জোড়া সেঞ্চুরিতে চট্টগ্রাম টেস্টের প্রথম দিন শেষে দক্ষিণ আফ্রিকার স্কোর ২ উইকেটে ৩০৭ রান। প্রথম দিনেই যেন বাংলাদেশের ঘাড়ে চেপে বসেছে এইডেন মার্করামের দল। প্রোটিয়ারা যে প্রথম ইনিংসে ভালো একটা স্কোর পাচ্ছে সেটি মোটামুটি নিশ্চিতই হয়ে গেছে।
আজ সারা দিন ৮১ ওভার বোলিং করে ২ উইকেট নিতে পেরেছেন বাংলাদেশের বোলাররা। মেহেদী হাসান মিরাজ-হাসান মাহমুদদের জন্য দিনটা হতাশার হলেও সেটি মানতে নারাজ প্রধান কোচ ফিল সিমন্স, ‘বলতে পারি না আমি হতাশ। আমাদের দৃষ্টিকোণ থেকে এটি ছিল একটি চমৎকার ব্যাটিং উইকেট। আমি মনে করি বোলাররা পরিশ্রম করেছে এবং ভালো বোলিং করেছে। কিছু সুযোগ হাতছাড়া হয়েছে। অন্যভাবে হতে পারত, চার বা পাঁচটি উইকেটও পেতে পারতাম। তবে জানেন, এটি একটি কঠিন দিন। এ আগেও এমন কঠিন দিন দেখেছি। তাই, হতাশ বলব না।’
তাইজুল দুটি উইকেট নিলেও ব্যর্থ হয়েছেন বাকিরা। সিমন্স অবশ্য জানিয়েছেন, একদিনেই তাঁরা জয়ের আশা ছাড়তে চানা না। টেস্টে প্রতি দিন ও সেশনে রং বদলায়। সিমন্স বললেন, ‘এখন দলের আলোচনা হচ্ছে, আগামীকাল সকালে আমাদের এসে দ্রুত উইকেট নিতে হবে, যেন নিজেদের বোলিং করার জন্য একটি ভালো অবস্থানে রাখা যায়।’
সিমন্স উদাহরণ হিসেবে টানলেন পাকিস্তান-ইংল্যান্ডের মুলতানের প্রথম টেস্ট। পাকিস্তান প্রথম ইনিংসে ৫৫৬ রান করার পর ইংল্যান্ড করেছিল ৮২৩। সেই ম্যাচ শেষ পর্যন্ত হেরে বসে পাকিস্তান। ওয়েস্ট ইন্ডিজের কোচ বললেন, ‘তারপর যখন আমরা ব্যাট করব...আমরা টেস্ট ম্যাচে দেখেছি, পাকিস্তানে একটি দলের ৫০০, অন্য দলের ৮০০ রান হয়েছে এবং তাতেও ফল হয়েছে। তাই সব সময়ই একটি ফল পাওয়ার সম্ভাবনা থাকে।’ তবে ইংল্যান্ডের মতো দক্ষিণ আফ্রিকাকে পাল্টা জবাবে কত রান তুলতে পারবে, সেটি দেখার অপেক্ষা।
সিমন্স জয় ছাড়া ভিন্ন কিছু ভাবছেন না, ‘আর এখন আমরা আজকের ঘটনার দিকে তাকিয়ে আগামীকাল সকালে কীভাবে ভিন্নভাবে কাজ করতে পারি, সেটি দেখব। যাতে কিছু অতিরিক্ত উইকেট পেতে পারি এবং নিজেদের ভালো অবস্থানে রাখতে পারি। প্রথমেই ম্যাচটি জেতার বিষয়টি ভাবা উচিত, তারপর অন্য কিছু।’
জোড়া সেঞ্চুরিতে চট্টগ্রাম টেস্টের প্রথম দিন শেষে দক্ষিণ আফ্রিকার স্কোর ২ উইকেটে ৩০৭ রান। প্রথম দিনেই যেন বাংলাদেশের ঘাড়ে চেপে বসেছে এইডেন মার্করামের দল। প্রোটিয়ারা যে প্রথম ইনিংসে ভালো একটা স্কোর পাচ্ছে সেটি মোটামুটি নিশ্চিতই হয়ে গেছে।
আজ সারা দিন ৮১ ওভার বোলিং করে ২ উইকেট নিতে পেরেছেন বাংলাদেশের বোলাররা। মেহেদী হাসান মিরাজ-হাসান মাহমুদদের জন্য দিনটা হতাশার হলেও সেটি মানতে নারাজ প্রধান কোচ ফিল সিমন্স, ‘বলতে পারি না আমি হতাশ। আমাদের দৃষ্টিকোণ থেকে এটি ছিল একটি চমৎকার ব্যাটিং উইকেট। আমি মনে করি বোলাররা পরিশ্রম করেছে এবং ভালো বোলিং করেছে। কিছু সুযোগ হাতছাড়া হয়েছে। অন্যভাবে হতে পারত, চার বা পাঁচটি উইকেটও পেতে পারতাম। তবে জানেন, এটি একটি কঠিন দিন। এ আগেও এমন কঠিন দিন দেখেছি। তাই, হতাশ বলব না।’
তাইজুল দুটি উইকেট নিলেও ব্যর্থ হয়েছেন বাকিরা। সিমন্স অবশ্য জানিয়েছেন, একদিনেই তাঁরা জয়ের আশা ছাড়তে চানা না। টেস্টে প্রতি দিন ও সেশনে রং বদলায়। সিমন্স বললেন, ‘এখন দলের আলোচনা হচ্ছে, আগামীকাল সকালে আমাদের এসে দ্রুত উইকেট নিতে হবে, যেন নিজেদের বোলিং করার জন্য একটি ভালো অবস্থানে রাখা যায়।’
সিমন্স উদাহরণ হিসেবে টানলেন পাকিস্তান-ইংল্যান্ডের মুলতানের প্রথম টেস্ট। পাকিস্তান প্রথম ইনিংসে ৫৫৬ রান করার পর ইংল্যান্ড করেছিল ৮২৩। সেই ম্যাচ শেষ পর্যন্ত হেরে বসে পাকিস্তান। ওয়েস্ট ইন্ডিজের কোচ বললেন, ‘তারপর যখন আমরা ব্যাট করব...আমরা টেস্ট ম্যাচে দেখেছি, পাকিস্তানে একটি দলের ৫০০, অন্য দলের ৮০০ রান হয়েছে এবং তাতেও ফল হয়েছে। তাই সব সময়ই একটি ফল পাওয়ার সম্ভাবনা থাকে।’ তবে ইংল্যান্ডের মতো দক্ষিণ আফ্রিকাকে পাল্টা জবাবে কত রান তুলতে পারবে, সেটি দেখার অপেক্ষা।
সিমন্স জয় ছাড়া ভিন্ন কিছু ভাবছেন না, ‘আর এখন আমরা আজকের ঘটনার দিকে তাকিয়ে আগামীকাল সকালে কীভাবে ভিন্নভাবে কাজ করতে পারি, সেটি দেখব। যাতে কিছু অতিরিক্ত উইকেট পেতে পারি এবং নিজেদের ভালো অবস্থানে রাখতে পারি। প্রথমেই ম্যাচটি জেতার বিষয়টি ভাবা উচিত, তারপর অন্য কিছু।’
শ্রীলঙ্কা সফর ওয়ানডে ও টেস্ট সিরিজ হার। তবে টি-টোয়েন্টি সিরিজ জিতে শেষটা রাঙিয়েছে বাংলাদেশ দল। সেই জয়ের আত্মবিশ্বাস নিয়ে কাল থেকে লিটন দাসরা নতুন টি-টোয়েন্টি শুরু জয়ের অভিযানে নামবেন পাকিস্তানের বিপক্ষে। বাংলাদেশ দলের টপ অর্ডার ব্যাটার মোহাম্মদ নাঈম শেখ তো এই সিরিজে আগে রাখছেন বাংলাদেশকেই। নিজেদের
২ মিনিট আগেওপেনিংয়ে ব্যাটিং করতে সাকিব আল হাসানকে দেখা যায় না বললেই চলে। তবে ম্যাক্সসিক্সটিন ক্যারিবিয়ান টি-টেন লিগে ওপেনিংয়ে নেমে রীতিমতো তাণ্ডব চালালেন এই অলরাউন্ডার। সাকিবের অলরাউন্ড পারফরম্যান্সে জয়ের দেখা পেল তাঁর দল মায়ামি ব্লেইজ। টানা দুই হারের পর গ্র্যান্ড কেম্যান ফ্যালকনসকে ১৩ রানে হারিয়েছে মায়ামি।
৩২ মিনিট আগে২১ মাস পর জাতীয় দলে ফিরেছেন নাঈম শেখ। শ্রীলঙ্কা সফরে ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি সিরিজের দলে থাকলেও সুযোগ পেয়েছেন কেবল একটি ম্যাচে। পাল্লেকেলেতে সিরিজের প্রথম টি-টোয়েন্টিতে মাঠে নামার সুযোগ পান তিনি। সেটিও উইকেটরক্ষক-ব্যাটার জাকের আলী অনিকের হঠাৎ অসুস্থতার কারণে। পরিকল্পনায় তাঁর থাকার কথা ছিল পাঁচ নম্বরে,
৩ ঘণ্টা আগেবলার মতো নামের লম্বা সারি নেই। এই মুহূর্তে আছেন শুধু রিশাদ হোসেন। লেগ স্পিনের গুরুত্ব বুঝতেও বেশ সময় লেগেছে বাংলাদেশের। সাবেক কোচ রাসেল ডোমিঙ্গো-চন্ডিকা হাথুরুসিংহে একরকম মরুভূমিতেই যেন লেগ স্পিনের গাছ ফলাতে চাইলেন। মাঝেমধ্যে আবার কেউ এলেও থিতু হতে পারেননি।
৪ ঘণ্টা আগে