলে পায়ে ব্যথা পেয়ে ‘রিটায়ার্ড হার্ট’ হয়ে মাঠ ছাড়েন আলিস। চিটাগং কিংসের জিততে তখন দরকার ৩ বলে ৮ রান। হাতে ৩ উইকেট। ম্যাচের এমন পরিস্থিতিতে খুলনা টাইগার্স, চিটাগং কিংস দুই দলই চিন্তায় পড়ে গিয়েছিল। সেই রুদ্ধশ্বাস পরিস্থিতির বর্ণনা দিতে গিয়ে নাফায় বলেন, ‘ টেইট তার (আলিস) কাছে জানতে চেয়েছে যে সে (আলিস) কেন চলে এসেছে। সে (আলিস) তার পায়ে ব্যথার কথা বলল। তখন সে দৌড়ে রান নিতে পারত না বলে ফিরে আসে। শরীফুল চার মেরে আউট হয়ে যায়। এরপর আমাদের হাতে বিকল্প হিসেবে আলিসই ছিল।’
মিরপুরে গতকাল পুরো ৪০ ওভারের খেলায় রান উঠেছে ৩২৭। পড়েছে ১৪ উইকেট। চিটাগংয়ের সর্বোচ্চ স্কোরার নাফায় করেন ৫৭ রান। ৪৬ বলের ইনিংসে মারেন ৪ চার ও ৩ ছক্কা। ম্যাচসেরার পুরস্কার উঠেছে আলিসের হাতে। ৭ বলে ১৭ রান করে অপরাজিত থাকেন। বোলিংয়ে ৪ ওভারে ১৪ রানে নেন ১ উইকেট।
সত্যিকারের ‘ডু অর ডাই’ পরিস্থিতিতে গত রাতে পড়ে গিয়েছিলেন আলিস আল ইসলাম। পায়ে ব্যথা নিয়ে পারবেন তো তিনি—মিরপুরে পুরো চিটাগং কিংস করছিল এই চিন্তা। সেই আলিস শেষ বলের রোমাঞ্চে রুদ্ধশ্বাস জয়ে চিটাগংকে তুললেন ফাইনালে।
মিরপুরে গত রাতে খুলনা টাইগার্সের দেওয়া ১৬৪ রানের লক্ষ্যে নামা চিটাগং কিংসের সামনে সমীকরণ দাঁড়ায় শেষ বলে ৪। হাতে তখন ২ উইকেট। স্বীকৃত ব্যাটাররা আগেই ড্রেসিংরুমের পথ ধরেছেন। শেষ বলে চার-ছক্কা মারতে ব্যাটারদেরই যেখানে বেগ পেতে হয়, সেখানে আলিস আল ইসলামের জন্য কাজটা কঠিনই ছিল। তখন অত ভেবে চিন্তে খেলার সময় কই? ম্যাচটা আবার ছিল দ্বিতীয় কোয়ালিফায়ার, যা বিপিএলের অলিখিত সেমিফাইনাল। খুলনার পেসার মুশফিক হাসানকে কাভারের ওপর দিয়ে চার মেরে এনে দিলেন ২ উইকেটের রুদ্ধশ্বাস।
দ্বিতীয় কোয়ালিফায়ারে রুদ্ধশ্বাস জয়ের পর সংবাদ সম্মেলনে চিটাগং কিংসের প্রতিনিধি হয়ে আসেন খাজা নাফায়। শেষ বলের নায়ক আলিসের প্রসঙ্গ এসেছে সংবাদ সম্মেলনে। নাফায় বলেন, ‘দলের ভরসা ছিল আলিসের ওপর। আগের ম্যাচগুলোতেও কিছু তো রান করেছে সে। সবার বিশ্বাস ছিল সে ছক্কা মারতে পারবে।তার ওপর আমরা ভরসা করেছিলাম।’
মুশফিকের করা ওভারের তৃতীয় বলে পায়ে ব্যথা পেয়ে ‘রিটায়ার্ড হার্ট’ হয়ে মাঠ ছাড়েন আলিস। চিটাগং কিংসের জিততে তখন দরকার ৩ বলে ৮ রান। হাতে ৩ উইকেট। ম্যাচের এমন পরিস্থিতিতে খুলনা টাইগার্স, চিটাগং কিংস দুই দলই চিন্তায় পড়ে গিয়েছিল। সেই রুদ্ধশ্বাস পরিস্থিতির বর্ণনা দিতে গিয়ে নাফায় বলেন, ‘ টেইট তার (আলিস) কাছে জানতে চেয়েছে যে সে (আলিস) কেন চলে এসেছে। সে (আলিস) তার পায়ে ব্যথার কথা বলল। তখন সে দৌড়ে রান নিতে পারত না বলে ফিরে আসে। শরীফুল চার মেরে আউট হয়ে যায়। এরপর আমাদের হাতে বিকল্প হিসেবে আলিসই ছিল।’
মিরপুরে গতকাল পুরো ৪০ ওভারের খেলায় রান উঠেছে ৩২৭। পড়েছে ১৪ উইকেট। চিটাগংয়ের সর্বোচ্চ স্কোরার নাফায় করেন ৫৭ রান। ৪৬ বলের ইনিংসে মারেন ৪ চার ও ৩ ছক্কা। ম্যাচসেরার পুরস্কার উঠেছে আলিসের হাতে। ৭ বলে ১৭ রান করে অপরাজিত থাকেন। বোলিংয়ে ৪ ওভারে ১৪ রানে নেন ১ উইকেট।
আর্জেন্টিনা কোচ লিওনেল স্কালোনি আগেই বলেছিলেন, চিলির বিপক্ষে সুযোগ দেবেন নতুনদের। যেই কথা, সেই কাজ। অভিষেক করালেন ফ্রানকো মাস্তানতুয়োনোর। ১৭ বছর বয়সী এই মিডফিল্ডার অভিষেকে গড়লেন কীর্তি, একইসঙ্গে তাঁর দুয়ারে কড়া নাড়ছে রিয়াল মাদ্রিদও।
১০ মিনিট আগেদক্ষিণ আফ্রিকার সাদা বলের প্রধান কোচের চাকরি রব ওয়াল্টার ছেড়েছেন এ বছরের এপ্রিলে। দুই মাস পর তাঁর ঠিকানা বদলে গেল। এখন নিউজিল্যান্ড দলের প্রধান কোচ নিযুক্ত হয়েছেন ওয়াল্টার।
১ ঘণ্টা আগেব্রাজিল ফুটবল দলের পারফরম্যান্সে ধারাবাহিকতা নেই অনেক দিন ধরে। ব্যর্থতার দায়ে প্রধান কোচের পদ থেকে বরখাস্ত করা হয়েছিল দরিভাল জুনিয়রকে। তাঁর পরিবর্তে প্রধান কোচের চেয়ারে বসেন কার্লো আনচেলত্তি। কিন্তু আনচেলত্তির অধীনে শুরুটা ভালো হয়নি সেলেসাওদের।
২ ঘণ্টা আগেফুটবল তাঁর রক্তে বইছে। বাবা ফান্দি আহমাদ সিঙ্গাপুরের ইতিহাসে সর্বোচ্চ গোলদাতা। ছেলে হিসেবে তিনি হাঁটছেন বাবাকে অনুসরণ করেই। বর্তমান ফুটবলারদের মধ্যে সিঙ্গাপুরের হয়ে তাঁর চেয়ে বেশি গোল নেই আর কারও। সবশেষ মালদ্বীপের বিপক্ষে ম্যাচেও জোড়া গোল করেছেন তিনি। তাই সিঙ্গাপুর ম্যাচে বাংলাদেশ কোচ হাভিয়ের কাবরের
২ ঘণ্টা আগে