ক্রীড়া ডেস্ক
পাকিস্তান ও সংযুক্ত আরব আমিরাতে হাইব্রিড মডেলে চলছে ২০২৫ চ্যাম্পিয়নস ট্রফি। ১৯ ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু করে গতকাল পর্যন্ত টুর্নামেন্টের ৬ ম্যাচ হয়েছে। আইসিসির ইভেন্টের মাঝপথে হঠাৎ করে পাকিস্তানে নিরাপত্তা ইস্যু নিয়ে চলছে নানারকম কথাবার্তা।
চ্যাম্পিয়নস ট্রফির মাঝপথে পাকিস্তানের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগজনক খবর প্রকাশ পেয়েছে ভারতের বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে। আইসিসির ইভেন্টটি দেখতে যেসব বিদেশি নাগরিকেরা সেখানে অবস্থান করছেন, তাদের জন্য পাকিস্তানের নিরাপত্তা বাহিনীর পক্ষ থেকে উচ্চ সতর্কতা গতকাল জারি করা হয়েছে। ইন্ডিয়া টুডের এক প্রতিবেদন অনুযায়ী ইসলামিক স্টেট খোরাসান প্রভিন্সের (আইএসকেপি) পক্ষ থেকে সম্ভাব্য হামলার হুমকির কারণে ‘পাকিস্তান ইন্টেলিজেন্স ব্যুরো’ সতর্কতা জারি করেছে। ভারতীয় এই সংবাদমাধ্যমের তথ্য অনুযায়ী চ্যাম্পিয়নস ট্রফি দেখতে যাওয়া বিদেশিদের মুক্তিপণের জন্য অপহরণ করতে পারে গেরিলা সংগঠনটি। চীনা ও আরব নাগরিকেরা হতে পারেন আইকেএসপির লক্ষ্যবস্তু।
সিএনএন নিউজ ১৮ নামে এক সংবাদমাধ্যমে তেহরিক-ই-তালিবান পাকিস্তান (টিটিপি), আইসিস, বেলুচিস্তানের অন্যান্য কিছু গ্রুপ—এই গেরিলা সংগঠনগুলোর বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি করা হয়েছে। এতে করে বিমানবন্দরসহ বিভিন্ন বন্দর, অফিস ও আবাসিক এলাকায় নজরদারি বাড়ানো হয়েছে। পাকিস্তানের সীমান্ত রক্ষীবাহিনী রেঞ্জার্স ও স্থানীয় পুলিশ তৎপর হয়েছে। ক্রিকেটার ও সাপোর্ট স্টাফদের জন্য লাহোর, করাচি, রাওয়ালপিন্ডি এই তিন শহরে নিরাপত্তা বাড়ানো হয়েছে। লাহোরের গাদ্দাফি স্টেডিয়াম, করাচি ন্যাশনাল স্টেডিয়াম, রাওয়ালপিন্ডি ক্রিকেট স্টেডিয়াম—পাকিস্তানের এই তিন স্টেডিয়ামে হচ্ছে চ্যাম্পিয়নস ট্রফি।
২০০৮ সালে সবশেষ পাকিস্তান সফর করেছিল ভারতীয় ক্রিকেট দল। সেই এশিয়া কাপের পর ১৭ বছর প্রতিবেশী দেশে দল পাঠাচ্ছে না ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড (বিসিসিআই)। নিরাপত্তার কারণেই মূলত সেটা করছে না ভারত। এমনকি ২০২৩ এশিয়া কাপ পুরোপুরি পাকিস্তানে হওয়ার কথা থাকলেও ভারতের আপত্তিতে হাইব্রিড মডেলে পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কায় টুর্নামেন্ট আয়োজন করতে হয়েছিল। রোহিত শর্মা-বিরাট কোহলিরা খেলেছিলেন শ্রীলঙ্কায়। এবারের চ্যাম্পিয়নস ট্রফিও একই কারণে হাইব্রিড মডেলে হচ্ছে। ভারত খেলছে দুবাইয়ে। একারণে আয়োজক পাকিস্তান হলেও দুবাইয়ে তাদের যেতে হয়েছে শুধুমাত্র ভারতের বিপক্ষে ম্যাচটি খেলতে। এরই মধ্যে ‘এ’ গ্রুপের ভারত, নিউজিল্যান্ড সেমিফাইনাল নিশ্চিত করেছে। বাংলাদেশ, পাকিস্তান গ্রুপ পর্বেই ছিটকে গেছে।
পাকিস্তান ও সংযুক্ত আরব আমিরাতে হাইব্রিড মডেলে চলছে ২০২৫ চ্যাম্পিয়নস ট্রফি। ১৯ ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু করে গতকাল পর্যন্ত টুর্নামেন্টের ৬ ম্যাচ হয়েছে। আইসিসির ইভেন্টের মাঝপথে হঠাৎ করে পাকিস্তানে নিরাপত্তা ইস্যু নিয়ে চলছে নানারকম কথাবার্তা।
চ্যাম্পিয়নস ট্রফির মাঝপথে পাকিস্তানের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগজনক খবর প্রকাশ পেয়েছে ভারতের বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে। আইসিসির ইভেন্টটি দেখতে যেসব বিদেশি নাগরিকেরা সেখানে অবস্থান করছেন, তাদের জন্য পাকিস্তানের নিরাপত্তা বাহিনীর পক্ষ থেকে উচ্চ সতর্কতা গতকাল জারি করা হয়েছে। ইন্ডিয়া টুডের এক প্রতিবেদন অনুযায়ী ইসলামিক স্টেট খোরাসান প্রভিন্সের (আইএসকেপি) পক্ষ থেকে সম্ভাব্য হামলার হুমকির কারণে ‘পাকিস্তান ইন্টেলিজেন্স ব্যুরো’ সতর্কতা জারি করেছে। ভারতীয় এই সংবাদমাধ্যমের তথ্য অনুযায়ী চ্যাম্পিয়নস ট্রফি দেখতে যাওয়া বিদেশিদের মুক্তিপণের জন্য অপহরণ করতে পারে গেরিলা সংগঠনটি। চীনা ও আরব নাগরিকেরা হতে পারেন আইকেএসপির লক্ষ্যবস্তু।
সিএনএন নিউজ ১৮ নামে এক সংবাদমাধ্যমে তেহরিক-ই-তালিবান পাকিস্তান (টিটিপি), আইসিস, বেলুচিস্তানের অন্যান্য কিছু গ্রুপ—এই গেরিলা সংগঠনগুলোর বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি করা হয়েছে। এতে করে বিমানবন্দরসহ বিভিন্ন বন্দর, অফিস ও আবাসিক এলাকায় নজরদারি বাড়ানো হয়েছে। পাকিস্তানের সীমান্ত রক্ষীবাহিনী রেঞ্জার্স ও স্থানীয় পুলিশ তৎপর হয়েছে। ক্রিকেটার ও সাপোর্ট স্টাফদের জন্য লাহোর, করাচি, রাওয়ালপিন্ডি এই তিন শহরে নিরাপত্তা বাড়ানো হয়েছে। লাহোরের গাদ্দাফি স্টেডিয়াম, করাচি ন্যাশনাল স্টেডিয়াম, রাওয়ালপিন্ডি ক্রিকেট স্টেডিয়াম—পাকিস্তানের এই তিন স্টেডিয়ামে হচ্ছে চ্যাম্পিয়নস ট্রফি।
২০০৮ সালে সবশেষ পাকিস্তান সফর করেছিল ভারতীয় ক্রিকেট দল। সেই এশিয়া কাপের পর ১৭ বছর প্রতিবেশী দেশে দল পাঠাচ্ছে না ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড (বিসিসিআই)। নিরাপত্তার কারণেই মূলত সেটা করছে না ভারত। এমনকি ২০২৩ এশিয়া কাপ পুরোপুরি পাকিস্তানে হওয়ার কথা থাকলেও ভারতের আপত্তিতে হাইব্রিড মডেলে পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কায় টুর্নামেন্ট আয়োজন করতে হয়েছিল। রোহিত শর্মা-বিরাট কোহলিরা খেলেছিলেন শ্রীলঙ্কায়। এবারের চ্যাম্পিয়নস ট্রফিও একই কারণে হাইব্রিড মডেলে হচ্ছে। ভারত খেলছে দুবাইয়ে। একারণে আয়োজক পাকিস্তান হলেও দুবাইয়ে তাদের যেতে হয়েছে শুধুমাত্র ভারতের বিপক্ষে ম্যাচটি খেলতে। এরই মধ্যে ‘এ’ গ্রুপের ভারত, নিউজিল্যান্ড সেমিফাইনাল নিশ্চিত করেছে। বাংলাদেশ, পাকিস্তান গ্রুপ পর্বেই ছিটকে গেছে।
শ্রীলঙ্কা সফর ওয়ানডে ও টেস্ট সিরিজ হার। তবে টি-টোয়েন্টি সিরিজ জিতে শেষটা রাঙিয়েছে বাংলাদেশ দল। সেই জয়ের আত্মবিশ্বাস নিয়ে কাল থেকে লিটন দাসরা নতুন টি-টোয়েন্টি শুরু জয়ের অভিযানে নামবেন পাকিস্তানের বিপক্ষে। বাংলাদেশ দলের টপ অর্ডার ব্যাটার মোহাম্মদ নাঈম শেখ তো এই সিরিজে আগে রাখছেন বাংলাদেশকেই। নিজেদের
৪ মিনিট আগেওপেনিংয়ে ব্যাটিং করতে সাকিব আল হাসানকে দেখা যায় না বললেই চলে। তবে ম্যাক্সসিক্সটিন ক্যারিবিয়ান টি-টেন লিগে ওপেনিংয়ে নেমে রীতিমতো তাণ্ডব চালালেন এই অলরাউন্ডার। সাকিবের অলরাউন্ড পারফরম্যান্সে জয়ের দেখা পেল তাঁর দল মায়ামি ব্লেইজ। টানা দুই হারের পর গ্র্যান্ড কেম্যান ফ্যালকনসকে ১৩ রানে হারিয়েছে মায়ামি।
৩৪ মিনিট আগে২১ মাস পর জাতীয় দলে ফিরেছেন নাঈম শেখ। শ্রীলঙ্কা সফরে ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি সিরিজের দলে থাকলেও সুযোগ পেয়েছেন কেবল একটি ম্যাচে। পাল্লেকেলেতে সিরিজের প্রথম টি-টোয়েন্টিতে মাঠে নামার সুযোগ পান তিনি। সেটিও উইকেটরক্ষক-ব্যাটার জাকের আলী অনিকের হঠাৎ অসুস্থতার কারণে। পরিকল্পনায় তাঁর থাকার কথা ছিল পাঁচ নম্বরে,
৩ ঘণ্টা আগেবলার মতো নামের লম্বা সারি নেই। এই মুহূর্তে আছেন শুধু রিশাদ হোসেন। লেগ স্পিনের গুরুত্ব বুঝতেও বেশ সময় লেগেছে বাংলাদেশের। সাবেক কোচ রাসেল ডোমিঙ্গো-চন্ডিকা হাথুরুসিংহে একরকম মরুভূমিতেই যেন লেগ স্পিনের গাছ ফলাতে চাইলেন। মাঝেমধ্যে আবার কেউ এলেও থিতু হতে পারেননি।
৪ ঘণ্টা আগে