নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আওয়ামী লীগের মন্ত্রীরা জিডিপিতে শুভংকরের ফাঁকি দেখিয়ে অবলীলায় মানুষকে বোকা বানাচ্ছে বলে দাবি করেছেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, ‘দ্রব্যমূল্য বাড়ার কারণে মানুষ হাহাকার করছে, আর এ সরকারের মন্ত্রীরা হেসে হেসে বলে মানুষের আয়ও বেড়েছে। এরা কেমন মানুষ! জিডিপির ফাঁকি দেখিয়ে সাধারণ মানুষকে ধোঁকা দিচ্ছে তারা।’
আজ সোমবার প্রবীণ রাজনীতিবিদ ও আইনজীবী, বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মওদুদ আহমদের প্রথম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত স্মরণ সভা ও দোয়া মাহফিলে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
নির্বাচন কমিশন প্রসঙ্গে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আওয়ামী লীগ আবারও আগের মত ক্ষমতায় যেতে আগের মতোই নির্বাচন কমিশন গঠন করেছে। কিন্তু এবার আর মানুষ মেনে নেবে না। মানুষেরা রুখে দাঁড়াবে।’
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মানুষের প্রাইভেসি ধ্বংস করা হচ্ছে দাবি করে তিনি বলেন, ‘মানবাধিকার এমন জায়গায় গেছে এখন আর কথাও বলা যায় না। এখন আবার নতুন নীতিমালা করা হচ্ছে, ফলে মানুষের প্রাইভেসি বলে আর কিছু থাকবে না।’
জাতীয় প্রেসক্লাবে স্বাধীনতা ফোরাম আয়োজিত এ সভা সঞ্চালনা করেন বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা জয়নুল আবেদিন ফারুক। এ ছাড়া সভায় বিশেষ অতিথি ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. আনওয়ারুল্লাহ চৌধুরী, মওদুদ আহমদের সহধর্মিণী হাসনা মওদুদ, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির আহ্বায়ক আব্দুস সালাম, ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির আহ্বায়ক ও সাবেক ডাকসু ভিপি আমান উল্লাহ আমান প্রমুখ।
মওদুদ আহমদকে স্মরণ করে ফখরুল বলেন, ‘মওদুদ আহমদ ছিলেন নিজেই একটা প্রতিষ্ঠান। তার পড়াশোনা, লেখালেখি, সর্বোচ্চ আদালতে যুক্তি উপস্থাপন এবং আন্তর্জাতিক পর্যায়ে দেশকে তুলে ধরার মাধ্যমে তিনি নিজেকে প্রমাণ করেছেন। তাঁর বেশ কয়েকটি বই বহির্বিশ্বের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে পাঠ্য করা হয়েছে।’
মওদুদ আহমদের সহধর্মিণী হাসনা মওদুদ বলেন, ‘মওদুদ আহমদ মুক্ত বেগম জিয়াকে দেখে যেতে চেয়েছিলেন। কিন্তু আমরা তাঁর স্বপ্ন বাস্তবায়ন করতে পারিনি।’
মওদুদ আহমদকে হত্যা করা হয়েছে দাবি করে তিনি বলেন, ‘উনি খুব শক্তিশালী পুরুষ ছিলেন, তাঁর স্বাস্থ্য ভালো ছিল। এই সময়ে তাঁর মারা যাওয়ার কথা নয়। মানসিক যন্ত্রণা দিয়ে তাঁকে হত্যা করা হয়েছে।’ এ সময় মওদুদ আহমদের দুটি অপ্রকাশিত বই প্রকাশের ঘোষণা দেন তিনি। একটি হলো চলমান ইতিহাসের দ্বিতীয় খণ্ড। আরেকটি ইংরেজিতে রচিত রিভাইভ অব ডেমোক্রেসি।
অধ্যাপক ড. আনওয়ারুল্লাহ চৌধুরী বলেন, ‘মওদুদ আহমদ এ দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আন্দোলনের অগ্রপথিক ছিলেন। বাকশাল এবং ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে তিনি সারা জীবন লড়াই করেছেন। এ সময় তিনি মওদুদ আহমদের নামে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে একটি চেয়ার স্থাপনের দাবি জানান।
অনুষ্ঠানে বক্তব্যে আমান উল্লাহ আমান বলেন, ‘মওদুদ আহমদের স্বপ্ন পূরণের জন্য এ দেশে শেখ হাসিনার অধীনে আর কোনো নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে না। যদি হয় তবে সে নির্বাচন আবার হবে।’
বিএনপি নেতা আব্দুস সালাম তার বক্তব্যে বলেন, ‘মেধাবীদের রাজনীতিতে কম গুরুত্ব দেওয়ার কারণেই দেশে এত লুটপাট আর দুর্নীতি। দেশ পরিচালনায় দলীয়করণের বিরুদ্ধে সারা জীবন কাজ করেছেন মওদুদ আহমদ।’
আওয়ামী লীগের মন্ত্রীরা জিডিপিতে শুভংকরের ফাঁকি দেখিয়ে অবলীলায় মানুষকে বোকা বানাচ্ছে বলে দাবি করেছেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, ‘দ্রব্যমূল্য বাড়ার কারণে মানুষ হাহাকার করছে, আর এ সরকারের মন্ত্রীরা হেসে হেসে বলে মানুষের আয়ও বেড়েছে। এরা কেমন মানুষ! জিডিপির ফাঁকি দেখিয়ে সাধারণ মানুষকে ধোঁকা দিচ্ছে তারা।’
আজ সোমবার প্রবীণ রাজনীতিবিদ ও আইনজীবী, বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মওদুদ আহমদের প্রথম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত স্মরণ সভা ও দোয়া মাহফিলে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
নির্বাচন কমিশন প্রসঙ্গে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আওয়ামী লীগ আবারও আগের মত ক্ষমতায় যেতে আগের মতোই নির্বাচন কমিশন গঠন করেছে। কিন্তু এবার আর মানুষ মেনে নেবে না। মানুষেরা রুখে দাঁড়াবে।’
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মানুষের প্রাইভেসি ধ্বংস করা হচ্ছে দাবি করে তিনি বলেন, ‘মানবাধিকার এমন জায়গায় গেছে এখন আর কথাও বলা যায় না। এখন আবার নতুন নীতিমালা করা হচ্ছে, ফলে মানুষের প্রাইভেসি বলে আর কিছু থাকবে না।’
জাতীয় প্রেসক্লাবে স্বাধীনতা ফোরাম আয়োজিত এ সভা সঞ্চালনা করেন বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা জয়নুল আবেদিন ফারুক। এ ছাড়া সভায় বিশেষ অতিথি ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. আনওয়ারুল্লাহ চৌধুরী, মওদুদ আহমদের সহধর্মিণী হাসনা মওদুদ, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির আহ্বায়ক আব্দুস সালাম, ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির আহ্বায়ক ও সাবেক ডাকসু ভিপি আমান উল্লাহ আমান প্রমুখ।
মওদুদ আহমদকে স্মরণ করে ফখরুল বলেন, ‘মওদুদ আহমদ ছিলেন নিজেই একটা প্রতিষ্ঠান। তার পড়াশোনা, লেখালেখি, সর্বোচ্চ আদালতে যুক্তি উপস্থাপন এবং আন্তর্জাতিক পর্যায়ে দেশকে তুলে ধরার মাধ্যমে তিনি নিজেকে প্রমাণ করেছেন। তাঁর বেশ কয়েকটি বই বহির্বিশ্বের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে পাঠ্য করা হয়েছে।’
মওদুদ আহমদের সহধর্মিণী হাসনা মওদুদ বলেন, ‘মওদুদ আহমদ মুক্ত বেগম জিয়াকে দেখে যেতে চেয়েছিলেন। কিন্তু আমরা তাঁর স্বপ্ন বাস্তবায়ন করতে পারিনি।’
মওদুদ আহমদকে হত্যা করা হয়েছে দাবি করে তিনি বলেন, ‘উনি খুব শক্তিশালী পুরুষ ছিলেন, তাঁর স্বাস্থ্য ভালো ছিল। এই সময়ে তাঁর মারা যাওয়ার কথা নয়। মানসিক যন্ত্রণা দিয়ে তাঁকে হত্যা করা হয়েছে।’ এ সময় মওদুদ আহমদের দুটি অপ্রকাশিত বই প্রকাশের ঘোষণা দেন তিনি। একটি হলো চলমান ইতিহাসের দ্বিতীয় খণ্ড। আরেকটি ইংরেজিতে রচিত রিভাইভ অব ডেমোক্রেসি।
অধ্যাপক ড. আনওয়ারুল্লাহ চৌধুরী বলেন, ‘মওদুদ আহমদ এ দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আন্দোলনের অগ্রপথিক ছিলেন। বাকশাল এবং ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে তিনি সারা জীবন লড়াই করেছেন। এ সময় তিনি মওদুদ আহমদের নামে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে একটি চেয়ার স্থাপনের দাবি জানান।
অনুষ্ঠানে বক্তব্যে আমান উল্লাহ আমান বলেন, ‘মওদুদ আহমদের স্বপ্ন পূরণের জন্য এ দেশে শেখ হাসিনার অধীনে আর কোনো নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে না। যদি হয় তবে সে নির্বাচন আবার হবে।’
বিএনপি নেতা আব্দুস সালাম তার বক্তব্যে বলেন, ‘মেধাবীদের রাজনীতিতে কম গুরুত্ব দেওয়ার কারণেই দেশে এত লুটপাট আর দুর্নীতি। দেশ পরিচালনায় দলীয়করণের বিরুদ্ধে সারা জীবন কাজ করেছেন মওদুদ আহমদ।’
প্রধানমন্ত্রী পদে আসীন ব্যক্তি একই সঙ্গে দলীয় প্রধান হতে পারবেন না, জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের এমন সিদ্ধান্তের বিষয়ে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ বলেছেন, ‘দলীয় প্রধান প্রধানমন্ত্রী হবেনই—এমন কোনো বাধ্যবাধকতা নেই, আবার তাঁকে প্রধানমন্ত্রিত্ব থেকে বাদ দেওয়ারও কোনো যৌক্তিকতা নেই।’
১ ঘণ্টা আগেজামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমান বলেছেন, ‘অনেক শাসন দেখেছি। এগুলো শাসন ছিল না, শোষণ ছিল। আমরা এখন সৎ শাসক চাই। কোরআনের শাসন চাই।’
৫ ঘণ্টা আগেসংগঠনের দপ্তর সম্পাদক আমিনুল ইসলাম ইমনের সই করা বিবৃতিতে বলা হয়, ‘দুর্ঘটনা-পরবর্তী উদ্ধারকাজে বিমানবাহিনী বা ফায়ার সার্ভিসের যথাযথ প্রস্তুতির অভাব ছিল। স্থানীয় ব্যক্তিদের সহযোগিতায় আহতদের উদ্ধার করা হয়। এতে রাষ্ট্রীয় অব্যবস্থাপনার চিত্র স্পষ্ট হয়েছে।’
৬ ঘণ্টা আগেন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার জন্য আন্দোলন করেছিলাম, কিন্তু কোনো আদালত ন্যায়বিচার করতে পারছেন না বলে মন্তব্য করেছেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের সিনিয়র নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম।
১ দিন আগে