নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
কর্মসূচির নামে বিএনপির লোকজন জ্বালাও-পোড়াও করছিল। পুলিশের ওপর হামলা চালাচ্ছিল। তাই পুলিশকে সহযোগিতা করার জন্যই আওয়ামী লীগের লোকজন রাস্তায় নেমেছিল বলে মনে করেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান।
আজ শনিবার সন্ধ্যায় রাজারবাগ পুলিশ হাসপাতালে বিএনপির সঙ্গে সংঘর্ষে আহত পুলিশ সদস্যদের দেখতে গিয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
সেখানে উপস্থিত এক সাংবাদিক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে প্রশ্ন করেন, পুলিশ কমিশনারে পক্ষ থেকে আওয়ামী লীগ-বিএনপির দুই দলকেই সমাবেশের অনুমতি দেওয়া হয়নি, তাহলে বিএনপির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হলেও মাঠে অবস্থান করা আওয়ামী লীগ কর্মীদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নেওয়া হলো না? তখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, আওয়ামী লীগের কর্মী যাঁরা ওসব জায়গায় ছিলেন, তাঁরা দেখছিলেন বিএনপির লোকজন ভাঙচুর করছে। আগুন জ্বলছিল, তখন আওয়ামী লীগের কর্মী আগুন নেভাতে ও আহত পুলিশকে সহযোগিতা করতে এসেছিলেন।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘মনে হচ্ছে বিএনপি যেভাবে বিগত ২০১৪-১৫ সালে ঢাকাকে অবরুদ্ধ করে অগ্নিসন্ত্রাস করেছিল, সেই জায়গায় ফিরে যাচ্ছে।’
সংবাদ সম্মেলনে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান বলেন, ‘বিএনপি আজকে ঢাকাকে সারা বাংলাদেশ থেকে বিচ্ছিন্ন করে দেওয়ার একটি পরিকল্পনা নিয়েছিল। আমরা বিএনপির কয়েকজন কেন্দ্রীয় নেতাকে দেখেছি, তারা রাস্তায় অবস্থান করে রাস্তা বন্ধ করে দিয়েছে। তারা রাস্তার ওপর দাঁড়িয়ে সমস্ত যানবাহন বন্ধ করে দিয়েছে। এই পরিস্থিতিতে পুলিশ দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে, অনেক পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন। আহতদের মধ্যে ৩১ জন পুলিশ সদস্য রাজারবাগ কেন্দ্রীয় পুলিশ হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন। আরও কয়েকটি হাসপাতালে আহত কয়েকজন পুলিশ সদস্য চিকিৎসা নিয়েছেন। অতিরিক্ত ডিআইজি মেহেদির ওপর বৃষ্টির মতো ঢিল ছোড়া হয়। কিন্তু তার বদলে যে একটা রিভেন্স নেওয়া, সেটি কিন্তু তিনি বা পুলিশ করেনি। নীরবে তারা সহ্য করেছেন এবং তাদের পিছু হটতে বাধ্য করেছেন।’
মন্ত্রী আরও বলেন, ‘আমরা বিগত ২০১৪-১৫ সালে দেখেছি অগ্নিসন্ত্রাসের কারণে অগ্নিদগ্ধদের সেবা দেওয়ার জন্য প্রধানমন্ত্রী বাধ্য হয়েছেন একটি হাসপাতাল করতে। এত পরিমাণ মানুষ অগ্নিদগ্ধ হয়েছিলেন, যার কারণে একটি হাসপাতাল করতে হয়েছিল। আজকের ঘটনা আমাদের সেই স্মৃতি স্মরণ করিয়ে দেয়। আবার কি তারা সেই প্রোগ্রাম নিচ্ছে কি না? আবারও কি ঢাকা অবরোধ করবে কি না, আবারও কি সেই অগ্নিসন্ত্রাসী ফিরে যাবে কি না। আবারও সেই মানুষকে জ্বালিয়ে-পুড়ে মারবে কি না, আবারও সেই প্রোগ্রাম তারা দিচ্ছে কি না।’
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান বলেন, ‘আমরা কিছুক্ষণ আগে বিএনপির এক নেত্রী নিপুণ রায়ের ফেসবুকের একটি অডিও শুনেছি। তিনি বলতেছেন তোমরা আগুন ধরাও, এগুলো আমাদের দেখাতে হবে। জায়গা মতো দেখাতে হবে, জায়গাটা কোনটা সেটা তিনি নিজেই জানেন। দাউ দাউ করে আগুন জ্বালানোর হুকুম তিনি দিচ্ছেন। সব জায়গা থেকে বিএনপির নেতারা এ ধরনের কাজের জন্য উৎসাহ দিচ্ছেন। আমরা এটার তীব্র নিন্দা প্রকাশ করছি। আমাদের পুলিশ, আমাদের নিরাপত্তা বাহিনী তাদের ওপর অর্পিত দায়িত্বটা পালন করবে—এটা যেমন সত্য; সে রকমভাবে আমি আহ্বান করব, তারা যেন ২০১৪-১৫-এর মতো জ্বালাও-পোড়াওয়ের যে নৃশংসতা ঘটিয়েছিল, তার যেন পুনরাবৃত্তি না করে। এগুলো ঘটালে আমাদের পুলিশ এবং আমাদের নিরাপত্তা বাহিনীরসহ এই দেশের মানুষ কেউ সহ্য করবে না।’
কর্মসূচির নামে বিএনপির লোকজন জ্বালাও-পোড়াও করছিল। পুলিশের ওপর হামলা চালাচ্ছিল। তাই পুলিশকে সহযোগিতা করার জন্যই আওয়ামী লীগের লোকজন রাস্তায় নেমেছিল বলে মনে করেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান।
আজ শনিবার সন্ধ্যায় রাজারবাগ পুলিশ হাসপাতালে বিএনপির সঙ্গে সংঘর্ষে আহত পুলিশ সদস্যদের দেখতে গিয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
সেখানে উপস্থিত এক সাংবাদিক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে প্রশ্ন করেন, পুলিশ কমিশনারে পক্ষ থেকে আওয়ামী লীগ-বিএনপির দুই দলকেই সমাবেশের অনুমতি দেওয়া হয়নি, তাহলে বিএনপির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হলেও মাঠে অবস্থান করা আওয়ামী লীগ কর্মীদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নেওয়া হলো না? তখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, আওয়ামী লীগের কর্মী যাঁরা ওসব জায়গায় ছিলেন, তাঁরা দেখছিলেন বিএনপির লোকজন ভাঙচুর করছে। আগুন জ্বলছিল, তখন আওয়ামী লীগের কর্মী আগুন নেভাতে ও আহত পুলিশকে সহযোগিতা করতে এসেছিলেন।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘মনে হচ্ছে বিএনপি যেভাবে বিগত ২০১৪-১৫ সালে ঢাকাকে অবরুদ্ধ করে অগ্নিসন্ত্রাস করেছিল, সেই জায়গায় ফিরে যাচ্ছে।’
সংবাদ সম্মেলনে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান বলেন, ‘বিএনপি আজকে ঢাকাকে সারা বাংলাদেশ থেকে বিচ্ছিন্ন করে দেওয়ার একটি পরিকল্পনা নিয়েছিল। আমরা বিএনপির কয়েকজন কেন্দ্রীয় নেতাকে দেখেছি, তারা রাস্তায় অবস্থান করে রাস্তা বন্ধ করে দিয়েছে। তারা রাস্তার ওপর দাঁড়িয়ে সমস্ত যানবাহন বন্ধ করে দিয়েছে। এই পরিস্থিতিতে পুলিশ দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে, অনেক পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন। আহতদের মধ্যে ৩১ জন পুলিশ সদস্য রাজারবাগ কেন্দ্রীয় পুলিশ হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন। আরও কয়েকটি হাসপাতালে আহত কয়েকজন পুলিশ সদস্য চিকিৎসা নিয়েছেন। অতিরিক্ত ডিআইজি মেহেদির ওপর বৃষ্টির মতো ঢিল ছোড়া হয়। কিন্তু তার বদলে যে একটা রিভেন্স নেওয়া, সেটি কিন্তু তিনি বা পুলিশ করেনি। নীরবে তারা সহ্য করেছেন এবং তাদের পিছু হটতে বাধ্য করেছেন।’
মন্ত্রী আরও বলেন, ‘আমরা বিগত ২০১৪-১৫ সালে দেখেছি অগ্নিসন্ত্রাসের কারণে অগ্নিদগ্ধদের সেবা দেওয়ার জন্য প্রধানমন্ত্রী বাধ্য হয়েছেন একটি হাসপাতাল করতে। এত পরিমাণ মানুষ অগ্নিদগ্ধ হয়েছিলেন, যার কারণে একটি হাসপাতাল করতে হয়েছিল। আজকের ঘটনা আমাদের সেই স্মৃতি স্মরণ করিয়ে দেয়। আবার কি তারা সেই প্রোগ্রাম নিচ্ছে কি না? আবারও কি ঢাকা অবরোধ করবে কি না, আবারও কি সেই অগ্নিসন্ত্রাসী ফিরে যাবে কি না। আবারও সেই মানুষকে জ্বালিয়ে-পুড়ে মারবে কি না, আবারও সেই প্রোগ্রাম তারা দিচ্ছে কি না।’
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান বলেন, ‘আমরা কিছুক্ষণ আগে বিএনপির এক নেত্রী নিপুণ রায়ের ফেসবুকের একটি অডিও শুনেছি। তিনি বলতেছেন তোমরা আগুন ধরাও, এগুলো আমাদের দেখাতে হবে। জায়গা মতো দেখাতে হবে, জায়গাটা কোনটা সেটা তিনি নিজেই জানেন। দাউ দাউ করে আগুন জ্বালানোর হুকুম তিনি দিচ্ছেন। সব জায়গা থেকে বিএনপির নেতারা এ ধরনের কাজের জন্য উৎসাহ দিচ্ছেন। আমরা এটার তীব্র নিন্দা প্রকাশ করছি। আমাদের পুলিশ, আমাদের নিরাপত্তা বাহিনী তাদের ওপর অর্পিত দায়িত্বটা পালন করবে—এটা যেমন সত্য; সে রকমভাবে আমি আহ্বান করব, তারা যেন ২০১৪-১৫-এর মতো জ্বালাও-পোড়াওয়ের যে নৃশংসতা ঘটিয়েছিল, তার যেন পুনরাবৃত্তি না করে। এগুলো ঘটালে আমাদের পুলিশ এবং আমাদের নিরাপত্তা বাহিনীরসহ এই দেশের মানুষ কেউ সহ্য করবে না।’
জুলাই সনদের খসড়ার সঙ্গে বিএনপি মোটামুটি একমত বলে জানিয়েছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। তিনি বলেছেন, ‘কিন্তু ওখানে কিছু বাক্য, শব্দ, গঠনপ্রণালি ইত্যাদি নিয়ে কারও কোনো মতামত রয়েছে কি না, সে জন্য সব রাজনৈতিক দলের কাছে দিয়েছে। আমাদের সংশোধনী থাকবে ভাষাগত ও বাক্যগত।
২ ঘণ্টা আগেরংপুরে হিন্দুদের বাড়িঘরে হামলায় জড়িতদের বিচারের দাবি জানিয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেছেন, ‘যারা এ ঘটনা ঘটিয়েছে, তাদের অবশ্যই বিচারের আওতায় আনতে হবে।’ আজ মঙ্গলবার দুপুরে টাঙ্গাইলে এনসিপির আয়োজনে জুলাই পদযাত্রা উপলক্ষে সমাবেশে দেওয়া বক্তব্যে নাহিদ এসব কথা বলেন। জেলা শহরের ন
৪ ঘণ্টা আগেগণ অধিকার পরিষদের উচ্চতর পরিষদ সদস্য ও কেন্দ্রীয় দপ্তর সম্পাদক শাকিল উজ্জামান বলেছেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের প্রেক্ষাপটই তৈরি হয়েছে ২০১৮ সালের কোটা বাতিলের রায়ের পরিপত্র বাতিলের পরিপ্রেক্ষিতে। তাই জুলাই সনদে ২০১৮ সালের কোটা সংস্কার আন্দোলনের ভূমিকা তুলে ধরতে হবে।
৪ ঘণ্টা আগেজাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেছেন, ‘আমরা ঘোষণা দিয়েছি, বাংলাদেশের প্রতি ইঞ্চি মাটি থেকে মুজিববাদীদের বিতাড়িত করব।’ আজ মঙ্গলবার বিকেলে গাজীপুরের শ্রীপুর পৌর শহরে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা উপলক্ষে পথসভায় নাহিদ এ কথা বলেন।
৫ ঘণ্টা আগে