নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাকশাল গঠনের পর পত্রপত্রিকার সংখ্যা সীমিত করে এনেছিলেন। এ সময় সাংবাদিকদের সুপারিশের ভিত্তিতেই পত্রিকা বন্ধ করা হয়েছিল বলে দাবি করেছেন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী হাছান মাহমুদ।
আজ সোমবার প্রেস ইনস্টিটিউটের কর্মশালার শেষ দিনে ভার্চ্যুয়ালি যোগ দিয়ে এমন দাবি করেন তথ্যমন্ত্রী।
তিনি বলেন, সাংবাদিকদের প্রতিবেদনের ভিত্তিতেই বঙ্গবন্ধু পত্রপত্রিকার সংখ্যা সীমিত করেছিলেন। যাদের প্রতিবেদনের ভিত্তিতে পত্রিকার সংখ্যা কমানো হয়েছিল, পরে তাঁরাই এ নিয়ে সমালোচনা করেছেন। বাকশাল নিয়ে সমালোচনাকারী সাংবাদিকেরা দুমুখো সাপ।
‘না বুঝে, না জেনে অনেকে বাকশাল সম্পর্কে সমালোচনা করে মন্তব্য করে তথ্যমন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধু পত্রপত্রিকা বন্ধ করে দিয়ে মাত্র চারটি পত্রিকা রেখেছিলেন এটার সমালোচনা করেন অনেকে। পত্রপত্রিকার সংখ্যা কী হবে সেটির জন্য বঙ্গবন্ধু একটি কমিটি গঠন করেছিলেন। সেই কমিটির সদস্য ছিলেন মিজানুর রহমান, অধ্যাপক মো. খালেক-উনারা সবাই সাংবাদিক ছিলেন। আনিসুজ্জামান খান, গিয়াস কামাল চৌধুরী, আমান উল্লাহ খান, আবদুল গনি হাজারী-উনারাও এই কমিটির সদস্য ছিলেন। সলিমুল্লাহ খান ছিলেন তথ্য মন্ত্রণালয়ের উপসচিব। এর বাইরে সাংবাদিক এনায়েতউল্লাহ খানের কাছ থেকেও পরামর্শ নেওয়া হতো।’
‘তাঁরা রিপোর্ট দিয়েছিলেন, সেই রিপোর্টের ভিত্তিতেই পত্রপত্রিকার সংখ্যা সীমিত করা হয়েছিল। পত্রপত্রিকার সংখ্যা সীমিত করার পর কোনো সাংবাদিক কিন্তু বেকার থাকেননি। যারা বেকার হয়ে গিয়েছিলেন, তাঁদের বিভিন্ন সরকারি সংস্থায় আত্মীকরণ করা হয়েছিল। কাউকে টিসিবিতে, কাস্টমসসহ বিভিন্ন জায়গায় চাকরি দেওয়া হয়েছিল। যাদের চাকরি দেওয়া সম্ভব হয়নি তাঁদের ভাতা দেওয়া হতো, তথ্য মন্ত্রণালয় থেকে তাঁরা ভাতা নিয়ে আসতেন। অথচ বঙ্গবন্ধুর বিরুদ্ধে পত্রপত্রিকা সীমিত করার ব্যাপারে অনেক সমালোচনা করা হয়।’
তথ্যমন্ত্রী হাছান মাহমুদ বলেন, যারা কমিটিতে ছিলেন তাঁরাই সমালোচনা করেন, এদের আসলে দুই রূপ। যখন বাকশাল গঠন করা হয় তখন এনায়েত উল্লাহ খান বলেছিলেন, দিস ইজ টাইম টু স্ট্যান্ড বিহাইন্ড বাকশাল। যখন খন্দকার মোশতাক ক্ষমতা দখল করলেন তখন তিনি বললেন, দিস ইজ টাইম টু স্ট্যান্ড বিহাইন্ড খন্দকার মোশতাক। এদের দুই রূপ, এরা দুই মুখো সাপ। এ তথ্যগুলো সবার জানা প্রয়োজন।
উল্লেখ্য, ১৯৭৫ সালের জানুয়ারিতে সংবিধানের চতুর্থ সংশোধনীর মাধ্যমে বাকশাল প্রতিষ্ঠার পর চারটি দৈনিক পত্রিকা রেখে বাকিগুলো বন্ধ করে দেওয়া হয়।
জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে প্রেস ইনস্টিটিউট সাংবাদিকদের নিয়ে ধারাবাহিক কর্মশালার আয়োজন করে। আজ শেষ দিনের কর্মশালায় বক্তব্য দেন তথ্যমন্ত্রী। ১১ দিনে ৩৩০ জন গণমাধ্যমকর্মী কর্মশালায় অংশ নেন।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাকশাল গঠনের পর পত্রপত্রিকার সংখ্যা সীমিত করে এনেছিলেন। এ সময় সাংবাদিকদের সুপারিশের ভিত্তিতেই পত্রিকা বন্ধ করা হয়েছিল বলে দাবি করেছেন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী হাছান মাহমুদ।
আজ সোমবার প্রেস ইনস্টিটিউটের কর্মশালার শেষ দিনে ভার্চ্যুয়ালি যোগ দিয়ে এমন দাবি করেন তথ্যমন্ত্রী।
তিনি বলেন, সাংবাদিকদের প্রতিবেদনের ভিত্তিতেই বঙ্গবন্ধু পত্রপত্রিকার সংখ্যা সীমিত করেছিলেন। যাদের প্রতিবেদনের ভিত্তিতে পত্রিকার সংখ্যা কমানো হয়েছিল, পরে তাঁরাই এ নিয়ে সমালোচনা করেছেন। বাকশাল নিয়ে সমালোচনাকারী সাংবাদিকেরা দুমুখো সাপ।
‘না বুঝে, না জেনে অনেকে বাকশাল সম্পর্কে সমালোচনা করে মন্তব্য করে তথ্যমন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধু পত্রপত্রিকা বন্ধ করে দিয়ে মাত্র চারটি পত্রিকা রেখেছিলেন এটার সমালোচনা করেন অনেকে। পত্রপত্রিকার সংখ্যা কী হবে সেটির জন্য বঙ্গবন্ধু একটি কমিটি গঠন করেছিলেন। সেই কমিটির সদস্য ছিলেন মিজানুর রহমান, অধ্যাপক মো. খালেক-উনারা সবাই সাংবাদিক ছিলেন। আনিসুজ্জামান খান, গিয়াস কামাল চৌধুরী, আমান উল্লাহ খান, আবদুল গনি হাজারী-উনারাও এই কমিটির সদস্য ছিলেন। সলিমুল্লাহ খান ছিলেন তথ্য মন্ত্রণালয়ের উপসচিব। এর বাইরে সাংবাদিক এনায়েতউল্লাহ খানের কাছ থেকেও পরামর্শ নেওয়া হতো।’
‘তাঁরা রিপোর্ট দিয়েছিলেন, সেই রিপোর্টের ভিত্তিতেই পত্রপত্রিকার সংখ্যা সীমিত করা হয়েছিল। পত্রপত্রিকার সংখ্যা সীমিত করার পর কোনো সাংবাদিক কিন্তু বেকার থাকেননি। যারা বেকার হয়ে গিয়েছিলেন, তাঁদের বিভিন্ন সরকারি সংস্থায় আত্মীকরণ করা হয়েছিল। কাউকে টিসিবিতে, কাস্টমসসহ বিভিন্ন জায়গায় চাকরি দেওয়া হয়েছিল। যাদের চাকরি দেওয়া সম্ভব হয়নি তাঁদের ভাতা দেওয়া হতো, তথ্য মন্ত্রণালয় থেকে তাঁরা ভাতা নিয়ে আসতেন। অথচ বঙ্গবন্ধুর বিরুদ্ধে পত্রপত্রিকা সীমিত করার ব্যাপারে অনেক সমালোচনা করা হয়।’
তথ্যমন্ত্রী হাছান মাহমুদ বলেন, যারা কমিটিতে ছিলেন তাঁরাই সমালোচনা করেন, এদের আসলে দুই রূপ। যখন বাকশাল গঠন করা হয় তখন এনায়েত উল্লাহ খান বলেছিলেন, দিস ইজ টাইম টু স্ট্যান্ড বিহাইন্ড বাকশাল। যখন খন্দকার মোশতাক ক্ষমতা দখল করলেন তখন তিনি বললেন, দিস ইজ টাইম টু স্ট্যান্ড বিহাইন্ড খন্দকার মোশতাক। এদের দুই রূপ, এরা দুই মুখো সাপ। এ তথ্যগুলো সবার জানা প্রয়োজন।
উল্লেখ্য, ১৯৭৫ সালের জানুয়ারিতে সংবিধানের চতুর্থ সংশোধনীর মাধ্যমে বাকশাল প্রতিষ্ঠার পর চারটি দৈনিক পত্রিকা রেখে বাকিগুলো বন্ধ করে দেওয়া হয়।
জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে প্রেস ইনস্টিটিউট সাংবাদিকদের নিয়ে ধারাবাহিক কর্মশালার আয়োজন করে। আজ শেষ দিনের কর্মশালায় বক্তব্য দেন তথ্যমন্ত্রী। ১১ দিনে ৩৩০ জন গণমাধ্যমকর্মী কর্মশালায় অংশ নেন।
অন্তর্বর্তী সরকারের সংবিধান সংস্কার কমিশন কর্তৃক প্রস্তাবিত রাষ্ট্রের তিনটি অঙ্গের প্রতিনিধিদের সমন্বয়ে জাতীয় সাংবিধানিক কাউন্সিল (এনসিসি) গঠন প্রশ্নে ঐকমত্য হয়নি। এ বিষয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে রাজনৈতিক দলগুলোর সংলাপে বিএনপি, সিপিবিসহ কয়েকটি দল এই প্রস্তাবের বিপক্ষে অবস্থান নিয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেনিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে গেছেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। আজ বুধবার সন্ধ্যা ৭টা ৪৭ মিনিটে তাঁকে হাসপাতালে আনা হয় বলে জানিয়েছেন বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান। এদিন সন্ধ্যা ৬টা ৩৯ মিনিটে বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী গুলশানের বাসভবন ফিরোজা...
২ ঘণ্টা আগেইলেক্টোরাল কলেজ পদ্ধতিতে রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের প্রস্তাব দিয়েছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। যেখানে ইউপি মেম্বার থেকে শুরু করে ৭০ হাজার জনপ্রতিনিধিদের ভোটের মাধ্যমে নির্বাচিত হবে রাষ্ট্রপতি। তবে স্থানীয় নির্বাচন যদি তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে হয় তাহলে জাতীয় ঐক্যমতে কমিশনের এই প্রস্তাবে ঐক্যমত্য পোষণ করবে
২ ঘণ্টা আগেজাতীয় ঐকমত্য কমিশনের প্রস্তাবিত জাতীয় সাংবিধানিক কাউন্সিল (এনসিসি) গঠন হলে নির্বাহী বিভাগের ক্ষমতা কমে যাবে, এতে সরকারের ভারসাম্য নষ্ট হবে বলে মনে করে বিএনপি। যে কারণে দলটি এনসিসি ধারণার সঙ্গে একমত নয় বলে জানিয়েছেন স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন উদ্দিন আহমদ।
২ ঘণ্টা আগে