নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার স্থায়ী মুক্তি ও বিদেশে চিকিৎসার সুযোগ চেয়ে আবেদন করেছেন তাঁর ভাই শামীম ইস্কান্দার। গত ৫ সেপ্টেম্বর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রীর বরাবর ওই আবেদন করা হয়। আবেদনের কপি আজ সোমবার সাংবাদিকদের দিয়েছেন বিএনপির আইনবিষয়ক সম্পাদক ব্যারিস্টার কায়সার কামাল।
আবেদনে বলা হয়, খালেদা জিয়াকে সরকারের নির্বাহী আদেশে সপ্তমবারের মতো দুই শর্তে ছয় মাসের জন্য মুক্তি দেওয়া হয়। তাঁর মুক্তির মেয়াদ ২৪ সেপ্টেম্বর শেষ হবে। তিনি করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হন এবং তাঁকে গুরুতর অসুস্থ অবস্থায় ২০২১ সালের ২৭ এপ্রিল এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। দীর্ঘ ৫৪ দিন চিকিৎসাধীন থাকার পর ওই বছরের ১৯ জুন হাসপাতাল থেকে বাসায় ফেরেন। কিন্তু পুনরায় তাঁর স্বাস্থ্যের মারাত্মক অবনতি হওয়ায় ওই বছরের ১৩ সেপ্টেম্বর আবারও ‘এভারকেয়ার’ হাসপাতালে ভর্তি করা হয় এবং ৮০ দিন চিকিৎসাধীন থাকার পর বাসায় ফিরে আসেন। পরবর্তীতে আরও সাতবার তাঁকে জরুরি চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে নিতে হয়।
আবেদনে আরও বলা হয়, বর্তমানে ব্যক্তিগত চিকিৎসকের তত্ত্বাবধানে বাসায় অবস্থান করলেও অধিকতর উন্নত চিকিৎসার অভাবে এবং কোভিড পরবর্তী বিরূপ প্রভাবে খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থার বিন্দুমাত্র উন্নতি হয়নি। উপরন্তু দিনের পর দিন শারীরিক অবস্থার অবনতি হচ্ছে। উদ্বেগের বিষয়, ইতিমধ্যে তিনি ‘লিভার সিরোসিস’ এবং ‘হৃদ্রোগে’ আক্রান্ত হয়েছেন। যার আধুনিক চিকিৎসা বাংলাদেশে সম্ভব নয়। তিনি পূর্বের মতোই উঠে দাঁড়াতে পারেন না, এমনকি কারও সাহায্য ছাড়া ওয়াশ-রুম কিংবা শয়নকক্ষের বাইরেও যেতে পারেন না।
আবেদনে এও বলা হয়, বেগম জিয়ার জীবন রক্ষার্থে ও তাঁর শারীরিক সক্ষমতা ফিরিয়ে আনার জন্য জরুরি ভিত্তিতে উন্নতমানের ফিজিওথেরাপিসহ বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের তত্ত্বাবধানে দেশের বাইরে চিকিৎসা গ্রহণ করা অত্যাবশ্যক। এমতাবস্থায়, সব শর্ত শিথিল পূর্বক তাঁকে স্থায়ীভাবে মুক্তি এবং বিদেশে গমনের অনুমতি প্রদানের জন্য আবেদন জানাচ্ছি।
বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার স্থায়ী মুক্তি ও বিদেশে চিকিৎসার সুযোগ চেয়ে আবেদন করেছেন তাঁর ভাই শামীম ইস্কান্দার। গত ৫ সেপ্টেম্বর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রীর বরাবর ওই আবেদন করা হয়। আবেদনের কপি আজ সোমবার সাংবাদিকদের দিয়েছেন বিএনপির আইনবিষয়ক সম্পাদক ব্যারিস্টার কায়সার কামাল।
আবেদনে বলা হয়, খালেদা জিয়াকে সরকারের নির্বাহী আদেশে সপ্তমবারের মতো দুই শর্তে ছয় মাসের জন্য মুক্তি দেওয়া হয়। তাঁর মুক্তির মেয়াদ ২৪ সেপ্টেম্বর শেষ হবে। তিনি করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হন এবং তাঁকে গুরুতর অসুস্থ অবস্থায় ২০২১ সালের ২৭ এপ্রিল এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। দীর্ঘ ৫৪ দিন চিকিৎসাধীন থাকার পর ওই বছরের ১৯ জুন হাসপাতাল থেকে বাসায় ফেরেন। কিন্তু পুনরায় তাঁর স্বাস্থ্যের মারাত্মক অবনতি হওয়ায় ওই বছরের ১৩ সেপ্টেম্বর আবারও ‘এভারকেয়ার’ হাসপাতালে ভর্তি করা হয় এবং ৮০ দিন চিকিৎসাধীন থাকার পর বাসায় ফিরে আসেন। পরবর্তীতে আরও সাতবার তাঁকে জরুরি চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে নিতে হয়।
আবেদনে আরও বলা হয়, বর্তমানে ব্যক্তিগত চিকিৎসকের তত্ত্বাবধানে বাসায় অবস্থান করলেও অধিকতর উন্নত চিকিৎসার অভাবে এবং কোভিড পরবর্তী বিরূপ প্রভাবে খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থার বিন্দুমাত্র উন্নতি হয়নি। উপরন্তু দিনের পর দিন শারীরিক অবস্থার অবনতি হচ্ছে। উদ্বেগের বিষয়, ইতিমধ্যে তিনি ‘লিভার সিরোসিস’ এবং ‘হৃদ্রোগে’ আক্রান্ত হয়েছেন। যার আধুনিক চিকিৎসা বাংলাদেশে সম্ভব নয়। তিনি পূর্বের মতোই উঠে দাঁড়াতে পারেন না, এমনকি কারও সাহায্য ছাড়া ওয়াশ-রুম কিংবা শয়নকক্ষের বাইরেও যেতে পারেন না।
আবেদনে এও বলা হয়, বেগম জিয়ার জীবন রক্ষার্থে ও তাঁর শারীরিক সক্ষমতা ফিরিয়ে আনার জন্য জরুরি ভিত্তিতে উন্নতমানের ফিজিওথেরাপিসহ বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের তত্ত্বাবধানে দেশের বাইরে চিকিৎসা গ্রহণ করা অত্যাবশ্যক। এমতাবস্থায়, সব শর্ত শিথিল পূর্বক তাঁকে স্থায়ীভাবে মুক্তি এবং বিদেশে গমনের অনুমতি প্রদানের জন্য আবেদন জানাচ্ছি।
বাংলাদেশের জনগণ যে পরিবর্তনের আশায় আওয়ামী লীগ সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করেছে, সেই পথ রুদ্ধ করার চেষ্টা করলে তা কোনোভাবেই মেনে নেওয়া হবে না বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ। সংগঠনটির নেতারা বলেছেন, যারা নতুন করে ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা করছে, প্রয়োজনে তাদেরও রুখে দেওয়া হবে।
১৮ ঘণ্টা আগেশফিকুর রহমান বলেন, ‘দুর্নীতি আমাদের সংস্কৃতি নয়, চাঁদাবাজি আমাদের সংস্কৃতি নয়, দখলদারি আমাদের সংস্কৃতি নয়। যে দল তার কর্মীদের এভাবে গড়ে তুলতে পেরেছে, সেই দলের হাতে দেশ এলে ইনশা আল্লাহ দেশ গড়ে তুলতে পারবে। যে দল তার কর্মীদের সামাল দিতে পারছে না বা পারবে না, সে দলের হাতে বাংলাদেশের একজন মানুষও নিরাপদ
২ দিন আগেনাহিদ ইসলাম আরও বলেন, ‘আমাদের লড়াই শেষ হয়নি। আমাদের লড়াই মুজিববাদ ও ফ্যাসিবাদ বন্দোবস্তের বিরুদ্ধে জুলাই-আগস্টে শুরু করেছিলাম। আমরা নতুন বাংলাদেশ চেয়েছিলাম। সেই লড়াই এখনো শেষ হয়নি। কারণ, আমরা আমাদের কাঙ্ক্ষিত নতুন বাংলাদেশ পাইনি। জনগণের পাশে আমাদের আবারও দাঁড়াতে হবে। এলাকায় এলাকায় যে দুর্বৃত্তায়নের
২ দিন আগে‘আমরা খবর পাচ্ছি, যাঁরা এনসিপিতে যোগ দিতে চান, তাঁদের বিভিন্নভাবে ভয় দেখানো হচ্ছে। ওপরে আল্লাহ, নিচে মাটি, জালিমের শাসনের কবর হয়েছে। এনসিপির কোনো নেতা-কর্মীর দিকে চোখ তুলে তাকাবেন না। আমরা গণতন্ত্র উত্তরণের জন্য একটি রাজনৈতিক দল। আরেকটি রাজনৈতিক দলকে সহযোগিতা করব। কিন্তু পরশ্রীকাতরতা ও হিংসার রাজনীত
২ দিন আগে