ক্রীড়া ডেস্ক
১৮ বছর ধরে ভারতের মাটিতে টেস্ট সিরিজ জেতেনি ভারত। লম্বা সময়ের এই সাফল্য বন্ধ্যত্ব ঘোচানোর লক্ষ্য নিয়ে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে আজ সিরিজ শুরু করতে যাচ্ছে ভারত। দলের দীর্ঘ সময়ের পরীক্ষিত দু্ই নির্ভরতা রোহিত শর্মা ও বিরাট কোহলি না থাকায় এই ইংল্যান্ড সিরিজটি সত্যিই নতুন অধিনায়ক শুবমান গিলের জন্য এক কঠিন পরীক্ষা।
ইংল্যান্ড সফর বরাবরই ভারতের জন্য কঠিন পরীক্ষা। পরিসংখ্যান বলছে, ইংল্যান্ডের মাটিতে ৬৭টি টেস্ট খেলেছে ভারত। জয় মাত্র ৯টি। হেরেছে ৩৬টি। বাকি ২২টি টেস্ট ড্র হয়েছে। ইংল্যান্ডের মাটিতে ভারত সর্বশেষ টেস্ট জিতেছিল ২২ সালের সেপ্টেম্বরে। তবে প্রায় দেড় যুগ হয়ে গেল, দেশটির মাটিতে লাল বলের ক্রিকেটে সিরিজ জিততে পারেনি ভারত।
এবার এমন সময়ে ইংল্যান্ডের মাটিতে টেস্ট খেলতে যাচ্ছে ভারত, যখন দলটিতে নেই রোহিত ও কোহলি। গত মে মাসে টেস্ট ক্রিকেটকে বিদায় বলে দেন রোহিত। তারও আগে ভারতের গত অস্ট্রেলিয়া সফরে দলে অপরিহার্যতা হারিয়ে ফেলেছিলেন তিনি। তবে দলে নিজের অপরিহার্যতা না হারালেও রোহিতের পর বিরাট কোহলিও বিদায় বলে দেন টেস্ট ক্রিকেটকে। তবে ভারতীয় ক্রিকেটে মেধাবী ক্রিকেটারের যে অন্তহীন প্রবাহ, তাতে দুজনের অনুপস্থিতি ভারতকে খুব বেশি ঝামেলায় ফেলবে বলে মনে হয় না। অন্তত ভারতীয় টিম ম্যানেজমেন্টের বিশ্বাস এমনই!
কোহলির টেস্ট ছাড়ার পর থেকেই ভারতীয় ক্রিকেটে আলোচনা—ভারতীয় ব্যাটিং অর্ডারের চারে কোহলির জায়গা নেবে কে? হেডিংলিতে প্রথম টেস্ট শুরুর আগে ঠিক এই প্রশ্নই করা হয়েছিল। নতুন অধিনায়ক শুবমান গিলের ডেপুটি ঋষভ পন্ত উত্তরে বললেন, চারে ব্যাটিং করবেন গিল।
ব্যাটিং অর্ডারের এই একটা জায়গা নিয়ে বছরের পর বছর নিশ্চিত থেকেছে ভারত। আগে ‘চার’ সামলেছেন শচীন টেন্ডুলকার। তাঁর বিদায়ের পর বিরাট কোহলি। আর রোহিত ও কোহলির বিদায়ের পর দুটি ভূমিকাতেই শুবমান গিল। রোহিতের উত্তরসূরি হিসেবে অধিনায়কত্ব করবেন আবার কোহলির জায়গায় চারে ব্যাটও করবেন।
ওপেনার হিসেবে যদিও ক্যারিয়ার শুরু করেছিলেন গিল। পরে ব্যাটিং অর্ডারের তিনেও ব্যাট করেন তিনি। এবার দলের প্রয়োজনে আরও নিচে নেমে চারে ব্যাট করবেন। এদিন সংবাদমাধ্যমের সামনে এসে গিলের ডেপুটি পন্ত এ-ও জানালেন, পাঁচ নম্বরে ব্যাটিং করবেন তিনি। তাহলে তিনে ব্যাটিং করবেন কে? পন্ত বললেন, ‘সেটিই নিয়ে এখন আলোচনা। তবে চার ও পাঁচ চূড়ান্ত। চারে শুবমান আর আমি পাঁচে ব্যাটিং করব।’
‘তিন’-এর লড়াইয়ে আছেন দুজন—করুণ নায়ার ও টেস্টে অভিষেকপ্রত্যাশী সাই সুদর্শন। তবে ভারতীয় ‘এ’ দলের হয়ে ইংল্যান্ড ‘এ’ দলের বিপক্ষে টেস্টে তিনে ব্যাট করে ডাবল সেঞ্চুরি করায় এই পজিশনে ব্যাটিংয়ের জন্য করুণই এগিয়ে।
জয়স্বী জয়সওয়াল-লোকেশ রাহুলকে দিয়ে ওপেনিং করাতে পারে ভারত। কারণ, তিনে খেললে ছয় নম্বরে বিশেষজ্ঞ ব্যাটার হিসেবে দেখা যেতে পারে সুদর্শন কিংবা নীতিশ রেড্ডিকে।
ভারতীয় ব্যাটারদের জন্য আরও একটা স্বস্তি—দুই কিংবদন্তি পেসার জেমস অ্যান্ডারসন ও স্টুয়ার্ট ব্রডকে সামলাতে হবে না তাঁদের। পন্ত তো বলেই ফেললেন, ‘তাঁদের দুজনই যখন দলে না থাকেন, খুব ভালো লাগে।’ তবে তাঁদের ছাড়াও ইংল্যান্ড যথেষ্ট শক্তিশালী, ‘ইংল্যান্ডের বোলিং আক্রমণে যারা আছে, তারাও যথেষ্ট ভালো।’
সব শেষ ভারত ২০০৭ সালে ইংল্যান্ডের মাটিতে জিতেছিল টেস্ট সিরিজ। তারও আগে ১৯৭১, ১৯৮৬ সালে সিরিজ জিতেছিল তারা। এবার এই সালগুলোর পাশে যুক্ত হবে কি ২০২৫?
১৮ বছর ধরে ভারতের মাটিতে টেস্ট সিরিজ জেতেনি ভারত। লম্বা সময়ের এই সাফল্য বন্ধ্যত্ব ঘোচানোর লক্ষ্য নিয়ে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে আজ সিরিজ শুরু করতে যাচ্ছে ভারত। দলের দীর্ঘ সময়ের পরীক্ষিত দু্ই নির্ভরতা রোহিত শর্মা ও বিরাট কোহলি না থাকায় এই ইংল্যান্ড সিরিজটি সত্যিই নতুন অধিনায়ক শুবমান গিলের জন্য এক কঠিন পরীক্ষা।
ইংল্যান্ড সফর বরাবরই ভারতের জন্য কঠিন পরীক্ষা। পরিসংখ্যান বলছে, ইংল্যান্ডের মাটিতে ৬৭টি টেস্ট খেলেছে ভারত। জয় মাত্র ৯টি। হেরেছে ৩৬টি। বাকি ২২টি টেস্ট ড্র হয়েছে। ইংল্যান্ডের মাটিতে ভারত সর্বশেষ টেস্ট জিতেছিল ২২ সালের সেপ্টেম্বরে। তবে প্রায় দেড় যুগ হয়ে গেল, দেশটির মাটিতে লাল বলের ক্রিকেটে সিরিজ জিততে পারেনি ভারত।
এবার এমন সময়ে ইংল্যান্ডের মাটিতে টেস্ট খেলতে যাচ্ছে ভারত, যখন দলটিতে নেই রোহিত ও কোহলি। গত মে মাসে টেস্ট ক্রিকেটকে বিদায় বলে দেন রোহিত। তারও আগে ভারতের গত অস্ট্রেলিয়া সফরে দলে অপরিহার্যতা হারিয়ে ফেলেছিলেন তিনি। তবে দলে নিজের অপরিহার্যতা না হারালেও রোহিতের পর বিরাট কোহলিও বিদায় বলে দেন টেস্ট ক্রিকেটকে। তবে ভারতীয় ক্রিকেটে মেধাবী ক্রিকেটারের যে অন্তহীন প্রবাহ, তাতে দুজনের অনুপস্থিতি ভারতকে খুব বেশি ঝামেলায় ফেলবে বলে মনে হয় না। অন্তত ভারতীয় টিম ম্যানেজমেন্টের বিশ্বাস এমনই!
কোহলির টেস্ট ছাড়ার পর থেকেই ভারতীয় ক্রিকেটে আলোচনা—ভারতীয় ব্যাটিং অর্ডারের চারে কোহলির জায়গা নেবে কে? হেডিংলিতে প্রথম টেস্ট শুরুর আগে ঠিক এই প্রশ্নই করা হয়েছিল। নতুন অধিনায়ক শুবমান গিলের ডেপুটি ঋষভ পন্ত উত্তরে বললেন, চারে ব্যাটিং করবেন গিল।
ব্যাটিং অর্ডারের এই একটা জায়গা নিয়ে বছরের পর বছর নিশ্চিত থেকেছে ভারত। আগে ‘চার’ সামলেছেন শচীন টেন্ডুলকার। তাঁর বিদায়ের পর বিরাট কোহলি। আর রোহিত ও কোহলির বিদায়ের পর দুটি ভূমিকাতেই শুবমান গিল। রোহিতের উত্তরসূরি হিসেবে অধিনায়কত্ব করবেন আবার কোহলির জায়গায় চারে ব্যাটও করবেন।
ওপেনার হিসেবে যদিও ক্যারিয়ার শুরু করেছিলেন গিল। পরে ব্যাটিং অর্ডারের তিনেও ব্যাট করেন তিনি। এবার দলের প্রয়োজনে আরও নিচে নেমে চারে ব্যাট করবেন। এদিন সংবাদমাধ্যমের সামনে এসে গিলের ডেপুটি পন্ত এ-ও জানালেন, পাঁচ নম্বরে ব্যাটিং করবেন তিনি। তাহলে তিনে ব্যাটিং করবেন কে? পন্ত বললেন, ‘সেটিই নিয়ে এখন আলোচনা। তবে চার ও পাঁচ চূড়ান্ত। চারে শুবমান আর আমি পাঁচে ব্যাটিং করব।’
‘তিন’-এর লড়াইয়ে আছেন দুজন—করুণ নায়ার ও টেস্টে অভিষেকপ্রত্যাশী সাই সুদর্শন। তবে ভারতীয় ‘এ’ দলের হয়ে ইংল্যান্ড ‘এ’ দলের বিপক্ষে টেস্টে তিনে ব্যাট করে ডাবল সেঞ্চুরি করায় এই পজিশনে ব্যাটিংয়ের জন্য করুণই এগিয়ে।
জয়স্বী জয়সওয়াল-লোকেশ রাহুলকে দিয়ে ওপেনিং করাতে পারে ভারত। কারণ, তিনে খেললে ছয় নম্বরে বিশেষজ্ঞ ব্যাটার হিসেবে দেখা যেতে পারে সুদর্শন কিংবা নীতিশ রেড্ডিকে।
ভারতীয় ব্যাটারদের জন্য আরও একটা স্বস্তি—দুই কিংবদন্তি পেসার জেমস অ্যান্ডারসন ও স্টুয়ার্ট ব্রডকে সামলাতে হবে না তাঁদের। পন্ত তো বলেই ফেললেন, ‘তাঁদের দুজনই যখন দলে না থাকেন, খুব ভালো লাগে।’ তবে তাঁদের ছাড়াও ইংল্যান্ড যথেষ্ট শক্তিশালী, ‘ইংল্যান্ডের বোলিং আক্রমণে যারা আছে, তারাও যথেষ্ট ভালো।’
সব শেষ ভারত ২০০৭ সালে ইংল্যান্ডের মাটিতে জিতেছিল টেস্ট সিরিজ। তারও আগে ১৯৭১, ১৯৮৬ সালে সিরিজ জিতেছিল তারা। এবার এই সালগুলোর পাশে যুক্ত হবে কি ২০২৫?
বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ এখন ১-১ সমতায়। কলম্বোর প্রেমাদাসায় আজ তৃতীয় টি-টোয়েন্টিটা হয়ে গেল সিরিজ নির্ধারণী। এই ম্যাচের একাদশ থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে মেহেদী হাসান মিরাজকে।
৯ মিনিট আগেকোচ, অধিনায়কদের যে জ্বালা-যন্ত্রণার শেষ নেই। দল জিতলে যেমন বাহ্বা পান, তেমনি ম্যাচ হারলে তাঁদের ওপর আসে একের পর এক অভিযোগ। লর্ডসে গত পরশু কাছাকাছি গিয়ে ম্যাচ হারের পর ভারতের প্রধান কোচ গৌতম গম্ভীরের দিকে উঠেছে অভিযোগের আঙুল।
২ ঘণ্টা আগে২০২৮ লস অ্যাঞ্জেলেস দিয়ে অলিম্পিকে ক্রিকেট ফিরছে ১২৮ বছর পর। টেলিভিশনে খেলা দেখতে ভারত, বাংলাদেশ—অর্থাৎ দক্ষিণ এশিয়ার দর্শকদের কথা বিবেচনা করে খেলার সময় সূচি তৈরি করেছে আন্তর্জাতিক অলিম্পিক কমিটি (আইওসি)। প্রতিদিন দুটি করে ম্যাচ হবে। সব ম্যাচই হবে ক্যালিফোর্নিয়ার পোমোনা ফেয়ারগ্রাউন্ডে তৈরি...
২ ঘণ্টা আগে২০২৪ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের পর থেকে চারটি সিরিজ ও চলমান শ্রীলঙ্কা সফর মিলিয়ে এখন পর্যন্ত এই সংস্করণে ১৪টি ম্যাচ খেলেছে বাংলাদেশ। এর মধ্যে জয় এসেছে মাত্র ৫ টিতে। তিনটি ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে, একটি করে আরব আমিরাত ও শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে। লঙ্কানদের সঙ্গে সিরিজ শেষেই নিজেদের মাঠে পাকিস্তানের...
৩ ঘণ্টা আগে