অনলাইন ডেস্ক
রাজধানীর পৃথক সাত মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ বিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান, সাবেক মন্ত্রী ও ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন, সাবেক শিল্প প্রতিমন্ত্রী কামাল আহমেদ মজুমদার, সাবেক মন্ত্রী ও জাসদের সভাপতি হাসানুল হক ইনু, সাবেক বিমান ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রী মাহবুব আলী, পুলিশের সাবেক আইজিপি চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুনকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শরীফুর রহমান তাদের এসব মামলায় গ্রেপ্তার দেখানোর নির্দেশ দেন।
ছয়জনকে কারাগার থেকে আদালতে হাজির করে পুলিশ। ভিন্ন ভিন্ন মামলার তদন্ত কর্মকর্তারা তাঁদের গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন করেন। শুনানি শেষে আদালত প্রত্যেককে গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন মঞ্জুর করেন। পরে তাদের আবার কারাগারে পাঠানো হয়।
আদালত সূত্রে জানা যায়, বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন চলাকালে রাজধানীর নিউমার্কেট থানাধীন এলাকায় শিক্ষার্থী মুহাম্মদ শামীম হত্যাচেষ্টা মামলায় সালমান এফ রহমানকে, রাজধানীর রামপুরা এলাকায় সোহান শাহ নামে একজন গার্মেন্টস কর্মীকে গুলি করে হত্যার মামলা ও কাফরুল থানা এলাকায় মাহবুব হাসান মামুন হত্যা মামলায় কামাল আহমেদ মজুমদারকে, ২০১৫ সালে রাজধানীর মতিঝিল এলাকায় মেয়রের নির্বাচনের প্রচারণার সময়ে বিএনপি নেতা মির্জা আব্বাসের কর্মীদের ওপর হামলার ঘটনায় করা মামলায় হাসানুল হক ইনুকে, ২০১৫ সালের ২৮ এপ্রিল মিসেস আফরোজা আব্বাসের গাড়িবহরে হামলার ঘটনায় মতিঝিল থানায় করা হত্যাচেষ্টা মামলায় সাবেক মন্ত্রী রাশেদ খান মেননকে, মিরপুর মডেল থানায় দায়ের করা হত্যাচেষ্টা মামলায় আব্দুল্লাহ আল মামুনকে এবং মিরপুর মডেল থানার হত্যা মামলায় মাহবুব আলীকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তারা আবেদনে উল্লেখ করেছেন, মামলাগুলোর সংশ্লিষ্ট ঘটনার সঙ্গে অভিযুক্তরা প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে জড়িত বলে তথ্য প্রমাণ পাওয়া যাচ্ছে। মামলার তদন্তের স্বার্থে তাদের রিমান্ডে নেওয়ার প্রয়োজন হতে পারে। এ কারণে গ্রেপ্তার দেখিয়ে তাদের কারাগারে আটক রাখা হোক।
উল্লেখ্য, গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর বিভিন্ন সময়ে এই ছয়জনকে আটক করে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। পর্যায়ক্রমে তাদের বিভিন্ন মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়। কয়েক দফা প্রত্যেককে রিমান্ডেও নেওয়া হয়।
রাজধানীর পৃথক সাত মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ বিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান, সাবেক মন্ত্রী ও ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন, সাবেক শিল্প প্রতিমন্ত্রী কামাল আহমেদ মজুমদার, সাবেক মন্ত্রী ও জাসদের সভাপতি হাসানুল হক ইনু, সাবেক বিমান ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রী মাহবুব আলী, পুলিশের সাবেক আইজিপি চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুনকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শরীফুর রহমান তাদের এসব মামলায় গ্রেপ্তার দেখানোর নির্দেশ দেন।
ছয়জনকে কারাগার থেকে আদালতে হাজির করে পুলিশ। ভিন্ন ভিন্ন মামলার তদন্ত কর্মকর্তারা তাঁদের গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন করেন। শুনানি শেষে আদালত প্রত্যেককে গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন মঞ্জুর করেন। পরে তাদের আবার কারাগারে পাঠানো হয়।
আদালত সূত্রে জানা যায়, বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন চলাকালে রাজধানীর নিউমার্কেট থানাধীন এলাকায় শিক্ষার্থী মুহাম্মদ শামীম হত্যাচেষ্টা মামলায় সালমান এফ রহমানকে, রাজধানীর রামপুরা এলাকায় সোহান শাহ নামে একজন গার্মেন্টস কর্মীকে গুলি করে হত্যার মামলা ও কাফরুল থানা এলাকায় মাহবুব হাসান মামুন হত্যা মামলায় কামাল আহমেদ মজুমদারকে, ২০১৫ সালে রাজধানীর মতিঝিল এলাকায় মেয়রের নির্বাচনের প্রচারণার সময়ে বিএনপি নেতা মির্জা আব্বাসের কর্মীদের ওপর হামলার ঘটনায় করা মামলায় হাসানুল হক ইনুকে, ২০১৫ সালের ২৮ এপ্রিল মিসেস আফরোজা আব্বাসের গাড়িবহরে হামলার ঘটনায় মতিঝিল থানায় করা হত্যাচেষ্টা মামলায় সাবেক মন্ত্রী রাশেদ খান মেননকে, মিরপুর মডেল থানায় দায়ের করা হত্যাচেষ্টা মামলায় আব্দুল্লাহ আল মামুনকে এবং মিরপুর মডেল থানার হত্যা মামলায় মাহবুব আলীকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তারা আবেদনে উল্লেখ করেছেন, মামলাগুলোর সংশ্লিষ্ট ঘটনার সঙ্গে অভিযুক্তরা প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে জড়িত বলে তথ্য প্রমাণ পাওয়া যাচ্ছে। মামলার তদন্তের স্বার্থে তাদের রিমান্ডে নেওয়ার প্রয়োজন হতে পারে। এ কারণে গ্রেপ্তার দেখিয়ে তাদের কারাগারে আটক রাখা হোক।
উল্লেখ্য, গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর বিভিন্ন সময়ে এই ছয়জনকে আটক করে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। পর্যায়ক্রমে তাদের বিভিন্ন মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়। কয়েক দফা প্রত্যেককে রিমান্ডেও নেওয়া হয়।
আজ বৃহস্পতিবার বেলা ১১টায় কাতার এয়ারলাইনসের একটি ফ্লাইটে লন্ডনের উদ্দেশে ঢাকা ত্যাগ করেন জুবাইদা। এর আগে গত ৬ মে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দীর্ঘ ১৭ বছর পর দেশে আসেন জুবাইদা রহমান।
২ ঘণ্টা আগেএনসিপি বর্তমানে ১০০ টাকা মূল্যের সদস্য ফরম বিক্রি করছে। ইতিমধ্যে সারা দেশে ৭০ হাজার ফরম ছড়িয়ে দেওয়া হয়েছে, ঈদুল আজহাকে সামনে রেখে আরও ৫০ হাজার ফরম বিতরণের প্রস্তুতি চলছে। এই ফরম বিক্রি থেকেই প্রায় দুই কোটি টাকার তহবিল সংগ্রহ হবে বলে আশা করছেন দলীয় নেতারা।
৪ ঘণ্টা আগেক্রাউড ফান্ডিং বা গণচাঁদা কার্যক্রমের মাধ্যমে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) কার্যালয় স্থাপন ও নির্বাচনের ব্যয় সংগ্রহ করা হবে বলে জানিয়েছেন দলটির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। গতকাল বুধবার বিকেলে রাজধানীর বাংলামোটরে দলটির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন তিনি। ‘আপনার অনুদান, আগামীর বাংলাদেশ’
৫ ঘণ্টা আগেবিএনপিসহ অনেক দল চলতি বছরের ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচন চাইছে। অন্যদিকে, অন্তর্বর্তী সরকার আগে ডিসেম্বর থেকে আগামী বছর জুনের মধ্যে নির্বাচন আয়োজনের কথা বললেও এ অবস্থানে কিছুটা পরিবর্তন এসেছে। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসসহ সরকারের দায়িত্বশীল ব্যক্তিরা এখন আর ডিসেম্বরের কথা বলছেন না।
১৫ ঘণ্টা আগে